হিমালয় পর্বতমালা

হিমালয় পর্বতমালা (বাংলা উচ্চারণ:  (ⓘ) এশিয়ার একটি পর্বতশ্রেণী, যা দক্ষিণ এশিয়ার সমভূমিকে তিব্বতীয় মালভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন করে। এই পর্বতমালায় পৃথিবীর কিছু সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ অবস্থিত, যার মধ্যে সর্বোচ্চটি হলো মাউন্ট এভারেস্ট। হিমালয়ে ৭,২০০ মিটারের (২৩,৬০০ ফুট) বেশি উচ্চতার ১০০টিরও বেশি পর্বতশৃঙ্গ রয়েছে।

হিমালয় পর্বতমালা
হিমালয় পর্বতমালা
হিমালয় পর্বতমালা, যার সাথে হিন্দুকুশ এবং কারাকোরাম পর্বতমালা অন্তর্ভুক্ত, একটি বিশাল অর্ধবৃত্তাকার আকৃতি যা দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত। এই পর্বতমালাটি বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গগুলোর অবস্থানস্থল, যার মধ্যে রয়েছে মাউন্ট এভারেস্ট, পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ।
সর্বোচ্চ বিন্দু
শিখরমাউন্ট এভারেস্ট, হিমালয় পর্বতমালা   নেপাল এবং হিমালয় পর্বতমালা চীন
উচ্চতা৮,৮৪৮.৮৬ মিটার (২৯,০৩১.৭ ফুট)
স্থানাঙ্ক২৭°৫৯′ উত্তর ৮৬°৫৫′ পূর্ব / ২৭.৯৮৩° উত্তর ৮৬.৯১৭° পূর্ব / 27.983; 86.917
মাপ
দৈর্ঘ্য২,৪০০ কিলোমিটার (১,৫০০ মাইল)
নামকরণ
স্থানীয় নামHimālaya (সংস্কৃত)
ভূগোল
হিমালয় পর্বতমালা
তিব্বতীয় মালভূমির উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম থেকে দেখা মেঘমুক্ত আকাশে মাউন্ট এভারেস্ট এবং এর পার্শ্ববর্তী শৃঙ্গগুলো। চারটি আট হাজারের মিটারের অধিক উচ্চতার পাহাড়- মাকালু (৮,৪৬২ মিটার), এভারেস্ট (৮,৮৪৮ মিটার), চো ওইয়ু (৮,২০১ মিটার), এবং লোৎসে (৮,৫১৬ মিটার)।
Countries
মহাদেশএশিয়া
ভূতত্ত্ব
পর্বতবিদ্যাআল্পাইন গঠন
শিলার বয়সক্রিটেসিয়াস-থেকে-সিনোজোয়িক
শিলার ধরন

হিমালয় পাঁচটি দেশের সীমানা ঘিরে রয়েছে: নেপাল, চীন, পাকিস্তান, ভুটান এবং ভারত। কাশ্মীর অঞ্চলে এই পর্বতমালার সার্বভৌমত্ব নিয়ে ভারত, পাকিস্তান এবং চীনের মধ্যে বিতর্ক রয়েছে। হিমালয় পর্বতমালার উত্তর-পশ্চিমে কারাকোরাম এবং হিন্দুকুশ পর্বতমালা, উত্তরে তিব্বতীয় মালভূমি এবং দক্ষিণে সিন্ধু-গাঙ্গেয় সমভূমি রয়েছে। বিশ্বের কিছু প্রধান নদী যেমন সিন্ধু, গঙ্গা এবং ত্সাংপো-ব্রহ্মপুত্র হিমালয়ের আশেপাশে উৎপন্ন হয়েছে। এগুলোর সম্মিলিত নদী অববাহিকায় প্রায় ৬০ কোটি মানুষ বাস করে। এর মধ্যে ৫ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ হিমালয়ে বাস করে। হিমালয় দক্ষিণ এশিয়া এবং তিব্বতের সংস্কৃতিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে। হিমালয়ের অনেক পর্বতশৃঙ্গ হিন্দুধর্ম এবং বৌদ্ধধর্মে পবিত্র হিসেবে বিবেচিত। এর মধ্যে কয়েকটির শৃঙ্গে—কঞ্চনজঙ্ঘা (ভারতীয় দিক থেকে), গাংখার পেনসুম, মচ্ছাপুচ্ছরে, নন্দা দেবী এবং তিব্বতীয় ট্রান্সহিমালয়ের কৈলাস পর্বতেপর্বতারোহণ নিষিদ্ধ।

