মরিন ওহারা

মরিন ওহারা (ইংরেজি: Maureen O'Hara; জন্ম: মরিন ফিট্‌জসিমন্স ১৭ আগস্ট ১৯২০ – ২৪ অক্টোবর ২০১৫) ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী ও গায়িকা। তিনি তার লাল চুলের জন্য বিখ্যাত এবং তাকে পশ্চিমা ধারা ও রোমাঞ্চকর চলচ্চিত্রে কাজ করতে দেখা যেত। তিনি হলিউডের স্বর্ণযুগের সর্বশেষ জীবিত তারকা।

মরিন ওহারা
Maureen O'Hara
মরিন ওহারা
১৯৪৭ সালে ওহারা
জন্ম
মরিন ফিট্‌জসিমন্স

(১৯২০-০৮-১৭)১৭ আগস্ট ১৯২০
রানেলাই, ডাবলিং কাউন্টি, আয়ারল্যান্ড
মৃত্যু২৪ অক্টোবর ২০১৫(2015-10-24) (বয়স ৯৫)
বইজি, আইডাহো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
সমাধিআর্লিংটন ন্যাশনাল সেমেটারি
পেশাঅভিনেত্রী, গায়িকা
কর্মজীবন১৯৩৮-১৯৭৩
১৯৯১-২০০০
দাম্পত্য সঙ্গীজর্জ এইচ. ব্রাউন (বি. ১৯৩৯; বিচ্ছেদ. ১৯৪১)
উইল প্রাইস (বি. ১৯৪১; বিচ্ছেদ. ১৯৫৩)
চার্লস এফ. ব্লেয়ার জুনিয়র (বি. ১৯৬৮; মৃ. ১৯৭৮)

তিনি জন ফোর্ডের হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১), দ্য ব্ল্যাক সোয়ান (১৯৪২), দ্য স্প্যানিশ ম্যান (১৯৪৫), সিনবাদ দ্য সেইলর (১৯৪৭), ক্রিসমাস ক্লাসিক মিরাকল অন থার্টি ফোর্থ স্ট্রিট (১৯৪৭) এবং জন পেইন ও ন্যাটালি উডের সাথে কমানশ টেরিটরি (১৯৫০) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।

তিনি তিনটি বিয়ে করেন এবং তার দ্বিতীয় স্বামীর সাথে তার ব্রনউইন নামে এক কন্যা ছিল। তার আত্মজীবনী 'টিস হারসেলফ' ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং নিউ ইয়র্ক টাইমসের সর্বোচ্চ বিক্রীত বইয়ের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। ২০১৪ সালের তাকে একাডেমি পুরস্কারের সম্মানসূচক অস্কার প্রদান করা হয়, যাতে লেখা ছিল, "মরিন ওহারাকে, হলিউডের অন্যতম উজ্জ্বল তারকা, যার অনুপ্রেরণাদায়ক অভিনয় আবেগ, আন্তরিকতা ও সামর্থকে উত্তেজিত করত।"

প্রারম্ভিক জীবন

ওহারা ১৯২০ সালের ১৭ই আগস্ট ডাবলিন কাউন্টির শহরতলী রানেলেইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মনাম মরিন ফিট্‌জসিমন্স। তার পিতা চার্লস ফিট্‌জসিমন্স ও মাতা মার্গেরিট (জন্মনাম: লিলবার্ন)। চার্লস পোশাক ব্যবসায়ের সাথে জড়িত ছিলেন এবং শামরক রোভার্স ফুটবল ক্লাব ক্রয় করেছিলেন। ওহারা বাল্যকালে এই দলের সমর্থন করতেন। ছয় ভাইবোনের মধ্যে ওহারা ছিলেন দ্বিতীয় এবং একমাত্র লাল চুলা। তার বড় বোন পেগি এবং ছোট ভাইবোনেরা হলেন চার্লস, ফ্লোরি, মার্গো ও জিমি। পেগি ধর্মীয় কাজে তার জীবন উৎসর্গ করেন এবং চ্যারিটির সিস্টার হয়েছিলেন।

১৪ বছর বয়সে ও হারা অ্যাবি থিয়েটারে যোগ দেন। নাট্যকার লেনক্স রবিনসন তার গুরু ছিলেন, কিন্তু তিনি দেখেন তার ফলাফল হতাশাব্যঞ্জক ছিল। ১৯৩৪ সালে ১৫ বছর বয়সে তিনি জাতীয় প্রতিযোগিতায় পরিবেশন কলায় তার প্রথম নাট্যকলার পুরস্কার লাভ করেন এবং দ্য মার্চেন্ট অব ভেনিস-এ পোর্শিয়া চরিত্রে অভিনয় করে ডাবলিন ফেইস পুরস্কার লাভ করেন।ফলাফল তিনি শর্টহ্যান্ড টাইপিস্ট হিসেবে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং কিছুদিন ক্রামলিন লন্ড্রিতে কাজ করেন। পরবর্তীতে তিনি ইভরেডি ব্যাটারি কোম্পানিতে যোগ দেন এবং সেখানে টাইপিস্ট ও বুককিপার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Tags:

ইংরেজি ভাষা

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

ণত্ব বিধান ও ষত্ব বিধানবাংলা সাহিত্যের ইতিহাসমৌর্য সাম্রাজ্যগজডিজিটাল বাংলাদেশআয়াতুল কুরসিনোরা ফাতেহিখোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীরবাংলা লিপিসমকামী মহিলাবৃহস্পতি গ্রহআলবার্ট আইনস্টাইনধর্মবর্ডার গার্ড বাংলাদেশফ্রান্সপ্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ঢাকাকালেমাছোলাচর্যাপদগাঁজা (মাদক)ভালোবাসাসিরাজউদ্দৌলাজন্ডিসবাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরদের তালিকাউইকিপ্রজাতিচিয়া বীজবাংলাদেশের অর্থনীতিশবনম বুবলিসেন্ট মার্টিন দ্বীপমুঘল সাম্রাজ্যঅ্যামিনো অ্যাসিডসহীহ বুখারীউর্ফি জাবেদভাইরাসজার্মানিবাংলাদেশমুসলিমইলেকট্রনমাইটোসিসহাদিসবাংলাদেশের ডেন্টাল কলেজসমূহের তালিকারূহ আফজাবেগম রোকেয়ালোহিত রক্তকণিকাব্রহ্মপুত্র নদওয়ালাইকুমুস-সালামপহেলা বৈশাখবাংলাদেশের সংবিধানইসলামে আদমআফগানিস্তানইউটিউববাংলাদেশের স্থল বন্দরসমূহের তালিকাআল-আকসা মসজিদনারী ক্ষমতায়নদুর্গাপূজাবিড়ালপৃথিবীক্লিওপেট্রামোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীরাশিয়ায় ইসলামসাতই মার্চের ভাষণলাঙ্গলবন্দ স্নানমহাস্থানগড়ভরিরাধাপূরণবাচক সংখ্যা (ভাষাতত্ত্ব)আসরের নামাজভারতের প্রধানমন্ত্রীদের তালিকারাজনীতিটেনিস বলনেইমাররাসায়নিক বিক্রিয়াআফরান নিশোসুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখররাশিয়াকাঠগোলাপছারপোকাআর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দল🡆 More