লিভোনীয় ভাষা

এই নিবন্ধটি ইংরেজি ভাষায় লেখা হয়েছে। নিবন্ধটি যদি ইংরেজি ভাষার ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে লেখা হয়ে থাকে তবে, অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি ঐ নির্দিষ্ট ভাষার উইকিপিডিয়াতে তৈরি করুন। অন্যান্য ভাষার উইকিপিডিয়ার তালিকা দেখুন এখানে।

লিভোনীয় ভাষা (লাত্ভীয়: līvõ Kel বা rāndakēļ) একটি ফিন্ল্যাণ্ডীয় ভাষা। এটি একটি সুপ্ত ভাষা যার শেষ স্থানীয় বক্তা ২০১৩ সালে গত হন। এই ভাষাটি ঘনিষ্ঠভাবে এস্তোনীয় ভাষার সঙ্গে সম্পর্কিত। লিভোনীয়দের স্বদেশ লাত্ভিয়াতে অবস্থিত লিভোনীয় উপসাগরের লিভোনীয় উপকূলে, যা কার্জিম উপদ্বীপের উত্তরে অবস্থিত।

লিভোনীয়
līvõ kēļ
দেশোদ্ভবলাটভিয়া
অঞ্চললিভোনীয় তট
জাতিলিভোনীয়ভাষী
বিলুপ্ত২ জুন ২০১৩, গ্রিজেলডা ক্রিস্টিনার মৃত্যুর সঙ্গে
পুনর্জাগরণপ্রায় ৪০ জন এল২ (L2) ভাষী
প্রায় ২১০ জন এ১-এ২ (A1–A2)
উরালীয়
  • ফিনিশীয়
    • লিভোনীয়
সরকারি অবস্থা
সংখ্যালঘু ভাষায় স্বীকৃত
লাটভিয়া
ভাষা কোডসমূহ
আইএসও ৬৩৯-৩liv
গ্লোটোলগlivv1244
লিভোনীয় ভাষা
  অন্তিম লিভোনীয়ভাষীদের বাসস্থান
  লাটভিয়াতে লিভোনীয় ভাষার ঐতিহাসিক বিন্যাস
লিভোনীয় ভাষা
এই নিবন্ধটিতে আধ্বব ধ্বনিমূলক চিহ্ন রয়েছে। সঠিক পরিবেশনার সমর্থন ছাড়া, আপনি ইউনিকোড অক্ষরের পরিবর্তে প্রশ্নবোধক চিহ্ন, বক্স, অথবা অন্যান্য চিহ্ন দেখতে পারেন।

কিছু জাতিগত লিভোনীয় তাদের ভাষাকে শিখে সঞ্জীবিত করার চেষ্টা করছেন, কিন্তু জাতিগত লিভোনীয় সংখ্যালঘু হওয়াতে এর সুযোগ কম। এস্তোনীয় সংবাদপত্র এস্টোনিয় পেভালেট ভ্রান্তভাবে ঘোষণা করেন যে ভিক্টরস্ বার্থহোল্ডস্, যিনি ২৮শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯ গত হন, শেষ স্থানীয় বক্তা ছিলেন যিনি স্বভাষী স্কুল শুরু করেছিলেন। কিছু লিভোনীয় অবশ্য বলেন যে অনেক স্থানীয় বক্তা এখনো জীবিত আছেন, যাদের মধ্য়ে একজন হলেন ভিক্টরস্ বার্থহোল্ডসের কাজিন গ্রিজেলডা ক্রিস্টিনা। ক্রিস্টিনা ২০১৩ সালে গত হন। লুপ্তপ্রায় ভাষাসমূহের ফাউন্ডেশনের (Foundation for Endangered Languages) ২০০৭ সালের একটি নিবন্ধে বলা হয় শুধুমাত্র ১৮২ জন নিবন্ধিত লিভুনীয় এবং সম্ভবত ছয় জন স্থানীয় বক্তা আছে। ২০০৯-এর একটি সম্মেলনে কার্যধারায় উল্লেখ করা হয় যে "কমপক্ষে ১০ জন স্থানীয় বক্তা জীবিত" আছেন।

একটি জীবন্ত ভাষা হিসেবে লিভোনীয় ভাষার প্রচারকার্য লিভোনীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র (Līvõ Kultūr Sidām)-এর কারণে অনেক এগিয়েছে। লিভোনীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র কিছু তরুণ লিভোনীয় মিলে সংগঠন বানিয়েছে। লাত্গালিয় সহ লিভোনীয় ভাষা লাত্ভিয়ার স্বল্প ব্যবহৃত ভাষা হিসাবে লাত্ভিয়ান ব্যুরো অফ লেসার ইউসড লাঙ্গুয়েজেস (LatBLUL)-তে প্রতিনিধিত্ব করছে, যা ইউরোপিয়ান ব্যুরো অফ লেসার ইউসড লাঙ্গুয়েজেস (EBLUL)-এর একটি জাতীয় শাখা।