ভারতীয় টেকটনিক প্লেটের ইউরেশীয় প্লেটের নিচে অধোগমন দ্বারা উত্থিত হওয়ায়, হিমালয় পর্বতমালা ২,৪০০ কিলোমিটার (১,৫০০ মাইল) দীর্ঘ একটি দুর্গম পথ ধরে পশ্চিম-উত্তর-পশ্চিম থেকে পূর্ব-দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বিস্তৃত হয়েছে। এর পশ্চিম প্রান্ত, নঙ্গা পর্বত, সিন্ধু নদীর উত্তরতম বাকের ঠিক দক্ষিণে অবস্থিত। এর পূর্ব প্রান্ত, নামচা বারওয়া, ইয়ারলুং সাংপো নদীর বৃহৎ বাকের ঠিক পশ্চিমে অবস্থিত। পর্বতমালাটির প্রস্থ পশ্চিমে ৩৫০ কিলোমিটার (২২০ মাইল) থেকে পূর্বে ১৫০ কিলোমিটার (৯৩ মাইল) পর্যন্ত পরিবর্তিত হয়।

নাম

হিমালয় পর্বতমালার নামটি সংস্কৃত শব্দ হিমালয় (हिमालय) থেকে এসেছে, যার অর্থ "শীতের নিবাস"। এটি হিম (हिम, "শীত, তুষার") এবং আ-লায় (आलय, "গৃহ, বাসস্থান, বাস") শব্দদুটির সমন্বয়ে গঠিত। ইংরেজিতে এটি সাধারণত 'Himalayas' নামে পরিচিত।

হিমালয় নেপালি এবং হিন্দিতে হিমালয় (हिमालय), কুমায়ুনীতে হিমালয় (हिमाल), তিব্বতীতে হিমালয় (ཧི་མ་ལ་ཡ་) বা 'গঙ্গার দেশ' (གངས་ཅན་ལྗོངས་), সিংহলিতে হিমালয় (লেখ্যরূপ හිමාලය), উর্দুতে হিমালয় পর্বতমালা (سلسلہ کوہ ہمالیہ), বাংলায় হিমালয় পর্বতমালা এবং চীনা ভাষায় 喜马拉雅山脈 (Xǐmǎlāyǎ Shānmài) নামে পরিচিত।

হিন্দু ধর্মে, হিমালয় পর্বতমালাকে দেবতা হিমবৎ (Sanskrit: हिमवत्) বা হিমবান্ (Sanskrit: हिमवान्) হিসেবে পূজা করা হয়। হিমবৎ বা হিমবান্ শব্দটির অর্থ "শীতের রাজা" বা "পর্বতের স্বামী"।

পশ্চিমা সাহিত্যে, কিছু লেখক হিমালয়কে Himalaya নামে উল্লেখ করেছেন। এটি পূর্বে Himmaleh নামেও লেখা হত, যেমন এমিলি ডিকিনসন এর কবিতা এবং হেনরি ডেভিড থরো এর প্রবন্ধে পাওয়া যায়।

ভূগোল এবং মূল বৈশিষ্ট্য

হিমালয় পর্বতমালায় রয়েছে একটি সমান্তর পর্বতশ্রেণী: দক্ষিণে শিবালিক পর্বতশ্রেণি; নিম্ন হিমালয় পর্বতশ্রেণী; মহান হিমালয় (যা সর্বোচ্চ এবং কেন্দ্রীয় পর্বতমালা) এবং উত্তরে তিব্বতীয় হিমালয়। কারাকোরামকে সাধারণত হিমালয় থেকে আলাদা বলে বিবেচনা করা হয়।

