মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন

মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন (জার্মান উচ্চারণ: ) জার্মানির উত্তরে অবস্থিত একটি রাজ্য। এই রাজ্যের রাজধানী হল শ্ভেরিন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে ঐতিহাসিক অঞ্চল মেকলেনবুর্গ এবং ভোপোমানকে একত্রীত করে এই রাজ্যটি গঠন করা হয়। আয়তনের দিক থেকে এটি জার্মানির ষষ্ঠ বৃহত্তম রাজ্য। কিন্তু এটি সবচেয়ে কম জনবহুল রাজ্য। বাল্টিক সাগরের তীরবর্তী এলাকা, রুগেন ঈ উসিডোম দ্বীপ, মেকলেনবুর্গ লেক ডিসট্রিক্ট ইত্যাদি এলাকাগুলো পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। তাই মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন জার্মানির জনপ্রিয় পর্যটক গন্তব্যগুলোর মধ্যে অন্যতম। জার্মানির ১৪টি জাতীয় পার্কের তিনটিই এখানে অবস্থিত। এছাড়া এখানে কয়েক শত সংরক্ষিত প্রাকৃতিক অঞ্চল রয়েছে।

মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন
জার্মানির রাজ্য
শ্‌ভেরিন প্রাসাদ, রাজ্য সংসদের কার্যালয়।
শ্‌ভেরিন প্রাসাদ, রাজ্য সংসদের কার্যালয়।
মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নের পতাকা
পতাকা
মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নের প্রতীক
প্রতীক
মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন
স্থানাঙ্ক: ৫৩°৩৭′০০″ উত্তর ১২°৪২′০০″ পূর্ব / ৫৩.৬১৬৬৭° উত্তর ১২.৭০০০০° পূর্ব / 53.61667; 12.70000
দেশমেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন জার্মানি
রাজধানীশ্‌ভেরিন
সরকার
 • Minister-Presidentএরউইন সেলারিন (SPD)
 • শাসক দলসমূহSPD / CDU
 • বুনডেসরাটে ভোট৩ (of 69)
আয়তন
 • শহর২৩,১৭৪ বর্গকিমি (৮,৯৪৮ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০০৯-১১-১)
 • শহর১৬,৫২,০০০
 • জনঘনত্ব৭১/বর্গকিমি (১৮০/বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলসিইটি (ইউটিসি+১)
 • গ্রীষ্মকালীন (দিসস)সিইডিটি (ইউটিসি+২)
আইএসও ৩১৬৬ কোডDE-MV
যানবাহন নিবন্ধনformerly: MP (1945–1947), SM (1948–1953)
জিডিপি/নামমাত্র€ ৩৫.৭৮ বিলিয়ন (২০১০) [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
বাদাম অঞ্চলDE8
ওয়েবসাইটMecklenburg-Vorpommern.eu

মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নের প্রধান শহরগুলো হল রস্টক, শ্‌ভেরিন, নয়ব্র্যান্ডেনবুর্গ, স্ট্রালসুন্ড, গ্রাইফসভাল্ড এবং ভিসমার। ইউনিভার্সিটি অফ রস্টক এবং ইউনিভার্সিটি অফ গ্রাইফসভাল্ড ইউরোপের প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। ২০০৭ সালে এই রাজ্যে ৩৩তম জি৮ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ইতিহাস

মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন 
রুগেন দ্বীপে অবস্থিত একটি দুর্গ
মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন 
স্ট্রালসুন্ডে মধ্যযুগীয় স্থাপত্য, এটি বর্তমানে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সংঘটনের প্রেক্ষাপটে এবং জার্মান একত্রীকরণের পরে ঐতিহাসিক মেকলেনবুর্গ ও ভোপোমানকে একত্রীত করে মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন গঠন করা হয়।

