বৈজ্ঞানিক সাংবাদিকতা হল সংবাদকীয় গল্পে প্রাথমিক সূত্র ব্যবহারের একটি রীতি। এই ধারণার জন্ম দেন উইকিলিকসের জুলিয়ান অ্যাস্যাঞ্জ এবং তিনি কার্ল পপারের দর্শন থেকে অনুপ্রাণিত।
প্রাথমিক সূত্র পাঠকদের সংবাদের তথ্য যাচাই করার সুযোগ প্রদান করে। অ্যাস্যাঞ্জ ২০১০ সালে দ্য নিউ ইয়র্কারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, "আমি একটি নতুন মানদণ্ড প্রতিষ্ঠা করতে চাই: বৈজ্ঞানিক সাংবাদিকতা। যদি আপনি ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস-এ একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করতে চান, আপনাকে সকল ভালো সাময়িকীর তথ্য যা আপনার গবেষণায় উদ্ধৃত হয়েছে তা জমা দিতে হবে – এই ধারণা কারণ হল মানুষ এই তথ্য অবিকল গ্রহণ করবে, পরীক্ষা করবে, এবং যাচাই করে দেখবে। তাই সাংবাদিকতায়ও এমন কিছু করা প্রয়োজন।"
কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লিসা লিঞ্চ প্রস্তাব করেন, "বৈজ্ঞানিক সাংবাদিকতায় সাংবাদিকগণ জনগণের নিকট বিশ্লেষণ উপস্থাপনে মধ্যস্ততাকারী হিসেবে কাজ করেন, কিন্তু তাদের অবশ্যই জনগণকে তাদের বিশ্লেষণ থেকে পুনরায় নতুন কিছু উৎপাদনের মত কিছু প্রদান করতে হবে।"
বৈজ্ঞানিক সাংবাদিকতার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হল উইকিলিকসে প্রকাশিত তথ্যাবলী। একই ধরনের কাজ হল ফেডারেশন অব আমেরিকান সায়েন্টিস্টস এবং পাবলিক ইনটেলিজেন্স, যারা ধারাভাষ্য ও প্রসঙ্গসহ পূর্ণাঙ্গ সামরিক ও গোয়েন্দা তথ্য।
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article বৈজ্ঞানিক সাংবাদিকতা, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.