মুহাম্মদ শাহ (ফার্সি: ناصرالدین محمد شاه) (১৭০২ – ১৭৪৮) ১৭১৯ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৭৪৮ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে পর্যন্ত ভারতের মুঘল সম্রাট ছিলেন। তিনি বাহাদুর শাহ প্রথমের নাতি ছিলেন। তিনি মাত্র ১৭ বছর বয়সে সাইদ ভাতৃগণের সাহায্যে সিংহাসনে বসেছিলেন, পরবর্তীকালে তাদের অভ্যুত্থানেই তিনি সিংহাসনচ্যুত হন।
মুহাম্মদ শাহ | |||||
---|---|---|---|---|---|
১২তম মুঘল সম্রাট | |||||
রাজত্ব | ২৭ সেপ্টেম্বর ১৭১৯ থেকে ২৬ এপ্রিল ১৭৪৮ | ||||
পূর্বসূরি | রাফি উদ-দৌলত | ||||
উত্তরসূরি | আহমেদ শাহ বাহাদুর | ||||
জন্ম | ১৭ আগস্ট ১৭০২ ফাতেহপুর | ||||
মৃত্যু | ২৬ এপ্রিল ১৭৪৮ ( বয়স ৪৫ ) দিল্লি | ||||
সমাধি | নিজামুদ্ আওলিয়ার সমাধী | ||||
দাম্পত্য সঙ্গী | ৪জন | ||||
| |||||
রাজবংশ | মুঘল | ||||
পিতা | খুজিস্তা আখতার জাহান শাহ | ||||
মাতা | ফখর-উন-নিসা বেগম | ||||
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম |
তার রাজত্বকালে, মুঘল সম্রাজ্য ছোট ছোট কয়েকটি আঞ্চলিক রাজ্যে ভাগ হয়ে গিয়েছিল এবং এদের উপর সম্রাটের তেমন কর্তৃত্বও ছিলনা, প্রতিটি রাজ্য তার নিজস্ব শাসক রাজত্ব করতো, তাই এ সম্রাটের সময়ই সার্বিক ভাবে মুঘল সম্রাটের ক্ষমতার পতন শুরু হয়।
দুর্বল প্রশাসনিক অবস্থার সুবিধা নিয়ে পারস্যের নাদির শাহ এই সময় মুঘল সাম্রাজ্যে আক্রমণ করেন ও কোহিনুর , ময়ূর সিংহাসন প্রভূত জিনিস লুট করে নিয়ে যান।
১৭৪৮ এর ম্যানুপুরের যুদ্ধে প্রভূত ক্ষয় ক্ষতি হয়। তার শোকে সম্রাটের মৃত্যু হয়। তার হিন্দু তৃতীয় স্ত্রী উধাম বাঈ (পরবর্তীতে কুদসিয়া বেগম) এর পুত্র আহমেদ শাহ বাহাদুর মসনদে বসেন।
পূর্বসূরী: মুহাম্মদ ইব্রাহিম | মুঘল সম্রাট ১৭২০ - ১৭৪৮ | উত্তরসূরী: আহমেদ শাহ বাহাদুর |
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article মুহাম্মদ শাহ, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.