কোয়াটারনারি

আজকের পৃথিবীর মলওয়েইডে অভিক্ষেপ

কোয়াটারনারি যুগ
০.২৫৮–০ কোটি বছর পূর্বে
কা
পা
ক্রি
প্যা
কোয়াটারনারি

গড় বায়ুমন্ডলীয় O
পরিমাণ
প্রায় ২০.৮ আয়তন %
(বর্তমান মাত্রার ১০৪ %)
গড় বায়ুমন্ডলীয় CO
প্রায় ২৫০ পিপিএম
(প্রাক শিল্প স্তরের ১ গুণ)
ভূপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা প্রায় ১৪ °সে
(বর্তমান তাপমাত্রার ০ °সে উপরে)
কোয়াটারনারি যুগ
-২.৬ —
-২.৪ —
-২.২ —
-২ —
-১.৮ —
-১.৬ —
-১.৪ —
-১.২ —
-১ —
-০.৮ —
-০.৬ —
-০.৪ —
-০.২ —
০ —
নিওজিন
গেলাসীয়
কালাব্রীয়
চিবানীয়
"ঊর্ধ্ব"
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
মেঘালয় উপযুগ
নর্থগ্রিপীয় উপযুগ
গ্রিনল্যান্ডীয় উপযুগ
অক্ষের স্কেল: মিলিয়ন বছর আগে

কোয়াটারনারি (Quaternary) ( /kwəˈtɜːrnəri, ˈkwɒt.ərˌnɛr.i/ kwə-TUR-nə-ree, KWOT-ər-nerr-ee ) হচ্ছে আন্তর্জাতিক স্তরবিদ্যা কমিশনের (আইসিএস) ভূতাত্ত্বিক সময় পরিমাপকে সিনোজয়িক কালের তিনটি পর্যায়ের সর্বশেষ এবং বর্তমান পর্যায়। এটি নিওজিন পর্যায়ের পর আজ থেকে ২.৫৮৮ ± ০.০০৫ মিলিয়ন বছর (২৫.৮৮ লক্ষ বছর) পূর্বে শুরু হয়। কোয়াটারনারি পর্যায়কে দুটো যুগে ভাগ করা হয়: প্লাইস্টোসিন (২.৫৮৮ মিলিয়ন পূর্ব থেকে ১১.৭ হাজার বছর পর্যন্ত) এবং হলোসিন (১১.৭ হাজার বছর পূর্ব থেকে আজ পর্যন্ত)। "শেষ কোয়াটারনারি" বা "লেইট কোয়াটারনারি" নামে একটি অনানুষ্ঠানিক পদ রয়েছে যা গত ০.৫ থেকে ১ মিলিয়ন বছর পূর্বের (৫ থেকে ১০ লক্ষ বছর পূর্ব) সময়কালের মধ্যবর্তী সময়কে নির্দেশ করে।

কোয়াটারনারি যুগকে সাধারণত মহাদেশীয় বরফ পাতের চাক্রিক হ্রাস-বৃদ্ধি দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হয় যা মিলানকোভিচ চক্র এবং সম্পর্কিত জলবায়ু ও পরিবেশগত পরিবর্তনসমূহের সাথে সম্পর্কিত।

গবেষণা ইতিহাস

১৭৫৯ সালে জিওভানি আরদুইনো ইতালির উত্তরাঞ্চলে একটি ভূতাত্ত্বিক স্তর প্রস্তাব করেন যাকে চারটি ধারাবাহিক ক্রমে (ইতালীয়: quattro ordini ) ভাগ করা যায়। ১৮২৯ সালে জুলস ডেসনয়ারস ফ্রান্সের সেইন উপত্যকার পললের জন্য "কোয়াটারনারি" পদটির সূচনা করেন যা টারশিয়ারি যুগের শিলার তুলনায় নবীনতর ছিল।

কোয়াটারনারি পর্যায় শুরু হয় নিওজিন পর্যায়ের পর, এবং আজও এই পর্যায়টি চলছে। কোয়াটারনারি পর্যায়ে হিমায়ন এবং আন্তঃহিমায়ন সময়কাল অন্তর্ভুক্ত যেগুলো যথাক্রমে প্লাইস্টোসিন এবং হলোসিন নামে পরিচিত।

প্লাইস্টোসিন যুগের হিমায়ন সময়কালের সূচনায় এই পর্যায় শুরু হওয়ায় এই পর্যায়ের সূচনা ঘটে প্রায় ২.৬ মিলিয়ন বছর পূর্বে উত্তর গোলার্ধের হিমায়নের প্রাক্কালে। ২০০৯ এর আগে প্লাইস্টোসিনকে যুগকে ১.৮০৫ মিলিয়ন বছর পূর্ব থেকে শুরু বলে ধরা হত, তাই বর্তমান সংজ্ঞা অনুসারে প্লাইস্টোসিন যুগের মধ্যে একটি অংশ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে যা আগে প্লায়োসিন যুগের অন্তর্ভুক্ত বলে ধরা হত।

