এই পাতাটি অন্য কোনো ভাষায় উপলব্ধ নয়।
উইকিপিডিয়া-এ "বরাহমিহির" নামে একটি পাতা রয়েছে৷ অন্যান্য অনুসন্ধানের ফলাফলও দেখুন।
বরাহমিহির হলেন প্রাচীন ভারতের গুপ্ত সাম্রাজ্যের সমসাময়িক (আনুমানিক ৫০৫ - ৫৮৭) একজন বিখ্যাত দার্শনিক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও কবি। তিনি পঞ্চসিদ্ধান্তিকা... |
রাজদরবারের নবরত্নগণ হলেন অমরসিংহ, কালিদাস, ক্ষপণক, ঘটকর্পর, ধন্বন্তরি, বরাহমিহির, বররুচি, বেতালভট্ট ও শঙ্কু। অমরসিংহ অমরসিংহ ছিলেন সংস্কৃত কবি, ব্যাকরণবিদ... |
পঞ্চসিদ্ধান্তিকা (সংস্কৃত: पञ्चसिद्धान्तिका) হলো জ্যোতির্বিজ্ঞানী বরাহমিহির রচিত একটি সংস্কৃত গ্রন্থ। এটি ভারতে প্রচলিত পাঁচটি সমসাময়িক জ্যোতির্বিদ্যা... |
পরে। আবার বরাহমিহির রচিত বৃহৎসংহিতা গ্রন্থের অষ্টাদশ অধ্যায়টি কামকলা সংক্রান্ত। এর বিষয়বস্তু মূলত বাৎস্যায়নের গ্রন্থ থেকে গৃহীত। বরাহমিহিরের সময়কাল... |
বৃহৎসংহিতা ও পঞ্চসিদ্ধান্তিকা প্রভৃতি গ্রন্থে বরাহমিহির (খ্রিস্টাব্দ ৫০৫) বারবার শূন্যের উল্লেখ করেছেন। বরাহমিহিরের সমসাময়িক জিনভদ্রতানির রচনায় শূন্যের ব্যবহার... |
সিদ্ধান্ত' নামে জ্যোতিষ বিষয়ক একটি সংস্কৃত গ্রন্থ বঙ্গানুবাদ-সহ সম্পাদন ও বরাহমিহির রচিত 'বৃহজ্জাতকম' গ্রন্থটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেন। জলকল স্থাপন বিষয়ে বাংলা... |
আর্যভট্টের কাজ এর উপর আরো বিশদ বর্ণনা করেছেন তাদের মধ্যে ব্রহ্মগুপ্ত, বরাহমিহির এবং লল্লা অন্তর্ভুক্ত। একটি শনাক্তযোগ্য স্থানীয় ভারতীয় জ্যোতির্বিদ্যা... |
পৌলিষসিদ্ধান্ত হলো প্রাচীন ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞান সংক্রান্ত গ্রন্থ। এটি বরাহমিহির রচিত পঞ্চসিদ্ধান্তিকার পাঁচটি সিদ্ধান্তের মধ্যে একটি। পূর্ববর্তী পৌলিষসিদ্ধান্ত... |
অংশ হয়। এর ব্যবহার ষষ্ঠ থেকে সপ্তম শতাব্দীর মধ্যে বিস্তৃত হয়, যেমন বরাহমিহির ও ব্রহ্মগুপ্তের লেখাপত্রে এবং এছাড়াও এটি হিন্দু দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়... |
रोमकसिद्धान्त) হলো ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞান সংক্রান্ত গ্রন্থ। গ্রন্থটি বরাহমিহির রচিত পঞ্চসিদ্ধান্তিকার পাঁচটি সিদ্ধান্তের মধ্যে একটি। রোমকসিদ্ধান্ত বাইজেন্টাইন... |
যুগেরই ফসল। গুপ্ত যুুগের আমলে অনেক পণ্ডিত ব্যক্তি যেমন কালিদাস, আর্যভট্ট, বরাহমিহির, বিষ্ণু শর্মা -এর অবির্ভাব হয়েছিলো। প্রথম চন্দ্রগুপ্ত, সমুদ্রগুপ্ত ও... |
বিক্রমাদিত্যের দরবারে উপস্থিত ছিলেন: অমরসিংহ কালিদাস ক্ষপণক ঘটকর্পর ধন্বন্তরি বরাহমিহির বররুচি বেতালভট্ট শঙ্কু অপর জনপ্রিয় কাহিনীতে ঘটকর্পরের জায়গায় ব্রহ্মগুপ্ত... |
সাংস্কৃতিক সংগঠনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বঙ্গদেশের এক নাম সমতট, বরাহমিহিরের কুর্ম্মবিভাগ গ্রন্থে বঙ্গ,উপবঙ্গ ও সমতটকে পৃথক দেশে ধরা হয়ছে,বোধ হয়... |
বশিষ্ঠসিদ্ধান্ত হলো প্রারম্ভিক ভারতীয় জ্যোতির্বিদ্যা সম্পর্কিত ব্যবস্থা, যা বরাহমিহিরের পঞ্চসিদ্ধান্তিকা এ সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এটির রচয়িতা... |
ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিসর্জন দেওয়া সামবেদে উল্লেখ আছে। ৫০০ খ্রিস্টাব্দে বরাহমিহির রচনা করেন তার অন্যতম বই বৃহৎ-সমিথা, যা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণের প্রমাণসমূহ... |
নাম পাওয়া যায়। আরও কয়েকটি প্রাচীন গ্রন্থে এই রাজ্যের উল্লেখ রয়েছে। বরাহমিহিরের লেখা বৃহৎসংহিতা (আনুমানিক খ্রীষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দী) গ্রন্থে ছয়টি পৃথক... |
প্রযোজিত করেছিলেন। এই চলচ্চিত্রটি ভারতের প্রাচীন গণিতবিদ জ্যোতিষী খনা এবং বরাহমিহির জীবনের উপর মন্মথ রায়ের গল্প অবলম্বনে তৈরি করা হয়েছিল। এই চলচ্চিত্রটি... |
গুপ্তোত্তর যুগে কোনও এক সময়ে রচিত হয়। সেই ক্ষেত্রে মনতুঙ্গ কালিদাস ও বরাহমিহিরের সমসাময়িক ছিলেন। ভোপাল ও ধরার নিকটবর্তী অনেক স্থান প্রথানুসারে মনতুঙ্গের... |
প্রতিষ্ঠিত। বেশিরভাগ হিন্দু পঞ্জিকাই ৫ম ও ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে গুপ্তযুগের আর্যভট্ট ও বরাহমিহিরের জ্যোতির্বিদ্যার ফসল। এই জ্যোতির্বিদ্যার মূল আধার ছিল প্রাচীন হিন্দু গ্রন্থ... |
বিক্রমাদিত্যের সভারত্ন বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ বরাহমিহির এবং তার পুত্রবধূ খনার নাম যুক্ত; লোকপ্রবাদ যে, এখানেই খনা ও বরাহমিহিরের বাসস্থান ছিল। এছাড়া, এখানে "দেবালয়"-এর... |