লিভোনীয় ভাষা লাটভিয়া, এস্তোনিয়া ও ফিনল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ানো হয়, যা ক্রমাগত লাত্ভিয়াতে সবসময় বাস করে না এমন লোকেদের মধ্যে দ্বিতীয় ভাষা ভাষীদের সংখ্যা বাড়তে সাহায্য করছে।

ইতিহাস

লিভোনীয় ভাষা 
গসপেল অফ ম্যাথুর জার্মান সংকলনের প্রথম পাতা, ১৮৬৩

ঊনবিংশ শতাব্দীতে প্রায় ২,০০০ মানুষ লিভোনীয় ভাষাতে কথা বলতেন। ১৮৫২ সালে ২,৩৯৪ লিভুনীয় ছিলেন। বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা লিভোনীয় ভাষার লুপ্ত হওয়ার জন্য দায়ী:

  • ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ৩০,০০০ জন লিভোনীয় ভাষাতে কথা বলতেন।
  • জার্মান আক্রমণ: ১২০০ অব্দের কাছাকাছি লিভোনিয়ান ব্রাদার্স অফ টি সর্ড (Livonian Brothers of the Sword) এবং টিউটনিক নাইটস্ (Teutonic knights) লিভোনিয়া অধিকার করে।
  • ১৫২২: সমাজসংস্কার প্রবর্তন।
  • ১৫৫৭: রাশিয়ান আক্রমণ।
  • ১৫৫৮-১৫৮৩: লিভোনিয়ার যুদ্ধ; রাশিয়ানরা, সুইডিশরা, ড্যানিশরা, লিথুয়ানিয়ানরা এবং পোলিশরা যুদ্ধে লিপ্ত হয়।
  • ১৭২১: নিস্টাড চুক্তি. লিভোনিয়া এবং কোরলান্ড সারিস্ট (Courland Tsarist) রাশিয়া প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত হয়।
  • ১৯১৮: লাত্ভিয়ার প্রতিষ্ঠা; লিভোনীয় ভাষা পুনরুজ্জীবিত হয়।
  • দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন: লিভোনীয় ভাষার প্রান্তিকীকরণ।
  • ৬ই জুন ২০১৩ লুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

লিভোনীয়দের পূর্বপুরুষরা প্রথম সহস্রাব্দের প্রথমার্ধে লিভোনিয়াতে সম্ভবত দৌগাভা (Daugava) নদী বরাবর বসতি স্থাপন করে। ১৩দশ শতকে স্থানীয় লিভোনীয়রা এস্তোনীয় দেশের আলেম্পোয়িস (Alempois), জোগেন্টাগানা জার্ভা (Jogentagana Järva), লানেমা (Läänemaa), মহূ(Mõhu), নুর্মুকুন্দ (Nurmekund), সাকালা (Sakala), উগান্দি (Ugandi), এবং ভাইগা (Vaiga)-তে বসবাস চালু করে। কুরোনিয়া (Curonia)-তে লিভোনীয়দের স্থায়ী বসবাস তখনই শুরু হয়। ১২দশ-১৩দশ শতাব্দীতে লিভোনীয়দের জমি টিউটনিক অর্ডার (Teutonic Order) দ্বারা বিজিত হয়। এর ফলে লিভোনীয়দের সংখ্যা অনেক হ্রাস পায়, খালি লিভোনীয়দের জমি লাত্ভিয়রা দখল করে, ফলে লাত্ভিয়ান ভাষা লিভুনীয় ভাষার জায়গায় অগ্রাধিকার পায়। অনুমান করা হয় যে জার্মান উপনিবেশ স্থাপনের সময় সেখানে ৩০,০০০ লিভুনীয় ছিলেন। ১৯শ শতাব্দীতে করোনিয়ান (Couronian) উপভাষাভাষীর হিসাব নিম্নরূপ: ১৮৩৫ সালে ২,০৭৪ জন, ১৮৫২ সালে ২,৩২৪ জন, ১৮৫৮ সালে ২,৩৯০ জন, ১৮৮৮ সালে ২,৯২৯ জন। ১৯৮৯ সালের সোভিয়েত আদমশুমারি অনুযায়ী, ২২৬ জন লিভুনীয় মানুষ ছিলেন এবং তাদের প্রায় অর্ধেক লিভুনীয় ভাষাতে কথা বলতেন। ২০১০ সালে লিভুনীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী শুধুমাত্র ৪০ জন দৈনন্দিন জীবনে লিভুনীয় ভাষাতে কথা বলেন। ২০১৩ সালে এমন একজনও নেই যে দৈনন্দিন জীবনে লিভুনীয় ভাষাতে কথা বলে।

