শেকসপিয়রের নাট্যসাহিত্য হল ইংরেজ কবি, নাট্যকার ও অভিনেতা উইলিয়াম শেকসপিয়রের লেখা প্রায় ৩৯টি নাটকের একটি সংগ্রহ। নাটকের সঠিক সংখ্যা এবং সেই সঙ্গে ট্র্যাজেডি, ঐতিহাসিক ও কমেডি বা অন্যভাবে এই নাটকগুলির বর্গবিন্যাসও গবেষকদের বিতর্কের বিষয়। শেকসপিয়রের নাটকগুলিকে ইংরেজি ভাষার শ্রেষ্ঠ নাটক হিসেবে বহুল স্বীকৃত। সারা পৃথিবীতে অবিরত এগুলি মঞ্চায়িত হয়ে থাকে এবং পৃথিবীর প্রতিটি প্রধান জীবিত ভাষায় অনূদিতও হয়েছে।
শেকসপিয়রের অনেক নাটকই ধারাবাহিকভাবে কোয়ার্টো আকারে মুদ্রিত হয়েছিল, কিন্তু সেগুলির অর্ধেকই ১৬২৩ সালের আগে পর্যন্ত অপ্রকাশিত থেকে যায়। সেই বছরই শেকসপিয়রের মরণোত্তর ফার্স্ট ফোলিও প্রকাশিত হয়েছিল। ট্র্যাজেডি, কমেডি ও ঐতিহাসিক নাটক - এই তিন শ্রেণিতে শেকসপিয়রের নাটকগুলির যে প্রথাগত বর্গবিন্যাস তা ফার্স্ট ফোলিওর বিন্যাস অনুসারেই করা হয়। অবশ্য আধুনিক সমালোচকেরা এগুলির মধ্যে কয়েকটি নাটককে সরল বর্গবিন্যাসের সমস্যা এড়ানোর জন্য অথবা সম্ভবত উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বর্গবিন্যাস-সংক্রান্ত প্রথাগুলিকে ভাঙার জন্যই "জটিল নাটক" আখ্যা দেন। আবার গবেষকেরা যেগুলিকে শেকসপিয়রের শেষজীবনে রচিত কমেডি মনে করেন সেগুলিকে "রোম্যান্স" আখ্যা দেন।
১৫৭০-এর দশকের শেষভাগে বা ১৯৮০-এর দশকের গোড়ায় যখন শেকসপিয়র প্রথম লন্ডনে এসেছিলেন, তখন দ্য কার্টেন প্রভৃতি লন্ডনের নতুন বাণিজ্যিক নাট্যশালার জন্য নাট্যরচনাকারী নাট্যকারেরা নাটকের দু'টি ধারাকে মিলিয়েএকটি নতুন ও স্বতন্ত্রভাবে এলিজাবেথীয় সংশ্লেষের উদ্ভব ঘটান। ইতিপূর্বে ইংরেজি নাট্যশালার জনপ্রিয়তম নাট্যশৈলীটি ছিল টিউডর নীতিনাটক। এই নাটকগুলিতে সাধারণভাবে ধর্মানুরাগের বিষয়টিই তুলে ধরা হত এবং নৈতিক গুণাবলির ব্যক্তিপ্রতীকের মাধ্যমে প্রধান চরিত্রকে ধর্মজীবন বা অধর্মাচরণের মধ্যে একটিকে বেছে নিতে প্ররোচিত করা হত বা উপদেশ দেওয়া হত। চরিত্র ও আখ্যানবস্তুও সেই সব নাটকের থেকে বাস্তবসম্মত নয়, বরং অনেকটাই ছিল প্রতীকী। শৈশবে শেকসপিয়র সম্ভবত এই জাতীয় নাটক দেখেছিলেন (সেই সঙ্গে সম্ভবত রহস্য নাটক ও অলৌকিক নাটকও দেখেছিলেন)।
নাট্যধারার অন্য ধারাটি ছিল ধ্রুপদি নান্দনিকতা তত্ত্ব। এই তত্ত্বের উদ্ভব প্রধানত অ্যারিস্টটলের রচনা থেকে; ইংল্যান্ডের নবজাগরণের যুগে যদিও এই তত্ত্ব অধিকতর পরিচিতি লাভ করেছিল এটির রোমান ব্যাখ্যাকর্তা ও অনুশীলনকারীদের মাধ্যমে। বিশ্ববিদ্যালয়ে নাটক মঞ্চস্থ হত রোমান ক্লোজেট নাটকের অনুরূপ এক অধিকতর শিক্ষায়তনিক ভঙ্গিতে। সাধারণত লাতিন ভাষায় অভিনীত এই স্কল নাটকে ঐক্য ও শিষ্টতার ধ্রুপদি ধারণাগুলিকে অনুসরণ করা হত। কিন্তু এগুলি ছিল অধিকতর স্থানু প্রকৃতির নাটক, এগুলিকে অঙ্গসঞ্চালনের তুলনায় দীর্ঘ সংলাপের উপর গুরুত্ব বেশি আরোপ করা হত। গ্রামার স্কুলে প্লুটাস ও বিশেষত টেরেন্স ছিল পাঠক্রমের অঙ্গ এবং দীর্ঘ তাত্ত্বিক ভূমিকা সহ এই লেখকদের রচনার বিভিন্ন সংস্করণ পড়ানো হত। তাই শেকসপিয়রও সেখানেই এই তত্ত্ব শিক্ষা করে থাকবেন।
বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে রোজ ও গ্লোব থিয়েটারের ভিত্তিতে প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্যের ফলে দেখা যায় যে, লন্ডনের সব ক'টি ইংরেজি রেনেসাঁ থিয়েটারই একই ধরনের সাধারণ নকশার উপর নির্মিত হয়েছিল। প্রতিটি থিয়েটারের কিছু স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য ছিল বটে; কিন্তু সাধারণ থিয়েটারগুলি সব ক'টিই ছিল তিন তলা সমান উঁচু এবং কেন্দ্রের একটি মুক্তাঙ্গন সহ নির্মিত। সার্বিকভাবে গোল আকার প্রদান করার জন্য বহুভূজ নকশা গ্রহণ করা হত, অভ্যন্তরমুখী ত্রিস্তরীয় গ্যালারি থাকত মুক্ত কেন্দ্রীয় অংশটির অভিমুখে, এবং সেই অংশটি যুক্ত থাকত মঞ্চের সঙ্গে। এই মঞ্চ ছিল একটি বেদি, যার তিন দিকে দর্শকেরা বসতেন। পিছনের অংশটি শুধুমাত্র অভিনেতাদের প্রবেশ ও প্রস্থান এবং সংগীতশিল্পীদের জন্য ব্যবহারের জন্য রাখা হত। মঞ্চের পিছনে উপরের স্তরটিকে নাটকে ব্যালকনি হিসেবে (যেমন রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট নাটকে) অথবা ভিড়ের উদ্দেশ্যে কোনও চরিত্রে বক্তৃতা প্রদানের স্থান হিসেবে (যেমন জুলিয়াস সিজার নাটকে) ব্যবহার করাত হত।
থিয়েটারগুলি কাঠ, ল্যাথ ও প্লাস্টার দিয়ে নির্মিত হত এবং ছাদগুলি ছাওয়া হত শুকনো খড় দিয়ে। সেই কারণে প্রথম দিকের থিয়েটারগুলির অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ হত। পরবর্তীকালে প্রয়োজন অনুসারে অধিকারী টেকসই ভবন নির্মিত হয়। ১৬১৩ সালের জুন মাসে গ্লোব থিয়েটার আগুনে পুড়ে যাওয়ার পরে সেটি পুনর্নির্মিত হয় টালির ছাদ সহ।
ব্ল্যাকফ্রেয়ারস থিয়েটার নির্মাণের সময় থেকে একটি অন্যরকম মডেল ব্যবহৃত হতে থাকে, যা ১৫৯৯ সালে দীর্ঘকালীন মেয়াদে নিয়মিত ব্যবহৃত হতে শুরু করে। পূর্ববর্তী থিয়েটারগুলির তুলনায় ব্ল্যাকফ্রেয়ারস ছিল আকারে ছোটো। আগের থিয়েটারগুলির ছাদ না থাকলেও এটিতে ছাদ ছিল। সেই হিসেবে এটিই আধুনিক নাট্যশালার পূর্বসূরি।
সেকালের সাধারণ রেওয়াজ অনুযায়ী শেকসপিয়রও অনেক নাটকের উপাদান অন্যান্য নাট্যকারদের রচনা থেকে সংগ্রহ করেছিলেন এবং পুরনো কাহিনি ও ঐতিহাসিক উপাদানকে পুনরায় নাটকে ব্যবহার করেছিলেন। পূর্ববর্তী উৎসসূত্রগুলির উপর তাঁর নির্ভরশীলতা ছিল যে গতিতে সেকালের নাট্যকারেরা লিখতেন তার স্বাভাবিক পরিণাম; তাছাড়া ইতিপূর্বে জনপ্রিয়তাপ্রাপ্ত গল্পের ভিত্তিতে রচিত নাটকগুলিকে অধিক পরিমাণে দর্শক আকর্ষণ করতেও দেখা যেত। কয়েকটি নান্দনিক কারণও ছিল: নবজাগরণকালীন নান্দনিকতার তত্ত্ব কঠোরভাবে মনে করত যে, ট্র্যাজিক কাহিনি