সিটি হান্টার (জাপানি: シティーハンター, হেপবার্ন: Shitī Hantā) হলো সুকাসা হোজো কর্তৃক লিখিত ও চিত্রিত একটি জাপানি মাঙ্গা ধারাবাহিক। এটি ১৯৮৫ থেকে ১৯৯১ পর্যন্ত জাপানের সাপ্তাহিক শৌনেন জাম্প ম্যাগাজিনে ধারাবাহিকভাবে এটি প্রকাশিত হয়। প্রকাশক প্রতিষ্ঠান শুয়েশা এগুলো ৩৫টি ট্যাঙ্কোবন খণ্ডেও প্রকাশ করে। ১৯৮৭ সালে সানরাইজ স্টুডিও এই মাঙ্গা অনুসারে টেলিভিশনে একটি অ্যানিমে ধারাবাহিক প্রকাশ করে। অ্যানিমে ধারাবাহিকটি এশিয়া এবং ইউরোপের বেশকিছু দেশে জনপ্রিয় হয়েছিল।
সিটি হান্টার | |
シティーハンター (Shitī Hantā) | |
---|---|
ধরন | অ্যাকশন, গোয়েন্দা, হাস্যরসাত্মক |
মাঙ্গা | |
লেখক | সুকাসা হোজো |
প্রকাশক | শুয়েশা |
ইংরেজি প্রকাশক | |
মুদ্রণ | জাম্প কমিক্স |
ম্যাগাজিন | সাপ্তাহিক শৌনেন জাম্প |
ইংরেজি ম্যাগাজিন | |
জনতাত্ত্বিক | শৌনেন |
আসল চলিত | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৫ – ১৯ নভেম্বর ১৯৯১ |
খণ্ড | ৩৫ |
অ্যানিমে টেলিভিশন ধারাবাহিক | |
পরিচালক | কেনজি কোডামা |
স্টুডিও | সানরাইজ |
লাইসেন্সকারী | |
মূল নেটওয়ার্ক | ইয়োমিউরি টিভি |
ইংরেজি নেটওয়ার্ক | |
আসল চালিত | ৬ এপ্রিল ১৯৮৭ – ২৮ মার্চ ১৯৮৮ |
পর্ব | ৫১ |
অ্যানিমে টেলিভিশন ধারাবাহিক | |
সিটি হান্টার ২ | |
পরিচালক | কেনজি কোডামা |
স্টুডিও | সানরাইজ |
লাইসেন্সকারী | |
মূল নেটওয়ার্ক | ইয়োমিউরি টিভি |
ইংরেজি নেটওয়ার্ক | |
আসল চালিত | ২ এপ্রিল ১৯৮৮ – ১৪ জুলাই ১৯৮৯ |
পর্ব | ৬৩ |
অ্যানিমে চলচ্চিত্র | |
.৩৫৭ ম্যাগনাম | |
পরিচালক | কেনজি কোডামা |
স্টুডিও | সানরাইজ |
লাইসেন্সকারী | |
মুক্তি | ১৭ জুন ১৯৮৯ |
চলন সময় | ৮৭ মিনিট |
অ্যানিমে টেলিভিশন ধারাবাহিক | |
সিটি হান্টার ৩ | |
পরিচালক | কেনজি কোডামা |
স্টুডিও | সানরাইজ |
লাইসেন্সকারী | |
মূল নেটওয়ার্ক | ইয়োমিউরি টিভি |
ইংরেজি নেটওয়ার্ক | |
আসল চালিত | ১৫ অক্টোবর ১৯৮৯ – ২১ জানুয়ারি ১৯৯০ |
পর্ব | ১৩ |
অ্যানিমে চলচ্চিত্র | |
বে সিটি ওয়্যার্স | |
পরিচালক | কেনজি কোডামা |
স্টুডিও | সানরাইজ |
লাইসেন্সকারী | |
মুক্তি | ২৫ আগস্ট ১৯৯০ |
চলন সময় | ৪৫ মিনিট |
অ্যানিমে চলচ্চিত্র | |
মিলিয়ন ডলার কন্সপাইরেসি | |
পরিচালক | কেনজি কোডামা |
স্টুডিও | সানরাইজ |
লাইসেন্সকারী | |
মুক্তি | ২৫ আগস্ট ১৯৯০ |
চলন সময় | ৪৩ মিনিট |
অ্যানিমে টেলিভিশন ধারাবাহিক | |
সিটি হান্টার '৯১ | |
পরিচালক | কিয়োশি এগামি |
স্টুডিও | সানরাইজ |
লাইসেন্সকারী | |
মূল নেটওয়ার্ক | নিপ্পন টিভি |
ইংরেজি নেটওয়ার্ক | |
আসল চালিত | ২৮ এপ্রিল ১৯৯১ – ১০ অক্টোবর ১৯৯১ |
পর্ব | ১৩ |
অ্যানিমে টেলিভিশন চলচ্চিত্র | |
দ্য সিক্রেট সার্ভিস | |
পরিচালক | কেনজি কোডামা |
স্টুডিও | সানরাইজ |
লাইসেন্সকারী | |