চতুর্থী মহাযুগ / তন্ত্রের উপবিভাগসমূহ
তন্ত্র/
মহাযুগ
ধারা/
যুগ
ধাপ/
উপযুগ
বয়স (নিযুতাব্দ/Ma)
চতুর্থী মহাযুগ পূর্ণ নবযুগ মেঘালয় উপযুগ ০.০০৪২
নর্থগ্রিপীয় উপযুগ ০.০০৪২ ০.০০৮২
গ্রিনল্যান্ডীয় উপযুগ ০.০০৮২ ০.০১১৭
নবতম যুগ সাম্প্রতিক নবতম উপযুগ ০.০১১৭ ০.১২৬
মধ্য নবতম উপযুগ ০.১২৬ ০.৭৮১
কালাব্রীয় উপযুগ ০.৭৮১ ১.৮০
গেলা উপযুগ ১.৮০ ২.৫৮
নবজনিক মহাযুগ সংখ্যাগুরু নবযুগ পিয়াচেনজীয় উপযুগ প্রাচীনতর
টীকা ও তথ্যসূত্র
আন্তর্জাতিক স্তরবিজ্ঞান সমিতি অনুমোদিত চতুর্থী মহাযুগের উপবিভাজন, ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী।

পূর্ণ নবযুগের ক্ষেত্রে বয়সের তারিখগুলি ২০০০ খ্রিস্টাব্দের সাপেক্ষে নির্ধারিত হয়েছে। যেমন- গ্রিনল্যান্ডীয় উপযুগ ২০০০ খ্রিস্টাব্দের ১১,৭০০ বছর আগে শুরু হয়। নর্থগ্রিপীয় উপযুগটি ২০০০ খ্রিস্টাব্দের ৮৩২৬ বছর আগে শুরু হয় বলে নির্ধারিত হয়েছে। মেঘালয় উপযুগটি ২০০০ খ্রিস্টাব্দের ৪২৫০ বছর আগে শুরু হয়েছে বলে নির্ধারিত হয়েছে।

কোয়াটারনারি স্ট্রেটিগ্রাফাররা সাধারণত আঞ্চলিক উপবিভাগগুলো সাথে কাজ করতেন। ১৯৭০ এর দশক থেকে আন্তর্জাতিক স্ট্র্যাটিগ্রাফি কমিশন (আইসিএস) জিএসএসপি এর উপর ভিত্তি করে একক ভূতাত্ত্বিক টাইম স্কেল তৈরি করার চেষ্টা করেছিল, যা আন্তর্জাতিকভাবে ব্যবহৃত হতে পারে। কোয়াটারনারি উপবিভাগগুলোকে প্যালিওক্লাইমেটের বদলে বায়োস্ট্র্যাটিগ্রাফি দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হত।

এটির ফলে সেই সমস্যাটির সৃষ্টি হয় যখন প্লাইস্টোসিন যুগের প্রস্তাবিত ভিত্তিটি ১.৮০৫ মিলিয়ন বছর পূর্বের হলেও তা উত্তর গোলার্ধের অন্যতম প্রধান হিমায়ন শুরু হওয়ার অনেক পরবর্তি সময়ের ছিল। আইসিএস এরপরে কোয়াটারনারি নামটি পুরোপুরি বাতিল করার প্রস্তাব করেছিল, যা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কোয়াটারনারি রিসার্চ (INQUA) এর কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি।

২০০৯-এ, কোয়াটারনারি পর্যায়কে সিনোজোয়িক কালের সর্বকনিষ্ঠ পর্যায় হিসেবে ধরার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, যার সূচনা হবে ২.২৮৮ মিলিয়ন বছর পূর্ব থেকে, গেলাসিয়ান ধাপ সহ, যাকে পূর্বে নিওজিন পর্যায় এবং প্লায়োসিন যুগের অন্তর্ভুক্ত ধরা হত। ভিত্তিতে তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল এবং জেলাসিয়ান পর্যায় সহ, যা পূর্বে নিওজিন যুগ এবং প্লিয়োসিন যুগের অংশ হিসাবে বিবেচিত হত।

প্রায় ২০০ বছর আগে শিল্প বিপ্লবের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া বৈশ্বিক পরিবেশে মানবসৃষ্ট প্রভাবের চিহ্ন হিসেবে তৃতীয় যুগ হিসেবে অ্যানথ্রোপসিনকে প্রস্তাব করা হয়। অ্যানথ্রোপসিন আনুষ্ঠানিকভাবে আইসিএস দ্বারা মনোনীত করা হয় নি, তবে একটি কার্যনির্বাহী গোষ্ঠী এটিকে একটি যুগ বা উপ-পর্যায় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার প্রস্তাব নিয়ে কাজ করে চলেছে।