হিমালয় পর্বতের বক্ররেখার মাঝখানে নেপালের ধৌলাগিরি এবং অন্নপূর্ণার ৮,০০০ মিটার (২৬,০০০ ফুট) উচু শৃঙ্গগুলো অবস্থিত, যেগুলো কালীগন্ডকী গিরিখাত দ্বারা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন। গিরিখাতটি হিমালয়কে পশ্চিম এবং পূর্ব অংশে বিভক্ত করে। উভয়ই পরিবেশগত এবং ভূ-আকৃতিগতভাবে – কালীগন্ডকীর শীর্ষস্থানে অবস্থিত গিরিপথ, কোরা লা, এভারেস্ট এবং কে২ (কারাকোরাম রেঞ্জের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ) এর মধ্যে অবস্থিত সর্বনিম্ন বিন্দু। অন্নপূর্ণার পূর্বদিকে ৮,০০০ মিটার (৫ মাইল) মানসলু এবং সীমান্তের ওপারে তিব্বতে শিশাপাংমার শৃঙ্গগুলো রয়েছে। এগুলোর দক্ষিণে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু এবং হিমালয়ের বৃহত্তম শহর অবস্থিত। কাঠমান্ডু উপত্যকার পূর্বদিকে ভোটে/সান কোসি নদীর উপত্যকা অবস্থিত যা তিব্বতে উৎপন্ন হয় এবং নেপালচীনের মধ্যে প্রধান স্থলপথ হিসেবে কাজ করে। এখানকার স্থলপথটির নাম আরনিকো হাইওয়ে/চীন জাতীয় সড়ক ৩১৮। এরও পূর্বদিকে মহালঙ্গুর হিমালয় অবস্থিত যেখানে বিশ্বের ছয়টি সর্বোচ্চ পর্বতের চারটি অবস্থিত, যার মধ্যে রয়েছে: চো ইয়ু, এভারেস্ট, লোৎসে এবং মকালু। এভারেস্টের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে ট্রেকিংয়ের জন্য জনপ্রিয় খুম্বু অঞ্চল এখানে পাওয়া যায়। অরুন নদী এই পর্বতগুলোর উত্তর ঢালের পানি থেকে উৎপন্ন হয় দক্ষিণে মকালুর পূর্বদিকের পর্বতমালায় প্রবাহিত হয়।

নেপালের সুদূর পূর্ব প্রান্তে, ভারতের সীমান্তে কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বতমালা বিস্তৃত হয়েছে, যা বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম পর্বত, ৮,০০০ মিটার উচ্চতার পর্বতগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পূর্বেরটি এবং ভারতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। কাঞ্চনজঙ্গার পূর্ব দিকটি ভারতের সিকিম রাজ্যে অবস্থিত। পূর্বে স্বাধীন রাজ্য ছিল সিকিম। ভারত থেকে লাসা, তিব্বতে যাওয়ার প্রধান রাস্তাটি সিকিমের মধ্য দিয়ে গিয়ে থিব্বতে নাথুলা গিরিপথ অতিক্রম করে। সিকিমের পূর্ব দিকে অবস্থিত প্রাচীন বৌদ্ধ রাজ্য ভুটান। ভুটানের সর্বোচ্চ পর্বত গাংখার পুন্সুম, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ অজেয় পর্বতগুলোর মধ্যে একটি। এই অঞ্চলের হিমালয় পর্বতমালা ক্রমশ ক্রমশ রুক্ষ হয়ে উঠছে।এখানে ঘন অরণ্যে আচ্ছাদিত খাড়া উপত্যকা রয়েছে। হিমালয় পর্বতমালা সামান্য উত্তর-পূর্ব দিকে ঘুরে ভারতের অরুণাচল প্রদেশ এবং তিব্বতের মধ্য দিয়ে অবিরত থাকে, এরপর তিব্বতে অবস্থিত ইয়ারলুং জাংপো নদীর বক্ররেখার অভ্যন্তরে অবস্থিত নামচে বারওয়ার শৃঙ্গে পূর্ব দিকে শেষ হয়। জাংপোর অন্য পাশে, পূর্ব দিকে, কাংরি গারপো পর্বতমালা অবস্থিত। তবে জাংপোর উত্তরে অবস্থিত গ্যালারি পেরি সহ উচ্চ পর্বতমালাকেও কখনও কখনও হিমালয় পর্বতমালার অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