মূল নেটওয়ার্ক | নিপ্পন টিভি |
ইংরেজি নেটওয়ার্ক | |
মুক্তি | ৫ জানুয়ারি ১৯৯৬ |
চলন সময় | ৯০ মিনিট |
অ্যানিমে টেলিভিশন চলচ্চিত্র | |
গুডবাই মাই সুইটহার্ট | |
পরিচালক | কাজুও ইয়ামাজাকি |
স্টুডিও | সানরাইজ |
লাইসেন্সকারী | |
মূল নেটওয়ার্ক | নিপ্পন টিভি |
মুক্তি | ২৫ এপ্রিল ১৯৯৭ |
চলন সময় | ৮৮ মিনিট |
অ্যানিমে টেলিভিশন চলচ্চিত্র | |
ডেথ অব দ্য ভিসিয়াস ক্রিমিনাল রিও সায়েবা | |
পরিচালক | মাসাহারু ওকুওয়াকি |
স্টুডিও | সানরাইজ |
লাইসেন্সকারী | |
মূল নেটওয়ার্ক | নিপ্পন টিভি |
মুক্তি | ২৩ এপ্রিল ১৯৯৯ |
চলন সময় | ৯১ মিনিট |
অ্যানিমে চলচ্চিত্র | |
দ্য মুভি: শিনজুকু প্রাইভেট আইজ | |
পরিচালক | কেনজি কোডামা |
লেখক | ইয়োচি কাতো |
সঙ্গীত | তাকু ইওয়াসাকি |
স্টুডিও | সানরাইজ |
লাইসেন্সকারী | |
মুক্তি | ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |
চলন সময় | ৯৫ মিনিট |
অভিযোজিত মাধ্যম এবং স্পিন-অফ | |
|
সিটি হান্টার বিভিন্ন দেশের একাধিক অভিযোজিত মাধ্যম ও স্পিন-অফের সমন্বয়ে একটি মাধ্যম ফ্র্যাঞ্চাইজি গড়ে তুলেছে। এই ফ্র্যাঞ্চাইজিতে রয়েছে চারটি অ্যানিমে টেলিভিশন ধারাবাহিক, তিনটি বিশেষ অ্যানিমে টেলিভিশন অনুষ্ঠান, দুটি মূল ভিডিও অ্যানিমেশন, একাধিক পূর্ণদৈর্ঘ্য অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র (২০১৯-এর ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত চলচ্চিত্রসহ), একাধিক লাইভ-অ্যাকশন চলচ্চিত্র (জ্যাকি চ্যান অভিনীত হংকংয়ের একটি ও ফ্রান্সের অন্য একটি চলচ্চিত্র), ভিডিও গেম এবং একটি সরাসরি মারপিটধর্মী কোরীয় টিভি নাটক। অ্যাঞ্জেল হার্ট নামে এর একটি স্পিন-অফ মাঙ্গাও রয়েছে। অ্যাঞ্জেল হার্ট নিয়ে পরবর্তীতে অ্যানিমে টেলিভিশন ধারাবাহিক, একটি ফিলিপিনীয় লাইভ-অ্যাকশন টিভি নাটক এবং সরাসরি মারপিটধর্মী জাপানি টিভি নাটক নির্মিত হয়েছে।
সিটি হান্টার “রিও সায়েবা” নামের এক “সুইপার” চরিত্রের গল্প ঘিরে নির্মিত। রিও সায়েবা সবসময় সুন্দরী মেয়েদের পেছনে পেছনে ঘোরে। সে হিদেইউকি মাকিমুরা নামক একজন ব্যক্তিগত গোয়েন্দাকে সাথে নিয়ে টোকিও শহরে অপরাধমূলক কার্যক্রম বন্ধ করতে কাজ করে। তাদের এই ব্যবসাটির নাম “সিটি হান্টার”। এটি গোপন অর্থের বিনিময়ে প্রদত্ত একটি সেবা। শিনজুকু স্টেশনের ব্ল্যাকবোর্ডে ইংরেজি “এক্স ওয়াই জেড” অক্ষর তিনটি লিখে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে হয়।
একদিন হিদেইউকিকে মেরে ফেলা হয়। রিওর ওপরে হিদেউকির বোন কাওরিকে দেখার দায়িত্ব পড়ে। কাওরি চরিত্রটি কিছুটা পুরুষালি গোছের। কাওরি পরবর্তীতে রিওর সহযোগী হিসেবে যুক্ত হয়। তবে কাওরি খুবই সন্দেহপ্রবণ ও হিংসুটে প্রকৃতির। রিও যখন অন্য মেয়ের পেছনে ঘোরে, কাওরি প্রায়শই তখন তার বড় হাতুড়িটি দিয়ে তাকে আঘাত করে। মাঙ্গাতে ঘটনার অন্তরালে প্রতিটি মিশনে রিও ও কাওরির পারস্পরিক সহযোগিতা এবং তাদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্কের গল্প তুলে ধরা হয়েছে।