প্রারম্ভিক সাহিত্য

প্রথম লিভুনীয় ভাষার শব্দ হেনরির লিভোনিয়ান ক্রনিকলে লিপিবদ্ধ করা আছে। লিভুনীয় ভাষা সম্পর্কে প্রথম লিখিত সূত্র ১৬দশ শতাব্দীতে প্রথম আবির্ভুত হয়। লিভুনীয় ভাষার কবিতাসংগ্রহ "মেরিনার্স স্যাক্রেড সংগ্স এন্ড প্র্যায়েরস" (লাটভিয়ান: Jūrnieku svētās dziesmas un lūgšanas) লাত্ভিয় ভাষাতে জানিস্ প্রিন্টস্ (Jānis Prints) অনুবাদ করেন এবং তার পুত্র জানিস্ জুনিয়র (Jānis Jr.) ১৮৪৫ সালে প্রকাশ করেন। প্রথম লিভুনীয় ভাষার বই হল গসপেল অফ ম্যাথু (Gospel of Matthew), যা ১৮৬৩ সালে পূর্ব এবং পশ্চিম কোরল্যান্ড উপভাষায় প্রকাশিত হয়। এটি নিক পলম্যান দ্বারা পূর্ব করোনিয়ান ভাষাতে এবং জানিস্ প্রিন্টস্ ও পিটারিস্ (Peteris) দ্বারা পশ্চিম করোনিয়ান ভাষাতে অনুবাদ করা হয়। মোট ২৫০ কপি বিক্রি হয়। লিভুনীয়রা প্রতিটি উপভাষার শুধু একটি করে কপি পেয়েছে। দ্বিতীয় লিভুনীয় বই একই গসপেল অফ ম্যাথু সেন্ট পিটার্সবার্গে 1880 সালে প্রকাশিত, কেবল লাত্ভিয় এবং জার্মান বানানে।

দুই বিশ্বযুদ্ধের মাঝের যুগে কয়েক ডজন লিভুনীয় বই প্রকাশিত হয়, প্রধানত ফিনিশ এবং এস্তোনীয় প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায়। ১৯৩০ সালে প্রথম লিভুনীয় সংবাদপত্র, "লিভিল", প্রকাশিত হয়। ১৯৪২ সালে নতুন টেস্টামেন্টের একটি অনুবাদ হেলসিঙ্কিতে প্রকাশিত হয়। সেটি ফিনিশ ভাষাতত্ত্ববিদ লরি কেটুনেন (Lauri Kettunen)-এর সহায়তায় কর্লি স্টল্টে (Kōrli Stalte) অনুবাদ করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর লিভুনীয় বই আর প্রকাশিত হয়নি, যেহেতু লাত্ভিয়া সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল।

লাত্ভিয়া স্বাধীন হলে নিউজলেটার "ওভা" লিভুনীয় ভাষাতে ১৯৯৪ সালে প্রকাশিত হয়। এটি লিভুনীয় সংস্কৃতি, শিল্প ও জাতীয় আন্দোলনকে স্মরণ করে উৎসর্গ করা হয়। ১৯৯৮ সালে "মুক্ত সমাজ (Open Society)"-এর সহায়তায় প্রথম লিভুনীয় কবিতাসংহিতা "মা আকুব সিন্ডা ভিজো, টুর্স্কা ! (Ma akūb sīnda vizzõ, tūrska!)" প্রকাশিত হয় এবং ফিনল্যান্ড ও এস্তোনিয়াতে উপস্থাপিত হয়। এতে বিখ্যাত লিভুনীয় কবিদের কাজ লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। আজ পর্যন্ত, শুধুমাত্র লিভুনীয় মিডিয়া আউটলেট যেটি ত্রিভাষিক (ইংরেজি-লাত্ভিয়-লিভুনীয়) লিভওয়ান্স লিভুনীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র দ্বারা পরিচালিত হয়।

একবিংশ শতাব্দীর লিভুনীয়ভাষীরা

ভিক্টরস্ বার্থহোল্ডস্ (১০ জুলাই, ১৯২১ - ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০০৯), ছিলেন অন্তিম প্রজন্মের অন্যতম লিভুনীয়ভাষী যিনি লিভুনীয়ভাষী পরিবার ও সম্প্রদায়ের মধ্যে থেকে প্রথম ভাষা হিসেবে লিভুনীয় ভাষা শিখেছেন। যদিও বলা হয় যে তিনি ভাষার শেষ স্থানীয় বক্তা ছিলেন, লিভুনীয়দের নিজেদের দাবি যে আরো স্থানীয় বক্তা এখনও জীবিত আছেন, যদিও খুব কম।

