এই পাতাটি অন্য কোনো ভাষায় উপলব্ধ নয়।
উইকিপিডিয়া-এ "মহাযান" নামে একটি পাতা রয়েছে৷ অন্যান্য অনুসন্ধানের ফলাফলও দেখুন।
মহাযান (/ˌmɑːhəˈjɑːnə/; সংস্কৃত: महायान /ˌməhɑːˈjɑːnə/; অর্থ: "মহৎ পন্থা") হল বৌদ্ধধর্মের প্রধান দুটি অধুনা প্রচলিত শাখাসম্প্রদায়ের অন্যতম (অপর সম্প্রদায়টির... |
মহাযান সূত্রাবলি হল বৌদ্ধ সূত্র শাস্ত্রের একটি বিস্তারিত বর্গ, যা মহাযান বৌদ্ধধর্মে প্রামাণ্য ও বুদ্ধবচন ("বুদ্ধের বাণী") হিসেবে স্বীকৃত। এই সূত্রগুলি... |
মহাযান মহাপরিনির্বাণসূত্র বা নির্বাণসূত্র হলো বুদ্ধ প্রকৃতি শ্রেণীর মহাযান বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ। সূত্রটির প্রকৃত শিরোনাম ছিলো মহাপরিনির্বাণমহাসূত্র (নিখুঁত... |
হয়। খ্রিস্টীয় ১ম বা ২য় শতাব্দীতে এই শব্দটির প্রচলন ঘটেছিল। সাধারণভাবে ‘মহাযান’ (আক্ষরিক অর্থে ‘মহৎ যান’) শব্দটির বিপরীত শব্দ হিসেবে এই শব্দটি ব্যবহৃত... |
বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ (মহাযান ধর্মগ্রন্থ পরিচ্ছেদ) ঢুকে পড়বে। যেমন, অজিতসেন সূত্র ইত্যাদি তথাকথিত “প্রাক-মহাযানী” ধর্মগ্রন্থগুলির মধ্যে মহাযানী ধর্মগ্রন্থের সঙ্গে যুক্ত হারানো কিছু প্রধান বৈশিষ্ট্য দেখা... |
ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন। সংস্কৃত সাহিত্যের উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক অশ্বঘোষ বৌদ্ধ মহাযান সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা রূপে কীর্তিত হয়ে থাকেন। সাধারণভাবে তাকে... |
মহাসাংঘিক (মহাযান বৌদ্ধধর্মের সঙ্গে সম্পর্ক পরিচ্ছেদ) সাহিত্য প্রাচীন সংস্করণগুলিকে বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করেছিল। অনেক গবেষকের মতে, মহাযান বৌদ্ধধর্মের আদি বিকাশের সঙ্গে মহাসাংঘিক সম্প্রদায়ের যোগসূত্র রয়েছে। মহাসাংঘিক... |
মঞ্জুশ্রী হলেন বৌদ্ধধর্মের মহাযান এবং বজ্রযান শাখায় পূজিত এক বোধিসত্ত্ব। ইনি প্রজ্ঞা অর্থাৎ জ্ঞানের স্বরূপ। ইনি স্বয়ং শাশ্বত বুদ্ধত্বের আধার এবং বজ্রযান... |
প্রজ্ঞাপারমিতা (মহাযান সূত্র বিষয়শ্রেণী) প্রজ্ঞাপারমিতা কথাটির মহাযান পন্থীয় বৌদ্ধধর্মের মতে অর্থ হল 'জ্ঞানর পরিপূর্ণতা'। প্রজ্ঞাপারমিতা নিখুঁত ভাবে বাস্তবতাকে খোঁজার পথটিকে বোঝায়, সঙ্গে একটি... |
