প্রথম উসমান: উসমানীয় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা

উসমান গাজী (উসমানীয় তুর্কি: عثمان غازى উসমান গাজী; বা উসমান বে বা উসমান আল্প) (১৩ ফেব্রুয়ারি ১২৫৮ – আগস্ট ৯, ১৩২৬) ছিলেন উসমানীয় তুর্কীদের নেতা এবং উসমানীয় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। উসমানের সময় উসমানীয়দের রাজ্য (বেয়লিক) আকারে ছোট ছিল এবং পরবর্তীতে তা বিশাল সাম্রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯২২ সালে সালতানাতের বিলুপ্তির পূর্ব পর্যন্ত সাম্রাজ্য টিকে ছিল।

উসমান গাজী
عثمان غازى
বে
গাজী
আমীর
প্রথম উসমান: উসমান নামের উদ্ভব, সাম্রাজ্যের উত্থান, উসমানের স্বপ্ন
প্রথম উসমানের কল্পিত পোর্ট্রে‌ট
প্রথম উসমানীয় সুলতান (বে এবং গাজী পদবী)
রাজত্বকাল১৭ জানুয়ারি ১২৯৯ – ২৯ জুলাই ১৩২৬
রাজ্যাভিষেক৩ মে ১২৮১ এবং ৪ সেপ্টেম্বর ১২৯৯
পূর্বসূরিআরতুগ্রুল গাজী
উত্তরসূরিপ্রথম ওরহান
জন্ম(১২৫৭-০২-১৩)১৩ ফেব্রুয়ারি ১২৫৭
সুগুত, আনাতোলিয়া
মৃত্যুআগস্ট ৯, ১৩২৬(1326-08-09) (বয়স ৬৮)
বুরসা, উসমানীয় বেয়লিক
স্ত্রীমালহুন হাতুন
বালা হাতুন
পূর্ণ নাম
আমির গাজি উসমান বিন এরতুরুল
রাজবংশউসমানীয় রাজবংশ
(উসমানলি হানেদানি)
পিতাআরতুগ্রুল গাজি
মাতাহালিমা হাতুন
ধর্মইসলাম

১২৯৯ সালের ১৭ জানুয়ারি উসমান রুম সালতানাত থেকে তার ক্ষুদ্র রাজ্যের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং কায়ী গোত্রের খান উপাধি ধারণ করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] সেলজুকদের ভাঙনের পর আনাতোলিয়ায় উদ্ভূত ক্ষুদ্র তুর্কী রাজ্যসমূহের মধ্যে উসমানীয় রাজ্য অন্যতম ছিল। এসকল রাজ্যের মধ্যে উসমানীয়রা অবশেষে আনাতোলিয়াকে তুর্কি শাসনের অধীনে ঐক্যবদ্ধ করে। মোঙ্গলদের পশ্চিমমুখী আগ্রাসনের কারণে অসংখ্য মুসলিম উসমানের রাজ্যে আশ্রয় নেয়। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের পতনের মধ্য দিয়ে উসমানীয় সাম্রাজ্যের উত্থান হতে থাকে।

উসমান নামের উদ্ভব

প্রথম উসমান: উসমান নামের উদ্ভব, সাম্রাজ্যের উত্থান, উসমানের স্বপ্ন 
উসমানীয় অনুচিত্রে প্রদর্শিত প্রথম উসমান

প্রথমযুগ থেকে উসমানীয়দের বিশ্বাস করা হয় যে প্রথম উসমানের নাম তৃতীয় রাশিদুন খলিফা উসমান ইবনে আফফানের নামে নামকরণ করা হয়েছিল। কিন্তু কিছু পণ্ডিতের মতে তার মূল নাম তুর্কি যা আতমান বা আতামান হতে পারে এবং পরে তা পরিবর্তিত হয়ে উসমান হয়। উসমানের সমসাময়িক জর্জ পেকিমেরেসসহ পুরনো বাইজেন্টাইন সূত্রে তার নাম আতুমান বা আতমান হিসেবে উল্লেখিত হয়েছে, অন্যদিকে গ্রিক সূত্রে উসমান হিসেবে উল্লেখিত হয়েছে। পুরনো একটি আরবি সূত্রে তার নাম ث এর পরিবর্তে ط দ্বারা লেখা হয়েছে।