এস্তোনীয় সংবাদপত্র এস্টোনিয় পেভালেট -এর রিপোর্ট অনুসারে, ভিক্টরস্ বার্থহোল্ডস্ ১৯২১ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং সম্ভবত শেষ প্রজন্মের মানুষ যারা তাদের প্রাথমিক স্কুল লিভুনীয় মাধ্যমে শুরু করেন; কিন্তু মাত্র কয়েক বছর পরে থেকে তাদের লিভুনীয় বাবা-মা তাদের সন্তানদের সঙ্গে লাত্ভীয় ভাষায় কথা বলতে শুরু করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বার্থহোল্ডস্, লিভুনীয়দের বিপরীতে, বনের মধ্যে লুকিয়ে দখলদার বাহিনীর সৈন্যদের এড়াতে সক্ষম হন। যুদ্ধের পর, বার্থহোল্ডস্ বিভিন্ন পেশার কাজ করতেন এবং অনেক ক্ষেত্র অনুবাদকদের সাথে লিভুনীয় ভাষাজ্ঞান ভাগ করে নিয়েছেন; ১৯৯০-এর দশকে, তিনি শিশুদের সামার ক্যাম্পে লিভুনীয় ভাষা শেখাতেন।

বার্থহোল্ডসের লিভুনীয়ভাষী ভাই ও স্ত্রী ১৯৯০-এর দশকেই সালে মারা যান। ২০০০ সালের প্রথম দিকে, অন্যান্য অনেক বিশিষ্ট "অন্তিম লিভুনীয়" গত হন, যেমন পাউলিন ক্ল্যাভিন (১৯১৮-২০০১), অনেক লিভুনীয় ঐতিহ্যের রক্ষক এবং শেষ লিভুনীয় যিনি কোরল্যান্ড উপকূলে স্থায়ীভাবে বসবাস করতেন, এবং এডগার ভাল্গামা (১৯১২-২০০৩), ফিনল্যান্ডের পাদরী, নতুন টেস্টামেন্টের অনুবাদক এবং লিভুনীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতির উপর একটি বই এর লেখক।

অনুমিত শেষ লিভুনীয় স্থানীয় বক্তা ছিলেন গ্রিজেলডা ক্রিস্টিনা, পূর্বে বার্থহোল্ডস্ (১৯১০-২০১৩), যিনি ১৯৪৭ সাল থেকে কানাডায় বসবাস শুরু করেন। ভল্টস্ এর্নস্ট্রেইটসের মতে তিনি এমনভাবে লিভুনীয়তে কথা বলতেন যেন "তিনি তার লিভুনীয় উপকূলের খামার বাড়ির বাইরে গতকাল মাত্র বেরিয়ে এসেছিলেন"। তিনি বার্থহোল্ডস্ পরিবারের একজন সদস্য ছিলেন এবং তার প্রজন্মের শেষ লিভুনীয়ভাষী হিসেবে যোগ্যতা অর্জন করেন। তিনি জুন ২, ২০১৩ তারিখে গত হন।

লিভুনীয় ভাষার অস্তিত্ব এখন তরুণ লিভুনীয়দের উপর নির্ভর করছে যারা যুদ্ধপূর্ব প্রজন্মের নিজ পিতামহ বা প্রপিতামহের থেকে শিখেছে। খুব বেশি নয়, কিন্তু সব মিলিয়ে প্রায় কয়েকশ জাতিগত লিভুনীয় লাত্ভিয়াতে আছেন যারা তাদের লিভুনীয় মূল সম্পর্কে আগ্রহী। কিছু তরুণ লিভুনীয় আছেন যারা শুধুমাত্র লিভুনীয় লোকসংগীত নয় বরং দৈনন্দিন যোগাযোগে সক্রিয়ভাবে লিভুনীয় ভাষা ব্যবহার করতে চায়। জুল্গি স্টল্টে হলেন এইরকম একজন নবপ্রজন্মের লিভুনীয়ভাষী, যিনি লিভুনীয়-এস্তোনীয় বিশ্ব সঙ্গীতদল টুল্লি লাম (Tuļļi Lum)-এর সঙ্গে অনুষ্ঠান করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

ধ্বনিবিজ্ঞান

লিভুনীয় ভাষা এস্তোনীয় ভাষার মত স্বরবর্ণ সাদৃশ্য হারিয়েছে, কিন্তু এস্তোনীয় ভাষার বিপরীতে ব্যঞ্জনবর্ণ ক্রমবিন্যাসও হারিয়েছে।

স্বরবর্ণ

লিভুনীয় ভাষাতে ৮টি স্বরবর্ণ আছে:

অগ্র মধ্য পশ্চাৎ
উচ্চ i /i/ õ /ɨ/ u /u/
নিকট-উচ্চ ȯ /ʊ/
মাঝারি e /ɛ/ [ə] o /o/
নিম্ন ä /æ/ a /ɑ/
  1. স্বরাঘাতহীন /ɨ/ -কে [ə] বলা হয়।

