২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ (ইংরেজি: 2011 AFC Asian Cup) প্রতিযোগিতা দ্বিতীয় বারের মতো কাতারে অনুষ্ঠিত হয়। ৭-২৯ জানুয়ারি, ২০১১ সালে পঞ্চদশ আসর হিসেবে এএফসি কর্তৃক আয়োজিত এ ফুটবল প্রতিযোগিতায় জাপান শিরোপা লাভ করে। এ বিজয়ের ফলে তারা ২০১৩ সালে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে এশিয়া থেকে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পায়। এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং উত্তর আফ্রিকাসহ বিশ্বের প্রায় ৪৮৪ মিলিয়ন দর্শক চূড়ান্ত খেলাটি অবলোকন করে।
كأس آسيا ٢٠١١ | |
---|---|
বিবরণ | |
স্বাগতিক দেশ | কাতার |
তারিখ | ৭ জানুয়ারি – ২৯ ফেব্রুয়ারি |
দল | ১৬ |
মাঠ | ৫ (২টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | জাপান (৪র্থ শিরোপা) |
রানার-আপ | অস্ট্রেলিয়া |
তৃতীয় স্থান | দক্ষিণ কোরিয়া |
চতুর্থ স্থান | উজবেকিস্তান |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৩২ |
গোল সংখ্যা | ৯০ (ম্যাচ প্রতি ২.৮১টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৪,০৫,৩৬১ (ম্যাচ প্রতি ১২,৬৬৮ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | কো জা-চিওল (৫ গোল) |
সেরা খেলোয়াড় | কেইসুক হোন্ডা |
দল | যোগ্যতা | নিশ্চিতকরণ | পূর্বে অংশগ্রহণ১২ |
---|---|---|---|
কাতার | স্বাগতিক | ২৯ জুলাই, ২০০৭ | ৭ (১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯২, ২০০০, ২০০৪, ২০০৭) |
ইরাক | ২০০৭ বিজয়ী | ২৫ জুলাই, ২০০৭ | ৬ (১৯৭২, ১৯৭৬, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৭) |
সৌদি আরব | ২০০৭ এএফসি এশিয়ান কাপ | ২৫ জুলাই, ২০০৭ | ৭ (১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৭) |
দক্ষিণ কোরিয়া | ২০০৭ এএফসি এশিয়ান কাপ তৃতীয় স্থান | ২৮ জুলাই, ২০০৭ | ১১ (১৯৫৬, ১৯৬০, ১৯৬৪, ১৯৭২, ১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৭) |
ভারত | ২০০৮ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ বিজয়ী | ১৩ আগস্ট, ২০০৮ | ২ (১৯৬৪, ১৯৮৪) |
উজবেকিস্তান | ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ যোগ্যতা নির্ধারণী - গ্রুপ সি রানার-আপ | ১৮ নভেম্বর, ২০০৯ | ৪ (১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৭) |
সিরিয়া | ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ যোগ্যতা নির্ধারণী - গ্রুপ ডি বিজয়ী | ১৮ নভেম্বর, ২০০৯ | ৪ (১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯৬) |
ইরান | ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ যোগ্যতা নির্ধারণী - গ্রুপ ই বিজয়ী | ৬ জানুয়ারি, ২০১০ | ১১ (১৯৬৮, ১৯৭২, ১৯৭৬, ১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৭) |
চীন | ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ যোগ্যতা নির্ধারণী - গ্রুপ ডি রানার-আপ | ৬ জানুয়ারি, ২০১০ | ৯ (১৯৭৬, ১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৭) |
জাপান | ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ যোগ্যতা নির্ধারণী - গ্রুপ এ বিজয়ী | ৬ জানুয়ারি, ২০১০ | ৬ (১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৭) |
বাহরাইন | ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ যোগ্যতা নির্ধারণী - গ্রুপ এ রানার-আপ | ৬ জানুয়ারি, ২০১০ | ৩ (১৯৮৮, ২০০৪, ২০০৭) |
সংযুক্ত আরব আমিরাত | ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ যোগ্যতা নির্ধারণী - গ্রুপ সি বিজয়ী | ৬ জানুয়ারি, ২০১০ | ৭ (১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০৪, ২০০৭) |
উত্তর কোরিয়া | ২০১০ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ বিজয়ী | ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১০ | ২ (১৯৮০, ১৯৯২) |
অস্ট্রেলিয়া | ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ যোগ্যতা নির্ধারণী - গ্রুপ বি বিজয়ী | ৩ মার্চ, ২০১০ | ১ (২০০৭) |
কুয়েত | ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ যোগ্যতা নির্ধারণী - গ্রুপ বি রানার-আপ | ৩ মার্চ, ২০১০ | ৮ (১৯৭২, ১৯৭৬, ১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪) |
জর্ডান | ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ যোগ্যতা নির্ধারণী - গ্রুপ ই রানার-আপ | ৩ মার্চ, ২০১০ | ১ (২০০৪) |
এএফসি সাংগঠনিক কমিটির সদস্যরা প্রতিযোগিতার জন্য পাঁচটি স্টেডিয়াম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
দোহা | আল রাইয়ান | দোহা |
---|---|---|
খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম | আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়াম | আল-ঘরাফা স্টেডিয়াম |
দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ৪০,০০০ | দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ২২,০০০ | দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ২২,০০০ |
দোহা | দোহা | |
কাতার এসসি স্টেডিয়াম | জসীম বিন হামাদ স্টেডিয়াম | |
দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ১২,৫০০ | দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ১৩,৫০০ | |
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপ, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.