রবিন ফন পার্সি (ওলন্দাজ উচ্চারণ: (ⓘ); জন্ম ৬ আগস্ট ১৯৮৩) একজন ডাচ ফুটবলার যিনি একজন স্ট্রাইকার হিসেবে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের জনপ্রিয় ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও নেদারল্যান্ডস জাতীয় দলে খেলে থাকেন।
প্রিমিয়ার লিগ">ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের জনপ্রিয় ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও নেদারল্যান্ডস জাতীয় দলে খেলে থাকেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | রবিন ফন পার্সি | ||
জন্ম | ৬ আগস্ট ১৯৮৩ | ||
জন্ম স্থান | রোটারড্যাম, নেদারল্যান্ড | ||
উচ্চতা | ১.৮৮ মি (৬ ফু ২ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | স্ট্রাইকার | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ||
জার্সি নম্বর | ২০ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৯৭-১৯৯৯ | এক্সিলসায়র | ||
১৯৯৮-২০০১ | ফিয়েনর্ড একাডেমী | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০১-২০০৪ | ফিয়েনর্ড | ৬১ | (১৫) |
২০০৪-২০১২ | আর্সেনাল | ১৯৪ | (৯৬) |
২০১২– | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ৪৯ | (৩৩) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০০ | নেদারল্যান্ড অনূর্ধ্ব ১৭ | ৬ | (০) |
২০০১ | নেদারল্যান্ড অনূর্ধ্ব ১৯ | ৬ | (০) |
২০০২-২০০৫ | নেদারল্যান্ড অনূর্ধ্ব ২১ | ১২ | (১) |
২০০৫– | নেদারল্যান্ডস জাতীয় দলে | ৭৯ | (৪১) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২৩:৪০, ৭ ডিসেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ফন পার্সির ক্যারিয়ারের সূচনা হয় রটারডামের ফূটবল ক্লাব এক্সিলসায়রের তরুণ দলে। পরবর্তীকালে ফিয়েনর্ড রটারডামে । এই ক্লাবের হয়েই তিনি ক্রমান্বয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ ও অনূর্ধ্ব-২১ দলে খেলা চালিয়ে যেতে থাকেন। হঠাৎ করেই একদিন ইনজুরি আক্রান্ত প্রধান দলে ডাক পান। প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে ক্লাব কর্তৃপক্ষ তার সাথে ২০০২ সাল পর্যন্ত সাড়ে তিন বছরের চুক্তি স্বাক্ষর করে। ৮ই মে ২০০২ সালে উয়েফা কাপ ফাইনালে বরুসিভা ডর্টমুন্ডকে ৩-২ গোলে পরাজিত করে তার দল। সারা বছর তার অসামান্য কৃতিত্বের কারণে তিনি রয়াল নেদারল্যান্ড ফুটবল এসোসিয়েসন (Dutch: Koninklijke Nederlandse Voetbalbond or KNVB) কর্তৃক ২০০১-২০০২ সালের শ্রেষ্ঠ তরুণ খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ২০০২ সালে পিঠের ইনজুরির কারণে গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে তার জায়গা হয়নি মূল দলে। নতুন মৌসুমে তিনি আবার আসল রূপে ফিরে আসেন। লিগের ২৮ টি ম্যাচে ৮ টি গোল করে তিনি নিজের সামর্থ্যের প্রমাণ দেন। কিন্তু তার সাথে দলের ম্যানেজার বার্ট ফন মারউইক্সের কঠিন সম্পর্ক থাকার কারণে ইউরোপিয়ান সুপার কাপে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে খেলার আগের দিন তাকে দেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়। এ কারণেই ক্লাব কর্তৃপক্ষ তার সাথে ২০০২ সালে চুক্তি শেষ হবার পর তা আর নবায়ণ করেনি।