স্বরবর্ণ দীর্ঘ বা হ্রস্ব হতে পারে। হ্রস্ব স্বরবর্ণ টেবিল নির্দেশিতরূপ লেখা হয়; দীর্ঘ স্বরবর্ণ অক্ষরের উপর একটি অতিরিক্ত ম্যাকরন ("ˉ") দিয়ে লেখা হয়। উদাহরণস্বরূপ, [æ] = ǟ। লিভুনীয় স্বরবর্ণমালা ডেনিশ অনুরূপ স্টড (stød) থাকার জন্য উল্লেখযোগ্য। এই বৈশিষ্ট্যযুক্ত অন্যান্য ভাষার মতো, এটি আগের গীতিপ্রস্বরের একটি চিহ্ন বলে মনে করা হয়।

লিভুনীয় ভাষাতে এছাড়াও বহু দ্বিস্বরধ্বনি রয়েছে, সেইসাথে বহু ত্রিমাত্রিক স্বরধ্বনিও আছে। এগুলি দীর্ঘ বা হ্রস্ব হতে পারে।

দুই উদ্বোধনী দ্বিস্বরধ্বনি /ie/ এবং /uo/ স্বরপ্রয়োগের উপর নির্ভর করে দৈর্ঘ্য স্থির হয়, হ্রস্ব ie, uo বোঝাতে বর্ধমান [i̯e], [u̯o], দীর্ঘ īe, ūo বোঝাতে [iˑe̯], [uˑo̯]। একই জিনিস ত্রিমাত্রিক স্বরধ্বনি uoi : ūoi -তে প্রযোজ্য।

ব্যঞ্জনবর্ণ

লিভুনীয় ভাষাতে ২৩টি ব্যঞ্জনবর্ণ আছে:

ওষ্ঠ্য দন্ত্য তালব্য পশ্চাত্তালব্য শ্বাসাঘাত
নাসিক্য m /m/ n /n/ ņ /ɲ/ [ŋ]1
স্পর্শ স্বরহীন p /p/ t /t̪/ ț /c/ k /k/
স্বরযুক্ত b /b/ d /d̪/ /ɟ/ g /ɡ/
ঊষ্ম স্বরহীন f /f/ s /s/ š /ʃ/ h /h/
স্বরযুক্ত v /v/ z /z/ ž /ʒ/
কম্পনজাত r /r/ ŗ /rʲ/
নৈকট্য মধ্যভাগ j /j/
পার্শ্বভাগ l /l/ ļ /ʎ/

/n/ পূর্ববর্তী /k/ বা /ɡ/ হয়ে যায় [ŋ]

বর্ণমালা

লিভুনীয় বর্ণমালা লাত্ভীয় এবং এস্তোনীয় বর্ণমালার সংমিশ্রণে তৈরী।

A/a, Ā/ā, Ä/ä, Ǟ/ǟ, B/b, D/d, Ḑ/ḑ, E/e, Ē/ē, F/f, G/g, H/h, I/i, Ī/ī, J/j, K/k, L/l, Ļ/ļ, M/m, N/n, Ņ/ņ, O/o, Ō/ō, Ȯ/ȯ, Ȱ/ȱ, Õ/õ, Ȭ/ȭ, P/p, R/r, Ŗ/ŗ, S/s, Š/š, T/t, Ț/ț, U/u, Ū/ū, V/v, Z/z, Ž/ž

ব্যাকরণ

লাতভিয়গণ এবং এস্টোনিয়গণের সঙ্গে ভাষা পরিচিতি

লিভুনীয়রা বহু শতাব্দী ধরে গভীরভাবে লাটভিয়ানদের ব্যাকরণ, ধ্বনিতত্ত্ব ও শব্দ আহরণ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। ফিন্ল্যাণ্ড-সংক্রান্ত ভাষা লিভুনীয় ভাষার সম্প্রদানকারক থাকাটা খুবই অস্বাভাবিক। লিভুনীয় ভাষাতে প্রায় ২,০০০ লাত্ভীয় এবং ২০০ জার্মান ঋণকৃত শব্দ আছে এবং বেশিরভাগ জার্মান শব্দ লাত্ভীয়এর মাধ্যমে গৃহীত হয়। লাত্ভীয় ভাষাও লিভুনীয় দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল। একটি বাল্টিক ভাষা হিসাবে লিভুনীয় ভাষাতে নিয়মিত শব্দাংশে জোর দেওয়া খুব অস্বাভাবিক। ফিন্ল্যাণ্ড-সংক্রান্ত এবং বাল্টিক ভাষার বিপরীতে উভয় ভাষাতে h অক্ষর উহ্য থাকে। বিশেষ করে উনিশ শতকের শেষদিকে এস্টোনিয়দের সঙ্গে যোগাযোগের একটি বড় চুক্তি হয়েছিল, যাদের মধ্যে ছিল লিভুনীয় ধীবর বা নাবিকরা এবং সারেমা বা অন্যান্য দ্বীপের এস্টোনিয়গণ। পশ্চিম এস্তোনিয়া দ্বীপপুঞ্জের অনেক বাসিন্দা গ্রীষ্মকালে কার্জিম লিভুনীয় গ্রামে কাজ করত। ফলে সেই লিভুনীয়দের মধ্যে এস্তোনীয়দের জ্ঞান এবং এস্তোনীয় শব্দের বিস্তার হয়েছিল। প্রায় ৮০০ এস্তোনীয় ঋণকৃত শব্দসমূহ লিভুনীয় ভাষাতে আছে, যার বেশিরভাগই সারেমা উপভাষা থেকে ধার করা হয়েছে।