সাম্রাজ্যের উত্থান

একটি প্রচলিত মতানুযায়ী প্রথম উসমানের পিতা আরতুগ্রুল মোঙ্গলদের আগ্রাসন থেকে রক্ষা করে তুর্কি কায়ি গোত্রকে মধ্য এশিয়া থেকে আনাতোলিয়া নিয়ে আসেন। তার মায়ের নাম ছিল হালিমা হাতুন। উসমান সেলজুক সুলতান প্রথম কায়কোবাদের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন। সুলতান তাকে আনাতোলিয়ায় বেয়লিক প্রতিষ্ঠা এবং পশ্চিমে বাইজেন্টাইনদের দিকে সীমানা বৃদ্ধির অনুমতি প্রদান করেছিলেন।

প্রথম উসমান: উসমান নামের উদ্ভব, সাম্রাজ্যের উত্থান, উসমানের স্বপ্ন 
প্রথম উসমানের শাসনামলে উসমানীয় বেয়লিকের এলাকা

বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য দুর্বল হতে থাকায় এই অনুমতি সুযোগ সৃষ্টি করে। অন্যদিকে পূর্বাঞ্চলে সেলজুক তুর্কিদের অধীনে মুসলিমরা ক্রমাগত মোঙ্গল আগ্রাসন ও অভ্যন্তরীণ কলহের কারণে বিভক্ত হয়ে যাচ্ছিল। ১২৫৮ সালে উসমানের জন্মের বছরে হালাকু খান বাগদাদ আক্রমণ করেন। ১২৫১ সালে এরতুগরুল নাইসিয়ান শহর থেবাসিওন জয় করেন। এর নতুন নামকরণ করা হয় সোগুত এবং এটি তার সাময়িক রাজধানী হয়। উসমান এখানে জন্মগ্রহণ করেছেন।

পিতার মৃত্যুর পর উসমান প্রধান বা বে হন। এই সময় নাগাদ দুর্বল হয়ে পড়া বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সমগ্র ইসলামি জগৎ থেকে সৈনিকরা তার শাসনাধীন অঞ্চলে এসে জড়ো হয়। এছাড়াও মোঙ্গলদের হাত থেকে বাঁচার জন্য অসংখ্য উদ্বাস্তু উসমানের আমিরাতে এসে আশ্রয় নেয়। তাদের মধ্যে অনেক গাজি ছিল। উসমানের দক্ষ নেতৃত্বে এই যোদ্ধারা দ্রুত কার্যকর বাহিনী হিসেবে গড়ে উঠে এবং এর ফলে সাম্রাজ্যের ভিত্তি স্থাপিত হয়।

উসমান বাইজেন্টাইনদের দিকে সীমানা বৃদ্ধি এবং তার তুর্কি প্রতিবেশিদের সাথে সংঘর্ষ এড়িয়ে চলার কৌশল গ্রহণ করেন। উত্তর ফ্রিজিয়ার অনুর্ব‌র এলাকা থেকে বিথিনিয়ার উর্বর সমভূমির দিকে যাওয়া গিরিপথের মধ্য দিয়ে তিনি প্রথমে অগ্রসর হন। স্ট্যানফোর্ড শর মতে এসকল বিজয় স্থানীয় বাইজেন্টাইন অভিজাত ব্যক্তিবর্গে‌র বিরুদ্ধে সংঘটিত হয়, তাদের মধ্যে কিছু যুদ্ধে পরাজিত হন এবং অন্যান্যরা বিভিন্ন চুক্তির মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে অধীনস্থ করা হয়।