ইতিহাসের ভিত্তির উপর স্থাপন করাই উচিত। উদাহরণস্বরূপ, কিং লিয়ার সম্ভবত কিং লেয়ার নামে আরেকটি পুরনো নাটক থেকে গৃহীত এবং হেনরিয়াড সম্ভবত দ্য ফেমাস ভিক্ট্রিজ অফ হেনরি দ্য ফিফথ নাটক থেকে উৎসারিত। অনুমান করা হয় যে, হ্যামলেট (আনু. ১৬০১) নাটকটি একটি পুরনো হারিয়ে যাওয়া নাটকের (তথাকথিত উর-হ্যামলেট) পুনর্কথন। যদিও এই পর্বের হারিয়ে যাওয়ার নাটকের সংখ্যার কারণে সেগুলির সম্পর্ক নিশ্চিতভাবে স্থির করা যায় না। (প্রকৃতপক্ষে উর-হ্যামলেট নাটকটিও শেকসপিয়রের রচনা হতে পারে, হয়তো তা পূর্বে লেখা ও পরে বাতিল করে দেওয়া কোনও পাঠ।) ঐতিহাসিক বিষয়ভিত্তিক নাটকগুলির ক্ষেত্রে শেকসপিয়র অতিমাত্রায় নির্ভর করতেন দু'টি প্রধান গ্রন্থের উপর। অধিকাংশ রোমান ও গ্রিক ইতিহাসাশ্রয়ী নাটকের উৎস হল প্লুতার্কের প্যারালাল লাইভস (১৫৭৯ সালে প্রকাশিত স্যার টমাস নর্থ কৃত ইংরেজি অনুবাদ থেকে), এবং ইংল্যান্ডের ইতিহাসাশ্রয়ী নাটকগুলি ঋণী রাফায়েল হলিনশেডের ১৫৮৭ সালে প্রকাশিত ক্রনিকলস বইটির প্রতি। কমেডিগুলির ক্ষেত্রে এই কথা খাটে না। লাভ'স লেবার'স লস্ট ও দ্য টেম্পেস্ট-এর মতো কমেডিগুলির কোনও স্পষ্ট উৎসসূত্রও প্রতিষ্ঠা করা যায় না। যদিও এই নাটকগুলিও গভীরভাবে বর্গের সাধারণ বিষয়গুলির উপর নির্ভরশীল ছিল।
শেকসপিয়রের নাটকের সঠিক কালপঞ্জি নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে, তবে এই বিষয়ে সাধারণভাবে সবাই একমত যে শৈলীগত বিন্যাস মূলত তিন পর্যায়বিশিষ্ট একটি কালপঞ্জিরই প্রতিফলন ঘটায়:
এই তালিকার অন্তর্ভুক্ত নাটকগুলির মধ্যে ছত্রিশটি নাটক ১৬২৩ সালে ফার্স্ট ফোলিওতে যে ক্রমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল সেই ক্রমেই উল্লিখিত হল। যে তিনটি নাটক ফার্স্ট ফোলিওয় অন্তর্ভুক্ত হয়নি, তার মধ্যে দু'টি কমেডি (পেরিক্লিস, প্রিন্স অফ টায়ার ও দ্য টু নোবল কিনসমেন) কমেডির তালিকার শেষে এবং এডওয়ার্ড দ্য থার্ড নাটকটি ঐতিহাসিক নাটকের তালিকার শেষে যুক্ত হল।
কমেডি
| ঐতিহাসিক নাটক
| ট্র্যাজেডি
|
টীকা: স.রো. চিহ্নিত নাটকগুলি সাধারণভাবে "সর্বশেষ রোম্যান্স" হিসেবে চিহ্নিত হয়। জ.না. চিহ্নিত নাটকগুলি কখনও কখনও "জটিল নাটক" হিসেবে চিহ্নিত হয়। ফা.ফো. চিহ্নিত নাটক তিনটি ফার্স্ট ফোলিওর অন্তর্ভুক্ত হয়নি।
সেযুগের অন্যান্য অধিকাংশ নাট্যকারের মতো শেকসপিয়রও সর্বদা এককভাবে নাট্যরচনা করেননি। তাঁর বেশ কয়েকটি নাটক অন্যান্যদের সহযোগিতায় রচিত। যদিও এই জাতীয় নাটকের সংখ্যা ঠিক কত তা গবেষকদের বিতর্কের বিষয়। দ্য টু নোবল কিনসমেন ইত্যাদি কয়েকটি নাটকের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি সমসাময়িক নথিপত্র থেকেই সুস্পষ্ট; আবার টাইটাস অ্যান্ড্রোনিকাস প্রভৃতি কয়েকটি নাটকের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি বিতর্কিত এবং আধুনিক গবেষকদের ভাষাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের উপর নির্ভরশীল।