প্রচলিত শব্দসমষ্টি

  • ওহে! – Tēriņtš!
  • আপনার খাবার উপভোগ করুন! – Jõvvõ sīemnaigõ!
  • সুপ্রভাত! – Jõvā ūomõg! / Jõvvõ ūomõgt!
  • শুভ দিন! – Jõvā pǟva! / Jõvvõ päuvõ!
  • শুভ রাত্রি! – Jõvvõ īedõ!
  • ধন্যবাদ! – Tienū!
  • শুভ নববর্ষ! – Vȯndzist Ūdāigastõ!
  • গত হওয়া – kȭlmä
  • এক – ikš
  • দুই – kakš
  • তিন – kuolm
  • চার – nēļa
  • পাঁচ – vīž
  • ছয় – kūž
  • সাত – seis
  • আট – kōdõks
  • নয় – īdõks
  • দশ – kim

উদাহরণ

মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের (Universal Declaration of Human Rights) প্রথম ধারাঃ

  • বাংলা

সমস্ত মানুষ মর্যাদা ও অধিকার বিষয়ে স্বাধীনভাবে এবং সমানভাবে জন্ম নেয়। তাদের বিবেক এবং যুক্তির সঙ্গে বিচার করা উচিত এবং একে অপরের প্রতি ভ্রাতৃত্বসুলভ মনোভাব নিয়ে আচরণ করা উচিৎ।

  • ইংরেজি

All human beings are born free and equal in dignity and rights. They are endowed with reason and conscience and should act towards one another in a spirit of brotherhood.

  • লিভুনীয়

Amād rovzt attõ sindõnd brīd ja īdlizt eņtš vǟrtitõks ja õigiztõks. Näntõn um andtõd mūoštõks ja sidāmtundimi, ja näntõn um īdtuoisõ tuoimõmõst veļkub vaimsõ.

  • এস্তোনীয়

Kõik inimesed sünnivad vabadena ja võrdsetena oma väärikuselt ja õigustelt. Neile on antud mõistus ja südametunnistus ja nende suhtumist üksteisesse peab kandma vendluse vaim.

  • ভড়(Võr)

Kyik' inemiseq sünnüseq avvo ja õiguisi poolõst ütesugumaidsis. Näile om annõt mudsu ja süämetunnistus ja nä piät üts'tõõsõgaq vele muudu läbi käümä

  • সেটো(Seto)

Kõik inemiseq sünnüseq avvo ja õiguisi poolõst ütesugumaidsist. Näile om annõt mudsu ja süämetun'stus ja nä piät ütstõõsõga vele muudu läbi kjauma.

  • ফিনিশ

Kaikki ihmiset syntyvät vapaina ja tasavertaisina arvoltaan ja oikeuksiltaan. Heille on annettu järki ja omatunto, ja heidän on toimittava toisiaan kohtaan veljeyden hengessä.

  • কারেলিয়ান

Kai rahvas roittahes vällinny da taza-arvozinnu omas arvos da oigevuksis. Jogahizele heis on annettu mieli da omatundo da heil vältämättäh pidäy olla keskenäh, kui vellil.

  • ভেপ্সিয়ান(Vepsian)

Kaik mehed sünduba joudajin i kohtaižin, ühtejiččin ičeze arvokahudes i oiktusiš. Heile om anttud mel’ i huiktusentund i heile tariž kožuda toine toiženke kut vel’l’kundad

প্রভুর প্রার্থনা (The Lords Prayer)ঃ

  • বাংলা

হে আমাদের স্বর্গস্থ পিতা, তোমার নাম পূজিত হউক। তোমার রাজ্য আসুক, তোমার ইচ্ছা যেমন স্বর্গে, তেমনি পৃথিবীতেও পূর্ণ হউক, আমাদের দৈনিক অন্ন আজ আমাদিগকে দাও। আর আমরা যেমন অপরাধীকে ক্ষমা করি তেমনি তুমিও আমাদের অপরাধ ক্ষমা কর। আর আমাদিগকে প্রলোভনে পড়তে দিও না, কিন্ত মন্দের হাত থেকে উদ্ধার করো। রাজ্য, পরাক্রম ও মহিমা যুগে যুগে তোমার। আমেন।

  • ইংরেজি

Our Father in heaven, hallowed be your name. Your Kingdom come, your will be done, on earth as in heaven Give us today our daily bread. Forgive us our sins, as we forgive those who sin against us. Lead us not into temptation, but deliver us from evil. For thine is the kingdom The power, and the glory Forever and ever. Amen