সিটি হান্টার ধারাবাহিকটি সাপ্তাহিক শৌনেন জাম্প-এ ১৯৮৫ সালের ১৩তম সংখ্যা থেকে শুরু হয়ে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত হয়। ১৯৮৬ সালের ১৫ জানুয়ারি থেকে ১৯৯২ সালের ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত শুয়েশা জাম্প কমিক্স-এর অধীনে ৩৫টি নির্বাচিত খণ্ডে এটি প্রকাশ করে। এই খণ্ডগুলোতে ধারাবাহিকের মূল গল্প তুলে ধরার পরিবর্তে ৫৫টি পৃথক পর্বে স্বতন্ত্র কিছু গল্প প্রকাশ করা হয়, যার প্রতিটি কাহিনি আলাদা আলাদা নায়িকা-কেন্দ্রিক। শুয়েশা ১৯৯৬ সালের ১৮ জুন থেকে ১৯৯৭ সালের ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত ১৮ খণ্ডের একটি সংস্করণে ধারাবাহিকভাবে মাঙ্গাটি প্রকাশ করে। তোকুমা শোতেন ২০০৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২০০৫ সালের ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত ৩২ খণ্ডে মাঙ্গার একটি তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশ করে। ধারাবাহিকটির ত্রিশতম বার্ষিকী উপলক্ষে তোকুমা শোতেন ১২ খণ্ডের সিটি হান্টার এক্সওয়াইজেড সংস্করণ নামে একটি চতুর্থ সংস্করণ প্রকাশ করতে শুরু করে। ২০১৫ সালের ১৮ জুলাই এই ধারাবাহিকের প্রথম খণ্ড প্রকাশিত হয়। ধারাবাহিকের অষ্টম খণ্ডটি ২০১৫ সালের ২০ অক্টোবর প্রকাশিত হয়েছে।
তাকেহিকো ইনোয়ি ধারাবাহিকটির সহকারী ছিলেন।
আশির দশকে মার্কিন কমিক বাজারে সিটি হান্টারের লাইসেন্স করিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা দেখা যায়। কিন্তু অঙ্কনশিল্পী হোজো ডান থেকে বাম পদ্ধতিতে মাঙ্গা প্রকাশের প্রতি জোর দেন। ২০০২ সালে কোয়ামিক্স গুটসুন! এন্টারটেইনমেন্ট নামে একটি জোট কোম্পানি গড়ে তোলে। সিটি হান্টার ছিল তাদের রাইজিন কমিক্স সংকলনের একটি ফ্ল্যাগশিপ শিরোনাম। রাইজিনের জন্য তারা সাপ্তাহিকের পরিবর্তে মাসিক পদ্ধতিতে প্রকাশকে বেছে নেয়। কিন্তু ৪৬টি সংখ্যার পর এটির প্রকাশ বন্ধ হয়ে যায়।
আইফোনে রেইনবো অ্যাপসের একটি অ্যাপ্লিকেশনে জাপানি ভাষায় মাঙ্গা ধারাবাহিকটি পড়া যায়।
২০০১ সালে হোজো অ্যাঞ্জেল হার্ট শিরোনামে সিটি হান্টারের একটি স্পিন-অফ ধারাবাহিক শুরু করেন। এর কাহিনি সিটি হান্টারের সমান্তরাল একটি বিশ্বে সংঘটিত হয়, যেখানে কাওরি মাকিমুরা চরিত্রটি মারা যায় এবং তার হৃদপিণ্ড মাঙ্গার প্রধান চরিত্র শিয়াং-ইংয়ের দেহে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২০১৯ সালের ২৫ জুলাই তোকুমা শোতেন তাদের মাসিক কমিক জেনন পত্রিকায় কিয়ো কারা সিটি হান্টার নামের আরেকটি স্পিন-অফ মাঙ্গা প্রকাশ করা শুরু করে। এর গল্প ৪০ বছর বয়সী একজন অবিবাহিত মহিলাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। সে রিও সায়েবা ও সিটি হান্টার মাঙ্গার ভক্ত ছিল। হঠাৎ একটি ট্রেন দুর্ঘটনায় সে মারা যায় এবং পুনর্জন্মের মাধ্যমে সিটি হান্টারের জগতে প্রবেশ করে।