ধৌলাগিরি থেকে পশ্চিমে নেপালের পশ্চিমাঞ্চল কিছুটা দূরবর্তী এবং এখানে কোনো বড় উচ্চ পর্বত নেই, তবে এখানে রয়েছে রারা হ্রদ, যা নেপালের বৃহত্তম হ্রদ। কর্ণালী নদী তিব্বত থেকে উৎপন্ন হয়ে এই অঞ্চলের মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। আরও পশ্চিমে, ভারতের সীমানা সংলগ্ন হয়ে শারদা নদী বরাবর চলে গেছে এবং চীনের জন্য এটি বাণিজ্যিক পথ হিসাবে কাজ করে। এখানে তিব্বতীয় মালভূমিতে রয়েছে গুরলা মাণ্ডহাটার উচ্চ শৃঙ্গ। এই হ্রদ মানসরোবরের এপারে কৈলাস পর্বতমালায় অবস্থিত পবিত্র কৈলাস পর্বত, যা হিমালয়ের চারটি প্রধান নদীর উৎসের কাছাকাছি অবস্থিত। এটি হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধ, সুফি ও বোনপো ধর্মে শ্রদ্ধেয়। উত্তরাখণ্ডে, হিমালয়কে আঞ্চলিকভাবে কুমায়ুন এবং গড়োয়াল হিমালয় নামে ভাগ করা হয়েছে, যেখানে রয়েছে নন্দা দেবী এবং কামেটের উচ্চ শৃঙ্গ। এই রাজ্যটি চার ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থানেরও আবাস, যার মধ্যে রয়েছে গঙ্গোত্রী, পবিত্র গঙ্গা নদীর উৎস, যমুনোত্রী, যমুনা নদীর উৎস এবং বদ্রীনাথকেদারনাথের মন্দির

উল্লেখযোগ্য পর্বত শৃঙ্গ

শৃঙ্গের নাম অন্য নাম এবং অর্থ উচ্চতা (মি) উচ্চতা (ফু) প্রথম আরোহণ টীকা
এভারেস্ট সগরমাথা -"আকাশচুম্বী চূড়া",
চোমোলংমা অথবা কোমোলংমা -"মহাবিশ্বের মাতা"
৮,৮৪৮ ২৯,০২৮ ১৯৫৩ চীন ও নেপাল সীমান্তে অবস্থিত বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ।
কে-টু (K2) চোগো গাংড়ি ৮,৬১১ ২৮,২৫১ ১৯৫৪ পাকিস্তান ও চীনের জিনজিয়ান সীমান্তে অবস্থিত বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। আরোহণের জন্য বিপজ্জনক পর্বতের অন্যতম।
কাঞ্চনজঙ্ঘা Kangchen Dzö-nga, "তুষারের পাঁচ রত্ন" ৮,৫৮৬ ২৮,১৬৯ ১৯৫৫ বিশ্বের ৩য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ, ভারতের সর্বোচ্চ (সিকিম) এবং নেপালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ।
লোৎসে " দক্ষিণ শৃঙ্গ " ৮,৫১৬ ২৭,৯৪০ ১৯৫৬ পৃথিবীর ৪র্থ উচ্চতম। নেপাল এবং তিবেতের মধ্যে অবস্থিত, এভারেষ্টের ছায়াতে।
মাকালু " মহান কাল " ৮,৪৬২ ২৭,৭৬৫ ১৯৫৫ নেপালে অবস্থিত বিশ্বের ৫ম সর্বোচ্চ শৃঙ্গ।
চো ওইয়ু Qowowuyag, " বৈদূর্য দেবতা " ৮,২০১ ২৬,৯০৫ ১৯৫৪ পৃথিবীর ৬ষ্ঠ উচ্চতম। নেপালে অবস্থিত।
ধবলগিরি শ্বেত পর্বত ৮,১৬৭ ২৬,৭৬৪ ১৯৬০ নেপালে অবস্থিত বিশ্বের ৭ম সর্বোচ্চ শৃঙ্গ।
মানাসলু কুতাং, " আত্মার পর্বত " ৮,১৫৬ ২৬,৭৫৮ ১৯৫৬ পৃথিবীর ৮ম উচ্চতম। গুরখা হিমাল, নেপালে অবস্থিত।
নাংগা পর্বত নাংগাপর্বত শৃঙ্গ অথবা দিয়ামির, "নগ্ন পর্বত" ৮,১২৫ ২৬,৬৫৮ ১৯৫৩ পাকিস্তানে অবস্থিত বিশ্বের ৯ম সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। আরোহণের জন্য বিপজ্জনক পর্বতের অন্যতম।
অন্নপূর্ণা "শস্য দেবী" ৮,০৯১ ২৬,৫৪৫ ১৬৫০ নেপালে অবস্থিত বিশ্বের ১০ম সর্বোচ্চ শৃঙ্গ।
গাশারব্রুম ১ " সুন্দর পর্বত " ৮,০৮০ ২৬,৫০৯ ১৯৫৮ পৃথিবীর ১১তম উচ্চতম পর্বত। পাকিস্তানের কারাকোরামে অবস্থিত।
ব্রড পিক ফাইচান কাংরি ৮,০৪৭ ২৬,৪০১ ১৯৫৭ পৃথিবীর ১২তম উচ্চতম পর্বত। পাকিস্তানের কারাকোরামে অবস্থিত।
গাশারব্রুম ২ ৮,০৩৫ ২৬,৩৬২ ১৯৫৬ পৃথিবীর ১৩তম উচ্চতম পর্বত। পাকিস্তানের কারাকোরামে অবস্থিত।
শিশাপাংমা Xixiabangma, "গ্রাসসি প্লাইন্সের ওপর শিখর " ৮,০১৩ ২৬,০৮৯ ১৯৬৪ পৃথিবী ১৪তম উচ্চতম পর্বত। তিব্বতে অবস্থিত, এইটি তিব্বতের মধ্যে উচ্চতম চূড়া wholly।
নন্দা দেবী "আশীর্বাদ-দাত্রী দেবী" ৭,৮১৭ ২৫,৬৪৫ ১৯৩৬ ভারতের উত্তরখন্ডে অবস্থিত।

