গাম্বিয়া–বাংলাদেশ সম্পর্ক হল গাম্বিয়া ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক।
বাংলাদেশ | গাম্বিয়া |
---|
খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে গাম্বিয়া বাংলাদেশের কাছে কৃষিখাতে সহযোগিতা কামনা করেছে। স্বাস্থ্যখাতে সহযোগিতার জন্যেও গাম্বিয়া বাংলাদেশের কাছে সহযোগিতা চেয়েছে। বাংলাদেশ থেকে দক্ষ চিকিৎসক, নার্স নেওয়ার ব্যাপারেও তারা আগ্রহী। বাংলাদেশে এই সকল খাতে বাংলাদেশ গাম্বিয়াকে সহযোগিতা করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে। ঔষধ, কৃষি (বিশেষহত ধান ও তুলা), শিক্ষা এবং নারীর ক্ষমতায়ন প্রভৃতি ক্ষেত্রে একটি প্রকৃত অবকাঠামো গঠনের ব্যাপারে দুই দেশই সম্মত হয়েছে। ২০১৪ সালে ঢাকায় আনুষ্ঠানিক সফরে এসে গাম্বিয়ার শিল্প, বাণিজ্য, আঞ্চলিক একত্রীকরণ এবং কর্মব্যবস্থাপনা মন্ত্রী আবদুলিয়া জোব দেশটির সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের ব্যাপারে বাংলাদেশের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন বলে জানান। গাম্বিয়া ও বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক থাকায় রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশের সহযোগিতায় মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠিকে গণহত্যার অভিযোগ ও যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতা বিরোধী অপরাধ করায় আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা দায়ের করেছে।
দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা উন্নয়নের ব্যাপারে বাংলাদেশ ও গাম্বিয়া উভয়েই আগ্রহ প্রকাশ করেছে এবং এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। বাংলাদেশি বেশকিছু পণ্য, যেমন: ঔষধ, তৈরি পোশাক, পাট, পাটজাত দ্রব্য, নিটওয়্যার, সিমেন্ট, সিরামিক প্রভৃতি গাম্বিয়ায় ভালো বাজার পাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে গাম্বিয়ায় দক্ষ কর্মজীবী নেওয়ার জন্যেও বাংলাদেশ সহযোগিতা দিতে সম্মত হয়েছে, যারা সামাজিক-অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অবদান রাখতে পারে।
টেমপ্লেট:গাম্বিয়ার বৈদেশিক সম্পর্ক
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article গাম্বিয়া–বাংলাদেশ সম্পর্ক, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.