জন সালস্টন

স্যার জন এডওয়ার্ড সালস্টন (ইংরেজি: Sir John Edward Sulston; ২৭শে মার্চ, ১৯৪২ – ৬ই মার্চ ২০১৮) একজন ব্রিটিশ জীববিজ্ঞানী ও উচ্চশিক্ষায়তনিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি তাঁর সহযোগী সিডনি ব্রেনার এবং রবার্ট হর্ভিট্‌সের সাথে একত্রে ২০০২ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ক্যানোহ্যাবডাইটিস এলেগান্স নামক কেঁচোর কোষের বিকাশধারা (cell lineage) ও বংশাণুসমগ্র (genome) নিয়ে গবেষণাকর্মের স্বীকৃতি হিসেবে তাদেরকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। তিনি যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অভ সায়েন্স, এথিকস অ্যান্ড ইনোভেশন (বিজ্ঞান, নীতিশাস্ত্র ও উদ্ভাবন গবেষণা প্রতিষ্ঠান) নামক প্রতিষ্ঠানের প্রধান এবং মানব বংশাণুসমগ্র গবেষণার একজন নেতৃস্থানীয় গবেষক ছিলেন। সালস্টন সাধারণ জনগণের স্বার্থে বিজ্ঞানের প্রয়োগের পক্ষে ছিলেন। তিনি বৈজ্ঞানিক তথ্যাদিতে জনগণের প্রবেশাধিকার উন্মুক্ত করে দেওয়ার পক্ষে এবং বংশাণুর কৃতিস্বত্ব সৃষ্টি ও বংশাণুগত প্রযুক্তির বেসরকারীকরণের বিপক্ষে মত দেন।


জন সালস্টন

সিএইচ এফআরএস MAE
জন সালস্টন
২০০৮ সালে সালস্টন
জন্ম
জন এডওয়ার্ড সালস্টন

(১৯৪২-০৩-২৭)২৭ মার্চ ১৯৪২
Fulmer, Buckinghamshire, England
মৃত্যু৬ মার্চ ২০১৮(2018-03-06) (বয়স ৭৫)
জাতীয়তাEnglish
নাগরিকত্বBritain
শিক্ষাMerchant Taylors' School, Northwood
মাতৃশিক্ষায়তনUniversity of Cambridge (BA, PhD)
পরিচিতির কারণGenome sequencing of Caenorhabditis elegans and humans
Sulston score
Apoptosis
দাম্পত্য সঙ্গীDaphne Edith Bate (বি. ১৯৬৬)
সন্তান1 son, 1 daughter
পুরস্কার
  • W. Alden Spencer Award (1986)
  • EMBO Membership (1989)
  • Darwin Medal (1996)
  • Beadle Award (2000)
  • Knight Bachelor (2001)
  • Edinburgh Medal (2001)
  • Physiological Society Annual Review Prize Lecture (2002)
  • Nobel prize (2002)
  • Gairdner Award (2002)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্র
প্রতিষ্ঠানসমূহ
অভিসন্দর্ভের শিরোনামAspects of oligoribonucleotide synthesis (1966)
ডক্টরাল উপদেষ্টাColin Reese
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন
  • Ian Fleming
  • Leslie Orgel
ওয়েবসাইটsanger.ac.uk/people/faculty/honorary-faculty/john-sulston
জন সালস্টন
ওয়েলকাম ট্রাস্ট স্যাঙ্গার ইনস্টিটিউটের সালস্টন ল্যাবরেটরিজের নাম সালস্টনের সম্মানে রাখা হয়েছে।

জীবনী

সালস্টন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৩ সালে ব্যাচেলর অব আর্টস এবং ১৯৬৬ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ


Tags:

ইংরেজি ভাষাগ্রেট ব্রিটেনজীববিজ্ঞাননোবেল পুরস্কার

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

তাজমহলবিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সঈদুল ফিতরক্রোয়েশিয়াবুধ গ্রহরক্তসেশেলসআনন্দবাজার পত্রিকাসিন্ধু সভ্যতাভূমিকম্পও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদউৎপল দত্তপশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত ব্যবস্থাক্রিয়েটিনিনসমুদ্র আইনবিষয়ক আন্তর্জাতিক বিচারালয়গোত্র (হিন্দুধর্ম)মুসাফিরের নামাজমৌলিক পদার্থঅ্যালবামকাঁঠালময়মনসিংহ জেলাস্ক্যাবিসললিকনঅ্যান্টিবায়োটিক তালিকাযৌনসঙ্গমতারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়কোষ (জীববিজ্ঞান)শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডইন্দোনেশিয়াজুবায়ের জাহান খানকুমিল্লাঅগ্নিবীণা (কাব্যগ্রন্থ)শেখ মুজিবুর রহমানক্ষুদিরাম বসুইরানদাজ্জালসুকান্ত ভট্টাচার্যনাটকবাঙালি হিন্দুদের পদবিসমূহশয়তানমালদ্বীপভূমি পরিমাপইতালিভূগোলন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালপাখিগেরিনা ফ্রি ফায়ারচাশতের নামাজআইনজীবীআবুল কাশেম ফজলুল হকপশ্চিমবঙ্গকুরআনবাবররাগবি ইউনিয়নসোভিয়েত ইউনিয়নকম্পিউটারভিটামিনভারতের ভূগোলশুক্র গ্রহদক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলাভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলসমূহখালিদ বিন ওয়ালিদহিন্দুধর্মসৌদি আরবছয় দফা আন্দোলনসূরা মাউনভারতের রাষ্ট্রপতিদের তালিকাইসলাম ও অন্যান্য ধর্মবঙ্গবন্ধু-১আর্জেন্টিনাজাতীয় স্মৃতিসৌধজিৎ (অভিনেতা)মঙ্গল গ্রহএইচআইভি/এইডসহরে কৃষ্ণ (মন্ত্র)শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়আয়নিকরণ শক্তিফিফা বিশ্বকাপকুমিল্লা জেলা🡆 More