নবীন কুমার গৌড়া, (৮ জানুয়ারি ১৯৮৬) তার মঞ্চ নাম যশ হিসাবেই সবচেয়ে বেশি পরিচিত, হচ্ছে একজন ভারতীয় কন্নড় চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি রাজধানী, মিঃ অ্যান্ড মিসেস রামচারী, কিরটাকা, কেজিএফ: চ্যাপ্টার ওয়ান চলচ্চিত্রগুলোতে তার চরিত্রের জন্য পরিচিত। তাঁর সর্বশেষ চলচ্চিত্র কেজিএফ: চ্যাপ্টার টু ২০২২ সালের ১৪ এপ্রিল মুক্তি পেয়েছে।
যশ | |
---|---|
জন্ম | নবীন কুমার গৌড়া ৮ জানুয়ারি ১৯৮৬ |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
পেশা | অভিনেতা |
কর্মজীবন | ২০০৭–বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | রাধিকা পন্ডিত |
সন্তান | ২ |
যশ মোগগিনা মনসু (২০০৮) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র শিল্পে আত্মপ্রকাশ করেন, তিনি তার ভবিষ্যতের স্ত্রী রাধিকার বিপরীতে প্রধান পুরুষ ভূমিকায় অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি সফল হয় এবং তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি মোদালসালা (২০১০), রাজধানী (২০১১), কিরটকা (২০১১), ড্রামা (২০১২), গুগলি (২০১৩), রাজা হুলি (২০১৩), গাজাকেসারি (২০১৪), মিঃ অ্যান্ড মিসেস রামচারী (২০১৪), মাস্টার পিস (২০১৫) ও কেজিএফ: চ্যাপ্টার ওয়ানসহ অনেক বাণিজ্যিকভাবে সফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তার সফলতার উত্থান গণমাধ্যম কর্তৃক ভালোভাবে প্রামাণ্যয়িত করা হয়েছে, এবং তাকে দক্ষিণ ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
যশ ১৯৮৬ সালের ৮ জানুয়ারি নবীন কুমার গৌড়া হিসাবে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কর্ণাটকের হাসান শহরের একটি নিকটবর্তী গ্রাম ভুবনাহাল্লিতে কন্নড় ভাষিক সম্প্রদায়ে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা অরুণ কুমার জে., কেএসআরটিসি পরিবহন সেবা ও পরে বিএমটিসি পরিবহন সেবায় চালকের পদে কাজ করতেন, এবং তাঁর মা পুষ্প লতা একজন গৃহিণী। তার নন্দিনী নামে একটি ছোট বোন রয়েছে। তাঁর শৈশবের দিনগুলো মহীশূরে কাটিয়েছিলেন, যেখানে তিনি মহাজন উচ্চ বিদ্যালয়ে তাঁর বিদ্যালয়-শিক্ষা সম্পন্ন করেন। পড়াশোনার পরপরই তিনি বেনাকা নাটকের সঙ্গে যোগ দেন, যা বিখ্যাত নাট্যকার বি ভি. করান্থ দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।
যশ তার অভিনয় কর্মজীবন শুরু করেন ইটিভি কন্নড়ে প্রচারিত অশোক কাশ্যপ পরিচালিত টেলিসিরিয়াল নন্দ গোকুলার মাধ্যমে। তিনি মেলবিল্লু এবং প্রীতি ইল্লদা মেলের মতো আরও বেশ কয়েকটি টেলি সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন। ২০০৭ সালে প্রিয়া হাসান পরিচালিত জাম্ভাদা হুদুগি চলচ্চিত্রে একটি ছোট ভূমিকা পালন করেন। পরে তিনি ২০০৮ সালে শশাঙ্ক পরিচালিত মজ্ঞিনা মানাসু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যেখানে তিনি তাঁর নন্দ গোকুলকো চলচ্চিত্রের তারকা রাধিকা পণ্ডিতের বিপরীতে একটি পার্শ্ব চরিত্রে হাজির হন। চলচ্চিত্র তার অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন। এরপর যশ রকি (২০০৮), কল্লারা সানথে (২০০৯), গোকুলা (২০০৯) চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন।