প্রথমদিককার এসব বিজয় উসমানীয় লেখকদের পছন্দের বিষয়বস্তু ছিল। এসকল কিংবদন্তি কবিরা তাদের লেখায় ব্যবহার করেছেন ফলে তা পরবর্তী যুগেও টিকে থাকে। উসমানীয় লেখকরা এসকল কিংবদন্তীকে গুরুত্ব প্রদান করতেন।

উসমানের স্বপ্ন

উসমান গাজি বিখ্যাত শাইখ এদিবালিকে শ্রদ্ধা করতেন এবং তার মতামতকে গুরুত্ব দিতেন। তিনি প্রায়ই এসকিশেহিরে এদিবালির সাথে সাক্ষাত করতেন।

এক রাতে এদিবালির দরগাতে অবস্থান করার সময় দেখা স্বপ্ন পরের দিন তিনি এদিবালিকে জানান। তিনি বলেন, "আমার শাইখ, স্বপ্নে আমি আপনাকে দেখেছি। একটি চাঁদ আপনার বুকে দেখা দিয়েছে। এটি উঠতে থাকে এবং আমার বুকে এসে অবতীর্ণ হয়। আমার নাভি থেকে একটি গাছ উঠে। এটি বৃদ্ধি পায় এবং শাখাপ্রশাখা এত বেশি হয় যে এর ছায়া পুরো পৃথিবীকে আবৃত করে ফেলে। এই স্বপ্নের অর্থ কী??”

কিছুক্ষণ নিশ্চুপ থাকার পর এদিবালি ব্যাখ্যা দেন:

“অভিনন্দন উসমান! সর্বশক্তিমান আল্লাহ তোমার এবং তোমার বংশধরদেরকে সার্বভৌমত্ব প্রদান করেছেন। আমার কন্যা তোমার স্ত্রী হবে এবং সমগ্র বিশ্ব তোমার সন্তানদের নিরাপত্তাধীন হবে।”

উসমানের স্বপ্ন উসমানীয় সাম্রাজ্যের উত্থানে জোরালো ভূমিকা রেখেছে। উসমানীয় পণ্ডিতদের কাছে এই স্বপ্ন একটি গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক উপাদান ছিল।

যুদ্ধসমূহ

কায়ী বসতির অধীনে সংঘটিত যুদ্ধসমূহ (১২৮১-১২৮৯)

রুম সালতানাতের অধীনস্থ বেইলিক/ উসমানীয় বেইলিকের অধীনে যুদ্ধসমূহ (১২৮৯-১২৯৯)

  • ইনেগোল বিজয়

স্বাধীন উসমানীয় বেইলিকের অধীনে সংঘটিত যুদ্ধসমূহ (১২৯৯-১৩২৬)


সামরিক বিজয়

প্রথম উসমান: উসমান নামের উদ্ভব, সাম্রাজ্যের উত্থান, উসমানের স্বপ্ন 
চিত্রে প্রদর্শিত যুদ্ধক্ষেত্রে গাজি যোদ্ধাদের নেতৃত্বে উসমান

স্ট্যানফোর্ড শর বক্তব্য অনুযায়ী সেলজুকদের কর্তৃত্ব ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পর উসমানের প্রথম বাস্তব সামরিক বিজয় এসেছে। এসময় তিনি এসকিশেহির ও কারাজাহিসার দুর্গ অধিকার করতে সক্ষম হন। এরপর তিনি তার অঞ্চলের প্রথম গুরুত্বপূর্ণ শহর ইনেগুল জয় করেন।

