রাজেশ খান্না: ভারতীয় অভিনেতা

রাজেশ খান্না (ⓘ; পাঞ্জাবি: ਰਾਜੇਸ਼ ਖੰਨਾ, জন্ম: ২৯ ডিসেম্বর ১৯৪২ - মৃত্যু: ১৮ জুলাই ২০১২) ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের অন্যতম ব্যক্তিত্ব তথা উজ্জ্বল নক্ষত্রবিশেষ। অভিনয়ের পাশাপাশি চলচ্চিত্র নির্মাতা ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। তাঁকে বলিউডের প্রথম সুপারস্টার নামে আখ্যায়িত করা হয়। এছাড়াও, ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের প্রকৃত সুপারস্টার হিসেবেও পরিচিত ছিলেন তিনি। তিনি ১৯৬৯ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সময়কালে টানা ১৫টি ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন, যা বলিউডের একটি রেকর্ড হিসেবে অদ্যাবধি বহাল তবিয়তে টিকে রয়েছে। বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক শক্তি সামন্তের আরাধনা চলচ্চিত্রে সহজাত অভিনয় করে তিনি বলিউড জগতে অত্যন্ত জনপ্রিয়তা লাভ করেন। এছাড়াও, তাঁর উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে - আনন্দ, কাটি পতঙ্গ, সফর, সাচা ঝুটা, রাজা রাণী, বাওয়ারর্চি, অমর প্রেম প্রমূখ।

রাজেশ খান্না
জন্ম
যতীন অরোরা

(১৯৪২-১২-২৯)২৯ ডিসেম্বর ১৯৪২
মৃত্যু১৮ জুলাই ২০১২(2012-07-18) (বয়স ৬৯)
অন্যান্য নামযতীন খান্না
কাকা
আরকে
পেশাচলচ্চিত্রের নায়ক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা
কর্মজীবন১৯৬৬-২০১২ (অভিনেতা)
১৯৯১-১৯৯৬ (রাজনীতিবিদ)
১৯৭১-১৯৯৫ (চলচ্চিত্র নির্মাতা)
দাম্পত্য সঙ্গীডিম্পল কাপাডিয়া (১৯৭৩-১৯৮৪)
সন্তানটুইঙ্কল খান্না
রিঙ্কি খান্না
আত্মীয়অক্ষয় কুমার (জামাই)
সমীর সরণ (জামাই)
পুরস্কারপদ্মভূষণ
স্বাক্ষর
Rajesh Khanna signature

প্রারম্ভিক জীবন

রাজেশ খান্না: প্রারম্ভিক জীবন, ব্যক্তিগত জীবন, অভিনয় জীবন 
২০১৩ সালের একটি স্ট্যাম্পে রাজেশ খান্না

২৯ ডিসেম্বর, ১৯৪২ সালে রাজেশ খান্না জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে তার নাম ছিল যতীন অরোরা। চুন্নি লাল খান্না এবং লীলবতী খান্না তাঁকে দত্তক হিসেবে গ্রহণ করেন ও বড় করে তোলেন। তাঁরা রাজেশের প্রকৃত মা-বাবার আত্মীয়। রাজেশের পিতা-মাতা অবিভক্ত ভারতের অমৃতসরের গলি তিউয়ারিয়ান এলাকা থেকে অভিবাসিত হয়ে ১৯৪০ সালে ফিরে আসেন। দত্তক গ্রহণের পর তাঁর নতুন পরিচয় হয় যতীন খান্না। খান্না বোম্বের গিরগাঁও এলাকার ঠাকুরদোয়ারের কাছাকাছি সরস্বতী নিবাসে বাস করতেন। সেন্ট সেবাস্টিয়ান'স গোয়া হাইস্কুলে রবি কাপুর যিনি পরবর্তীকালে জীতেন্দ্র নামে অভিনয় জগতে প্রবেশ করেন, তার সাথে একত্রে পড়াশোনা করেন। ১৯৫৯ সালে মুম্বইয়ের পোদ্দার রোডে অবস্থিত হিল গ্র্যাঞ্জ হাইস্কুল থেকে স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করেন। খান্না থিয়েটারে তার আগ্রহ ব্যক্ত করেন এবং বিদ্যালয়ে অনেকগুলো মঞ্চ ও থিয়েটারে অভিনয় করেন। এরফলে কলেজ জীবনেই আন্তঃকলেজ নাটক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে অনেকগুলো পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৫৯ থেকে ১৯৬১ সালের মধ্যে পুনে এলাকায় অবস্থিত ওয়াদিয়া কলেজে বি.এ শ্রেণীতে অধ্যয়ন করেন। দু'বন্ধুই পরবর্তীকালে মুম্বইয়ের কিষিনচাঁদ চেলারাম কলেজে পড়াশোনা করেছিলেন। খান্না জীতেন্দ্রের প্রথম চলচ্চিত্র পরীক্ষায় অংশগ্রহণে শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। রাজেশ খান্না চলচ্চিত্রে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিলে তার কাকা নামের প্রথমাংশ পরিবর্তন করে রাজেশ রাখেন। তার বন্ধু এবং তার পত্নী তাকে কাকা নামে ডাকত।