শেকসপিয়রের জীবদ্দশায় তাঁর অনেকগুলি শ্রেষ্ঠ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছিল গ্লোব থিয়েটার ও ব্ল্যাকফ্রেয়ারস থিয়েটারে। লর্ড চেম্বারলেইন'স মেনে শেকসপিয়রের সহকারী সদস্যেরা তাঁর নাটকে অভিনয় করতেন। এই অভিনেতাদের মধ্যে ছিলেন রিচার্ড বারবেজ (যিনি হ্যামলেট, ওথেলো, রিচার্ড দ্য সেকেন্ড ও কিং লিয়ার সহ শেকসপিয়রের অনেক নাটকের প্রথম মঞ্চায়নে নামভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন), রিচার্ড কাউলি (যিনি মাচ অ্যাডু অ্যাবাউট নাথিং নাটকে ভার্জেসের ভূমিকায় অভিনয় করেন), উইলিয়াম কেম্পে, (যিনি রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট নাটকে পিটার এবং সম্ভবত আ মিডসামার নাইট'স ড্রিম নাটকে বটম চরিত্রে অভিনয় করেন) এবং হেনরি কন্ডেল ও জন হেমিঙ্গেস (যাঁরা এখন সবচেয়ে বিখ্যাত ১৬২৩ সালে শেকসপিয়রের ফার্স্ট ফোলিওতে নাটকগুলি সংকলন ও সম্পাদনার জন্য)।
শেকসপিয়রের নাটকগুলি তাঁর মৃত্যুর পরও মঞ্চায়িত হতে থাকে ইন্টাররেগনামের (১৬৪৯-১৬৬০) সময় পিউরিটান শাসকেরা সকল সাধারণ নাট্য-মঞ্চায়ন বন্ধ করে দেওয়া পর্যন্ত। ইংল্যান্ডে রাজতন্ত্র পুনঃস্থাপনের পর নাট্যশালায় শেকসপিয়রের নাটকগুলি মঞ্চায়িত হতে থাকে বিস্তৃত দৃশ্যসজ্জা এবং সংগীত, নৃত্য, বজ্রবিদ্যুতের শব্দ, ঢেউ তোলা যন্ত্র ও আতসবাজির সাহায্যে। এই সময়ই নাটকের পাঠ "সংশোধিত" ও "পরিমার্জিত" করা হয় মঞ্চায়নের জন্য। এই কাজটিকে গবেষকেরা প্রশংসনীয় কাজ মনে করেননি।
ভিক্টোরীয় যুগের প্রযোজনায় শেকসপিয়রের নাটকগুলিতে "মূলানুগ" ঐতিহাসিক পোষাক ও মঞ্চসজ্জার মাধ্যমে দৃশ্যগত প্রভাব আনার চেষ্টা করা হত। অ্যান্টনি অ্যান্ড ক্লিওপেট্রা নাটকে কথিত সমুদ্রবক্ষে যুদ্ধ ও বজরার দৃশ্যটির মঞ্চায়ন একটি বিশিষ্ট উদাহরণ। প্রায়শই তার ফল হত ছন্দপতন। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে উইলিয়াম পোয়েল এই মোটা দাগের শৈলীর বিরুদ্ধে মত প্রকাশ করেন। একটি থার্স্ট স্টেজে ধারাবাহিকভাবে "এলিজাবেথীয়" প্রযোজনায় তিনি নাটকের আকারের দিকে নতুন করে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে হার্লি গ্র্যানভিল-বার্কার কোয়ার্ট ও ফোলিওর পাঠে কিছু কাটছাঁট সহ নাটক পরিচালনা করেন। অন্যদিকে এডওয়ার্ড গর্ডন ক্রেইগ ও অন্যান্য বিমূর্ত মঞ্চায়নের কথা চিন্তা করেন। এই দুই ধারাই বর্তমানে দৃষ্ট শেকসপিয়র প্রযোজনা শৈলীর বৈচিত্র্যে প্রভাব ফেলেছে।
টেমপ্লেট:শেকসপিয়রের নাট্যসাহিত্য
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article উইলিয়াম শেকসপিয়রের নাট্যসাহিত্য, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.