এরপর ইয়েনিশেহির অধিকার করেন এবং তা উসমানীয়দের রাজধানী হয়।

১৩০২ সালে নাইসিয়ার নিকটে সংঘটিত বাফিয়াসের যুদ্ধে বাইজেন্টাইনদের পরাজিত করার পর উসমান তার বাহিনীকে বাইজেন্টাইন নিয়ন্ত্রিত এলাকার নিকটে অবস্থান করান। বিপুল সংখ্যক গাজি যোদ্ধা, ইসলামি পণ্ডিত ও দরবেশ উসমানের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে বসতি শুরু করে। অভিবাসীদের অনেকেই তার সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়। বিভিন্ন পটভূমি থেকে উঠে আসা গাজি যোদ্ধা ও অভিযাত্রীদের সম্মেলনক্ষেত্র হওয়ায় পরবর্তী উসমানীয় শাসকরা নিজেদেরকে "গাজিদের সুলতান" বলতেন।

উসমানের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের ফলে বাইজেন্টাইনরা ক্রমান্বয়ে আনাতোলিয়ার গ্রামাঞ্চল ত্যাগ করে। বাইজেন্টাইন নেতৃত্ব উসমানীয়দের বাধা দেয়ার চেষ্টা করেছিল তবে তারা সুসংগঠিত এবং কার্যকরী ছিল না। ইতোমধ্যে উসমান (কনুর আল্প ও আঁকচাকোচা কে দিয়ে) উত্তর দিকে সাকারিয়া নদী ও দক্ষিণদিকে মার্মারা সাগরের দিকে সীমানা বিস্তার করে ফেলেন ফলে। এছাড়াও তার অনুসারীরা এজিয়ান সাগরের নিকটে বাইজেন্টাইন শহর ইফেসাস জয়ে অংশ নেয়। ফলে শেষ উপকূলীয় বাইজেন্টাইন শহর তার হস্তগত হয়। তবে এই শহর আইদিনের আমিরের অধীন হয়েছিল।

বুরসার বিরুদ্ধে উসমান তার শেষ অভিযান চালান। তিনি এতে ব্যক্তিগতভাবে অংশ নেননি। তবে বুরসা জয় উসমানীয়দের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে পরবর্তী অভিযানসমূহের ক্ষেত্রে এই শহর ভিত্তিভূমি হিসেবে কাজ করেছে। পরে উসমানের পুত্র প্রথম ওরহান এখানে রাজধানী স্থানান্তরিত করেন।

শেষ ইচ্ছা

শাইখ এদিবালি কর্তৃক প্রদর্শিত প্রশাসনিক নীতি বাস্তবায়নের নির্দেশনা হিসেবে উসমান বলেন:

পুত্র! অন্য সকল দায়িত্বের পূর্বে ধর্মীয় দায়িত্বের ব্যাপারে সচেতন হও। ধর্মীয় নিয়ম শক্তিশালী রাষ্ট্র গঠন কর। দায়িত্বজ্ঞানহীন, বিশ্বাসহীন, ও পাপী বা অপচয়কারী, উদাসীন বা অনভিজ্ঞদেরকে ধর্মীয় দায়িত্ব দেবে না। একইসাথে রাষ্ট্রীয় প্রশাসন এমন লোকদের দেবে না। কারণ যে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে ভয় করে সে কোনো সৃষ্টকে ভয় করে না। যে বড় পাপ করে এবং পাপ করতে থাকে সে অনুগত হতে পারে না। পণ্ডিত, গুণী ব্যক্তি, শিল্পী ও সাহিত্যিক ব্যক্তিরা রাষ্ট্রীয় কাঠামোর শক্তি। তাদের সাথে দয়া ও সম্মানসূচক আচরণ করবে। কোনো গুণী মানুষের কথা জানতে পারলে তার সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরী করবে এবং তাকে সম্পদ ও বৃত্তি প্রদান করবে...রাজনৈতিক ও ধর্মীয় দায়িত্বে শৃঙ্খলা প্রদান করবে। আমার কাছ থেকে শিক্ষা নাও কারণ আমি এই স্থানে একজন দুর্বল নেতা হিসেবে এসেছিলাম এবং আল্লাহর সহায়তায় পৌছেছি যদিও তা আমার প্রাপ্য ছিল না। তুমি আমার পথ অনুসরণ কর এবং দীন-ই-মুহাম্মদি ও বিশ্বাসী সেসাথে তোমার অনুসারীদের রক্ষা কর। আল্লাহ ও তার দাসদের অধিকারকে সম্মান করবে। এই পন্থায় নিজের উত্তরসুরিদেরকে উপদেশ দিতে দ্বিধা করবে না। আল্লাহর সাহায্যের উপর নির্ভর কর। ন্যায়বিচার ও স্বচ্ছতার মূল্য, নিষ্ঠুরতা দূরীকরণ, প্রত্যেক কাজের প্রচেষ্টায় আল্লাহর সাহায্যের উপর নির্ভর করবে। শত্রুর আক্রমণ এবং নিষ্ঠুরতা থেকে নিজের জনগণকে রক্ষা করবে। অন্যায় সহকারে কোনো মানুষের সাথে হীন আচরণ করবে না। জনগণকে সন্তুষ্ট করবে এবং তাদের সকল উদ্দেশ্য রক্ষা করবে।

