জাইগোট তথ্যসূত্র

পার্থক্যবিহীন জাইগোটের মাঝে নারী বা পুরুষের মধ্যকার পার্থক্যসূচক বৈশিষ্ট্যগুলো সুস্পষ্টরূপে বেড়ে ওঠার প্রক্রিয়া। নারী এবং পুরুষ জাইগোট থেকে ফেটাসে পরিণত...

গ্যামেটোফাইট তৈরি করে যা শেষ পর্যন্ত গ্যামেট তৈরি করে। দুটি গ্যামেট মিলে একটি জাইগোট তৈরি করে যা একটি নতুন স্পোরোফাইটে বিকশিত হয়। এই চক্রটি প্রজন্মের বিকল্প...

মিলনে ডিপ্লয়েড (2n) জাইগোট-এর জন্ম হয়। কাজেই হ্যাপ্লয়েড জীবের ক্ষেত্রে প্রজাতির বৈশিষ্ট্য রক্ষার নিমিত্তে নিষেকের পর জাইগোটে মিয়োসিস হয়। উচ্চ শ্রেণীর...

হ্যপ্লয়েড ক্রোমোসোম ধারণ করে থাকে। নিষিক্ত ডিম্বাণু ডিপ্লয়েড যা প্রথমে জাইগোট গঠন করে যা পরবর্তিতে ভ্রূন এবং শিশু জীবে পরিনত হয়। উন্নত প্রানীতে ডিম্বাণু...

হয়। অর্থাৎ জীবের পুরুষ বা স্ত্রী জননকোষ হ্যাপ্লয়েড হয়ে থাকে। পরবর্তীতে জাইগোট সৃষ্টির সময় দুটি হ্যাপ্লয়েড কোষ মিলিত হয়ে একটি ডিপ্লয়েড কোষের সৃষ্টি...

পরিবর্তে একটি পরিণতি যেখানে এগুলো সরাসরি জিনের প্রবাহকে বাধা দেয় (যেমন জাইগোট গঠনোত্তর বাধা)। তদুপরি, অন্যান্য (সাদৃশ্যপূর্ণ) গণগুলোর মতো একই ধরনের ফাইলোজেনেটিক...

(নিষিক্তকরণ) স্ব- বা আন্তঃ-পরাগায়নের মাধ্যমে ঘটতে পারে। নিষিক্তকরণ একটি ডিপ্লয়েড জাইগোট গঠনের দিকে পরিচালিত করে যা তারপর বহির্গামী বীজের মধ্যকার একটি ভ্রূণে বিকশিত...

ক্রোমোজোম বহন করে। (এসআরওয়াই) নামক একটি জিন ওয়াই ক্রোমোজমে থাকে। এটাই জাইগোটকে পুরুষ হওয়ার দিকে ধাবিত করে। এই প্রক্রিয়াটা শুরু হয় নিষেক এর পরপরই। এটা...

সাথে মিলিত হওয়ার পরে একটি নতুন জীব বিকাশ লাভ করে, যা একটি টোটিপোটেন্ট জাইগোট হিসাবে শুরু হয়। মানব শুক্রাণু হ্যাপ্লয়েড কোষ অর্থাৎ এতে ক্রোমোসোমের সংখ্যা...

শুক্রাণু) সাথে মিলিত হয়। নিষেকের পরে, স্ত্রী ও পুং জননকোষের সম্মিলিত বস্তুটিকে জাইগোট (ভ্রূণবীজ) বলা হয়। সাধারণত যৌনমিলনের পরে স্ত্রী ও পুং জননকোষের সম্মিলন...

বিকাশ: কোনো জীবের দেহে কোষের সংখ্যা মাইটোসিসের মাধ্যমে বৃদ্ধি পায়। এককোষী জাইগোট থেকে একটি বহুকোষী জীবের সৃষ্টি ও বিকাশের জন্য মাইটোসিস ভিত্তি হিসেবে কাজ...

মার্তৃগর্ভে একটি ডিম্বাণু একটি শুক্রাণু দিয়ে নিষিক্ত হওয়ার পর যদি সেই কোষটি (জাইগোট) দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে বড় হতে থাকে তবে সেই সন্তানরা হয় মনোজাইগোটিক যমজ।...