এই পাতাটি অন্য কোনো ভাষায় উপলব্ধ নয়।
"রামকৃষ্ণ+পরমহংস+জীবনী" পাতাটি এই উইকিতে তৈরি করুন! এছাড়া অনুসন্ধানে পাওয়া ফলাফলগুলিও দেখুন।
রামকৃষ্ণ পরমহংস (শুনুন) (১৮ ফেব্রুয়ারি ১৮৩৬ – ১৬ আগস্ট ১৮৮৬) পূর্বাশ্রমের নাম গদাধর চট্টোপাধ্যায় । ঊনবিংশ শতকের এক প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি যোগসাধক,... |
হল রামকৃষ্ণ পরমহংসের সর্বপ্রথম রচিত জীবনী গ্রন্থগুলির একটি। ধর্ম-বিশেষজ্ঞ নরসিংহ শীল ও জেফরি কৃপালের মতে, রামচন্দ্র দত্ত রচিত বইটি রামকৃষ্ণ পরমহংসের সবচেয়ে... |
মদীয় আচার্যদেব (রামকৃষ্ণ পরমহংসের জীবনী বিষয়শ্রেণী) মূলত রামকৃষ্ণ পরমহংসের জীবনকথা ও উপদেশ আলোচনা করেছেন। তবে বিবেকানন্দ জানতেন পাশ্চাত্যের, মূলত যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্যের সাধারণ মানুষ রামকৃষ্ণ পরমহংস বা... |
সালে রামকৃষ্ণ পরমহংস কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত রামকৃষ্ণ মঠ প্রধানত আধ্যাত্মিক প্রশিক্ষণ ও সংঘের শিক্ষা প্রসারের জন্য কাজ করে। ১৮৯৭ সালে বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মিশন... |
কল্পতরু উৎসব (রামকৃষ্ণ মিশন বিষয়শ্রেণী) ১৮৮৬ সালের ১ জানুয়ারি এই উৎসব শুরু হয়েছিল। এই দিন রামকৃষ্ণ পরমহংস তাঁর অনুগামীরা ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংস কে ঈশ্বরের অবতার বলে ঘোষণা করেছিলেন। বিভিন্ন জায়গায়... |
‘শিবজ্ঞানে জীবসেবা’। রামকৃষ্ণ পরমহংসের শিক্ষার মূল উপজীব্যই ছিল একেশ্বরবাদ এবং সকল ধর্মমতের সত্যতা উপলব্ধি ও সমন্বয়। রামকৃষ্ণ পরমহংসের মতে, ঈশ্বর-উপলব্ধি... |
বেলুড় মঠ (রামকৃষ্ণ পরমহংস বিষয়শ্রেণী) বেলুড় মঠ হল রামকৃষ্ণ পরমহংসের প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের প্রধান কার্যালয়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়া... |
ব্যতীত রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের ষোড়শ সাক্ষাৎশিষ্য ছিলেন, যারা রামকৃষ্ণ পরমহংসের উপদেশ অনুযায়ী সন্ন্যাস গ্রহণ করেন। ভক্তগণের কাছে তারা পরমহংসের দূত নামেও... |
শ্রীরামকৃষ্ণ দর্শনম্ (রামকৃষ্ণ পরমহংস বিষয়শ্রেণী) প্রতি উদাসীন রামকৃষ্ণ পরমহংসের দেহত্যাগের মধ্যে দিয়ে এই চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে। বিঘ্নেশ – শিশু রামকৃষ্ণ শশীকুমার – রামকৃষ্ণ পরমহংস দেলহি গণেশ রবীন্দ্রনাথ... |
দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িতে স্বামী বিবেকানন্দের প্রার্থনা (রামকৃষ্ণ পরমহংস বিষয়শ্রেণী) বিবেকানন্দের প্রার্থনা হল স্বামী বিবেকানন্দের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ১৮৮৪ সালে রামকৃষ্ণ পরমহংস নরেন্দ্রনাথ দত্তকে (স্বামী বিবেকানন্দের পূর্বাশ্রমের... |