চিত্রশালা

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ


Tags:

হিমালয় পর্বতমালা নামহিমালয় পর্বতমালা ভূগোল এবং মূল বৈশিষ্ট্যহিমালয় পর্বতমালা উল্লেখযোগ্য পর্বত শৃঙ্গহিমালয় পর্বতমালা চিত্রশালাহিমালয় পর্বতমালা আরও দেখুনহিমালয় পর্বতমালা বহিঃসংযোগহিমালয় পর্বতমালাএভারেস্ট পর্বতচিত্র:Bn-হিমালয়.oggতিব্বতীয় মালভূমিদক্ষিণ এশিয়াবাংলা ভাষাসাহায্য:আধ্বব/বাংলা

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

বাগদাদ অবরোধ (১২৫৮)ভূমিকম্পসালমান শাহরশীদ খানই-মেইলমোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধব্রিটিশ ভারতঅমর সিং চমকিলাঝড়উসমানীয় সাম্রাজ্যবৌদ্ধধর্মবাংলাদেশের ইউনিয়নের তালিকামঙ্গল গ্রহকারামান বেয়লিকবিকাশআব্বাসীয় খিলাফতচন্দ্রগ্রহণমাওয়ালিনারী ক্ষমতায়নহানিফ সংকেতপূর্ণিমা (অভিনেত্রী)ভারতের প্রধানমন্ত্রীদের তালিকাটেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাপাকিস্তানচন্দ্রযান-৩ছয় দফা আন্দোলনসরকারবাংলাদেশের বিমানবন্দরের তালিকাদুবাই২০২২ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের জিম্বাবুয়ে সফরবাংলাদেশের উপজেলার তালিকাকাতারমানিক বন্দ্যোপাধ্যায়বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরমোবাইল ফোনবুর্জ খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)মুহাম্মাদের সন্তানগণফরাসি বিপ্লবের কারণগাজওয়াতুল হিন্দবাংলাদেশ ছাত্রলীগবিবর্তনইসরায়েলের ইতিহাসনিউটনের গতিসূত্রসমূহভৌগোলিক আয়তন অনুযায়ী সার্বভৌম রাষ্ট্র ও নির্ভরশীল অঞ্চলসমূহের তালিকাবাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরদের তালিকাবাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলমৌলসমূহের ইলেকট্রন বিন্যাস (উপাত্ত পাতা)ব্র্যাকখালেদা জিয়াযুক্তফ্রন্টসজনেব্রাহ্মসমাজগুগলএইচআইভিআবু মুসলিমআমাশয়আমগ্রীষ্মআডলফ হিটলারবাংলাদেশের ইউনিয়ননোয়াখালী জেলাতামিম বিন হামাদ আলে সানিবিষ্ণুভূমি পরিমাপবাংলাদেশের জেলাসমূহের তালিকাপহেলা বৈশাখযাকাতআয়কররাষ্ট্রবাংলাদেশী টাকাডেঙ্গু জ্বরজীববৈচিত্র্য🡆 More