ভূতত্ত্ব

২.৬ মিলিয়ন বছর পূর্বের কোয়াটারনারি পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে মানুষ বাস করত। এই ক্ষুদ্র ভূতাত্ত্বিক সময়ে ভূত্বকীয় পাতের স্থানান্তরের কারণে মহাদেশগুলির বিতরণে তুলনামূলকভাবে খুব কমই পরিবর্তন হয়েছে।

কোয়াটারনারি ভূতাত্ত্বিক রেকর্ডগুলো এর পূর্বের পর্যায়গুলোর তুলনায় অধিকতর বিশদে সংরক্ষিত হয়েছে।

এই সময়ের মধ্যে প্রধান ভৌগোলিক পরিবর্তনগুলির মধ্যে রয়েছে হিমায়ন যুগের সময় বসফরাস এবং স্কাগেরাক প্রণালীর উদ্ভব যার ফলে যথাক্রমে কৃষ্ণ সাগর এবং বাল্টিক সাগরের জল স্বাদু হয়ে যায়, তারপরে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে বন্যা হয় এবং ফলে এদের জল পুনরায় লবণাক্ত হয়ে যায়। ইংলিশ চ্যানেলের পর্যায়ক্রমিক ভরাট হতে থাকায় ব্রিটেন এবং ইউরোপীয় মূল ভূখণ্ডের মধ্যে স্থল সেতু গঠিত হয়; বেরিং প্রণালীর পর্যায়ক্রমিক বন্ধ হয়ে যাওয়া এশিয়া এবং উত্তর আমেরিকার স্থল-সংযোগকারী বেরিং ভূ-সেতু গঠিত হয়; এবং আমেরিকান উত্তর-পশ্চিমের স্ক্যাবল্যান্ডগুলিতে হিববাহের জলের দ্বারা পর্যায়ক্রমিক আকস্মিক বন্যা।

হডসন উপসাগর, গ্রেট লেকস এবং উত্তর আমেরিকার অন্যান্য বড় হ্রদগুলির বর্তমান ব্যাপ্তি হচ্ছে শেষ বরফ যুগের পর থেকে কানাডীয় শিল্ডের পুনর্বিন্যাসের একটি পরিণতি; কোয়াটারনারি সময়কাল ধরে বিভিন্ন শোরলাইন বিদ্যমান রয়েছে।

জলবায়ু

জলবায়ু পর্যায়ক্রমিক হিমায়নগুলির মধ্যে একটি ছিল যেখানে মহাদেশীয় হিমবাহগুলি মেরু থেকে ৪০ ডিগ্রি অক্ষাংশ দূর পর্যন্ত সরে আসে। প্লাইস্টোসিন যুগের শেষে উত্তরাঞ্চলে বড় স্তন্যপায়ী প্রাণীর একটি বড় বিলুপ্তি ঘটে। স্যাবার-টুথেড ক্যাট, ম্যামথ, ম্যাস্টোডন, গ্লিপ্টোডন্ট ইত্যাদির মত বিভিন্ন প্রাণী বিশ্বব্যাপী বিলুপ্ত হয়ে যায় । ঘোড়া, উট এবং আমেরিকান চিতা সহ অন্যান্যরা উত্তর আমেরিকায় বিলুপ্ত হয়ে যায়।

কোয়াটারনারি হিমায়ন

কোয়াটারনারি বরফ যুগের সময় বারবার হিমায়ন সংঘটিত হতে থাকে। ১৮৩৯ সালে শিম্পার এই পদটি প্রবর্তন করেন, এবং এটি ০.২৫৮ কোটি বছর পূর্ব থেকে আজ পর্যন্ত চলছে।

শেষ হিম পর্যায়

কোয়াটারনারি 
শিল্পীর চিন্তায় পৃথিবীর শেষ হিম সর্বোচ্চ

১৮২১ সালে, সুইস প্রকৌশলী, ইগনাজ ভেনেটজ একটি নিবন্ধ উপস্থাপন করেছিলেন যাতে তিনি আল্পস থেকে যথেষ্ট দূরত্বে একটি হিমবাহ উত্তীর্ণের চিহ্নগুলির উপস্থিতির পরামর্শ দিয়েছিলেন। প্রাথমিকভাবে আরেকজন সুইস বিজ্ঞানী লুই আগাসিজ এই ধারণাটিকে অস্বীকার করেন, কিন্তু যখন তিনি একে অপ্রমাণ করার কাজ হাতে নেন, তখন তিনি তার সহকর্মীর অনুকল্পটিকে শেষ পর্যন্ত নিশ্চিত করেন। এক বছর পরে, আগাসিজ একটি বৃহৎ হিম পর্যায়ের অনুকল্প তৈরি করেন যার একটি প্রভাব ছিল ব্যাপক ও দীর্ঘমেয়াদী। এই ধারণা তাকে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করায় এবং গ্লেসিয়াল থিওরি বা হিম তত্ত্ব প্রতিষ্ঠার দিকে পরিচালিত করে।