  • লিভুনীয়

Mạd iza, kis sa vuod touvis! pǖvātộd las sig sin nim. Las tugộ sin vạlikštộks, sin mēľ las sugūg kui touvis nei ka mạ pạ'l.Mạd jega pạvvist leibộ ạuda mạdộn tạmpộ. Un jeta mạdộn mạd vǖlgsd, kui ka meig jetām ummo vǖlgaloston. Un ạla ū meidi k'ertāmiz sizộl, aga pạsta meidi jera siest kunēsst

  • এস্তোনীয়

Meie Isa, kes sa oled taevas, pühitsetud saagu sinu nimi, sinu riik tulgu, sinu tahtmine sündigu, kui taevas nõnda ka maa peal. Meie igapäevane leib anna meile tänapäev, ja anna andeks meile meie võlad, kui ka meie andeks anname oma võlglastele. Ja ära saada meid mitte kiusatuse sisse, vaid päästa meid ära kurjast

  • ফিনিশ

Isä meidän, joka olet taivaissa, Pyhitetty olkoon sinun nimesi. Tulkoon sinun valtakuntasi. Tapahtukoon inun tahtosi, myös maan päällä niin kuin taivaassa. Anna meille tänä päivänä meidän jokapäiväinen leipämme. Ja anna meille meidän syntimme anteeksi, niin kuin mekin anteeksi annamme niille, jotka ovat meitä vastaan rikkoneet. Äläkä saata meitä iusaukseen, vaan päästä meidät pahasta. Sillä sinun on valtakunta ja voima ja kunnia iankaikkisesti

জন ১ম অধ্যায় ১ম থেকে ১০ম পদ্য (John chapter 1 verse 1 to 10)ঃ

  • বাংলা

১ আদিতে ছিলেন বাণী: বাণী ছিলেন ঈশ্বরমুখী, বাণী ছিলেন ঈশ্বর। ২ আদিতে তিনি ছিলেন ঈশ্বরমুখী। ৩ সবই তার দ্বারা হয়েছিল, আর যা কিছু হয়েছে, তার কোন কিছুই তাকে ব্যতীত হয়নি। ৪ তার মধ্যে ছিল জীবন, আর সেই জীবন ছিল মানুষের আলো; ৫ অন্ধকারে সেই আলোর উদ্ভাস, অথচ অন্ধকার তা ধারণ করেনি! ৬ ঈশ্বর-প্রেরিত একজন মানুষ আবির্ভূত হলেন; তার নাম যোহন; ৭ তিনি এলেন সাক্ষ্য দিতে, আলোরই বিষয়ে সাক্ষ্য দিতে, যেন তার দ্বারা সকলে বিশ্বাস করতে পারে। ৮ তিনি তো সেই আলো ছিলেন না, আলোর বিষয়ে সাক্ষ্য দিতেই তিনি ছিলেন। ৯ বাণীই ছিলেন সেই সত্যকার আলো, যা জগতে এসে প্রত্যেক মানুষকে আলোকিত করে। ১০ তিনি জগতের মধ্যে ছিলেন, আর জগৎ তারই দ্বারা হয়েছিল, অথচ জগৎ তাকে চিনল না।

  • ইংরেজি

1 In the beginning was the Word, and the Word was with God, and the Word was God. 2 He was with God in the beginning. 3 Through him all things were made; without him nothing was made that has been made. 4 In him was life, and that life was the light of all mankind. 5 The light shines in the darkness, and the darkness has not overcome it. 6 There was a man sent from God whose name was John. 7 He came as a witness to testify concerning that light, so that through him all might believe. 8 He himself was not the light; he came only as a witness to the light. 9 The true light that gives light to everyone was coming into the world. 10 He was in the world, and though the world was made through him, the world did not recognize him.

  • লিভুনীয়

1 Ȳrgandõksõs voļ Sõna ja Sõna voļ Jumal jūs ja Jumal voļ Sõna. 2. Ȳrgandõksõs ta voļ Jumal jūs 3. Amad ažad āt leb täm tiedõt ja ilm tǟnda äb ūo mittõ midagist tiedõt, mis um tiedõt. 4. Täms voļ jelami ja jelami voļ rovz sieldõm aga 5. Ja sieldõm pāistiz pimdõms ja pimdõm iz võta tǟnda vastõ 6. Ykš rišting, nimtõt Jān, sai Jumalst kaimdõt. 7) ta tuļ tapartõks pierast,āndam tapartõkst yļ sieldõm, laz amad uskõgõd leb täm. 8. Ta iz ūo sieldõm, aga tämmõn voļ sieldõm tapartõmõst. 9. Se voļ õigi sieldõm, mis āndab sieldõmt amad rovstõn, kis māilmõ tulbõd.

