সাধারণভাবে গণিত ও পদার্থবিজ্ঞানে মাত্রা বলতে কোন গাণিতিক দেশ বা বস্তুর ভেতরে অবস্থিত যেকোনও বিন্দুকে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করতে সর্বনিম্ন যতগুলি স্থানাংকের প্রয়োজন হয়, সেই স্থানাংকের সংখ্যাকে বোঝায়। যেমন একটি সরলরেখা একমাত্রিক, কেননা এটি উপরে অবস্থিত কোনও বিন্দুকে সংজ্ঞায়িত করতে একটি মাত্র স্থানাংকই যথেষ্ট। অপরদিকে একটি তলের উপর কোন বিন্দুকে নির্দিষ্ট করতে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ - এই দুই দিকের স্থানাংক জানা প্রয়োজন, তাই একটি তল দ্বিমাত্রিক। তেমনিভাবে একটি ঘনকের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা - তিনটিই আছে, একারণে তা ত্রিমাত্রিক। বস্তুত, আমরা যে বস্তুজগতে বাস করি স্থানিক বিবেচনায় তার পুরোটাই ত্রিমাত্রিক। তবে গাণিতিকভাবে বহুমাত্রিক (তিনের অধিক মাত্রা) স্থানকে সংজ্ঞায়িত করা যায় এবং এই ধারণাকে ব্যবহার করে জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধানও করা হয়। বিজ্ঞানে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ২০টির বেশি মাত্রা থাকার সম্ভাবনার কথাও বলা হয়। ৪নং মাত্রাটি হলো সময়।
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article মাত্রা, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.