২০১০ সালে, যশ মোডালসালায় অভনয় করেন, যা তার প্রথম একক বাণিজ্যিক হিট হয়ে ওঠে। তার পরবর্তী চলচ্চিত্র ২০১১ সালে রাজধানী ছিল, যা ভাল পর্যালোচনায়ও পায় এবং তার অভিনয় সমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত হয় যদিও বক্স অফিসে চলচ্চিত্রটি ফিরতি গড়ের চেয়ে কম আয় করে। একই বছর তাঁর পরবর্তী চলচ্চিত্র কিরাতকা বাণিজ্যিকভাবে সফলতা পেয়েছিল। যশ গ্রাম্য কৌতুক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ইতিবাচক পর্যালোচনা পান। ২০১২ সালে যশের লাকি (রম্যর বিপরীতে) ও জানু নামের দুটি বড় চলচ্চিত্র মুক্তি পায়, দুটি চলচ্চিত্রই মুক্তি পর মিশ্র প্রতিক্রিয়া পায় এবং বক্স অফিসে গড় উপার্জনকৃত চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে। একই বছরের তার পরবর্তী চলচ্চিত্র যোগরাজ ভাট পরিচালিত প্রণয়ধর্মী কৌতুক চলচ্চিত্র ড্রামা বাণিজ্যিকভাবে সাফল্য পেয়েছিল। চলচ্চিত্রটি ২০১২ সালের অন্যতম প্রধান উপার্জনকারী ছিল।
২০১৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তার প্রথম চলচ্চিত্র প্রণয়ধর্মী-নাট্য গুগলি, যেখানে তিনি স্বতীর প্রেমে পড়েন (কৃতি খরবন্দা অভিনীত)। পবন ওয়াদিয়ারের পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে দুর্দান্ত ব্যবসা করে এবং বছরের সবচেয়ে বেশি আয় করা কন্নড় চলচ্চিত্রের মধ্যে অন্যতম হয়। এছাড়াও তিনি চন্দ্র চলচ্চিত্রের একটি গানে বিশেষ উপস্থিত হন। ২০১৪ সালে তিনি গাজাকেসারি চলচ্চিত্র অভিনয় করেন, যা পরিচালনা করেন কৃষ্ণা, এবং বক্স অফিসে ব্যবসায়িকভাবে সফল হয়ে উঠে।
যশের পরবর্তী চলচ্চিত্র মিঃ অ্যান্ড মিসেস রামচারী, যেখানে তার বিপরীতে অভিনয় করেন রাধিকা পণ্ডিত, এটি ২০১৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। এটি ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পায় এবং প্রায় ₹৫০ কোটি আয় করে। চলচ্চিত্রটি সর্বোচ্চ আয়ের কন্নড় চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে, যা তাকে স্যান্ডালউডের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতা হিসাবে স্থান দেয়। ২০১৫ সালে তিনি মাস্টারপিস চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যা মুক্তির পর সমালোচকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া পায় এবং বক্স অফিসে বাণিজ্যিকভাবে হিট হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে। ২০১৬ সালে তিনি সন্তু স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যা ₹৩০ কোটি সংগ্রহ করে বক্স-অফিসে বেশ ভালো ব্যবসা করে।
২০১৮ সালে তিনি কেজিএফ: চ্যাপ্টার ওয়ানে অভিনয় করেন, যা কন্নড়ের সঙ্গে হিন্দি, তেলুগু, তামিল ও মালয়ালম ভাষার ডাবিং সংস্করণও মুক্তি পায়, কন্নড় চলচ্চিত্র শিল্পে সর্বাধিক নির্মাণ বাজেট ছিল, এবং ₹২৫০ কোটিও অধিক আয় করে, কন্নড় শিল্পে সর্বাধিক উপার্জনকারী চলচ্চিত্র হিসাবে আবির্ভূত হয়।
