হিগস বোসন বা হিগস কণা বা ঈশ্বর কণা (ইংরেজি ভাষায়: Higgs boson বা Higgs particle; God Particle) পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেলের প্রস্তাবিত মৌলিক কণা। হিগস ক্ষেত্র এবং তার সহযোগী হিগস বোসন অস্তিত্ব সহজ কয়েকটি পদ্ধতির মাধ্যমে কীভাবে কিছু প্রাথমিক কণা ভর আছে ব্যাখ্যা করা হবে।স্ট্যান্ডার্ড মডেল বলছে এই কণার হিগস ক্ষেত্র, যা অ শূন্য শক্তি আছে সর্বত্র এমনকি অন্যথায় ফাঁকা জায়গাও, সাথে আলাপচারিতার দ্বারা ভর অর্জন। এর আবিষ্কারক হলেন পিটার হিগস।
গঠন | মৌলিক কণিকা |
---|---|
পরিসংখ্যান | বোসনীয় |
অবস্থা | ২০১২ সালে ১২৫ GeV ভর সহ একটি নতুন কণা আবিষ্কৃত হয়েছিল এবং পরে আরও নির্ভুল পরিমাপের সাথে হিগস বোসন বলে নিশ্চিত করা হয়েছিল। |
প্রতীক | H0 |
তত্ত্ব | R. Brout, F. Englert, P. Higgs, G. S. Guralnik, C. R. Hagen, and T. W. B. Kibble (1964) |
আবিষ্কার | Large Hadron Collider (2011–2013) |
ভর | ১২৫.১৮ ± ০.১৬ GeV/c2 |
জীবনকাল গড় | ১.৫৬×১০−২২ s (predicted) |
মধ্যে ক্ষয় |
|
ইলেকট্রিক চার্জ | ০ e |
Colour charge | ০ |
স্পিন | ০ |
Weak isospin | −+১/২ |
Weak hypercharge | +১ |
সমতা | +১ |
হিগস বোসনকে বিখ্যাত ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী পিটার হিগস এর নামে এর নামকরণ করা হয়েছে। এটি বোসন কণাগুলোর অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এটি সত্যেন্দ্রনাথ বসুর নামে সঙ্গে মিল আছে। (তাত্ত্বিকভাবে) এর আবিষ্কার করার জন্য পিটার হিগসের নামে নামকরণ করা হয়েছে। কিন্তু এর আবিষ্কারের সঙ্গে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর কোনো সম্পর্ক নেই।
পিটার হিগজ ১৯৬৪ সালে এর ধারণা প্রদান করেন। তিনিই প্রকৃতপক্ষে এর সঠিক ধারণা দেন।
অবশেষে এর অস্তিত্ব আবিষ্কার হয় ২০১২ সালে।
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article হিগস বোসন, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.