মেকলেনবুর্গ

১০,০০০ খ্রিষ্টপূর্বে আইস এজ পরবর্তী যুগে মেকলেনবুর্গ এবং ভোপোমান অঞ্চলে মনুষ্য বসতির সূচনা ঘটে। এই অঞ্চলে প্রায় ২০০০ বছর আগে জার্মান মানুষের থাকার কথা জানা যায়। তাদের প্রায় সবাই পরবর্তিতে স্পেন, ইতালি এবং ফ্রান্সে অভিবাসিত হয় এবং মেকলেনবুর্গ ও ভোপোমান অঞ্চল প্রায় জনশূণ্য হয়ে পড়ে। ষষ্ঠ শতাব্দীতে স্ল্যাভ জনগোষ্ঠী এই অঞ্চলে বসতি স্থাপন করে। মেকলেনবুর্গে প্রধানত অবোট্রাইট এবং ভোপোমানে ভেলেটিরা বসতি স্থাপন করে।

দ্বাদশ শতাব্দীর শেষাংশে জ্যাক্সোনির ডিউক হেনরি দ্য লায়ন মেকলেনবুর্গ জয় করে বং সেখানে নিক্লোটিং রাজ্যশাসন শুরু করে। তিনি মেকলেনবুর্গের মানুষকে খ্রিস্ট ধর্মে দিক্ষীত করে তোলে। ক্রমে এই অঞ্চলে জার্মান ব্যবসায়ী, ধর্মীয় সম্প্রদায় বসতি স্থাপনের উদ্দেশ্যে আগমন করতে শুরু করে। দ্বাদশ শতাব্দীর পরে এই অঞ্চলে জনবসতি স্থায়ীরূপ লাভ করে। ১৩৪৮ সালে প্রথমবারের মত মেক্লেনবুর্গ পূণ্য রোমান সাম্রাজ্যের একটি ডাচি হয়। পরবর্তিতে মেকলেনবুর্গ অনেকবার বিভাজিত হলেও এই অঞ্চলটি সবসময় একটি অভিন্ন ইতিহাস এবং পরিচয় ধরে রেখেছে। মেকলেনবুর্গ-শ্‌ভেরিন এবং মেকলেনবুর্গ-স্ট্রেলিত্‌জ গ্র্যান্ড ডাচিদ্বয় ১৮১৫ সালে গ্র্যান্ড ডাচির মর্যাদা লাভ করে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এবং জার্মান সাম্রাজ্যের বিলুপ্তির পরে মেকলেনবুর্গে প্রজাতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়।

ভোপোমান

ভোপোমান ছিল প্রুশিয়া সাম্রাজ্যের পোমারানিয়া প্রদেশের পশ্চিম অংশ। এর পূর্ব অঞ্চল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে পোল্যান্ডের অংশ হয়। মধ্যযুগে পোমারানিয়া ডাচির অন্তর্গত এই ভোপোমান অঞ্চল পোমারানীয় ডিউক শাসন করতো। ওয়েস্টফালিয়া শান্তিচুক্তির পরে ১৬৪৮ থেকে ১৮১৫ পর্যন্ত পোমারানিয়া সুইডিশ সাম্রাজ্যের অধীনে ছিল। এরপরে ১৮১৫ সালে পোমারানিয়া প্রুশিয়ার একটি প্রদেশে পরিণত হয়। ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত এটি পোমারানিয়ার প্রদেশ হিসেবে ছিল।

মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন

১৯৪৫ সালে মে মাসে সোভিয়েত ইউনিয়নের সৈন্যবাহিনী এবং পশ্চিমা মিত্রবাহিনী শ্‌ভেরিনের পূর্বে একত্রীত হয়ে সাক্ষাত করে। পোটসডাম চুক্তির শর্তানুযায়ী পশ্চিমা মিত্রবাহিনী মেকলেনবুর্গের শাসনভার সোভিয়েত ইউনিয়নের হাতে তুলে দেয়। ১৯৪৫ সালে ৯ জুনে জার্মানির সোভিয়েত সেনা প্রশাসনের প্রধান মার্শাল জর্জি যুখভের আদেশে মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন প্রতিষ্ঠিত হয়।