২০০৪ সালে ট্রান্সফার উইন্ডো চলাকালে ইংল্যান্ড ভিত্তিক ফুটবল ক্লাব আর্সেনাল তাকে দলে টানে। এই জন্য তাদের পিএসভি আইন্দোভেন, ওয়ার্ডার ব্রেমান, সেভিলার মতো দলের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হয়।
এজন্য আর্সেনালকে খরচ করতে হয় প্রায় ৩ মিলিয়ন ডলার। ম্যানেজারের ফন পার্সির সামর্থ্যের উপর আস্থা থাকার কারণে ২০০৪ সালের ৮ই মে এফএ কাপে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে অভিষেক হয় রবিন ফন পার্সির। প্রথম দিকে দলে একজন উইঙ্গার হিসাবে খেললেও পরবর্তীকালে ডেনিস বার্গক্যাম্পের অবসর গ্রহণ করার পর স্ট্রাইকার হিসাবে খেলা শুরু করেন।
মৌসুমের শুরুতে সাউথহ্যাম্পটনের সাথে ম্যাচে অখেলোয়াড় সুলভ আচরণ করার কারণে রেফারি তাকে মাঠ ছাড়তে বাধ্য করেন। ফলে তিনি ম্যানেজারের ক্ষোভের সম্মুখীন হন। এই সময় তিনি হতাশ না হয়ে অনুশীলনে কঠোর পরিশ্রম করা শুরু করেন। কিছুদিন পর থিয়েরি অঁরির ইনজুরির কারণে ম্যানেজার আবার তাকে মাঠে নামান। পুনরায় দলে সুযোগ পেয়ে তিনি তার সামর্থ্যের সবটুকু ঢেলে দেন। নিজের ব্যক্তিগত ক্যারিয়ারে যোগ করেন অসংখ্য গোল। এই সময় তার দলের জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান ছিল এফএকাপের সেমিফাইনালে ব্ল্যাকবার্ন রোভার্সের বিপক্ষে খেলায়। সেখানে তিনি ২টি গোল করে আর্সেনালকে উঠিয়ে নিয়ে আসেন সেমিফাইনালে।
ফন পার্সি ২০০৫-০৬ মৌসুমের প্রথম ম্যাচে গোল করেন। তার ধারাবাহিক কৃতিত্ব এবং পরপর চার ম্যাচে মোট ৬টি গোল করার পর তিনি নভেম্বর মাসেরPlayer Of The Month নির্বাচিত হন। সাথে সাথে ক্লাব কর্তৃপক্ষ তার সাথে ২০১১ সাল পর্যন্ত চুক্তি নাবায়ন করে। ২০০৬-০৭ মৌসুমের শুরুতে চার্লটন এথলেটিকের বিপক্ষে তার দেয়া গোল BBC's মাসের সেরা গোল নির্বাচিত হয়। ২০০৭ সালের ২১শে জানুয়ারি এমিরেটস্ স্টেডিয়ামেম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে খেলায় পিছিয়ে পড়া আর্সেনালকে বিপদ থেকে উদ্ধার করেন বদলি খেলোয়াড় হিসাবে নামার পর গোল দিয়ে। ইনজুরি আক্রান্ত হবার কারণে চলতি মৌসুমে তার আর মাঠে নামার সম্ভাবনা নেই।
১৫ই আগস্ট ২০১২ আর্সেনাল ঘোষণা করে যে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে তারা ফন পার্সির বদলির ব্যাপারে একমত হয়েছে, যদিও ফন পার্সি তখন পর্যন্ত ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে তার ব্যক্তিগত শর্তে একমত হন নি। ১৭ই আগস্ট তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগদান করেন ২২.৫ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে। তিনি ক্লাবটির সাথে ৪ বছরের চুক্তি স্বাক্ষর করেন, অর্থাৎ ২০১৬ সালের জুন মাস পর্যন্ত তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকবেন। চুক্তি অনুযায়ী এ চার বছরে যদি ক্লাবটি একবারও প্রিমিয়ার লিগ অথবা উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এর শিরোপা জিতে তাহলে আর্সেনালকে অতিরিক্ত ১.৫ মিলিয়ন পাউন্ড দিতে হবে। ক্লাবে আসার পর তাকে ২০ নম্বর জার্সি দেয়া হয়, কারণ সহকারী কোচ রেনে মিউলেনস্টিন ধারণা করেন যে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ২০তম প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা জয়ে তার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা থাকবে।