বরানগর মঠ (রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের শাখাকেন্দ্র বিষয়শ্রেণী) রামকৃষ্ণ মঠ, বরানগর বা বরানগর মঠ হল রামকৃষ্ণ সংঘের প্রথম মঠ। রামকৃষ্ণ পরমহংসের দেহত্যাগের পর গৃহী ভক্তেরা তার সন্ন্যাসী শিষ্যদের জন্য অর্থসাহায্য বন্ধ... |
স্বামী বিবেকানন্দ (রামকৃষ্ণ পরমহংস বিষয়শ্রেণী) সে-ই ইদানীং এ শরীরে রামকৃষ্ণ... " ১৮৮৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ অগাস্ট শেষরাত্রে কাশীপুরেই রামকৃষ্ণ পরমহংস দেব প্রয়াত হন। রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের মৃত্যুর পর তার... |
পরমহংস যোগানন্দ (৫ জানুয়ারি ১৮৯৩ - ৭ মার্চ ১৯৫২) ছিলেন একজন হিন্দু সন্ন্যাসী, যোগী এবং গুরু। তার প্রতিষ্ঠিত আধ্যাত্মিক সংস্থা যোগদা সৎসঙ্গ সোসাইটি অফ... |
কামারপুকুর (রামকৃষ্ণ পরমহংস বিষয়শ্রেণী) গ্রামে ঊনবিংশ শতাব্দীর হিন্দু ধর্মগুরু রামকৃষ্ণ পরমহংসের পৈত্রিক বাড়ি ও জন্মস্থান অবস্থিত। রামকৃষ্ণ পরমহংসের স্ত্রী সারদা দেবীর জন্মস্থান জয়রামবাটী... |
শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত (রামকৃষ্ণ পরমহংস বিষয়শ্রেণী) করেছিলেন। তের বছর বয়স থেকে তিনি ডায়েরি লিখতেন। ১৮৮২ সালে রামকৃষ্ণ পরমহংসের সঙ্গে তার আলাপ হয়। রামকৃষ্ণের ব্যক্তিত্বে আকর্ষিত হয়ে মহেন্দ্রনাথ তার কথোপকথন ও... |
উদ্বোধন (পত্রিকা) (রামকৃষ্ণ মিশন বিষয়শ্রেণী) বা মায়ের বাড়ি নামে পরিচিত। এই বাড়িটির একাংশ ব্যবহৃত হত রামকৃষ্ণ পরমহংসের পত্নী তথা রামকৃষ্ণ মিশনের সংঘজননী সারদা দেবীর কলকাতা বাসভবন হিসেবে। স্বামী ত্রিগুণাতীতানন্দ... |
স্বামী ব্রহ্মানন্দ (রামকৃষ্ণ পরমহংস বিষয়শ্রেণী) বাঙালি সন্ন্যাসী ও রামকৃষ্ণ পরমহংসের অন্যতম প্রধান শিষ্য। শ্রীরামকৃষ্ণ তাকে নিজের ভাবসন্তানের মর্যাদা দেন। পরবর্তীকালে তিনি রামকৃষ্ণ মিশনের প্রথম অধ্যক্ষ... |
কাউন্সিলের অপর এক সদস্য। ১৯১১ সালে রামকৃষ্ণ গোপাল ভাণ্ডারকর সি.আই.ই সম্মানে ভূষিত হন। ১৮৫৩ সালে ছাত্রাবস্থায় ভাণ্ডারকর পরমহংস সভা নামে একটি উদারপন্থী সংগঠনের... |
জয়রামবাটী (রামকৃষ্ণ পরমহংস বিষয়শ্রেণী) একটি গ্রাম। ১৮৫৩ সালে জয়রামবাটী গ্রামে রামকৃষ্ণ পরমহংসের পত্নী সারদা দেবীর জন্ম হয়েছিল। রামকৃষ্ণ পরমহংসের অনুগামীদের কাছে এই গ্রামটি তাই একটি তীর্থস্থানের... |
জানিয়েছেন। বিবেকানন্দ ছিলেন রামকৃষ্ণ পরমহংসের শিষ্য। রামকৃষ্ণ পরমহংসের শিক্ষা প্রসারিত করার উদ্দেশ্যে বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন... |