কোভিড-১৯ টিকা একটি প্রকল্পিত টিকা যা করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯ (কোভিড-১৯) এর বিরুদ্ধে কাজ করবে। একটি ভাইরাস বিরোধী টিকা যা লুই পাস্তুরের আবিষ্কৃত পদ্ধতির উপর প্রতিষ্ঠিত। কোভিড ১৯ অভিমারী এর পূর্বে, করোনাভাইরাস সংক্রান্ত রোগ যেমন গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস এবং মধ্যপ্রাচ্যীয় শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনা ভাইরাস(সার্স) এর বিরুদ্ধে কার্যকর টিকা আবিষ্কার এর লক্ষ্যে গবেষণালব্ধ কাজ করোনাভাইরাসের আকৃতি এবং কার্যপ্রকৃতি সম্পর্কে জ্ঞানলাভে সহায়তা করে।
এই নিবন্ধটি মেয়াদোত্তীর্ণ।(ডিসেম্বর ২০২০) |
এই গবেষণালব্ধ জ্ঞান ২০২০ সালের প্রথমাংশে বিভিন্ন ভ্যাক্সিন তৈরির প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। ফেব্রুয়ারি ২০২১-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ], ক্লিনিক্যাল গবেষণায় মোট ৬৬টি টিকা রয়েছে, যার মধ্যে ১৭টি প্রথম দশার ট্রায়ালে রয়েছে, ২৩টি প্রথম-দ্বিতীয় দশায় রয়েছে, ৬টি দ্বিতীয় দশায় রয়েছে, এবং ২০টি তৃতীয় দশায় রয়েছে। অন্য চারটির আবেদন বাতিল হয়েছে।
তৃতীয় দশায় ট্রায়ালে থাকা বেশ কিছু ভ্যাক্সিন, কোভিড-১৯ সংক্রমণের বিরুদ্ধে ৯৫% পর্যন্ত সফলতা দেখিয়েছে। ফেব্রুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত, দশটি ভ্যক্সিন অন্তত একটি জাতীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা দ্বারা জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে যার মধ্যে দুটি আরএনএ টিকা ( ফাইজার-বায়োএনটেক কোভিড-১৯ টিকা এবং এমআরএনএ-১২৭৩),চারটি গতানুগতিক iনিস্ক্রিয় টিকা (সাইনোফার্ম এর বিবিআইবিপি-কোরভি, ভারত বায়োটেক এর বিবিভি১৫২, সাইনোভ্যাক এর করোনাভ্যাক, এবং সাইনোফার্ম এর ডব্লুউআইবিপি),তিনটি ভাইরাল ভেক্টর ভ্যাক্সিন ( গামানেয়া গবেষণা কেন্দ্র এর স্পুটনিক-ফাইভ , অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিন, এবং ক্যানসাইনো বায়োলজিকস এর এডি৫-এনকোভ ), এবং একটি পেপটাইড টিকা ( ভেক্টর ইন্সটিটিউট এর এপিভ্যাককরোনা).
বিভিন্ন দেশ কিছু পর্যায়ে জনগোষ্ঠীর মধ্যে টিকা প্রয়োগের পরিকল্পনা প্রয়োগ করা শুরু করেছে যাতে অতিরিক্ত ঝুঁকি সম্পন্ন বয়স্ক লোক এবং অতিরিক্ত সংক্রমণের ঝুঁকিতে থাকা স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত কর্মীরা আগে টিকা পেতে পারেন। বিশ্বব্যাপী জাতীয় স্বাস্থ্য সংস্থাগুলোর বিবৃতি অনুযায়ী, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি ১ পর্যন্ত, ১০১.৩১ মিলিয়ন কোভিড-১৯ টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে।
