পর্তুগাল–বাংলাদেশ সম্পর্ক বলতে উভয় রাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বোঝায়। এই দুই দেশের মধ্যে অত্যন্ত বন্ধুসুলভ সম্পর্ক বিদ্যমান।
বাংলাদেশ | পর্তুগাল |
---|
পর্তুগিজরা সর্বপ্রথম বাংলাদেশে আসে ষষ্ঠাদশ শতকে। বাংলায় তারা এসেছিলো ব্যবসা করার জন্য। তারা তখন অনেক বাণিজ্য-কুঠি বানিয়েছিলো। ব্যবসায়ী কার্যক্রমের জন্য তারা চট্টগ্রামের বঙ্গোপসাগরের বন্দর ব্যবহার করত। সেই সময় তারা চট্টগ্রামের ওপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে। কিন্তু মোগল এবং আরাকানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তারা বেশিদিন সেই নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে পারে নি। সপ্তাদশ শতকের মধ্যেই তারা চট্টগ্রামের নিয়ন্ত্রণ হারায়। তাদের বংশধরেরা এখনো চট্টগ্রামের পুরাতন অংশে বসবাস করছে।পর্তুগীজরা সর্বপ্রথম বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনা করে। বাংলাদেশে খ্রিস্টান ধর্মের প্রসারে পর্তুগিজ মিশনারিরা ছিল অগ্রদূত।
২০১০ সালে বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী দীপু মনি একটি সরকারি সফরে লিসবন গিয়েছিলেন।
বাংলাদেশ ও পর্তুগাল দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক কার্যক্রম প্রসারিত করতে তাদের গভীর আগ্রহ দেখিয়েছে এবং তা বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে। ২০১০ সালে দ্বৈত-কর পরিহার করতে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। পারস্পরিক ব্যবসায়িক প্রতিনিধি প্রেরণের মাধ্যমে উভয় দেশের মধ্যে ব্যবসায়িক সম্পর্ক জোরদার করার ব্যাপারে উভয় দেশ একমত হয়েছে।
২০১২ সালের হিসাব অনুযায়ী প্রায় ১৫,০০০ জন বাংলাদেশী পর্তুগালে গিয়ে কাজ করছেন।
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article পর্তুগাল–বাংলাদেশ সম্পর্ক, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.