সানরাইজের প্রযোজনা ও কেনজি কোডামার পরিচালনায় নির্মিত সিটি হান্টার অ্যানিমে ধারাবাহিক ইয়োমিউরি টেলিভিশনে সম্প্রচারিত হয়। ১৯৮৭ সালের ৬ এপ্রিল থেকে ১৯৮৮ সালের ২৮ মার্চ পর্যন্ত সিটি হান্টার অ্যানিমের ৫১টি পর্ব প্রচারিত হয় এবং ১০টি ভিএইচএস ক্যাসেট আকারে প্রকাশ করা হয়। এরপর ৮ এপ্রিল থেকে ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে ৬৩ পর্বের সিটি হান্টার ২ সম্প্রচারিত হয়। ১৯৮৮ সালের আগস্ট মাস থেকে ১৯৯০ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত এটি ১০টি ভিএইচএস ক্যাসেটে প্রকাশিত হয়। ১৯৮৯ সালের ১৫ অক্টোবর থেকে সিটি হান্টার ৩-এর সম্প্রচার শুরু হয় এবং ১৯৯০ সালের ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত এর ১৩টি পর্ব প্রচারিত হয়। নভেম্বর ১৯৯০ থেকে এপ্রিল ১৯৯১-এর মধ্যে ৬টি ভিএইচএস ক্যাসেটে প্রকাশিত হয়। সিটি হান্টার '৯১ নামের আরেকটি ধারাবাহিক ১৯৯১ সালের ২৮ এপ্রিল থেকে ১০ অক্টোবর পর্যন্ত সম্প্রচার করা হয় এবং ১৯৯২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত ৬টি ভিএইচএস ক্যাসেট আকারে প্রকাশ করা হয়। সম্পূর্ণ অ্যানিমে ধারাবাহিকটি পরবর্তীতে ২০টি ভিডিও ক্যাসেট সংকলনে আবারও প্রকাশ করা হয়।
২০০৫ সালের ৩১ আগস্ট [[অ্যানিপ্লেক্স] জাপানে সিটি হান্টার কমপ্লিট নামে ৩২ ডিস্কের একটি ডিভিডি বাক্সের সেট প্রকাশ করে। সেটটিতে সবগুলো ধারাবাহিক, বিশেষ টেলিভিশন ভিডিও, অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্রসহ রিও ও কাওরির চিত্র সংবলিত একটি ছবির বই রয়েছে। পরবর্তীতে ২০০৭ সালের ১৯ ডিসেম্বর থেকে ২০০৮ সালের ২৭ আগস্ট পর্যন্ত চারটি ধারাবাহিকের ২৬টি ডিস্ক পৃথকভাবে আবারও প্রকাশিত হয়। এই বাক্সের প্রায় ৩০,০০০ সেট বিক্রি হয়েছিল, জাপানে যার মোট মূল্য ছিল প্রায় ¥৩ বিলিয়ন ($৩৮ মিলিয়ন)।
এডিভি ফিল্মস উত্তর আমেরিকায় ধারাবাহিকটি প্রকাশের সত্ত্ব লাভ করে। তাদের হাতে প্রথম সিটি হান্টার ধারাবাহিক ২০০০ সালের মার্চে এডিভি ফ্যানসাবস-এর লেবেলে প্রকাশিত হয়। এডিভিএ এই লেবেল ব্যবহারের উদ্দেশ্য ছিল ভিএইচএসের জন্য দ্রুতগতিতে স্বল্পমূল্যের সাবটাইটেলের ব্যবস্থা করা। ধারাবাহিকটি ১৩টি টেপে প্রকাশ করা হয়, যার প্রতিটি টেপে ৪টি করে পর্ব রাখা হয়েছিল। টেপগুলো পৃথকভাবে বা সাবস্ক্রিপশন পরিষেবার অংশ হিসেবে অর্ডার করা যেত।