উসমানের তলোয়ার

উসমানের তলোয়ার উসমানীয় সুলতানদের অভিষেকের সময় ব্যবহৃত রাষ্ট্রীয় তলোয়ার ছিল। উসমান তার পৃষ্ঠপোষক ও শ্বশুর শাইখ এদিবালি কর্তৃক প্রদত্ত তলোয়ার গ্রহণের মাধ্যমে এই প্রথা শুরু হয়। সুলতানের ক্ষমতা গ্রহণের দুই সপ্তাহের মধ্যে অভিষেক অনুষ্ঠান হত। আবু আইয়ুব আনসারির মাজার কমপ্লেক্সে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হত। তলোয়ার প্রদানের প্রতীকি অর্থ রয়েছে। এর দ্বারা বোঝানো হত সুলতানের প্রথম ও প্রধানতম যোদ্ধার দায়িত্বপালন করতে হবে। মেভলেভি তরিকার দরবেশ কোনিয়ার শরিফ নতুন সুলতানকে এই তলোয়ার প্রদান করতেন এবং এই দায়িত্বপালনের জন্য তাকে কোনিয়া থেকে কনস্টান্টিনোপলে আসতে হত।

স্ত্রী ও সন্তান

প্রথম উসমান: উসমান নামের উদ্ভব, সাম্রাজ্যের উত্থান, উসমানের স্বপ্ন 
বুরসায় উসমান গাজির মাজার

স্ত্রী

পুত্র

===কন্যা===|ফাতেমা]]

  • হালিমা

মিডিয়ায় উপস্থাপন

ফেতিহ ১৪৫৩ চলচ্চিত্রে অগুজ ওকতাই উসমানের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। এতে দেখানো হয় যে উসমান সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদের স্বপ্নে আসেন এবং তাকে বলেন যে সুলতান মুহাম্মদ হলেন কনস্টান্টিনোপল বিজয়ী সেই নেতা যার কথা মুহাম্মাদ (সঃ) ভবিষ্যত বাণী করেছিলেন। ২০১৯ সালে তুরষ্কের বেসরকারি টিভি চ্যানেল ATV তে ওসমান গাজীর উপর কুরুলুশ: উসমান নামে একটি সিরিয়াল সম্প্রচার শুরু হয় যেখানে ওসমান গাজীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তুরষ্কের অভিনেতা Burak Özçivit.

