ইমরান খান (উচ্চারিত ; জন্মকালীন নাম: ইমরান পাল; জন্ম: ১৩ জানুয়ারি, ১৯৮৩) হলেন একজন সদ্য বিদায়ী ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। ইমরান খান হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি অভিনেতা আমির খান ও পরিচালক-প্রযোজক মনসুর খানের ভাগনে এবং পরিচালক-পরিচালক নাসির হুসেনের দৌহিত্র। কেয়ামত সে কেয়ামত তক (১৯৮৮) ও জো জিতা ওহি সিকন্দর (১৯৯২) ছবিতে তিনি শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেছিলেন।
ইমরান খান | |
---|---|
জন্ম | ইমরান পাল ১৩ জানুয়ারি ১৯৮৩ |
জাতীয়তা | আমেরিকান |
মাতৃশিক্ষায়তন | ফ্রিমন্ড হাই স্কুল বম্বে স্কটিশ স্কুল নিউ ইয়র্ক ফিল্ম অ্যাকাডেমি |
পেশা | অভিনেতা |
কর্মজীবন | ২০০৮–২০১৫ |
দাম্পত্য সঙ্গী | অবন্তিকা মালিক (বি. ২০১১) |
সন্তান | ১ |
আত্মীয় | আমির খান (মামা) মনসুর খান (মামা) নাসির হুসাইন (নানা) রাজ জুৎশি (সৎ-বাবা) |
বয়ঃপ্রাপ্তির পর ২০০৮ সালে ইমরান প্রথম অভিনয় করেন রোম্যান্টিক কমেডি জানে তু... ইয়া জানে না ছবিতে। ছবিটি বাণিজ্যিকভাবে সফল হয় এবং সমালোচকদের প্রশংসাও অর্জন করে। এই ছবিতে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। কিন্তু তার অভিনীত পরবর্তী দু’টি ছবি ব্যর্থ হলে গণমাধ্যম তাঁকে অযোগ্য বলে বিবেচনা করে এবং "একটিমাত্র ছবির বিস্ময়" আখ্যা দেয়। এরপর তিনি আই হেট লাভ স্টোরিজ (২০১০), দিল্লি বেলি (২০১১) ও মেরে ব্রাদার কি দুলহান (২০১১) প্রভৃতি বাণিজ্যিকভাবে সফল কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেন। শেষোক্ত ছবিটিই ছিল তার সর্বশেষ বাণিজ্যসফল চলচ্চিত্র। এরপর তার অভিনীত ছবিগুলি একে একে বক্স-অফিসে সাফল্য অর্জনে ব্যর্থ হয়।
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি ইমরান সমাজসেবা-মূলক কাজকর্মের সঙ্গেও জড়িত। হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকায় তিনি কলামও লেখেন। তিনি পেটা-র সমর্থক। উক্ত গোষ্ঠীর জন্য তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকেন। ২০১১ সালে ইমরান অবন্তিকা মালিককে বিবাহ করেন। উভয়ের মধ্যে তার আগে দশ বছর প্রণয়ের সম্পর্ক ছিল।
ইমরান খানের প্রকৃত নাম ছিল ইমরান পাল। ১৯৮৩ সালের ১৩ জানুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাডিসন, উইসকনসিনে তার জন্ম। ইমরানের বাবা অনিল পাল যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালিতে ইয়াহু সংস্থায় কর্মরত একজন সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এবং মা নাজহাত খান একজন মনস্তত্ত্ববিদ। অনিল পাল বাঙালি ও ইংরেজ বংশোদ্ভূত এক হিন্দু। অন্যদিকে নাজহাত খান চলচ্চিত্র শিল্পের সঙ্গে যুক্ত মুসলমান। তিনি পরিচালক-প্রযোজক নাসির হুসাইনের কন্যা, পরিচালক-প্রযোজক মনসুর খানের বোন এবং অভিনেতা আমির খানের জ্ঞাতি-ভগিনী।