পরবর্তীতে এডিভি ডিভিডি আকারে ধারাবাহিকটি প্রকাশ করে। প্রথম ধারাবাহিকটি ৫টি ডিস্ক সম্বলিত দুই বক্সসেটে ২০০৩ সালের ২৯ জুলাই তারিখে প্রকাশিত হয়। ২০০৩ সালের ২৮ অক্টোবর ও ১৮ নভেম্বর ৫টি ডিস্ক সংবলিত আরো দুইটি বক্সসেটে সিটি হান্টার ২ প্রকাশ করা হয়। সিটি হান্টার ৩ এবং সিটি হান্টার '৯১ একটি বক্সসেটে যথাক্রমে ২০০৩ সালের ২ ডিসেম্বর ও ১৬ ডিসেম্বর তারিখে প্রকাশ করা হয়।
সিটি হান্টার মাঙ্গার প্রথম প্রকাশের ত্রিশতম বার্ষিকী উপলক্ষে সিটি হান্টার এক্সওয়াইজেড সংস্করণ-এর ১২টি খণ্ডের সবগুলোর ক্রেতাদের একটি “মোশন গ্রাফিক অ্যানিমে” ডিভিডি প্রদান করা হয়। ডিভিডিতে অ্যাঞ্জেল হার্ট অবলম্বনে অ্যানিমের একটি বিশেষ পর্ব ছিল, যার নাম ছিল রিও’স প্রপোজাল। সিটি হান্টার-এর মূল কলাকুশলীরা এতে কণ্ঠ দেন। ২০১৯ সালের ২০ এপ্রিলে ডিস্কোটেক মিডিয়া ২০১৯ সালে মুক্তি পাওয়া শিনজুকু প্রাইভেট আইজ চলচ্চিত্রসহ সম্পূর্ণ সিটি হান্টার ফ্র্যাঞ্চাইজির সত্ত্ব পাওয়ার ঘোষণা দেয়। ২০২০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারিতে এর প্রথম ২৬টি পর্ব প্রকাশ করা হয়।
১৯৮৯ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে সিটি হান্টার ফ্র্যাঞ্চাইজির তিনটি চলচ্চিত্র মুক্তি পায়। ১৯৮৯ সালের ১৭ জুন মুক্তি পায় .৩৫৭ ম্যাগনাম; বে সিটি ওয়ার্স মুক্তি পায় ১৯৯০ সালের ২৫ আগস্ট; এবং মিলিয়ন ডলার কন্সপাইরেসি মুক্তি পায় ১৯৯০ সালের ২৫ আগস্ট তারিখে।
২০০৩ সালের ৩ জুন এডিভি ফিল্মস একটি বোনাস পর্বসহ বে সিটি ওয়্যার্স ও মিলিয়ন ডলার কন্সপাইরেসি সংবলিত একটি ডিভিডি প্রকাশ করে।
২০১৯ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি অ্যানিপ্লেক্সের প্রযোজনায় জাপানে সিটি হান্টার দ্য মুভি: শিনজুকু প্রাইভেট আইজ একটি নতুন চলচ্চিত্র মুক্তি দেওয়া হয়। চলচ্চিত্রটির অ্যানিমেশনের কাজ করে সানরাইজ ও পরিচালনা করে কেঞ্জি কোদামা। ক্যাটস আই মাঙ্গার কিসুগি বোনেরা এই চলচ্চিত্রে ক্রসওভার হিসেবে আবির্ভূত হয়। তেরুও সাতোহ এবং তাকাহিকো কিয়ুগো এর পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। অন্যদিকে কুমিকো তাকাহাশি এর চরিত্রনির্মাণ এবং তাকু ইওয়াসাকি এর সঙ্গীত পরিচালনা করেন। চলচ্চিত্রটি জাপানি বক্স অফিসে চতুর্থ স্থান দখল করে। ২০১৯ সালের ১৭ মার্চ নাগাদ এটি সর্বমোট ¥১,৪০,৪৭,৪৭,৩২০ ($১২.১৬ মিলিয়ন) আয় করে। ১৫ এপ্রিল ২০১৯-এর হিসাবানুসারে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার দুই মাসের মধ্যে ¥১,৫০,২৬,৬৫,৪৪০ ($১,৩৭,৮৪,৬৯৯) আয় করে ২০১৯ সালের তৃতীয় সর্বোচ্চ আয় করা জাপানি অ্যানিমে চলচ্চিত্রের মর্যাদা লাভ করে। ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ এটি জাপানে ¥১.৫৩ বিলিয়ন ($১৪ মিলিয়ন) আয় করে। শিনজুকু প্রাইভেট আইজ সে বছরের ১৩ জুন ফ্রান্সে মুক্তি পায়। সিটি হান্টার অবলম্বনে নির্মিত ফরাসি লাইভ-অ্যাকশন চলচ্চিত্র নিকি লারসন এৎ লা পারফুম ডি কিউপিডন-এর পরিচালক ফিলিপ লাচেউ শিনজুকু প্রাইভেট আইজ-এর ফরাসি ভাষার পরিবেশনার দায়িত্বে ছিলেন। ডিস্কোটেক মিডিয়া চলচ্চিত্রটি ইংরেজি ডাবিংসহ ২০১৯ সালের ওটাকোনে প্রদর্শন করে।