প্রতিষ্ঠাতা লোকক্ষেম (১৭৮ খ্রিষ্টাব্দ) চীনের রাজধানী লোয়াং-এ যান। তিনিই প্রথম মহাযান বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থগুলি চীনা ভাষায় অনুবাদ করেন। মহাবংশ (অধ্যায় ২৯) অনুসারে... |
নিংমা, কাগিয়ু, গেলুগ এবং সাক্য। বৌদ্ধধর্মের এই সকল ধারাই তিনটি মূল শাখা মহাযান, হীনযান এবং বজ্রযানের শিক্ষার আদর্শ বহন করে চলেছে। যদিও গেলুগ ধারার মত কোন... |
বোধিসত্ত্ব (মহাযান বৌদ্ধধর্ম পরিচ্ছেদ) হয়েছেন। বৌদ্ধ ধর্মের বিভিন্ন শাখায় বোধিসত্ত্বের বহুবিধ ব্যাখ্যা থাকলেও মহাযান বৌদ্ধধর্ম মতে বোধিসত্ত্ব হলেন তিনিই যিনি জগতের কল্যাণার্থ স্বয়ং নির্বাণলাভ... |
করুণাময় অবলোকিতেশ্বরের উদ্দেশে উচ্চারিত পবিত্র মন্ত্র। এই মন্ত্র তিব্বতি মহাযান বৌদ্ধধর্মে সর্বাপেক্ষা পবিত্রতর মন্ত্র হিসেবে গণ্য হয়। সাধারণত চতুর্ভূজ... |
ক্ষমতা: অনিত্য (অস্থিরতা), দুঃখ (অতৃপ্তি বা কষ্ট), এবং অনাত্মন্ (অ-স্ব)। মহাযান গ্রন্থগুলি এটিকে "শূন্যতাকে বোঝা" হিসাবে বর্ণনা করে। এটি বৌদ্ধধর্মের ত্রিমুখী... |
বৌদ্ধ ধর্মের ইতিহাস নানা ধরনের ভাববাদি আন্দোলনের উন্নয়ন যেমনঃ থেরবাদ, মহাযান ও বজ্রযানের মতো বৌদ্ধ ধর্মের অন্যান্য শাখার উত্থান ও পতনের মধ্য দিয়ে চিহ্নিত।... |
চতুরার্য সত্য প্রতীত্যসমুৎপাদের বারো নিদানের প্রথম নিদান মহাযান ঐতিহ্যমতে ত্রিবিষের একটি মহাযান অভিধর্মকোশ মূল ছয় ক্লেশের একটি থেরবাদ ঐতিহ্যমতে দশ সংযোজনের... |
করুণা (মহাযান বৌদ্ধধর্ম পরিচ্ছেদ) মানে হল একটি সুখী বর্তমান জীবন এবং স্বর্গীয় পুনর্জন্ম অর্জনের একটি পথ। মহাযান বৌদ্ধদের জন্য করুণা গুণটি একজন বোধিসত্ত্বের জন্য একটি সহ-পূর্বশর্ত। থেরবাদ... |
সম্প্রদায় মতবাদ ও সন্ন্যাস প্রথার নিয়মানুবর্তিতার ব্যাপারে রক্ষণশীল। এখানেই মহাযান ও বজ্রযান সম্প্রদায়ের তাঁদের প্রধান পার্থক্য। ১৯শ শতাব্দীতে ধ্যান অনুশীলন... |
মহাযানের বোধিসত্ত্ব পথের লক্ষ্য হল সম্পূর্ণ বুদ্ধত্ব, যাতে একজন ব্যক্তি সমস্ত অনুভূতিশীল প্রাণীকে দুঃখের অবসানের পথ শিখিয়ে উপকৃত করতে পারে। মহাযান তত্ত্ব... |
ভারতীয় মহাযানের অসংখ্য ব্যক্তিত্বকে চিত্রিত করে। দক্ষিণ থাইল্যান্ডের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন (যেমন ফ্রা ফিম এবং নাকন শ্রী থামমারাজ) এই অঞ্চলে মহাযান বৌদ্ধধর্মের... |