বাংলাদেশ-ইউক্রেন সম্পর্ক বলতে বাংলাদেশ ও ইউক্রেনের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে বোঝায়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ১৯৭২ সালের ২৬শে জানুয়ারি ইউক্রেন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। ঢাকায় ইউক্রেন দূতাবাস নেই, নতুন দিল্লি, ভারত থেকে বাংলাদেশের দূতাবাসের কাজ পরিচালনা করা হয়।
বাংলাদেশ | ইউক্রেন |
---|
বাংলাদেশ এবং ইউক্রেনের মধ্যে সহযোগিতার জন্য কৃষিকে একটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ক্ষেত্র হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ২০১১ সালের আগস্টে, ইউক্রেনের খাদ্যমন্ত্রী মাইকোলা প্রাইয়াজনিয়ুক কৃষিক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার সম্ভাব্য উপায় সন্ধানে সরকারী সফরে বাংলাদেশ ভ্রমণ করেছিলেন। ইউক্রেন তার কৃষি প্রযুক্তি বাংলাদেশে স্থানান্তর করতে আগ্রহ দেখিয়েছে। ২০১১ সালে, বাংলাদেশ ইউক্রেনের সাথে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ১ লক্ষ টন গম আমদানির জন্য একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করে। ২০১৩ সালে বাংলাদেশ সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে ইউক্রেন থেকে ২ লক্ষ টন গম আমদানি করেছিল।
বাংলাদেশ ইউক্রেনে মৎস্য, চামড়া, তৈরি পোশাক, টেক্সটাইল, ভোজ্য তেল, সবজি, ওষুধ ও তামাক রপ্তানি করে। ইউক্রেন বাংলাদেশে প্রধানত খনিজ সামগ্রী, রাসায়নিক, যন্ত্রপাতি ও বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি রপ্তানি করে। ইউক্রেনীয় ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ, বানোয়াট ইস্পাত এবং রাসায়নিক সার শিল্পে বিনিয়োগের জন্য যৌথ উদ্যোগ গঠনের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। ইউক্রেনও বাংলাদেশে বন্দর সুবিধা উন্নয়নে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
লুহানস্ক স্টেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় তে পড়াশোনা করছে বাংলাদেশী শিক্ষার্থী।
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article ইউক্রেন–বাংলাদেশ সম্পর্ক, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.