সিটি হান্টার অবলম্বনে তিনটি টেলিভিশন চলচ্চিত্র প্রযোজিত হয়েছে। ১৯৯৬ সালের ৫ জানুয়ারি সিক্রেট সার্ভিস সম্প্রচারিত হয়। এরপর ১৯৯৭ সালের ২৫ এপ্রিলে গুডবাই মাই সুইটহার্ট প্রচারিত হয়। সর্বশেষ ১৯৯৯ সালের ২৩ এপ্রিল দ্য ডেথ অব ভিসিয়াস ক্রিমিনাল সায়েবা রিও প্রচার করা হয়।
এডিভি ফিল্মস ফ্র্যাঞ্চাইজির গুডবাই মাই সুইটহার্ট চলচ্চিত্রটি প্রথমবারের মতো উত্তর আমেরিকায় সিটি হান্টার: দ্য মোশন পিকচার শিরোনামে প্রকাশ করে।
১৯৯৩ সালে হংকংয়ে সিটি হান্টার ধারাবাহিকের একটি লাইভ-অ্যাকশন চলচ্চিত্র মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন ওং জিং। এতে জ্যাকি চ্যান (রিও সায়েবা), জোই ওং (কাওরি) এবং কুমিকো গোটো অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রের শুটিং চলাকালে দূর্ঘটনাবশত জ্যাকি চ্যানের কাঁধে আঘাত লাগে। জ্যাকি চ্যান এই চলচ্চিত্রের সমালোচনা করেন। পরবর্তীতে ফরচুন স্টার ও টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি স্টুডিওজ চলচ্চিত্রটি অন্যান্য সস্তা ক্লাসিক চলচ্চিত্রের সাথে আর১ ডিভিডিতে প্রকাশ করে।
সেভিয়র অব দ্য সোল (九一神鵰俠侶 গাউয়াত সান্দিও হাপ্লুই) হলো ১৯৯১ সালে প্রকাশিত আরেকটি লাইক-অ্যাকশন হংকং চলচ্চিত্র। এটি সিটি হান্টারের চরিত্রগুলো নিয়ে নির্মিত হলেও, মাঙ্গার চেয়ে ভিন্ন কাহিনিপট ব্যবহৃত হয়েছিল। ১৯৯৬ সালে মিস্টার মাম্বল চলচ্চিত্রে সিটি হান্টারের গল্প অক্ষুণ্ণ রাখা হলেও, চরিত্রের নামগুলো পাল্টে দেওয়া হয়।
সিটি হান্টার অবলম্বনে একটি চীনা চলচ্চিত্র নির্মাণাধীন রয়েছে। ২০১৬ সালে হংকংয়ের চলচ্চিত্র নির্মাতা স্ট্যানলি টংয়ের পরিচালনায় এই নতুন চলচ্চিত্রের ঘোষণা দেওয়া হয়। এতে রিও সায়েবা চরিত্রে চীনের অভিনেতা হুয়াং জিয়াওমিংয়ের অভিনয় করার কথা রয়েছে।
২০১৯ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ফ্রান্সে নিকি লারসন এৎ লা পারফুম ডি কিউপিডন (অর্থ “নিকি লারসন এবং কিউপিডের সুগন্ধি”) নামে আরেকটি মারপিটধর্মী-হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র মুক্তি পায়। সিটি হান্টার অবলম্বনে নির্মিত এই ফরাসি চলচ্চিত্রে ফিলিপ লাচেউ পরিচালনার পাশাপাশি নিকি লারসন (সিটি হান্টার অ্যানিমে ধারাবাহিকের ফরাসি ডাবে রিও সায়েবা নিকি লারসন নামে পরিচিত) চরিত্রে অভিনয়ও করেছেন। তিনি ছাড়া এলোডি ফন্টান চলচ্চিত্রে লরা মার্কনি (কাওরি মাকিমুরা) চরিত্রে আবির্ভূত হন। চলচ্চিত্রের বিজ্ঞাপনে তারেক বৌদালী, জুলিয়েন আরুতি ও দিদিয়ের বোর্ডনদেরও অভিনয়ে দেখা গেছে। পামেলা অ্যান্ডারসনও এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