ফাইজার, মর্ডানা এবং অ্যাস্ট্রাজেনেকা এর মতে ২০২১ সালের মধ্যে ৫.৩ বিলিয়ন ডোজ তৈরি সম্ভব হবে, যা দ্বারা ৩ বিলিয়ন মানুষকে টিকা প্রয়োগ করা সম্ভব হবে। (কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষামূলক প্রভাব তৈরির জন্য প্রত্যেক মানুষের দুটি ডোজের প্রয়োজন হয়।. ২০২০ এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন দেশ কর্তৃক প্রায় ১০ বিলিয়নের বেশি টিকার ডোজের পূর্বাদেশ দেওয়া হয়েছে, যার প্রায় অর্ধেক উচ্চ-আয়ের দেশ কর্তৃক দেওয়া যেখানে বিশ্বের ১৪% জনগোষ্ঠী বসবাস করে।
কোভিড-১৯ এর আগে, এমন কোনো সংক্রামক রোগের টিকা ছিল না, যা তৈরিতে কয়েক বছরের কম সময় লেগেছে এবং করোনাভাইরাসের সংক্রামক রোধে সক্ষম টিকাও ছিল না। যদিও প্রাণীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার্য বেশ কিছু করোনাভাইরাস টিকা উদ্ভাবিত হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে পাখিদের সংক্রামক ক্লোমনালীপ্রদাহ ভাইরাস, কুকুরের করোনাভাইরাস এবং বিড়ালের করোনাভাইরাসে।
করোনাভিরিডি গোত্রের যেসব ভাইরাস মানুষকে আক্রমণ করে থাকে তাদের মধ্যে গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস (সার্স) এবং মধ্যপ্রাচ্যীয় শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস (মার্স) রোগকে লক্ষ্য করেই টিকা তৈরির পূর্ববর্তী প্রচেষ্টাগুলো হয়েছিল যা মানুষব্যতীত অন্যান্য প্রাণীদের উপর পরীক্ষা করা হয়েছে। ২০০৫ এবং ২০০৬ সালে বের হওয়া গবেষণাপত্র অনুযায়ী সার্সের জন্য টিকা এবং ঔষুধ আবিষ্কার করা বিশ্বের বিভিন্ন সরকার এবং স্বাস্থ্য সংস্থার অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার ছিল। ভারতে 12-14 বছর বয়সী শিশুদের জন্য কোভিড টিকা
মার্স রোগের জন্য কোনো প্রমাণিত টিকা এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। মার্স রোগের যখন প্রভাব বেড়ে যায়, তখন ভাবা হয়েছিল সার্সের জন্য বিদ্যমান গবেষণাগুলো মার্স সংক্রমণের বিরুদ্ধে টিকা এবং রোগচিকিৎসাবিজ্ঞান আবিষ্কারে সাহায্যকারী ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।
২০২০ সালের মার্চ পর্যন্ত কেবল একটি (ডিএনএ ভিত্তিক) মার্স টিকা আবিষ্কৃত হয়েছে যা মানুষের উপর পরীক্ষার প্রথম ধাপ উত্তীর্ণ করেছে। এবং আরো তিনটি গবেষণা চলমান আছে, যাদের মধ্যে সবাই ভাইরাসীয় বাহক টিকা; এদের মধ্যে দুইটি এডেনোভাইরাসীয় বাহক টিকা (ChAdOx1-MERS, BVRS-GamVac) এবং বাকী একটি এমভিএ বাহক টিকা (MVA-MERS-S)।
২০২০ সালের প্রথম থেকেই, টিকা আবিষ্কার ও বিকাশের লক্ষ্যে ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্প এবং সরকারের মধ্যে অভূতপূর্ব সহযোগিতা দেখা যায়। মহামারী প্রস্তুতিমূলক জোট(Coalition for Epidemic Preparedness Innovations (CEPI)) এর মতে, ৪০% টিকার পরিকল্পনা ও বিকাশ উত্তর আমেরিকায়, ৩০% এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায়, ২৬% ইউরোপে এবং বাকিগুলো দক্ষিণ আমেরিকা এবং আফ্রিকায় হচ্ছে।