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

প্রথম উসমান: উসমান নামের উদ্ভব, সাম্রাজ্যের উত্থান, উসমানের স্বপ্ন  উইকিমিডিয়া কমন্সে প্রথম উসমান সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।

প্রথম উসমান
জন্ম: ১৩ ফেব্রুয়ারি ১২৫৮ মৃত্যু: ১/৯ আগস্ট ১৩২৬ [বয়স: ৬৮]
শাসনতান্ত্রিক খেতাব
পূর্বসূরী
এরতুগরুল গাজি
কায়ি তুর্কিদের নেতা
১২৮১ – ১৭ জানুয়ারি ১২৯৯
সুলতান (বে) হিসেবে অভিষেক
নতুন পদবী
উসমানীয় সুলতান (বে)
১৭ জানুয়ারি ১২৯৯ – ২৯ জুলাই ১৩২৬
উত্তরসূরী
প্রথম ওরহান

Tags:

প্রথম উসমান উসমান নামের উদ্ভবপ্রথম উসমান সাম্রাজ্যের উত্থানপ্রথম উসমান উসমানের স্বপ্নপ্রথম উসমান যুদ্ধসমূহপ্রথম উসমান সামরিক বিজয়প্রথম উসমান শেষ ইচ্ছাপ্রথম উসমান উসমানের তলোয়ারপ্রথম উসমান স্ত্রী ও সন্তানপ্রথম উসমান মিডিয়ায় উপস্থাপনপ্রথম উসমান আরও দেখুনপ্রথম উসমান তথ্যসূত্রপ্রথম উসমান বহিঃসংযোগপ্রথম উসমানউসমানীয় তুর্কি ভাষাউসমানীয় রাজবংশউসমানীয় সালতানাতের বিলুপ্তিবে

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

হনুমান (রামায়ণ)গোপাল ভাঁড়ঋতুবৃষ্টিরামমোহন রায়মহাসাগরজনসংখ্যা অনুযায়ী সার্বভৌম রাষ্ট্র ও নির্ভরশীল অঞ্চলসমূহের তালিকাজনি সিন্সভাইরাসবাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনীসমূহবাংলাদেশের ইউনিয়নের তালিকাবাংলাদেশের স্থল বন্দরসমূহের তালিকাদারাজএ. পি. জে. আবদুল কালামনরসিংদী জেলাঐশ্বর্যা রাইরেজওয়ানা চৌধুরী বন্যামুহাম্মাদের সন্তানগণশনি (দেবতা)ডেঙ্গু জ্বরএস এম শফিউদ্দিন আহমেদব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞানবঙ্গবন্ধু সেতুমুদ্রাস্ফীতিদিল্লিকাজী নজরুল ইসলামের রচনাবলিমুস্তাফিজুর রহমানইউরোপীয় দেশগুলো ও অধীনস্থ ভূভাগের তালিকাহৃৎপিণ্ডরক্তইসলাম ও হস্তমৈথুনপুরুষে পুরুষে যৌনতাবাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরদের তালিকাগ্রিনহাউজ গ্যাসম্যালেরিয়াআমার সোনার বাংলাহানিফ সংকেতনারীমিশরতরমুজভারতের সংবিধানবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলইসরায়েলপানিপথের প্রথম যুদ্ধসৈয়দ সায়েদুল হক সুমনঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়মীর মশাররফ হোসেনঘোড়াএরিস্টটলবাংলাদেশের ইতিহাসপ্রীতি জিনতাহস্তমৈথুনপানিপথের তৃতীয় যুদ্ধচট্টগ্রাম জেলাফেরেশতাঈদুল আযহাতৃণমূল কংগ্রেসফজরের নামাজজলবায়ু পরিবর্তনের রাজনীতিপ্রাচীন ভারতরক্তশূন্যতাসাতই মার্চের ভাষণবাংলাদেশে পেশাদার যৌনকর্মকোণহরমোনভারতঈদুল ফিতরজীমূতবাহনকৃষ্ণপর্বতহাদিসআন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসতাহসান রহমান খানজাযাকাল্লাহ২০২১–২২ ওয়েস্ট ইন্ডিজ নারী ক্রিকেট দলের পাকিস্তান সফরহোমিওপ্যাথিআবু হানিফাছিয়াত্তরের মন্বন্তরসাঁওতাল বিদ্রোহ🡆 More