২০০৮ সালে সিটি হান্টারের একটি লাইভ-অ্যাকশন টেলিভিশন ধারাবাহিক নির্মাণ করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিলো। এটি পরবর্তীতে ফক্স টেলিভিশন স্টুডিওজ ও দক্ষিণ কোরীয় মিডিয়া কোম্পানি এসএসডির যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত হয়।
একাধিক হলিউড-ভিত্তিক অভিনয়শিল্পীদের সাথে জাং উ-সাংকে রিও চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বাছাই করা হয়। এই ধারাবাহিকের দৃশ্যগুলো সিউল ও টোকিওতে ধারণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ২০১১ সালে এসবিএস ধারাবাহিকের ধারণাটিকে একটি একই নামে কোরীয় টিভি ধারাবাহিকে বাস্তবায়ন করে, এই নাটকে অভিনয় করেছে লি মিন-হো ও পার্ক মিন-ইয়াং। ধারাবাহিকটি ইংরেজি সাবটাইটেল সহ হুলু স্ট্রিমিং সেবায় দেখার সুযোগ রয়েছে।
২০১৪ সালে সিটি হান্টার অবলম্বনে একটি চীনা টেলিভিশন ধারাবাহিক নির্মাণ করা হয় যার চীনা শিরোনাম ছিল 城市猎人 (শেং শি লি রেন)। ২০১৫ সালে সিটি হান্টারের স্পিন-অফ মাঙ্গা অ্যাঞ্জেল হার্ট অবলম্বনে একটি লাইভ অ্যাকশন জাপানি টিভি নাটক নির্মাণ করা হয়।
১৯৯০ সালের মার্চে পিসি ইঞ্জিনের জন্য সানসফট সিটি হান্টার বাজারে ছাড়ে।
জাম্প ফোর্স ফাইটিং গেমে রিও গেমের চরিত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
২০১৬ সালের মধ্যে সিটি হান্টার মাঙ্গা ধারাবাহিক বিশ্বব্যাপী ৫ কোটি ট্যাঙ্কোবন খণ্ড বিক্রি করেছে। এর পাশাপাশি ধারাবাহিকটি ১৯৮৫ থেকে ১৯৯১ পর্যন্ত সাপ্তাহিক শৌনেন জাম্প মাঙ্গা সাময়িকীর মাধ্যমে আনুমানিক ৯০ কোটি সংখ্যক ছড়িয়েছে, সাথে এসব জাম্প সাময়িকী থেকে আনুমানিক $২০০ কোটি আয় হয়েছে। ধারাবাহিকটকে "শৌনেন জাম্প"-এ প্রদর্শিত ১৯তম "সবচেয়ে শক্তিশালী" ধারাবাহিক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছিল।
মাঙ্গা: দ্য কমপ্লিট গাইড-এ, জেসন থম্পসন কে মাঙ্গার গল্পকে "ভালভাবে বর্ণনাকৃত এবং বিনোদনমূলক" হিসেবে উল্লেখ করেছেন। রাইটিং ফর ম্যানিয়া ডট কমের, এডুয়ার্ডো এম শ্যাভেজ ধারাবাহিকটিকে "মজার, সেক্সি, অ্যাকশন প্যাকড এবং মাঝে মাঝে শুধু প্লেইন হ্যাকড" এবং মারপিট এবং হাস্যরসের মিশ্রণ" হিসেবে প্রশংসা করে। অ্যানিমেফ্রিঞ্জের প্যাট্রিক রাজা ধারাবাহিকটিকে "সম্প্রতি দেখা সবচেয়ে বুদ্ধিদীপ্ত গল্পগুলোর একটি নয়" ব্যাখ্যা করেন। তবে তিনি এটিকে "পড়ার জন্য অসাধারণ" বর্ণনা করেছেন।