বিশ্বযুদ্ধের সময় সম্ভাব্য বিমান হামলা কারণে হামবুর্গ ও বার্লিন থেকে প্রচুর মানুষ মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নে চলে আসে। যুদ্ধের পরে পূর্ব জার্মানির যেসকল মানুষ বহিস্কৃত হয়, তারা এই রাজ্যে বাস করতে শুরু করে। ফলে রাজ্যের জনসংখ্যা ৪০% বৃদ্ধি পায়। যুদ্ধের আগে এই রাজ্যে জনসংখ্যা ছিল ১,২৭৮,৭০০। এদের অনেকেই যুদ্ধে নিহত হয়, অনেকে আবার পশ্চিমে জার্মানিতে চলে যায়। ১৯৪৭ সালে পূর্ব জার্মানিতে ১,৪২৬,০০০ শরণার্থী ছিল। তাদের বেশির ভাগ প্রামাঞ্চলে আবাস স্থাপন করে। কিন্তু শহুরে জনসংখ্যা ক্রমেই বৃদ্ধি পায়, বিশেষ করে শ্‌ভেরিন শহরে। এই শহরের জনসংখ্যা ১৯৩৯ সালে ৬৫,০০০ থেকে ১৯৪৭ সালে ৯৯,৫১৮-এ বৃদ্ধি পায়। ভিসমারে ২৯,৪৬৩ থেকে ৪৪,১৭৩ এবং গ্রাইফসভাল্ডে ২৯,৪৮৮ থেকে ৪৩,৮৯৭-এ বৃদ্ধি পায়।

১৯৪৬ সালের ৫ জুন সোভিয়েত সরকার কর্তৃক প্রণীত আইনের মাধ্যমে ১৯৪৬-এর ২৯ জুন একটি প্রাদেশিক জার্মান সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়, যার তত্ত্বাবধানে ছিল সোভিয়েত সরকার। ১৯৪৬ সালের ২০ অক্টোবরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের পরে উক্ত সরকার ব্যবস্থার স্থলে জার্মান রাজ্য মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৭ সালের ১৮ এপ্রিল রাজ্যটির নাম সংক্ষিপ্ত করে ল্যান্ড মেকলেনদুর্গ রাখা হয়। মেকলেনবুর্গ ছিল ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত পূর্ব জার্মান প্রজাতন্ত্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা রাজ্য। ১৯৫২ সালে পূর্ব বার্লিন সরকার “রাজ্য”-এর পরিবর্তে “জেলা”র ব্যবহার প্রবর্তন করে। ফলে মেকলেনবুর্গ এবং ভোপোমানের রাজ্যের পরিবর্তে উক্ত অঞ্চলে তিনটি জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়। এই জেলা তিনটির মোট আয়তন মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নের আয়তনের প্রায় সমান ছিল। এই পরিবর্তনের ফলে মানচিত্র থেকে মেকলেনবুর্গ এবং পোমারানিয়ার মধ্যবর্তী ঐতিহাসিক সীমানা বিলুপ্ত হয়। পূর্ব জার্মান সরকার এই অঞ্চলে বেশ কয়েকটি শিপইয়ার্ড এবং একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করে। ১৯৯০ সালে জার্মান পুণঃএকত্রীকরণের আগে যুদ্ধপরবর্তী পূর্ব রাজ্যগুলো পুনগঠিত করা হয়। এর অধীনে ঐতিহাসিক নাম মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নের ব্যবহার আবার প্রবর্তিত করা হয়।

অর্থনীতি

মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন জার্মানির সবচেয়ে কম জনবসতিপূর্ণ রাজ্য। এখানে শিল্পায়নের মাত্রা জার্মানির অন্যান্য রাজ্য থেকে কম। এটি জার্মানির ষষ্ঠ বৃহত্তম রাজ্য কিন্তু জনসংখ্যার দিক থেকে ১৪তম। মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নের বেকারত্বের হার ২০১২ সাল নাগাদ ১০.৭% ছিল। ১৯৯০ সালে জার্মানি পুণএকত্রীকরণের পরে সাবেক পূর্ব জার্মানির শিল্পগুলো অচল হলে তা মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। তবে বর্তমানে রাজ্যটিতে অর্থনীতি বড় হচ্ছে এবং কর্মসংস্থানের সংখ্যা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে জৈবপ্রযুক্তি, তথ্য প্রযুক্তি, সামুদ্রিক শিল্প, পর্যটন শিল্প – এই খাতগুলোতে উন্নয়ন অধিক হারে হচ্ছে।

মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নে ২০০৮ সালে ৭৩২,২০০ মানুষের কর্মসংস্থান ছিল। এর মধ্যে ৬৫৭,১০০ জন বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান ও অফিস-আদালতের শ্রমিক ছিল। ২০০৭ সালে প্রায় ৪২০০ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়। গড়ে চারজনের মধ্যে তিনজন সেবা খাতে নিয়োজিত।

পর্যটন

মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন জার্মানির অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য। এখানকার প্রধান পর্যটন কেন্দ্র গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল বাল্টিক সাগরের দ্বীপ রুগেন, উসিডোম, পোয়েল, হিডেনসি; সমুদ্র তীরবর্তী রিসোর্ট, স্ট্রালসুন্ড এবং ভিসমারের বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান, রস্টক এবং গ্রাইফসভাল্ড শহর। এছাড়া জার্মানির পরিষ্কার অন্ধকারাচ্ছন্ন আকাশের বেশ কয়েকটি স্থান মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নে অবস্থিত। রাতের উজ্জ্বল আকাশময় মুরিট্‌য জাতীয় পার্ক এই রাজ্যের একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নে প্রায় ২০০০ প্রাসাদ, অট্টালিকা রয়েছে। এসব প্রাসাদ-অট্টালিকার অনেকগুলোই বিভিন্ন বড় বড় অনুষ্ঠানের জন্য ভেন্যু হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া এগুলোও রাজ্যটির পর্যটন আকর্ষণ।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Tags:

মেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন ইতিহাসমেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন অর্থনীতিমেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন পর্যটনমেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন তথ্যসূত্রমেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্ন বহিঃসংযোগমেকলেনবুর্গ-ফোর্পোমের্নসাহায্য:আধ্বব/মানক জার্মান

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

দীন-ই-ইলাহিবাংলাদেশের মেডিকেল কলেজসমূহের তালিকাহার্নিয়াসালমান শাহইশার নামাজকারকঅষ্টাঙ্গিক মার্গটেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাআইসোটোপবাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরদের তালিকাবাংলাদেশে পালিত দিবসসমূহজহির রায়হানইস্তেখারার নামাজজাযাকাল্লাহপরীমনিচট্টগ্রাম জেলাভাইরাসবাঙালি সাহিত্যিকদের তালিকা (কালানুক্রমিক)শর্করানোয়াখালী জেলাবাউল সঙ্গীতপশ্চিমবঙ্গফেনী জেলাশিয়া ইসলামের ইতিহাসবাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পদবিপানিউপসর্গ (ব্যাকরণ)বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কর্মরত জেনারেলদের তালিকাজীববৈচিত্র্যজওহরলাল নেহেরুইউরোপরাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বাংলা সাহিত্যগুগলআমার দেখা নয়াচীনসিন্ধু সভ্যতাজলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবভারতের রাষ্ট্রপতিঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েকারামান বেয়লিকউপন্যাসপাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারভগবদ্গীতাবাংলাদেশ আনসারজাতিসংঘআমলোকনাথ ব্রহ্মচারীফরাসি বিপ্লবশনি (দেবতা)বিকাশঅনাভেদী যৌনক্রিয়াক্রিয়েটিনিনসুকুমার রায়জনসংখ্যা অনুযায়ী সার্বভৌম রাষ্ট্র ও নির্ভরশীল অঞ্চলসমূহের তালিকামিজানুর রহমান আজহারীসৈয়দ সায়েদুল হক সুমনউদ্ভিদকোষআমাশয়বৃষ্টিদৈনিক যুগান্তরমুঘল সম্রাটমালদ্বীপআতিকুল ইসলাম (মেয়র)জসীম উদ্‌দীননামাজরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবন (১৮৬১–১৯০১)মহাভারতআন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলমুহাম্মাদের স্ত্রীগণদিল্লী সালতানাতচট্টগ্রাম জেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও দর্শনীয় স্থানবাংলা লিপিছাগলতুরস্কসৌদি আরব🡆 More