গণমাধ্যমে জল্পনা-কল্পনা ছিল যে দীর্ঘদিন ধরেই অভিনেত্রী রাধিকার সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে, বিশেষ করে তাদের চলচ্চিত্র মিঃ অ্যান্ড মিসেস রামাচারীর পর, যেখানে তাদের প্রধান চরিত্রে দেখা যায়, এবং তারা তৃতীয়বারের মতো একসাথে চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। দুজনে এটি প্রকাশ্যে প্রকাশের আগে, ২০১৬ সালের ১২ আগস্ট তাদের বাগদানটি সম্পন্ন করেন। ২০১৬ সালের ৯ ডিসেম্বর বেঙ্গালুরুতে একটি ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তারা, যশ বেঙ্গালুরুর প্রাসাদে তাদের সংবর্ধনার জন্য কর্ণাটকের প্রত্যেককে প্রকাশ্যেই আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। তাদের প্রথম সন্তান, মেয়ে আইরা, ২০১৮ সালের ২ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তাদের দ্বিতীয় সন্তান, একটি ছেলে সন্তান ২০১৯ সালের ৩০ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করে।
২০১৭ সালে যশ তাঁর অভিনেত্রী স্ত্রী রাধিকা পণ্ডিতসহ একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন এবং এর নামকরণ করেন যশো মার্গা ফাউন্ডেশন যা তাদের সামাজিক উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখে। প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে, ফাউন্ডেশনটি কর্ণাটকের কোপাল জেলায় জল সঙ্কটের বিষয়টি নিয়ে পদক্ষেপ নেয় বলে জানা যায় যে হ্রদগুলোর প্রশস্ত ও খরা ক্ষতিগ্রস্থ অঞ্চলে বিশুদ্ধ পানীয় সরবরাহ করার জন্য ৪ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে।
এই চলচ্চিত্রগুলো এখনও মুক্তি পায় নি বুঝানো হয়েছে |
• সবগুলো চলচ্চিত্র কন্নড় ভাষায়, এছাড়া অন্যগুলো উল্লেখ করা হলো।
বছর | শিরোনাম | ভূমিকা | পরিচালক | টীকা | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|
২০০৭ | জাম্বাদা হুদুগি | অজানা | প্রিয়া হাসান | অস্বীকৃত ভূমিকা | |
২০০৮ | মোগিনা মানাসু | রাহুল | শশাঙ্ক | চলচ্চিত্রে অভিষেক | |
রকি | রকি | এস. কে. নাগেন্দ্র আর্স | |||
২০০৯ | কল্লারা সানথে | সমু | সুমনা কিট্টুর | ||
গোকুলা | রাজা | প্রকাশ | |||
২০১০ | থামাসসু | ইমরান | অগ্নি শ্রীধর | বিশেষ উপস্থিতি | |
মোডলসালা | কার্তিক | পুরুষোত্তম সি. সোমনাথপুরা | |||
২০১১ | রাজধানী | রাজা | সৌম্য সত্যন এন. আর. | ||
কিরাটকা | নন্দিশা | প্রদীপ রাজ | |||
২০১২ | লাকি | বিক্রম / লাকি | ড. সুরি | ||
জানু | সিদ্ধার্থ | প্রীতম গুব্বি | |||
ড্রামা | টি. কে. ভেঙ্কটেশ্ব | যোগরাজ ভাট | |||
২০১৩ | চন্দ্র | স্বভূমিকা | রুপা আয়ার | দোভাষীক (কন্নড়, তামিল) "তাসসে অত্থু", "রাজা রাজান" গানে বিশেষ উপস্থিতি | |
গুগলি | শরৎ | পবন ওয়াদিয়ার | |||
রাজা হুলি | রাজা হুলি | গুরু দেশপাণ্ডে | |||
২০১৪ | গাজাকেসারি | কৃষ্ণ / বাহুবলী | এস. কৃষ্ণা | দ্বৈত ভূমিকা | |
মিঃ অ্যান্ড মিসেসঃ রামচারি | রামচারি | সন্তোষ আনন্দদ্রাম | "অন্থাম্মা" গানে নেপথ্যে গায়কও | ||
২০১৫ | মাস্টারপিস | যুবা | মঞ্জু মন্দব্য | "অ্যানেজ লাভ আগিড়ে" গানে নেপথ্য গায়কও | |
২০১৬ | সান্তু স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড | সান্তু | মহেশ রাও | ||
২০১৮ | কেজিএফ: চ্যাপ্টার ওয়ান | রাজা কৃষ্ণাপ্পা বাইর্যা "রকি" | প্রশান্ত নীল | ||
২০২২ | কেজিএফ: চ্যাপ্টার টু | ||||
২০২৩ | টক্সিক | টিবিএ |
বছর | শিরোনাম | ভূমিকা | টীকা | সূত্র |
---|---|---|---|---|
২০০৪ | উত্তরায়ণ | |||
সিল্লি লাল্লি | ||||
২০০৫ | নন্দ গোকুলা | |||
২০০৬ | প্রীতি ইল্লাড়া মেলে | |||
২০০৭ | মেলে বিল্লু | অর্জুন | ||
শিবা | আদিত্য |