২০ই আগস্ট তার অভিষেক ঘটে এভারটনের বিপক্ষে যেখানে তিনি ৬৮তম মিনিটে ড্যানি ওয়েলব্যাকের বদলি হিসেবে নামেন। ম্যাচটিতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ১-০ গোলে হেরে যায়। ৫ দিন পরে ক্লাবের হয়ে নিজের প্রথন শটেই ফুলহ্যামের বিপক্ষে তিনি গোল করেন যেখানে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ৩-২ গোলে জয়ী হয়। ২ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে নিজের প্রথম হ্যাট্রিক করেন সাউথহ্যাম্পটনের বিপক্ষে। খেলাটিতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ২-১ গোলে পিছিয়ে পরলেও শেষ পর্যন্ত ৩-২ গোলে জয়ী হয়। খেলার তৃতীয় গোলটি প্রিমিয়ার লিগে তার শততম গোল ছিল। ২৩শে সেপ্টেম্বর তিনি লিভারপুলের বিপক্ষে খেলার অন্তিম মুহূর্তে পেনাল্টি থেকে গোল করেন ফলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এনফিল্ডে ২-১ গোলে জয়ী হয়। উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে সিএফআর ক্লুজের বিপক্ষে জোড়া গোল করার মাধ্যমে তিনি ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে নিজের গোলের খাতা খুলেন। ২০শে অক্টোবর স্টোক সিটির সাথে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ৪-২ গোলে জয়ের দ্বিতীয় গোলটি তিনি করেন। এর পরের প্রিমিয়ার লিগ ম্যাচে চেলসির বিপক্ষে স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে তিনি মৌসুমের সপ্তম লিগ গোলটি করেন। খেলাটিতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ৩-২ গোলে জয়ী হয় যেখানে প্রথম গোলটিতেও তার সহায়তা ছিল। ৩ নভেম্বর তিনি নিজের পূর্ববর্তী ক্লাব আর্সেনালের বিপক্ষে গোল করেন যেখানে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ২-১ গোলে জয়ী হয়। এর মাধ্যমে তিনি প্রিমিয়ার লিগের প্রতিটি দলের বিপক্ষে গোল করার অভূতপূর্ব মাইলফলক স্পর্শ করেন। ৯ ডিসেম্বর তিনি ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে ম্যানচেস্টার ডার্বিতে শেষ মিনিটে ফ্রি কিক থেকে জয়সূচক গোলটি করেন। গোলটি সিটির ২০১২-১৩ মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে এবং পূর্ববর্তী মৌসুম থেকে তাদের ঘরোয়া মাঠে টানা অপরাজিত থাকার পরিক্রমার অবসান ঘটায়।
১০ই ফেব্রুয়ারি এভারটনের বিপক্ষে গোল করার পর তিনি টানা ১০ খেলায় কোন গোল করতে অসমর্থ হন। ১৪ই এপ্রিল স্টোক সিটির বিপক্ষে গোল করার মাধ্যমে তার গোলখরার অবসান ঘটে। ২৩শে ফেব্রুয়ারি কুইন্স পার্ক রেঞ্জার্সের বিপক্ষে খেলতে গিয়ে তিনি ইনজুরির শিকার হয়েছিলেন।
২২শে এপ্রিল এস্টন ভিলার বিপক্ষে তিনি প্রথমার্ধে চমৎকার হ্যাট্রিক করেন। এর মাধ্যমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ২০তম শিরোপা জয় নিশ্চিত হয় ৪ টি খেলা বাকি থাকতেই। তার দ্বিতীয় গোলটি অত্যন্ত দর্শনীয় ছিল যেখানে ওয়েইন রুনির সহায়তা ছিল।
সমর্থকেরা তাকে ২০১২-১৩ মৌসুমের স্যার ম্যাট বাসবি পুরস্কারের জন্যে নির্বাচিত করে। উয়েফা তাকে ২০১২-১৩ মৌসুমের শীর্ষ ১০ জন ফুটবলারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।
