এই পাতাটি অন্য কোনো ভাষায় উপলব্ধ নয়।
"আবুল+কাশেম+ফজলুল+হক+ব্রিটিশ+আমলে+রাজনীতি" পাতাটি এই উইকিতে তৈরি করুন! এছাড়া অনুসন্ধানে পাওয়া ফলাফলগুলিও দেখুন।
আবুল কাশেম ফজলুল হক (উর্দু: ابو القاسم فضل الحق, ২৬ অক্টোবর ১৮৭৩-২৭ এপ্রিল ১৯৬২) বাঙালি আইনজীবী, লেখক এবং সংসদ সদস্য ছিলেন। বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে... |
দক্ষিণ এশিয়ায় মুসলিম জাতীয়তাবাদ (ভারতের রাজনীতি বিষয়শ্রেণী) শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী, আবুল কাশেম ফজলুল হক, জাহানারা শাহনেওয়াজ, সৈয়দ আহমদ খান। ধর্মীয় কাজী সৈয়দ রাফি মোহাম্মদ, সাইয়েদ আবুল আ'লা মওদুদী, আহমদ রেজা... |
আবুল কালাম মহিউদ্দিন আহমেদ উচ্চারণ; (উর্দু: مولانا ابوالکلام محی الدین احمد آزاد) (১১ নভেম্বর ১৮৮৮ - ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮) ছিলেন একজন বিশিষ্ট ভারতীয়... |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (সার্জেন্ট জহুরূল হক হল থেকে পুনর্নির্দেশিত) (সর্বমোট ২৪ বার) সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়। ব্রিটিশ আমলে শেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৪৬ সালের ২১ নভেম্বর। পাকিস্তান আমলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন... |
দাবি জানিয়ে একটি স্মারকলিপি দেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন শামসুল হক, কামরুদ্দিন আহমদ, আবুল কাশেম, তাজউদ্দিন আহমদ, মোহাম্মদ তোয়াহা, আজিজ আহমদ, অলি আহাদ, নঈমুদ্দিন... |
চৌধুরী এই দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। অন্যান্যদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন আবুল কাশেম ফজলুল হক। পূর্ববঙ্গের হিন্দুরাও এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় সমর্থন দেন,... |
নলিনীরঞ্জন সরকার (রাজনীতি পরিচ্ছেদ) করপোরেশনে ও সর্বভারতীয় বণিক সভায় দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৩৭ সালে এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে গঠিত বঙ্গীয় সরকারের মন্ত্রিসভার অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব... |
দেশের রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা সৃষ্টির আভাস দিয়ে তিনি বলেন, আমি রাজনীতিবিদদের জন্য রাজনীতিকে কঠিন করে তুলব। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের... |
আবু তাহের আবু সালেহ মুসা আবুল কালাম আবুল কাশেম ফজলুল হক আবুল কাসেম (ভাষা সৈনিক) আবুল খায়ের আবুল ফতেহ আবুল বরকত আবুল হুসসাম আবুল হোসেন (কবি) আব্দুল জলিল... |
১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ সরকার যে সংস্কার আইন প্রবর্তন করেছিলেন তা উদ্দেশ্য পূরণে ব্যর্থ হয়। তারপর একের পর এক আন্দোলনে ভারতীয় রাজনীতি আবর্তিত হয়। অসহযোগ... |
ব্রিটিশ রাজের ইতিহাস বলতে ভারতীয় উপমহাদেশে ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী ব্রিটিশ শাসনের সময়কালকে বোঝায়। এই শাসনব্যবস্থা চালু করা... |
পূর্ণচন্দ্র দাস (পূর্ববঙ্গের ব্রিটিশ উপনিবেশবাদ বিরোধী বিপ্লবী বিষয়শ্রেণী) সালে পুনরায় গ্রেপ্তার হয়ে ১৯৪৬ সালে মুক্তি পান। দেশ বিভাগের পর দলীয় রাজনীতি ত্যাগ করেন এবং কলকাতায় উদ্বাস্তু পুনর্বাসন বোর্ডের সদস্য হয়ে বাস্তুহারাদের... |
সংগ্রামে যোগ দেওয়ার জন্য তার শিক্ষকতা কর্মজীবন ত্যাগ করেন। প্রদেশ কংগ্রেসের আমলে ত্রিবাঙ্কুরের মানুষ একটি দায়িত্বশীল সরকারের জন্য আন্দোলন শুরু করে। সি পি... |
ভূপেন্দ্র কুমার দত্ত (পূর্ববঙ্গের ব্রিটিশ উপনিবেশবাদ বিরোধী বিপ্লবী বিষয়শ্রেণী) ১৯৭৯) ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী এবং ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবী। ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের স্বাধীনতার জন্য তিনি যুদ্ধ করেন। যুগান্তর... |
অবস্থায় ছিলেন। তিনি ৩৩ দিন অনশন ধর্মঘট করেছিলেন। দেশ বিভাগের পর দলীয় রাজনীতি ত্যাগ করেন এবং কলকাতায় উদ্বাস্তু পুনর্বাসন বোর্ডের সদস্য হয়ে বাস্তুহারাদের... |
অরবিন্দ ঘোষ (ব্রিটিশ ভারতের বন্দি ও আটক বিষয়শ্রেণী) অংশগ্রহণ করেন। এই সময় তিনি ক্রমশই ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জাতীয়তাবাদী রাজনীতি এবং বাংলায় অনুশীলন সমিতির ক্রমবর্ধমান বিপ্লবী আন্দোলনের সঙ্গে জড়িয়ে... |
অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচীতে মহাত্মা গান্ধীর সাথে মতে মিল না হওয়ায় তিনি রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ান। তিনি ব্রাহ্মত্ব কোনোদিন ত্যাগ করেননি কিন্তু ক্রমে ক্রমে... |
সুভাষচন্দ্র বসু (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বিষয়শ্রেণী) একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন এবং ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের সত্বর ও পূর্ণ স্বাধীনতার দাবি জানাতে থাকেন। ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ তাঁকে এগারো বার কারারুদ্ধ করে।... |
করেছিলেন, তিনি ছিলেন সে দলের বৈদেশিক দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত নেতা ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশেষজ্ঞ। বালেশ্বর যুদ্ধে যতীন্দ্রনাথের মৃত্যু হলে যুগান্তর দলের দায়িত্ব... |
বল্লভভাই পটেল (ব্রিটিশ ভারতের বন্দি ও আটক বিষয়শ্রেণী) করেন। আইনি দক্ষতার জন্য তাকে ব্রিটিশ সরকার অনেক লাভজনক পদে প্রস্তাব দিয়েছিল তবে তিনি সব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তিনি ব্রিটিশ সরকার এবং তাদের আইনের কট্টর... |