টিকাপ্রয়োগ নিরাপদ,কার্যকর হবে কিনা এবং টিকাপ্রয়োগের পর বিরুপ প্রতিক্রিয়া আছে কিনা তা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য টিকাগুলোকে কিছু ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এর মধ্য দিয়ে যেতে হয়। টিকা আবিস্কারকদের টিকার ২য়-৩য় দশার ট্রায়ালে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক যথেস্ট পরিমাণ অংশগ্রহণকারী খোজার জন্য বেশ পরিমাণে সংস্থান ব্যয় করতে হয় যখন ভাইরাসটি বিভিন্ন দেশের মধ্যে এবং ভিতরে সংক্রমণ মাত্রা পরিবর্তন করে "চলমান লক্ষ্য" তে পরিণত হয়। এক্ষেত্রে সংগঠকরা টিকা গ্রহণে অনীহা এবং টিকার বৈজ্ঞানিক কারণকে অবিশ্বাস করার দরূন টিকা গ্রহণে অনিচ্ছুক ব্যক্তির দেখা পেতে পারেন।
সার্স-কোভ-২ (SARS-CoV-2) ২০১৯ সালের পহেলা ডিসেম্বর শনাক্ত করা হয়, যার দ্বারা সৃষ্ট রোগটিকে পরবর্তীতে ২০১৯ করোনাভাইরাস ব্যাধি (কোভিড-১৯) নাম দেওয়া হয়। ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী মহামারী আকারে রোগটির সংক্রমণের দরুন এই রোগের টিকা আবিস্কারের জন্য অর্থবিনিয়োগের পরিমাণ বেড়ে যায় এবং গবেষণাকাজের পরিসর বৃদ্ধি পায়। অনেক সংস্থা এই রোগের টিকা আবিষ্কারে প্রকাশিত জিনোম ব্যবহার করছে। প্রায় ৩৫টি প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এ কাজে জড়িত, যাদের মধ্যে তিনটি মহামারীর প্রস্তুতিমূলক উদ্ভাবনের জন্য জোট (Coalition for Epidemic Preparedness Innovations, CEPI) থেকে সহায়তা পাচ্ছে, যার মধ্যে মডার্না জৈবপ্রযুক্তি সংস্থা, ইনোভিও ফার্মাসিউটিক্যাল এবং কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়। ১০ই মার্চ ২০২০ তারিখের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, সারাবিশ্বে প্রায় ৩০০টি এরকম গবেষণাকর্ম প্রাথমিক পর্যায়ে আছে।
২০২০ সালের মার্চ মাসের প্রথমদিকর মহামারীর প্রস্তুতিমূলক উদ্ভাবনের জন্য জোট (সিইপিআই) বিভিন্ন সরকারী, বেসরকারী, ব্যক্তিগত এবং বেসামরিক প্রতিষ্ঠানের সাথে মিলে ২০০ কোটি মার্কিন ডলারের একটি তহবিল গঠনের উদ্যেগ নেয়, যার মাধ্যমে কোভিড-১৯ এর টিকা দ্রুত আবিষ্কারের পথে আগানো যাবে। এ উদ্যোগে ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, নরওয়ে এবং যুক্তরাজ্যের সরকার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
২০২১ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত, নয়টি ভিন্ন প্রযুক্তি মাধ্যম কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে কার্যকর টিকা বিকাশ ও প্রস্তুতে কাজ করছে। কোভিড-১৯ এর মূল অ্যান্টিজেন হিসেবে অধিকাংশ মাধ্যমের গবেষণা এবং ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের কেন্দ্রবিন্দু হল করোনাভাইরাস স্পাইক প্রোটিন এবং এর বিকল্পগুলো। ২০২০ সালের মাধ্যমগুলো নিউক্লিক এসিড প্রযুক্তি , প্রতিলিপিহীন ভাইরাল ভেক্টর, পেপ্টাইড, রিকম্বিন্যান্ট প্রোটিন, জীবিত অবনমিত ভাইরাস, এবং নিস্ক্রিয় ভাইরাস ইত্যাদি যুক্ত রয়েছে।.