ইমরানের শৈশবকালেই তার বাবা ও মায়ের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে যায় এবং ইমরানকে নিয়ে তার মা চলে আসেন মুম্বইতে। সেখানে ইমরান ভর্তি হন বম্বে স্কটিশ স্কুলে। এই স্কুলে বেত্রাঘাত প্রভৃতি দৈহিক শাস্তির ফলে তার মধ্যে তোতলামির লক্ষণ প্রকাশ পায়। ইমরান পরে বলেছিলেন, একদিকে যেমন পরীক্ষায় তার প্রাপ্ত গ্রেড নিম্নমুখী হতে শুরু করে, অন্যদিকে নতুন পরিস্তিতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার অক্ষমতা ও পরিবর্তিত পারিবারিক পরিবেশের জেরে তার শিক্ষাজীবনকে সেই সময় এক “ভয়ংকর অবক্ষয় ” গ্রাস করছিল। তিনি সন্ত্রস্ত হয়ে থাকতেন এবং তার মুখমণ্ডলের পেশিতে খিঁচুনি শুরু হয়। ইতোমধ্যে তার মা আবার বিয়ে করেছিলেন। তিনি ইমরানকে একটি বোর্ডিং স্কুলে পাঠিয়ে দেওয়াই যুক্তিযুক্ত বোধ করলেন এবং সুদূর তামিলনাড়ুর কুনুরে ব্লু মাউন্টেন স্কুলে তাকে ভর্তি করে দিলেন। কুনুরে প্রথমে কিছুকাল অবসাদগ্রস্থ অবস্থায় কাটালেও ইমরান ক্রমে পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে সক্ষম হন। সেই স্কুলে থাকাকালীন যে অভিজ্ঞতা তিনি অর্জন করেছিলেন, তাকে পরিবর্তীকালে ইমরান "বিস্ময়কর " অভিজ্ঞতা হিসেবেই বর্ণনা করেন। যদিও সেখানকার পরীক্ষায় তার প্রাপ্ত গ্রেড কমই থাকে। কিছুদিন পরে স্কুলের প্রিন্সিপাল পদত্যাগ করে নতুন স্কুল স্থাপন করলে ইমরান ও অন্যান্য কয়েকজন ছাত্র তাকে অনুসরণ করে সেই স্কুলে ভর্তি হন। উটির বনে এক গুরুকুলে তাদের পঠনপাঠন শুরু হয়। নতুন স্কুলে বিদ্যুৎ সংযোগ ছিল না। নিকটবর্তী একটি খাঁড়িতে ছাত্রদের জামাকাপড় নিজেদেরই কেচে নিতে হত। এমনকি খাবার জন্য কিছু ফসলও তাদের ফলাতে হত। ইমরান পরবর্তীকালে স্বীকার করেন যে, বারবার স্কুল পরিবর্তনে তিনি স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু একাকীত্বও তাকে গ্রাস করতে থাকে।
এরপর ইমরান চলে আসেন সানিভেল, ক্যালিফোর্নিয়ায় এবং সৎ-বাবা রাজ জুৎশির সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। একটি সাক্ষাৎকারে ইমরান তার সৎ-বাবাকে এক আদর্শ পিতৃতুল্য ব্যক্তি হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। সানিভেলে ইমরান ভর্তি হন ফ্রিমন্ট হাই স্কুলে। স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর ইমরান চলচ্চিত্র পরিচালক হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন এবং নিউ ইয়র্ক ফিল্ম অ্যাকাডেমির লস এঞ্জেলস শাখায় চলচ্চিত্র নির্মাণের উপর একটি ডিগ্রি অর্জনের উদ্দেশ্যে ভর্তি হন। চলচ্চিত্র পরিচালনা, সংলাপ রচনা ও সিনেম্যাটোগ্রাফি পাঠের ক্ষেত্রে তিনি রোয়াল্ড ডালের থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছিলেন। ডিগ্রি অর্জনের পর ইমরান বাজার গবেষণা ও বিজ্ঞাপনের কাজে আত্মনিয়োগ করেন। শেষে মুম্বইতে ফিরে এসে কিশোর নমিত কপূর অ্যাক্টিং ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে শুরু করেন।
কেয়ামত সে কেয়ামত তক (১৯৮৮) ও জো জিতা ওহি সিকন্দর (১৯৯২) ছবি দু’টিতে ইমরান শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেছিলেন। দু’টি ছবিতেই তিনি আমির খান অভিনীত চরিত্রটির বাল্যাবস্থার রূপ দেন।
