দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তি

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্র শক্তি বলতে সেসব দেশকে নির্দেশ করা হয়, যারা অক্ষশক্তির বিরুদ্ধে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (১৯৩৯-১৯৪৫) সময় প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। মিত্রশক্তির দেশগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিল প্রত্যক্ষভাবে অক্ষশক্তির আগ্রাসনের কারণে অথবা অক্ষশক্তি কর্তৃক আক্রান্ত হতে পারে এমন ভয়ের কারণে। ১৯৪১ সালের পরে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সোভিয়েত ইউনিয়ন এই তিন রাষ্ট্রের নেতৃবৃন্দ, যারা একত্রে (“বৃহৎ তিন” নামে পরিচিত ছিল), এবং চীন মিত্র শক্তি গঠন করে। পরবর্তীতে বৃহৎ রাষ্ট্র ফ্রান্সও মিত্রশক্তিতে যোগ দেয়। এছাড়া আরও যে সব রাষ্ট্র মিত্র শক্তিতে যোগ দেয় তারা হল অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, ব্রাজিল, কানাডা, চেকোস্লাভিয়া, ইথিওপিয়া, গ্রীস, ভারত, মেক্সিকো, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, ফিলিপাইন কমনওয়েলথ, পোল্যান্ড এবং যুগোস্লাভিয়া। ১৯৪১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ফ্রাঙ্কলিন ডিলানো রুজভেল্ট মিত্রশক্তিকে জাতিসংঘ নামে প্রচার করেন। তিনি বৃহৎ তিন ( যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ও সোভিয়েত ইউনিয়ন ) এবং চীনকে একসাথে ট্রাস্টিশিপ অব পাওয়ারফুল নামে অভিহিত করেন, পরে যা ফোর পুলিশম্যান নামে পরিচিতি পায়। পরবর্তীতে ১৯৪২ সালে একটি ঘোষণার মাধমে বর্তমান জাতিসংঘের গোড়াপত্তন হয়। ১৯৪৫ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে পটসডাম সন্মেলনে রুজভেল্ট প্রস্তাব করেন চীন, সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ইউরোপের রাষ্ট্রসমূহে শান্তি ও ঐক্য প্রতিষ্ঠার রূপরেখা প্রণয়ন করবে। যার মাধ্যমে পরবর্তীতে পররাষ্ট্র মন্ত্রী পরিষদ গঠিত হয়।

রুজভেল্ট">ফ্রাঙ্কলিন ডিলানো রুজভেল্ট মিত্রশক্তিকে জাতিসংঘ নামে প্রচার করেন। তিনি বৃহৎ তিন ( যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ও সোভিয়েত ইউনিয়ন ) এবং চীনকে একসাথে ট্রাস্টিশিপ অব পাওয়ারফুল নামে অভিহিত করেন, পরে যা ফোর পুলিশম্যান নামে পরিচিতি পায়। পরবর্তীতে ১৯৪২ সালে একটি ঘোষণার মাধমে বর্তমান জাতিসংঘের গোড়াপত্তন হয়। ১৯৪৫ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে পটসডাম সন্মেলনে রুজভেল্ট প্রস্তাব করেন চীন, সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ইউরোপের রাষ্ট্রসমূহে শান্তি ও ঐক্য প্রতিষ্ঠার রূপরেখা প্রণয়ন করবে। যার মাধ্যমে পরবর্তীতে পররাষ্ট্র মন্ত্রী পরিষদ গঠিত হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তি
দি বিগ থ্রী জোশেফ স্ট্যালিন, ফ্রাঙ্কলিন ডিলানো রুজভেল্ট এবং উইনস্টন চার্চিল ১৯৪৩ সালে তেহরান সম্মেলন-এ বসে আছেন

মিত্রশক্তি ঘোষণার সারাংশ

তৎকালীন জাতিসংঘের ৫১ সদস্যের পূর্ণ তালিকা:

জার্মানি কর্তৃক পোল্যান্ড আক্রান্ত হবার পর

ফোনি যুদ্ধের পর

সোভিয়েত ইউনিয়ন আক্রমণের পর

পার্ল হারবার আক্রমণের পর

জাতিসংঘ তৈরি হবার পর

ডি-ডে এর পর

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Tags:

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তি মিত্রশক্তি ঘোষণার সারাংশদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তি আরও দেখুনদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তি তথ্যসূত্রদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তি বহিঃসংযোগদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তিঅক্ষশক্তিঅস্ট্রেলিয়াইথিওপিয়াকানাডাগ্রীসচীনচেকোস্লাভিয়াজাতিসংঘদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধনরওয়েনিউজিল্যান্ডনেদারল্যান্ডসপোল্যান্ডফ্রাংকলিন ডি. রুজভেল্টফ্রান্সবেলজিয়ামব্রাজিলভারতমেক্সিকোযুক্তরাজ্যযুক্তরাষ্ট্রযুগোস্লাভিয়াসোভিয়েত ইউনিয়ন

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

তক্ষকসাপচৈতন্যচরিতামৃতরেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাদেব (অভিনেতা)বাংলাদেশের ইউনিয়নবাঙালি হিন্দুদের পদবিসমূহবাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাববাংলাদেশের নদীর তালিকাপ্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরখুলনা বিভাগকৃষ্ণচূড়াবিদীপ্তা চক্রবর্তীআমার সোনার বাংলাখাদ্যমালদ্বীপমৈমনসিংহ গীতিকাদক্ষিণবঙ্গরামপ্রসাদ সেনগাঁজারংপুরপেশারাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামদাজ্জালভারতীয় জনতা পার্টিশিশ্ন বর্ধনকলাজন্ডিসআওরঙ্গজেববাংলাদেশের ইউনিয়নের তালিকাইসরায়েল–হামাস যুদ্ধচট্টগ্রাম জেলাফুলপূর্ণিমা (অভিনেত্রী)মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়বাংলা ভাষাচীননামাজমহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলশবনম বুবলিফিলিস্তিনঢাকা জেলাবিটিএসসার্বিয়াবাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকাইহুদি গণহত্যাদুবাইবীর শ্রেষ্ঠপানিপথের যুদ্ধআইসোটোপদারাজএ. পি. জে. আবদুল কালামধানকৃষ্ণভারতীয় সংসদবাংলা স্বরবর্ণউসমানীয় সাম্রাজ্যবাংলা সাহিত্যঅণুজীবথ্যালাসেমিয়াচাকমাইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগনেপোলিয়ন বোনাপার্টপুলিশমাদারীপুর জেলামালয়েশিয়ারশিদ চৌধুরী২০২২ ফিফা বিশ্বকাপদর্শনবৈষ্ণব পদাবলিঅর্থনীতিআল্লাহর ৯৯টি নামগাজীপুর জেলাহোয়াটসঅ্যাপহরমোনদৈনিক ইত্তেফাক🡆 More