যুদ্ধ বিমান শব্দটি মূলত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে প্রচলিত। ১৯০৬ সালে বিমান আবিষ্কারের পর থেকে বিমান নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলতে থাকে। পরবর্তীতে বিমানকে যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহার করা শুরু হয়।
যুদ্ধক্ষেত্রে মূলত ভূমিতে অবস্থিত বস্তুসমূহের উপর আক্রমণ চালানোর জন্য যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করা হয়। আমেরিকাতে পারসুইট বলা হত যুদ্ধ বিমান পরিচালনাকারী গোষ্ঠিকে। ব্রিটেনে এসব বিমান বা বিমান পরিচালনাকারী দেরকে রয়াল ফ্লাইং ক্রপস বলা হত।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে মূলত কাঠের ফ্রেমে তৈরী বিমান ব্যবহার করা হত। যার সর্বোচ্চ বেগ ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে যেসব যুদ্ধবিমান ব্যবহার করা হত সেগুলো মূলত লোহার ফ্রেমে তৈরী। এদের বেগ সর্বোচ্চ ৪০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা পর্যন্ত দেখা যায়। প্রথমে এক ইঞ্জিনের বিমান দেখা গেলেও পরবর্তীতে দুই ইঞ্জিনচালিত বিমান এর প্রচলন ঘটে। ১৯৬০ এর দশকে এয়ার টু এয়ার মিশাইল মেশিনগানের একক আধিপত্যকে থামিয়ে দেয়। টার্বোজেট এর ব্যবহার এবং পরবর্তীতে তা বন্ধ করে দেয়া,নতুন প্রযুক্তি (যেমন রাডার) এর ব্যবহার এবং এ সংক্রান্ত গবেষণা যুদ্ধবিমানকে বর্তমান পর্যায়ে নিয়ে এসেছে।
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article যুদ্ধ বিমান, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.