সময়ের সাথে সাথে, ভূতত্ত্বের সংশোধন হয়, এবং এটি জানা গেছে যে এপর্যন্ত পৃথিবীতে বেশ কয়েকটি সময়কালে হিমবাহের অগ্রগতি ও পশ্চাদপসরণ ঘটেছে এবং পৃথিবীর অতীত তাপমাত্রা আজ থেকে অনেক ভিন্ন ছিল। বিশেষত, মিলুটিন মিলানকোভিচের মিলানকোভিচ চক্রগুলি এই প্রতিজ্ঞার ভিত্তিতে তৈরি হয় যে আগত সৌর বিকিরণের বিভিন্নতা পৃথিবীর জলবায়ুর নিয়ন্ত্রণকারী একটি মৌলিক উপাদান।

এই সময়ে, উল্লেখযোগ্য হিমবাহগুলি উত্তর আমেরিকা এবং ইউরোপের অনেকাংশে, দক্ষিণ আমেরিকা এবং এশিয়ার কিছু অংশে এবং এন্টার্কটিকার সকল অংশে অগ্রসর হয় এবং পশ্চাদপসরণ করে। উত্তর আমেরিকা এবং ইউরেশিয়ার বিভিন্ন অংশে গ্রেট লেকস বা বৃহৎ হ্রদসমূহ গঠিত হয় এবং দৈত্যাকার স্তন্যপায়ী প্রাণীরা বরফের আওতায় পড়ে না এমন অঞ্চলে উন্নতিলাভ করে। এই স্তন্যপায়ী প্রাণীরা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল যখন প্রায় ১১,৭০০ বছর আগে এই হিম যুগ সমাপ্ত হয়ে যায়। আধুনিক মানুষ প্রায় ৩১৫,০০০ বছর আগে বিবর্তিত হয়েছিল। কোয়াটারনারি পর্যায় চলাকালে স্তন্যপায়ী প্রাণী, ফুলের গাছ এবং পোকামাকড় জমিতে আধিপত্য বিস্তার করেছিল।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃস্থ সূত্র

Tags:

কোয়াটারনারি গবেষণা ইতিহাসকোয়াটারনারি ভূতত্ত্বকোয়াটারনারি জলবায়ুকোয়াটারনারি আরও দেখুনকোয়াটারনারি তথ্যসূত্রকোয়াটারনারি বহিঃস্থ সূত্রকোয়াটারনারি

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

প্রথম বিশ্বযুদ্ধবাংলা সাহিত্যপলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোমসোভিয়েত ইউনিয়নবাংলাদেশী টাকাযোনিলেহনইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডনীল বিদ্রোহআশফাক নিপুণপশ্চিমবঙ্গের শিল্পকলাঅনাভেদী যৌনক্রিয়াব্রহ্মপুত্র নদশিল্প বিপ্লবকুমিল্লাগায়ত্রী মন্ত্রধানহিন্দি ভাষাআল্লাহর ৯৯টি নামভারতের জাতীয় পতাকাবাংলার ইতিহাসবিধবা বিবাহভাইরাসব্রিটিশ ভারতসুয়েজ খালমাইশেলফ অ্যালেন স্বপনভারত ছাড়ো আন্দোলনমাতারবাড়ি বন্দরবাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিইশার নামাজভগাঙ্কুরপানীয় জলরংপুর জেলাবাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পদবিলগইনবেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশরাবণতাহসান রহমান খানইউটিউবঢাকা জেলানওগাঁ জেলাহুমায়ুন আজাদমাই টিভিদুর্গাপূজাখালিদ বিন ওয়ালিদমুহাম্মদ ইউনূসসিরাজগঞ্জ জেলাভারতে নৃত্যবুর্জ খলিফাবাংলাদেশের ইউনিয়নহাদিসরামএশিয়াকালিদাসবাংলাদেশী জাতীয় পরিচয় পত্রক্রিকবাজহাসান ফয়েজ সিদ্দিকীআলহামদুলিল্লাহপহেলা বৈশাখসিলেট জেলাঢাকাসংস্কৃত ভাষাবাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়প্রাণ-আরএফএল গ্রুপআমইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সজাতিসংঘকম্পিউটার কিবোর্ডদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিইসলামি সহযোগিতা সংস্থাওমানসানি লিওনকম্পিউটারকামরুল হাসানশীতলারাগ (সংগীত)কার্ল মার্ক্স🡆 More