অভিনয় ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ হলে খান নেটওয়ার্কিং শুরু করেন এবং লেখক ও পরিচালক আব্বাস তারিওয়ালার সাথে মিলিত হন যিনি জানে তু ;; ইয়া জানে না (২০০৮) চলচ্চিত্রটিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ তৈরী করে দেন। রোমান্টিক কমেডি চলচ্চিত্রটি ইতিবাচক মন্তব্য লাভ করে এবং বাণিজ্যিক সাফল্য লাভ করে। ছবিটি আয় করে ₹৮৩০ মিলিয়ন (US$ ১০.১৫ মিলিয়ন) বিশ্বব্যাপী।
২০১১ সালে, খান অভিনয় দেও এর ইংরেজি ভাষায় তাঁর ভূমিকার জন্য ইতিবাচক রিভিউ অর্জন করেন ব্লাক কমেডী দিল্লী বেল্লী চলচ্চিত্রের জন। তিনি তাসি চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবিটি সমালোচকদের প্রশংসা আসে এবং বাণিজ্যিক সাফল্য অর্জন করে বিশ্বব্যাপি ₹৯২০ মিলিয়ন (US$ ১১.২৫ মিলিয়ন). মিড ডে রিভিউয়ে বলেন স্বস্তিদায়করূপে ভাল চলচ্চিত্রে বলে আখ্যা দেন। এবং দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া এর নিখান কাজমি খানের শ্রেষ্ঠ কাজ বলে অভিহিত করেন। খান বলেন, "এটা আমি সবসময় করতে চেয়েছিলাম ছবি যে ধরনের হোক এবং এটি হিন্দি সিনেমার আগে শেষ করা হয়েছে যে খুব বেশি পার্থক্য নাই। পরের বছরে খান অভিনয় করেন আলী আব্বাস জাফর এর রোমান্টিক কমেডী চলচ্ছিত্র মেরে ব্রাদার কি দুলহান। ছবিটি মিশ্র রিভিউ অর্জন করে কিন্তু দেশীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে বক্স অফিসে সাফল্য অর্জন করে আয় করে ₹৯৪০ মিলিয়ন (US$ ১১.৪৯ মিলিয়ন)। উক্ক ছবিতে খান কুশ অগ্নিহোত্রী চরিত্রে অভিনয় করেন যিনি তার ভাই এর নববধূ প্রেমে পড়ে।
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি খান সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত। তিনি প্রায়ই ভারতীয় সমাজ ও তরুণদের সাথে সম্পর্কিত বিষয় সম্পর্কে কথা বলেন।
তিনি যখন এক বছর অথবা তার বেশি বয়সের সময় তখন খানের বাবা ও মার মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। তাঁর মা তারপর বিয়ে করেন অভিনেতা রাজ জুত্শী; কিন্ত ২০০৬ সালে বিচ্ছেদ হয়।
বছর | ছবি | ভূমিকা | উল্লেখযোগ্য |
---|---|---|---|
১৯৮৮ | কেয়ামত সে কেয়ামত তক | শিশু রাজ | শিশু শিল্পী |
১৯৯২ | জো জিতা ওহি সিকান্দার | শিশু সঞ্জয়লাল | শিশু শিল্পী |
২০০৮ | জানে তু... ইয়া জানে না | জয় সিংহ রাথোড় (রাথোড়) | |
২০০৮ | কিডনাপ | কবির শর্মা | |
২০০৯ | লাক | রাম মেহরা | |
২০১০ | আই হেট লাভ স্টোরিজ | জয় ধিগরা | |
২০১০ | ঝুটা হি সহি | আকাশ (কলার নাম্বার ১) | ভয়েস ওভার |
২০১০ | ব্রেক কি বাদ | অভয় গুলাতি | |
২০১১ | দিল্লী বেলী | তাসি দরজী লাথু | ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র |
২০১১ | মেরে ব্রাদার কি দুলহান | কুশ অগ্রিহোত্রী | |
২০১২ | ইক মে অর ইক তু | রাহুল কাপুর | |
২০১৩ | মাতরু কি বিজলী কা মান্ডোলা | হুকুম সিংহ মাতরু | এছাড়াও গান করেছেন "চার দিনা কি" |
২০১৩ | বোম্বে টকিজ | নিজে | বিশেষ উপস্থিতি "আপনা বোম্বে টকিজ" |