ব্যক্তিগত জীবন

রাজেশ খান্না: প্রারম্ভিক জীবন, ব্যক্তিগত জীবন, অভিনয় জীবন 
মেয়ে টুইঙ্কল খান্নার সঙ্গে

১৯৬০-এর দশকের শেষদিকে ফ্যাশন ডিজাইনার ও অভিনেত্রী অঞ্জু মাহেন্দ্রু'র সাথে পরিচিত হন। তাদের মধ্যেকার ভালবাসার সম্পর্ক ৭ বছর স্থায়ী ছিল। মাহেন্দ্রু পরবর্তীকালে জানান যে, এ সম্পর্ক ভাঙ্গার পর তারা একে-অপরের সাথে দীর্ঘ ১৭ বছর কোন কথা বিনিময় করেননি।

অভিষেক চলচ্চিত্র ববি (১৯৭৩) মুক্তি পাবার ছয় মাস পূর্বে মার্চ, ১৯৭৩ তারিখে উঠতি বয়সী অভিনেত্রী ডিম্পল কাপাডিয়া রাজেশ খান্নাকে বিয়ে করেন। এ দম্পতির দু'টি কন্যা সন্তান রয়েছে। কিন্তু ১৯৮৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে তারা পৃথকভাবে বসবাস করতে থাকেন যা রাজেশের মৃত্যুকাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল; কিন্তু তারা বিবাহ-বিচ্ছেদের দিকে অগ্রসর হননি। রাজেশের চলচ্চিত্র জীবনে ব্যস্ততা এবং ডিম্পল কাপাডিয়ার অভিনেত্রী হিসেবে চলচ্চিত্রে পুনরায় অংশগ্রহণের আগ্রহই এর প্রধান কারণ।

১৯৮০-এর দশকে জনপ্রিয় অভিনেত্রী টিনা মুনিমের সাথে প্রেমে জড়িয়ে পড়েন রাজেশ। কিন্তু বিয়ের প্রস্তাব অগ্রাহ্য করলে টিনা মুনিম উচ্চতর শিক্ষাগ্রহণের জন্য চলচ্চিত্র জগৎ ত্যাগ করে ক্যালিফোর্নিয়ায় চলে যান।

চলচ্চিত্র প্রতিবেদক দীনেশ রাহেজা বলেছেন যে, রাজেশ-ডিম্পলের মধ্যেকার তিক্ততাপূর্ণ সম্পর্ক থাকলেও বিভিন্ন অনুষ্ঠান-পার্টিতে এবং রাজেশ খান্নার নির্বাচনী প্রচারণায়ও ডিম্পলকে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। এমনকি জয় শিব শঙ্কর চলচ্চিত্রেও ডিম্পল কাজ করেছেন।

রাজেশ-ডিম্পলের জ্যেষ্ঠা কন্যা ইন্টারিয়র ডেকোরেটর ও সাবেক অভিনেত্রী টুইঙ্কল খান্না অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা অক্ষয় কুমারকে বিয়ে করেন। এছাড়া, কনিষ্ঠা কন্যা রিঙ্কি খান্নাও সাবেক হিন্দি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। রিঙ্কি খান্না লন্ডনভিত্তিক বিনিয়োগ ব্যাংকের কর্মকর্তা সমীর সরণকে বিয়ে করে।

