আনন্দবাজার পত্রিকা পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত একটি শতাব্দী প্রাচীন ভারতীয় দৈনিক পত্রিকা। কলকাতার এবিপি প্রাইভেট লিমিটেড এর প্রকাশক। প্রকাশ-সংখ্যার ভিত্তিতে এটি ভারতে বাংলা ভাষায় বহুল প্রচারিত দৈনিক। কলকাতা, নয়া দিল্লি, ভুবনেশ্বর, রাঁচি, শিলিগুড়ি ও ভারতের অন্যান্য শহর থেকে নিয়মিত এটি দশ লক্ষেরও অধিক সংখ্যায় প্রচারিত হয়। ইন্ডিয়ান রিডারশিপ সার্ভে অনুসারে, পত্রিকাটি ১৫৬ লাখ মানুষ পাঠ করেন।
এই নিবন্ধটির বর্ণনা ভঙ্গি উইকিপিডিয়ার বিশ্বকোষীয় বর্ণনা ভঙ্গি প্রতিফলিত করেনি। এই ব্যাপারে নির্দিষ্ট আলোচনা আলাপ পাতায় পাওয়া যেতে পারে। নির্দেশনা পেতে সঠিক নিবন্ধ লেখার নির্দেশনা দেখুন। (জুন ২০২০) |
ধরন | দৈনিক পত্রিকা |
---|---|
ফরম্যাট | ব্রডশিট |
মালিক | এবিপি গ্রুপ |
প্রধান সম্পাদক | অতিদেব সরকার |
সম্পাদক | ঈশানী দত্ত রায় |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৩ মার্চ, ১৯২২ |
ভাষা | বাংলা ভাষা |
সদর দপ্তর | কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত |
প্রচলন | ৮,০২,২৮৯ (জুন ২০২২ অনুযায়ী) |
সহোদর সংবাদপত্র | দ্য টেলিগ্রাফ |
ওসিএলসি নম্বর | 187024438 |
ওয়েবসাইট | আনন্দবাজার পত্রিকার ইন্টারনেট সংস্করণ |
আনন্দবাজার পত্রিকা যাত্রা শুরু করেছিল ১৩ মার্চ, ১৯২২ (২৯ শে ফাল্গুন, ১৩২৮ বঙ্গাব্দ)। আনন্দবাজার পত্রিকার আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল দোলযাত্রার দিন সান্ধ্য দৈনিক হিসাবে। মূল্য ছিল দু’পয়সা। ছাপা হত ১৯১৪ সালে সুরেশচন্দ্র মজুমদার প্রতিষ্ঠিত ৭১/১,মির্জাপুর স্ট্রিটের শ্রীগৌরাঙ্গ প্রেস হতে। প্রথম সংখ্যাটি ছাপা হয়েছিল পুরোপুরি লাল কালিতে। যাকে ব্রিটিশ সরকারের মুখপত্র ইংলিশম্যান এক 'বিপদ সংকেত' বলে ভেবেছিল। ইংলিশম্যানের এই দূরদৃষ্টির প্রশংসা না-করে উপায় নেই। কেননা, আনন্দবাজার পত্রিকা দেশের স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে নির্ভীক ও আপোসহীন মনোভাব নিয়ে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ভিতে কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছিল। ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দের ১লা জুন হতে এর প্রকাশনা সকালে হতে থাকে।
প্রাক্-স্বাধীনতা যুগে আনন্দবাজার পত্রিকা ছিল জাতীয়তাবাদের উদ্গাতা, স্বাধীনতা পরবর্তী কালে সে দাঁড়িয়েছে এই বাংলা ও তার মানুষদের সার্বিক উন্নয়নের পক্ষে। পক্ষপাতহীন মতামত, গঠনমূলক সমালোচনা, অদম্য সাহস ও আপসহীন মনোভাব এ হল মাত্র কয়েকটা দিক, যা আনন্দবাজার পত্রিকাকে করে তুলেছে 'বাঙলার মুখপাত্র'।
১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে প্রেস কমিশন আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেশের একক সংস্করণের সর্বাধিক প্রচারিত সংবাদপত্র হিসাবে ঘোষণা করে।
বিভিন্ন সময়ে যারা শতাব্দী প্রাচীন এই পত্রিকাটির সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেন তারা হলেন -
আনন্দবাজার পত্রিকায় অধিকাংশ বাংলা শব্দের ক্ষেত্রেই পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি কর্তৃক সংস্কারকৃত বানানবিধি গৃহীত হয়েছে। কেবল অবঙ্গভাষী ব্যক্তিবর্গের নাম এবং বহির্বঙ্গের কোনো স্থাননামের ক্ষেত্রে এই পত্রিকা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিত্বের মাতৃভাষায় অথবা সংশ্লিষ্ট স্থানে প্রচলিত ভাষায় প্রচলিত বানান এবং উচ্চারণ অনুসারে শব্দটির প্রতিবর্ণীকরণ করে থাকে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
পত্রিকাটির একটি জনপ্রিয় ওয়েব সংস্করণ আছে। এর পূর্ববর্তী সংস্করণটি কেবলমাত্র ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজারের মাধ্যমে দেখা সম্ভব ছিল। কিন্তু ১ জুন, ২০১১ থেকে সাইটটি ইউনিকোডে রূপান্তরিত হওয়ায় যে কোন ব্রাউজার ব্যবহারের মাধ্যমে এটি পাঠ করা সম্ভব।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article আনন্দবাজার পত্রিকা, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.