২০১৩ | ওয়ান্স আপন এ টাইম ইন মুম্বাই দোবারা! | আসলাম | |
২০১৩ | গোরি তেরে পেয়ার মেইন | শ্রীরাম ভেনকেট | |
২০১৪ | ভবেশ জোশী | ভবেশ জোশী | নির্মাণাধীন |
বছর | অনুষ্ঠান | ভূমিকা | উল্লেখযোগ্য |
---|---|---|---|
২০১৩ | কুবোল হে | নিজে | "মহাসানগাম" সমম্বয় পর্ব সাথে আছেন পুনার বিবাহ - ইক নায়ি উম্মিদ |
পুনার বিবাহ - ইক নায়ি উম্মিদ | "মহাসানগাম" সমম্বয় পর্ব সাথে আছেন কুবল হাই | ||
সিআইডি | পর্ব: "সোনাক্ষী ইন ডেনজার" |
বছর | পুরস্কার | বিভাগ | মনোনীত চলচ্চিত্র | ফলাফল | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|---|
২০০৯ | ফিল্মফেয়ার পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেতা বিভাগ | জানে তু... ইয়া জানে না | বিজয়ী | |
অপ্সরা চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন প্রযোজক গিল্ড পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেতা বিভাগ | বিজয়ী | |||
সবসে ফেভারিট কৌন পুরস্কার | সবসে নয়া হিরো | বিজয়ী | |||
স্ক্রিন পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ সম্ভাবনাময় নবাগত - পুরুষ | মনোনীত | |||
স্টারডাস্ট পুরস্কার | সুপারস্টার অফ টুমরো - পুরুষ | মনোনীত | |||
দ্য নিউ মেনাস | কিডন্যাপ | মনোনীত | |||
আন্তর্জাতিক ভারতীয় চলচ্চিত্র অ্যাকাডেমি পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ খলনায়ক | মনোনীত | |||
অপ্সরা চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন প্রযোজক গিল্ড পুরস্কার | খল চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | মনোনীত | |||
এএক্সএন অ্যাকশন পুরস্কার | খল চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | বিজয়ী | |||
২০১০ | স্টারডাস্ট পুরস্কার | সুপারস্টার অফ টুমরো – পুরুষ | লাক | মনোনীত | |
২০১১ | স্ক্রিন পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (জনপ্রিয় পছন্দ) | আই হেট লাভ স্টোরিজ | মনোনীত | |
স্টারডাস্ট পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কমেডি/রোম্যান্স | মনোনীত | |||
জিকিউ মেন অফ দ্য ইয়ার পুরস্কার | অসামান্য কৃতিত্বের জন্য কিভাস পুরস্কার | বিজয়ী | |||
২০১২ | জি সিনে পুরস্কার | আন্তর্জাতিক পুরুষ আইকন | মনোনীত | ||
স্ক্রিন পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (জনপ্রিয় পছন্দ) | দিল্লি বেলি ও মেরে ব্রাদার কী দুলহান | মনোনীত | ||
শ্রেষ্ঠ সামগ্রিক কুশীলব নির্বাচন | দিল্লি বেলি | মনোনীত | |||
পিপল’স চয়েস অ্যাওয়ার্ডস ইন্ডিয়া | ফেভারিট ইউথ আইকন | মনোনীত | |||
২০১৩ | স্ক্রিন পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (জনপ্রিয় পছন্দ) | এক ম্যায় অউর এক তু | মনোনীত | |
স্টারডাস্ট পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কমেডি/রোম্যান্স | মনোনীত |
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article ইমরান খান (ভারতীয় অভিনেতা), which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.