বাংলাদেশ-মরক্কো সম্পর্ক বলতে বাংলাদেশ ও মরক্কোর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় রাষ্ট্রীয় সম্পর্ককে বোঝায়। মজিদ হালিম ২০১৬ সাল থেকে বাংলাদেশে মরক্কোর রাষ্ট্রদূত।
বাংলাদেশ | মরক্কো |
---|
চতুর্দশ শতাব্দীর ভ্রমণকারী ইবন বতুতা কয়েক মাস বাংলায় কাটিয়ে চট্টগ্রাম বন্দর অন্বেষণ করেন এবং সিলেটের শাহ জালালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। দিল্লীর সুলতানের সাথে ভাল সম্পর্ক থাকায় বতুতা বাংলার সুলতান ফখরুদ্দিন মোবারক শাহের সাথে দেখা করা এড়িয়ে যান যিনি দিল্লির সুলতানের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বিদ্রোহ করেছিলেন যদিও তিনি তাকে "বিশিষ্ট মানুষ, এবং দরিদ্রদের প্রতি দয়াশীল" বলে উল্লেখ করেছিলেন। তিনি তার বইয়ে উল্লেখ করেছেন যে এই সময়ে বাংলায় মাগরেবীরা বাস করতেন, বেশিরভাগই বণিক হিসেবে। তিনি মুহাম্মাদ আল-মাসমুদীর কথা বলেছেন, যিনি সেখানে তার স্ত্রী এবং চাকরের সঙ্গে এখানে থাকতেন।
১৯৭৩-এর ১৩ জুলাই মরোক্কো বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৮৮ সালের ১১ ডিসেম্বর মরোক্কো বাংলাদেশের ঢাকায় তাদের দূতাবাস এবং ১৯৯০ সালের ২৮ আগস্ট বাংলাদেশ মরক্কোর রাবাতে তাদের দূতাবাস চালু করে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালে মরক্কো সফর করেছিলেন।
বাংলাদেশ মরক্কোতে ৪.৪ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি ১৪৮ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করে।
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article বাংলাদেশ–মরক্কো সম্পর্ক, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.