কোইনে গ্রিক

একসময় গ্রীসের প্রচলিত সাধারণ ভাষা গ্রিক ( ইউকে: /ˈkɔɪniː/; আধুনিক গ্রিক: Ελληνιστική Κοινή 'সাধারণ গ্রিক' , elinistiˈci ciˈni) আরও বিভিন্ন নামেও পরিচত ছিল যেমন— অ্যালেকজান্ডারিয়ান উপভাষা, সাধারণ আত্তীয়, হেলেনিস্টিক বা বাইবেলীয় গ্রিক। হেলেনিস্টিক যুগে, রোমান সাম্রাজ্যে এবং প্রারম্ভিক বাইজেনটাইন সাম্রাজ্যের কালে গ্রিক ভাষার সুপ্রা-আঞ্চলিক রূপ বলা এবং লেখা হত।

কোইনে গ্রিক
হেলেনিস্টিক গ্রীক বা কোইন গ্রীক: এমন এলাকা যেখানে গ্রীক ভাষাভাষীরা সম্ভবত সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল। একটি উল্লেখযোগ্য গ্রীক সংখ্যালঘু সহ তীব্রভাবে নরকীয় এলাকা।
কোইন গ্রিক
Κοινὴ Ἑλληνική
অঞ্চল পূর্ব ভূমধ্যসাগর এবং মধ্য প্রাচ্য
যুগ ৩৩৬ খ্রীস্টপূর্ব - ৩০০ খ্রিস্টাব্দ (১৪৫৩ সাল পর্যন্ত বাইজেন্টাইনের সরকার ভাষা হিসেবে ব্যবহার); মধ্যযুগীয় গ্রীক ভাষায় বিকাশ, গ্রীক অর্থোডক্স এবং গ্রীক ক্যাথলিক চার্চের পবিত্র ভাষা হিসেবে টিকে আছে
প্রারম্ভিক রূপ
গ্রিক বর্ণমালা
ভাষার কোড
ISO ৬৩৯-২ grc
ISO ৬৩৯-৩ ( ecg প্রস্তাবিত)
ভাষাতাত্ত্বিক তালিকা
grc-koi
গ্লোট্টোলগ নেই

এটি খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের বিজয়ের পর গ্রীক ভাষার বিস্তার থেকে উদ্ভূত হয়েছিল এবং পরবর্তী শতাব্দীতে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল এবং মধ্যপ্রাচ্যের বেশিরভাগ অংশের যোগাযোগের ভাষা হিসেবে কাজ করেছিল।এটি মূলত আত্তীয় এবং প্রায় কাছাকাছি থাকা আইয়োনীয় বক্তৃতা ফর্মের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছিল, অন্যান্য রূপগুলির সাথে উপভাষা সমতলকরণের মাধ্যমে বিভিন্ন সংমিশ্রণ নিয়ে আসা হয়েছিল।


কোইন গ্রিক রক্ষণশীল সাহিত্যিক ফর্ম থেকে বেরিয়ে গিয়ে সেই সময়কার কথ্য আঞ্চলিক ভাষার শৈলী পর্যন্ত সাহিত্যে অন্তর্ভুক্ত করে।বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের প্রভাবশালী ভাষা হিসাবে থাকায় এটি মধ্যযুগীয় গ্রীক থেকে আরও বিকশিত হয়েছিল, যা পরে আধুনিক গ্রীক ভাষায় পরিণত হয়েছিল।

কোইন ভাষা প্লুটার্ক এবং পলিবিয়াসের মতো পণ্ডিতদের লেখার মাধ্যমে উত্তর-ধ্রুপদী গ্রীক সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছিল। কোয়েন হল খ্রিস্টান নিউ টেস্টামেন্টের ভাষা, সেপ্টুয়াজিন্টের (খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতাব্দীর হিব্রু বাইবেলের গ্রীক অনুবাদ) এবং চার্চ ফাদারদের প্রাথমিক খ্রিস্টীয় ধর্মতত্ত্ব লেখার ভাষা।এই কারণেই কোইন গ্রীক ভাষা "বাইবেলীয়", "নিউ টেস্টামেন্ট", "এক্লেসিয়াসটিক" বা "পেট্রিস্টিক" গ্রীক নামেও পরিচিত। রোমান সম্রাট মার্কাস অরেলিয়াসও কোইন গ্রীক ভাষায় তাঁর ব্যক্তিগত চিন্তাধারা লিখেছিলেন। সেই লেখাটি এখন দ্য মেডিটেশন নামে পরিচিত। গ্রীক অর্থোডক্স চার্চের উপাসনামূলক ভাষা হিসেবে কোইন গ্রীক ভাশা ব্যবহার করা এখনও অব্যাহত রয়েছে।

তথ্যসূত্র

Tags:

গ্রিক ভাষাগ্রিসব্রিটিশ ইংরেজিসাহায্য:আধ্বব/ইংরেজি

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকম্পিউটার কিবোর্ডআস-সাফাহঅণুজীবরামপ্রসাদ সেনকুমিল্লাগণতন্ত্রমৌলিক পদার্থপৃথিবীজাতীয় স্মৃতিসৌধশুক্র গ্রহব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাবাংলাদেশের মেডিকেল কলেজসমূহের তালিকাম্যানচেস্টার সিটি ফুটবল ক্লাববাংলাদেশের সংবাদপত্রের তালিকাইবনে বতুতাঅব্যয় পদসমাসমহাদেশযোনি পিচ্ছিলকারকরাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড স্কুল এন্ড কলেজবাংলাদেশের অর্থনীতিদ্বৈত শাসন ব্যবস্থাচাকমাআয়তন অনুযায়ী ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলসমূহের তালিকাইসলাম ও হস্তমৈথুনইসলামের ইতিহাসমুমতাজ মহলমুতাজিলাকুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টবাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরব্রিটিশ রাজের ইতিহাসইমাম বুখারীফজরের নামাজসহীহ বুখারীবাংলাদেশের রাজনৈতিক দলসমূহের তালিকাবগুড়া জেলাবঙ্গভঙ্গ আন্দোলনধর্মীয় জনসংখ্যার তালিকাবাংলাদেশের নদীর তালিকাসাকিব আল হাসানফেনী জেলাআসসালামু আলাইকুমবাংলাদেশ সরকারমিমি চক্রবর্তীসেলজুক রাজবংশরঙের তালিকাঘূর্ণিঝড়আরব্য রজনীদাজ্জালশিশ্ন বর্ধনবাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডবাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরদের তালিকাচেন্নাই সুপার কিংসপ্রাকৃতিক দুর্যোগউদ্ভিদকোষআলিবাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পদবিস্নায়ুযুদ্ধডিএনএবাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবনোরা ফাতেহিবাবরগায়ত্রী মন্ত্রজান্নাতুল ফেরদৌস পিয়াইন্সটাগ্রামশক্তিকারামান বেয়লিকশিব নারায়ণ দাসমানব দেহআল্লাহউপন্যাসবাংলাদেশী টাকাচুম্বকআব্বাসীয় স্থাপত্যপ্রোফেসর শঙ্কুতরমুজবাংলাদেশের সংবিধানকাজী নজরুল ইসলাম🡆 More