অভিনয় জীবন

রাজেশ খান্না: প্রারম্ভিক জীবন, ব্যক্তিগত জীবন, অভিনয় জীবন 

তিনি ১৬৩টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তন্মধ্যে ১২৮টি চলচ্চিত্রেই মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করতে দেখা যায়। এছাড়াও, ১৭টি স্বল্পদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। রাজেশ খান্না চৌদ্দবার মনোনয়নসহ তিনবার ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও, চারবার বিএফজেএ সেরা অভিনেতার পুরস্কার পান ও ২৫ বার মনোনয়ন লাভ করেন। ১৯৯১ সালে চলচ্চিত্র জগতে ২৫ বছর পূর্তিতে ফিল্মফেয়ার বিশেষ পুরস্কার লাভ করেন। এ সময়ে তিনি ১০৬টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন। ফিল্মফেয়ার আজীবন সম্মাননা পুরস্কার লাভ করেন ২০০৫ সালে। ১৯৬৬ সালে আখরী খাত চলচ্চিত্রে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তার বিরোচিত অভিনয় জীবনের সূত্রপাত ঘটে। এরপর একে একে অভিনয় করেন রাজ (১৯৬৭), বাহারো কি স্বপ্নে, ইত্তেফাক, আনন্দ, আরাধনার ন্যায় চলচ্চিত্রসমূহে।

১৯৭০-৭৯ সময়কালের মধ্যে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতা হিসেবে পরিচিত ছিলেন তিনি। এছাড়াও, ১৯৮০-৮৭ সাল পর্যন্ত বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা অমিতাভ বচ্চনের সাথে যুগ্মভাবে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতা ছিলেন।

রাজনৈতিক জীবন

১৯৯২ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত নয়াদিল্লী আসনে লোকসভায় ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিত্ব করেন রাজেশ খান্না। তিনি উপ-নির্বাচনে জয়লাভ করেছিলেন। সংসদ সদস্য থাকা অবস্থায় তিনি নতুন কোন চলচ্চিত্রে অংশগ্রহণে সম্মতিজ্ঞাপন করেননি। সংসদ থেকে চলে গেলেও ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের পক্ষে ২০১২ সালের নির্বাচনের প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন।

খান্না এবং একদল বিদেশী বিনিয়োগকারীর যৌথ উদ্যোগে শিরডিতে জমি ক্রয় করেন। তারা সেখানে সাঁই বাবার ধর্মীয় কুটির নির্মাণের লক্ষ্যে পরিকল্পনা করেছিলেন।

আরাধনা (চলচ্চিত্র)

রাজেশ খান্না: প্রারম্ভিক জীবন, ব্যক্তিগত জীবন, অভিনয় জীবন 
রাজেশ খান্নার স্মরণসভায় মিঠুন চক্রবর্তী

১৯৬৯ সালে শক্তি সামন্তের পরিচালনায় বলিউডে আরাধনা চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয় ও মুক্তি পায়। এতে রাজেশ খান্নার বিপরীতে নায়িকার ভূমিকায় ছিলেন প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর। চলচ্চিত্রটি ১৯৪৬ সালে হলিউডে 'টু ইচ হিস অউন' শিরোনামে সর্বপ্রথম নির্মিত হয়েছিল যা পরবর্তীতে হিন্দিতে 'আরাধনা' নামে নতুন করে নির্মিত হয়। বছরের সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে এটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করে। শর্মিলা ঠাকুরও ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন যা হলিউড চলচ্চিত্রে একই ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে অলিভিয়া দ্য হ্যাভিল্যান্ড তার সেরা অভিনেত্রী হিসেবে একাডেমি পুরস্কার লাভ করেছিলেন।

হিন্দিতে প্রথমে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হলেও পরবর্তীতে বাংলা ভাষায়ও এটি ডাবিং করা হয়। আরাধনা চলচ্চিত্রের ব্যাপক ব্যবসায়িক সাফল্যে আরো দু'টি ভাষা - তামিলতেলুগু ভাষায় যথাক্রমে সিবকামিইন সেলভান (১৯৭৪) ও কন্যাবাড়ি কালাউ (১৯৭৪) নামে পুনরায় নির্মিত হয় যাতে শর্মিলা ঠাকুর বনশ্রী চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।

মৃত্যু

রাজেশ খান্না: প্রারম্ভিক জীবন, ব্যক্তিগত জীবন, অভিনয় জীবন 
১৯ জুলাই, ২০১২ সালে মুম্বইয়ে রাজেশ খান্নার শবযাত্রার দৃশ্য।

গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ১৮ জুলাই, ২০১২ সালে রাজেশ খান্না মৃত্যুবরণ করেন। জুন, ২০১২ সালে মাঝে মধ্যেই রাজেশ খান্নার স্বাস্থ্যের বিপর্যয় ঘটতে শুরু করে। অতঃপর ২৩ জুন তাকে মুম্বইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। ৮ জুলাই তিনি সুস্থ দেহে হাসপাতাল ত্যাগ করেন। ১৪ জুলাই তাকে আবারো লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও পুনরায় ১৭ জুলাই হাসপাতাল ত্যাগের অনুমতি দেয়া হয়। এর পরদিনই ১৮ জুলাই মুম্বইয়ে অবস্থিত নিজ বাংলো আশীর্বাদে কিডনী সমস্যাজনিত কারণে দেহত্যাগ করেন তিনি। ১৯ জুলাই বেলা ১১:০০ ঘটিকায় তার শবদেহ দাহ করা হয়।

অমিতাভ বচ্চন খান্না'র শেষ শব্দগুচ্ছ সময় হয়েছে, গুছিয়ে নিয়েছি পুণরাবৃত্তি করেন।

তার মৃত্যু সংবাদ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং বলিউডের বাইরে তীব্র শোকগাঁথার পরিবেশ সৃষ্টি করে। ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল মহান এ অভিনেতার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন। এক শোকবার্তায় তিনি বলেন,

আমি রাজেশ খান্নার গত হবার সংবাদে খুবই ব্যথিত হয়েছি। ১৯৭০-এর দশকে তাঁর অভিনয় জীবন তরুণ প্রজন্ম ভীষণভাবে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। এর মাধ্যমেই তিনি তাদের কাছে আদর্শ হয়ে রয়েছেন।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Tags:

রাজেশ খান্না প্রারম্ভিক জীবনরাজেশ খান্না ব্যক্তিগত জীবনরাজেশ খান্না অভিনয় জীবনরাজেশ খান্না রাজনৈতিক জীবনরাজেশ খান্না আরাধনা (চলচ্চিত্র)রাজেশ খান্না মৃত্যুরাজেশ খান্না তথ্যসূত্ররাজেশ খান্না বহিঃসংযোগরাজেশ খান্নাআরাধনা (১৯৬৯-এর চলচ্চিত্র)চলচ্চিত্রচিত্র:Hi-Rajesh Khanna.oggপাঞ্জাবি ভাষাবলিউডরাজনীতিবিদশক্তি সামন্ত

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

দিনাজপুর জেলাব্যাংকরুমানা মঞ্জুরনোয়াখালী জেলাএম. জাহিদ হাসানচিরস্থায়ী বন্দোবস্তগৌতম বুদ্ধআয়তন অনুযায়ী ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলসমূহের তালিকাহেপাটাইটিস বিস্ক্যাবিসকনডমশ্রীলঙ্কাশাহ জাহানচুয়াডাঙ্গা জেলাস্নায়ুযুদ্ধবাংলাদেশের জেলাসমূহের তালিকাক্লিওপেট্রাবন্ধুত্বশাকিব খানঐশ্বর্যা রাইরেওয়ামিলশেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়জানাজার নামাজজাহাঙ্গীরদ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনবিশ্ব দিবস তালিকাউদ্ভিদদুধহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরপ্রোফেসর শঙ্কুমাওলানাপানিপথের যুদ্ধমাহিয়া মাহিগাঁজা (মাদক)পশ্চিমবঙ্গের নদনদীর তালিকাব্র্যাকলিভারপুল ফুটবল ক্লাবআস-সাফাহপশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন, ২০২১১৮৫৭ সিপাহি বিদ্রোহমাতৃভাষীর সংখ্যা অনুসারে ভাষাসমূহের তালিকাআরবি ভাষাপথের পাঁচালীকালেমামিমি চক্রবর্তীমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রধর্ষণবিষ্ণুঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরঊষা (পৌরাণিক চরিত্র)ভারতের সাধারণ নির্বাচন, ২০২৪তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়হারুন-অর-রশিদ (পুলিশ কর্মকর্তা)দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থাএইচআইভি/এইডসআয়িশা২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগপায়ুসঙ্গমইন্দোনেশিয়াভারতের জাতীয় পতাকাদক্ষিণ কোরিয়াঅষ্টাঙ্গিক মার্গকোকা-কোলামুসাফিরের নামাজনিরোমাযহাবতক্ষকতুরস্কবাউল সঙ্গীতলক্ষ্মীআলিফ লায়লাজাতীয় সংসদজ্ঞানবাংলা একাডেমিমৃত্যু পরবর্তী জীবন২৫ এপ্রিলবাংলাদেশের স্থল বন্দরসমূহের তালিকাউত্তম কুমার🡆 More