বছর | শিরোনাম | সুরকার | পরিচালক | ভূমিকা | টীকা | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|---|
২০১৬ | স্প্রিরিট অফ চেন্নাই | সি. গিরিনন্ধ | বিক্রম | স্বভূমিকা | non-album single |
বছর | চলচ্চিত্র | পুরস্কার | বিভাগ | ফলাফল | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|
২০০৯ | মোগিনা মানাসু | ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ | শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা – কন্নড় | বিজয়ী | |
২০১৩ | ড্রামা | ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কন্নড় | মনোনীত | |
২০১৪ | গুগলি | ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কন্নড় | মনোনীত | |
গুগলি | সিমা | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কন্নড় | মনোনীত | ||
২০১৫ | মিঃ অ্যান্ড মিসেস রামচারি | ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কন্নড় | বিজয়ী | |
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ | শ্রেষ্ঠ পুরুষ নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী - কন্নড় "আন্নথাম্মা" | মনোনীত | |||
সিমা | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কন্নড় | বিজয়ী | |||
২০১৬ | ইফা উৎসবাম | শ্রেষ্ঠ মূখ্য ভূমিকায় অভিনয় – কন্নড় | বিজয়ী | ||
মাস্টারপিস | ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কন্নড় | মনোনীত | ||
সিমা | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কন্নড় | মনোনীত | |||
ইফা উৎসবাম | শ্রেষ্ঠ মূখ্য ভূমিকায় অভিনয় – কন্নড় | মনোনীত | |||
ইফা উৎসবাম | "অ্যানেজ লাভ আগিড়ের" জন্য শ্রেষ্ঠ পুরুষ নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী - কন্নড় | মনোনীত | |||
জি কন্নড় দেশাকাড়া সম্ভ্রমা | হিরো অব দ্য ডিকেড - কন্নড় | বিজয়ী | |||
২০১৭ | সান্তু স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড | সিমা | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কন্নড় | মনোনীত | |
২০১৮ | কেজিএফ: চ্যাপ্টার ওয়ান | ফিল্মিবিট | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কন্নড় | মনোনীত | |
২০১৯ | জি কন্নড় হেম্মেয়া কানডিগা | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কন্নড় | বিজয়ী | ||
সিমা | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা – কন্নড় | বিজয়ী | |||
সিমা | দক্ষিণ ভারতের স্টাইল আইকন | বিজয়ী | |||
দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার দক্ষিণ | বছরের অনবদ্য অবদানের জন্য | বিজয়ী | |||
জিকিউ৫০ | সবচেয়ে প্রভাবশালী ভারতীয় যুবক | বিজয়ী | |||
সিদ্ধাশ্রী জাতীয় পুরস্কার | সমাজসেবায় অর্জন | বিজয়ী | |||
কন্নড় কালা ভুষণ | চলচ্চিত্রে অর্জন | বিজয়ী | |||
বিহাইন্ডউডস স্বর্ণপদক | দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্রের সংবেদন | বিজয়ী | |||
টিভি৯ কন্নড় | নব নক্ষত্র | বিজয়ী | |||
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ | শ্রেষ্ঠ অভিনেতা - কন্নড় | বিজয়ী |
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article যশ (অভিনেতা), which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.