রবিন ফন পার্সি জাতীয় দলের জার্সি গায়ে প্রথম সম্পূর্ণ ম্যাচ খেলেন ২০০৫ সালের ৪ঠা জানুয়ারি রোমানিয়ার বিপক্ষে। জাতীয় দলের কোচ মার্কো ফন বাস্তেন ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের নেদারল্যান্ড দলের অন্যতম ফরয়ার্ড খেলোয়াড় হিসাবে দলে নেন। তার প্রথম বিশ্বকাপ গোল ছিল গ্রুপ পর্বের খেলায় আইভরিকোষ্টের (Côte d'Ivoire) বিপক্ষে। খেলার ২৩ মিনিটের মাথায় তিনি দুর্দান্ত ফ্রি-কিক থেকে গোলটি করেন।
ফন পার্সির মা একজন শিক্ষক এবং বাবা একজন শিল্পী। তার বাবাই তাকে ছোট থেকে বড় করে তুলেন। ছোটবেলা থেকেই তার ব্যক্তিগত আচরণে সমস্যা ছিল। এইজন্য তাকে মাঝে মাঝে স্কুল থেকে বের করে দেয়া হতো। তিনি ২০০৬ সালের নভেম্বর মাসে Bouchra এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তার Shaqueel নামে একটি সন্তান রয়েছে। অনেকে ধারণা করে ফন পার্সি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। যদিও সাক্ষাৎকারে তিনি এ ব্যাপারে কখনো মুখ খুলেননি।
ক্লাব | মৌসুম | লিগ | কাপ | লিগ কাপ | ইউরোপ | অন্যান্য | সর্বমোট | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ডিভিশন | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | ||
ফিয়েনর্ড | ২০০১-০২ | ইরেডিভিসেই | ১০ | ০ | ০ | ০ | – | ৭ | ০ | – | ১৭ | ০ | ||
২০০২-০৩ | ২৩ | ৯ | ৩ | ৭ | ২ | ০ | ২৮ | ১৬ | ||||||
২০০৩-০৪ | ২৮ | ৬ | ২ | ০ | ৩ | ০ | ৩৩ | ৬ | ||||||
সর্বমোট | ৬১ | ১৫ | ৫ | ৭ | – | ১২ | ০ | – | ৭৮ | ২২ | ||||
আর্সেনাল | ২০০৪-০৫ | প্রিমিয়ার লিগ | ২৬ | ৫ | ৫ | ৩ | ৩ | ১ | ৬ | ১ | ১ | ০ | ৪১ | ১০ |
২০০৫-০৬ | ২৪ | ৫ | ২ | ০ | ৪ | ৪ | ৭ | ২ | ১ | ০ | ৩৮ | ১১ | ||
২০০৬-০৭ | ২২ | ১১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ৮ | ২ | – | ৩১ | ১৩ | |||
২০০৭-০৮ | ১৫ | ৭ | ০ | ০ | ১ | ০ | ৭ | ২ | ২৩ | ৯ | ||||
২০০৮-০৯ | ২৮ | ১১ | ৬ | ৪ | ০ | ০ | ১০ | ৫ | ৪৪ | ২০ | ||||
২০০৯-১০ | ১৬ | ৯ | ০ | ০ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ১৯ | ১০ | ||||
২০১০-১১ | ২৫ | ১৮ | ২ | ১ | ৩ | ১ | ৩ | ২ | ৩৩ | ২২ | ||||
২০১১-১২ | ৩৮ | ৩০ | ২ | ২ | ০ | ০ | ৮ | ৫ | ৪৮ | ৩৭ | ||||
সর্বমোট | ১৯৪ | ৯৬ | ১৮ | ১০ | ১১ | ৬ | ৫২ | ২০ | ২ | ০ | ২৭৭ | ১৩২ | ||
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ২০১২-১৩ | প্রিমিয়ার লিগ | ৩৮ | ২৬ | ৪ | ১ | ০ | ০ | ৬ | ৩ | – | ৪৮ | ৩০ | |
২০১৩-১৪ | ১১ | ৭ | ০ | ০ | ০ | ০ | ৪ | ১ | ১ | ২ | ১৬ | ১০ | ||
সর্বমোট | ৪৯ | ৩৩ | ৪ | ১ | ০ | ০ | ১০ | ৪ | ১ | ২ | ৬৪ | ৪০ | ||
ক্যারিয়ার সর্বমোট | ৩০৪ | ১৪৪ | ২৭ | ১৮ | ১১ | ৬ | ৭৪ | ২৪ | ৩ | ২ | ৪১৯ | ১৯৪ |
"২১ ডিসেম্বর ২০১৩ পর্যন্ত"
নেদারল্যান্ড জাতীয় দল | ||
---|---|---|
বছর | উপস্থিতি | গোল |
২০০৫ | ৬ | ১ |
২০০৬ | ১১ | ৬ |
২০০৭ | ৪ | ০ |
২০০৮ | ১০ | ৫ |
২০০৯ | ১০ | ২ |
২০১০ | ১১ | ৫ |
২০১১ | ৯ | ৬ |
২০১২ | ১০ | ৬ |
২০১৩ | ৭ | ৮ |
সর্বমোট | ৭৯ | ৪১ |
১১ অক্টোবর ২০১৩ পর্যন্ত
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article রবিন ফন পার্সি, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.