  • এস্তোনীয়

1Alguses oli Sõna ja Sõna oli Jumala juures ja Sõna oli Jumal. 2Seesama oli alguses Jumala juures. 3Kõik on tekkinud tema läbi ja ilma temata ei ole tekkinud midagi. Mis on tekkinud 4tema kaudu, oli elu, ja elu oli inimeste valgus. 5Ja valgus paistab pimeduses, ja pimedus ei ole seda omaks võtnud. 6Oli Jumala läkitatud mees, nimega Johannes, 7see pidi tunnistust andma, tunnistama valgusest, et kõik hakkaksid tema kaudu uskuma. 8Tema ise ei olnud valgus, vaid ta pidi tunnistama valgusest. 9Tõeline valgus, mis valgustab iga inimest, oli maailma tulemas. 10Ta oli maailmas, ja maailm on tekkinud tema läbi, ja maailm ei tundnud teda ära.

  • ফিনিশ

1 Alussa oli Sana, ja Sana oli Jumalan tykönä, ja Sana oli Jumala. 2 Hän oli alussa Jumalan tykönä. 3 Kaikki on saanut syntynsä hänen kauttaan, ja ilman häntä ei ole syntynyt mitään, mikä syntynyt on.4 Hänessä oli elämä, ja elämä oli ihmisten valkeus. 5 Ja valkeus loistaa pimeydessä, ja pimeys ei sitä käsittänyt. 6 Oli mies, Jumalan lähettämä; hänen nimensä oli Johannes. 7 Hän tuli todistamaan, todistaaksensa valkeudesta, että kaikki uskoisivat hänen kauttansa. 8 Ei hän ollut se valkeus, mutta hän tuli valkeudesta todistamaan. 9 Totinen valkeus, joka valistaa jokaisen ihmisen, oli tulossa maailmaan. 10 Maailmassa hän oli, ja maailma on hänen kauttaan saanut syntynsä, ja maailma ei häntä tuntenut.

আরও দেখুন

প্রাসঙ্গিক তথ্যসমূহ

বাহ্যিক লিঙ্কসমূহ


Tags:

লিভোনীয় ভাষা ইতিহাসলিভোনীয় ভাষা ধ্বনিবিজ্ঞানলিভোনীয় ভাষা বর্ণমালালিভোনীয় ভাষা ব্যাকরণলিভোনীয় ভাষা লাতভিয়গণ এবং এস্টোনিয়গণের সঙ্গে ভাষা পরিচিতিলিভোনীয় ভাষা প্রচলিত শব্দসমষ্টিলিভোনীয় ভাষা উদাহরণলিভোনীয় ভাষা আরও দেখুনলিভোনীয় ভাষা প্রাসঙ্গিক তথ্যসমূহলিভোনীয় ভাষা বাহ্যিক লিঙ্কসমূহলিভোনীয় ভাষাmeta:List of Wikipedias/bnইংরেজি ভাষা

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

মুহাম্মদ ইউনূসমানব দেহশাহরুখ খানমোবাইল ফোন২০২৩পশ্চিমবঙ্গের জেলাদোয়াভারত বিভাজনস্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রবসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রবাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষকসুফিবাদপ্রথম মুয়াবিয়াসানি লিওনপ্রীতি জিনতারূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র২০২৪ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগএকাদশ রুদ্রপ্রথম বিশ্বযুদ্ধ২৭ মার্চভারতের রাষ্ট্রপতিমীর মশাররফ হোসেনব্রিক্‌সবাংলাদেশের মেডিকেল কলেজসমূহের তালিকার‍‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নবাংলাদেশ বিমান বাহিনীমহাভারতরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্টিকর্মটুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের রেকর্ড তালিকাজগদীশ চন্দ্র বসুসালাতুত তাসবীহতেজস্ক্রিয়তাযুদ্ধকালীন যৌন সহিংসতাপ্রীতিলতা ওয়াদ্দেদাররাজশাহীপাবনা জেলাবাংলার প্ৰাচীন জনপদসমূহযাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রযাকাতবাংলা স্বরবর্ণফাতিমানামাজবেগম রোকেয়াব্রাহ্মসমাজবিমল করঈমানরশ্মিকা মন্দানাআদমমাইটোকন্ড্রিয়াসূরা আর-রাহমানইউরোপগুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস ২আল্লাহর ৯৯টি নামদুবাইবাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রমতিউর রহমান নিজামীপাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন, ১৯৭০যোহরের নামাজসূরা নাসরবিভিন্ন দেশের মুদ্রাব্যাকটেরিয়াক্যাসিনোখালিদ বিন ওয়ালিদআন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসদারুল উলুম দেওবন্দডেঙ্গু জ্বরনাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন, ২০১৯ট্রাভিস হেডকর২০২২ ফিফা বিশ্বকাপব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরমিয়া খলিফাগোলাপমৈমনসিংহ গীতিকাভৌগোলিক আয়তন অনুযায়ী সার্বভৌম রাষ্ট্র ও নির্ভরশীল অঞ্চলসমূহের তালিকাচাঁদফরাসি বিপ্লব🡆 More