আণবিক মাধ্যম | মোট প্রার্থীর সংখ্যা | মানুষে পরীক্ষা চলছে এমন প্রার্থীর সংখ্যা | অন্তত একটি দেশে অনুমোদিত এমন প্রার্থীর সংখ্যা | অনুমোদন দিয়েছে এমন দেশের সংখ্যা |
---|---|---|---|---|
প্রতিলিপিহীন ভাইরাল ভেক্টর | ৩৫ | ৪ | ৩ | ৩২ |
আরএনএ টিকা | ৩৬ | ৩ | ২ | ৩২ |
নিস্ক্রিয় ভাইরাস | ১৯ | ৫ | ৩ | ১৪ |
প্রোটিনের অংশ | ৮০ | ৪ | ১ | ২ |
ডিএনএ টিকা | ২৩ | ২ | ০ | ০ |
ভাইরাসের ন্যায় বস্তু | ১৯ | ১ | ০ | ০ |
প্রতিলিপিসক্ষম ভাইরাল ভেক্টর | ২৩ | ০ | ০ | ০ |
অবনমিত ভাইরাস | ৪ | ০ | ০ | ০ |
যেসকল টিকা তৈরির কাজ এখন চলছে সেসকল টিকা কার্যকর কিংবা নিরাপদ নাও হতে পারে। একটি গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে, ২০০৬ থেকে ২০১৫ এর মধ্যকার টিকাগুলির মধ্যে মাত্র ১১.৫% পরীক্ষার ধাপ-১ থেকে পরীক্ষার ধাপ-৩ এ যেতে পেরেছে।
২০২০ সালের মার্চ মাসে মার্কিন সরকার, শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের তথ্যগুলো একত্রিত করে আইবিএম কোম্পানির সুপারকম্পিউটার এবং আমাজন, মাইক্রোসফট, ও গুগল কোম্পানির ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের সাহায্য নিচ্ছে। কোভিড-১৯ উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কম্পিউটিং কনসোর্টিয়াম (COVID-19 High Performance Computing Consortium) এর সাহায্যে রোগ ছড়ানোর পূর্বাভাস, টিকার সম্ভাব্য প্রতিমান (মডেল) এবং কোভিড-১৯-এর টিকা প্রস্তুতি ও চিকিৎসা প্রণয়নে এক হাজারের বেশি রাসায়নিক উপাদান পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।
টিকা | উৎস | ভ্যাকসিন টাইপ | মান্যতা |
---|---|---|---|
ফাইজার-বায়োএনটেক কোভিড-১৯ টিকা | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র / জার্মানি | মেসেঞ্জার আরএনএ | ১১৪ |
মডার্না কোভিড-১৯ টিকা | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | মেসেঞ্জার আরএনএ | ৭৭ |
এইচজিসি০১৯ | ভারত / মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (২য় দশার পরীক্ষণাধীন) | মেসেঞ্জার আরএনএ | |
জাইকোভ-ডি | ভারত (৩য় দশার পরীক্ষণাধীন) | ডিএনএ টিকা | |
স্পুটনিক ভি কেভিড-১৯ টিকা | রাশিয়া | ভাইরাল ভেক্টর টিকা | ৭৪ |
কোভিশিল্ড | যুক্তরাজ্য | ভাইরাল ভেক্টর টিকা | ১৭২ |
জনসন অ্যান্ড জনসন কোভিড-১৯ টিকা | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র / নেদারল্যান্ডস / বেলজিয়াম | ভাইরাল ভেক্টর টিকা | ৭৯ |
কনভিডেসিয়া | গণচীন | ভাইরাল ভেক্টর টিকা | |
বিবিভি১৫৪ | ভারত (১ম দশার পরীক্ষণাধীন) | ভাইরাল ভেক্টর টিকা | |
সিনোফর্ম বিবিআইবিপি-কর্ভি কোভিড-১৯ টিকা | গণচীন | নিষ্ক্রিয়কারী টিকা | ৭৭ |
করোনাভ্যাক | গণচীন | নিষ্ক্রিয়কারী টিকা | |
কোভাক্সিন | ভারত | নিষ্ক্রিয়কারী টিকা | ২০ |
নোভাভ্যাক্স কেভিড-১৯ টিকা | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র / নরওয়ে / ভারত | সাব-ইউনিট টিকা | |
কর্বেভ্যাক্স | ভারত / মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | সব ইউনিট টিকা |
সামাজিক গণমাধ্যমে একটি ষড়যন্ত্র তত্ত্ব আছে যেখানে দাবি করা হচ্ছে যে কোভিড-১৯-এর করোনাভাইরাস সম্পর্কে কিছু ব্যক্তি আগে থেকে জানতো এবং এর জন্য টিকা ইতোমধ্যে আবিস্কৃত হয়েছে। সামাজিক গণমাধ্যমের বিভিন্ন পোস্টে যে কৃতিস্বত্বগুলির (প্যাটেন্ট) কথা বলা হচ্ছে, সেখানে বিভিন্ন করোনাভাইরাস যেমন সার্স করোনাভাইরাসের বংশগতীয় অনুক্রম এবং টিকা নিয়ে কথা বলে হয়েছে।
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article কোভিড-১৯ টিকা, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.