টিভি আশাহিতে ২০০৫ সালের টিভি দর্শকদের প্রদত্ত ভোটে দেখা যায় সিটি হান্টার ১০০ সবচাইতে জনপ্রিয় অ্যানিমেটেড টিভি ধারাবাহিকের মাঝে ৬৬তম স্থানে ছিলো। আশাহি টিভির একটি ওয়েব ভোটে সিটি হান্টারকে ৬৫ তম অবস্থানে দেখানো হয়।
রিও এবং কাওরি চরিত্রগুলি ভক্তদের কাছে জনপ্রিয় প্রমাণিত হয়েছিল। ১৯৮৮ সালের অ্যানিমেজ অ্যানিমে গ্র্যান্ড প্রিক্স পাঠক ভোটে সায়বা রিওকে দ্বিতীয় সেরা পুরুষ চরিত্র হিসেবে মনোনীত করা হয়েছিল। ১৯৮৯, ১৯৯০ ও ১৯৯১ সালে সায়েবা প্রথম স্থান অধিকার করে। ১৯৯২ সালের ভোটে সায়েবা রিও ষষ্ঠ স্থানে ছিল। ১৯৮৯ সালের পূর্বে কাওরি মাকিমুরাকে সেরা মহিলা চরিত্র শ্রেণিতে ভোটে পঞ্চদশ অবস্থানে মনোনীত করা হয়। এরপর কাওরি অষ্টম অবস্থানে আসে। কাওরি ১৯৯১ ও ১৯৯২ সালে যথাক্রমে ষষ্ঠ ও সপ্তম স্থানে নেমে যায়। এর পূর্বে ১৯৯০ সালে সে পঞ্চম স্থান অধিকার করে।
এর ইংরেজি অনুবাদের মানের জন্য দ্য মোশন পিকচার-এর প্রশংসা করা হলেও চরিত্রের নাম পালটে দেওয়ার জন্য সমালোচনা করা হয়।
প্রথম অ্যানিমে সমাপ্তি সঙ্গীত, টিএম নেটওয়ার্কের "গেট ওয়াইল্ড" এবং এর পরবর্তী ১৯৮৯ সালের রিমিক্স জাপানে ৫,১৫,০১০ সংখ্যক বিক্রি হয়েছিল। এই অ্যানিমে ধারাবাহিকটি ফ্রান্সেও জনপ্রিয় ছিল যেখানে নিকি লারসন-এর ১৪০টি পর্ব ১৯৯০ দশকের প্রথমে ডাব করার পর প্রকাশ করা হয়।
চলচ্চিত্র | ধরণ | দেশ | বছর | বক্স অফিসের মোট আয় | |||
---|---|---|---|---|---|---|---|
জাপান | হংকং | ফ্রান্স | অন্যান্য দেশ | ||||
সেভিয়র অব দ্য সোল | লাভ অ্যাকশন | হংকং | ১৯৯১ | — | এইচকে$৩,৬৪,৭৬,৪৯৫ | — | — |
সিটি হান্টার | লাইভ অ্যাকশন | হংকং | ১৯৯৩ | ¥১,৪৭,৩০,০০,০০০ | এইচকে$৩০,৭৬২,৭৮২ | — | $৫৫৮১১৭৪ |
নিকি লারসন এট পারফুম ডি কিউপিডন | লাইভ অ্যাকশন | ফ্রান্স | ২০১৯ | ¥১৪,৪৫,৮৬,৬০০ | — | $১,২৮,৯৮,৭৪২ | $৪,৮২,১২৮ |
সিটি হান্টার: শিনজুকু প্রাইভেট আইজ | অ্যানিমে | জাপান | ২০১৯ | ¥১,৫০,০০,০০,০০০ | — | অজানা | $১,৭৫৪ |
আঞ্চলিক মোট | ¥৩,১১,৭৫,৮৬,৬০০ ($৩,৩৫,৪৭,৪৬৭) | এইচকে$৬,৭২,৩৯,২৭৭ (মার্কিন $৮৭,০০,৭৩৫) | $১,২৮,৯৮,৭৪২+ | $৬০,৬৫,০৫৬ | |||
বিশ্বব্যাপী মোট | $৬,১০,১৮,৮৭৩+ |
কাওরির "১০০ টনের হাতুড়ি" ২০০৭ সালে ইয়াহু অকশনে ¥১৮.৩২ লাখ ($১৭,১৫০) উঠেছিলো। এটি ছিল ইয়াহুর জন্য বছরের সর্বোচ্চ মূল্যে বিক্রিত দাতব্য বস্তু।
২০১২ সালে, রিও, কাওরি ও উমিবজু ভার্চুয়াল সঙ্গীতশিল্পী মানার ভিডিওতে উপস্থিত হয়েছিল। মানা হল টিএম নেটওয়ার্কের হোজো এবং তেতসুয়া কমুরোর মধ্যে একটি সহযোগিতামূলক প্রকল্প।
২০১৫ সালে প্রকাশিত ক্রিস ব্রাউনের একক গান "জিরো"-এর প্রচ্ছদ হোজোর সিটি হান্টার প্রচ্ছদের নকশা থেকে নকল করা হয়ে বলে অভিযোগ রয়েছে।
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article সিটি হান্টার, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.