দক্ষিণ কোরিয়া

দক্ষিণ কোরিয়াপূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র যা কোরীয় উপদ্বীপের দক্ষিণাংশ নিয়ে গঠিত। এর সরকারি নাম কোরীয় প্রজাতন্ত্র (কোরীয়: 대한민국 দে-হান্-মিন্-‌গুক্‌)। দক্ষিণ কোরিয়ার উত্তরে উত্তর কোরিয়া, পূর্বে জাপান সাগর, দক্ষিণে ও দক্ষিণ-পূর্বে কোরিয়া প্রণালী, যা জাপান থেকে দেশটিকে পৃথক করেছে, এবং পশ্চিমে পীত সাগর। সিউল হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়ার বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।

কোরীয় প্রজাতন্ত্র

대한민국
দে-হান্-মিন্-‌গুক্‌
দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
নীতিবাক্য: 널리 인간세상을 이롭게 하라 (홍익인간)
("সমগ্র মানব জাতির কল্যাণ")
জাতীয় সঙ্গীত: এগুক্গা (애국가)
দেশপ্রেমী স্তবগান
দক্ষিণ কোরিয়ার অবস্থান
রাজধানী
ও বৃহত্তম নগরী বা বসতি
সিউল
সরকারি ভাষাকোরীয়
জাতীয়তাসূচক বিশেষণদক্ষিণ কোরীয়, কোরীয়
সরকাররাষ্ট্রপতি শাসিত প্রজাতন্ত্র
• রাষ্ট্রপতি
ইউন সগ্ ইওল
• প্রধানমন্ত্রী
হ্যান ডাক সু
• জাতীয় সংসদের স্পিকার
মুন হি-সাঙ্গ
• প্রধান বিচারপতি
কিম মিয়ঙ্গ-সু
• সাংবিধানিক আদালতের রাষ্ট্রপতি/ প্রধান
ইউ নাম-সক
সংস্থাপন
• মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা
মার্চ ১ ১৯১৯ (দে জুরি)
• স্বাধীনতা (জাপান হতে)
আগস্ট ১৫ ১৯৪৫
• প্রথম প্রজাতন্ত্র
আগস্ট ১৫ ১৯৪৮
সেপ্টেম্বর ১৭ ১৯৯২
• সংবিধান গঠন
ফেব্রুয়ারি ২৫ ১৯৮৮
• প্রথম রাজ‍্য গঠিত
অক্টোবর ৩ ২৩৩৩ BC
আয়তন
• মোট
[রূপান্তর: অকার্যকর সংখ্যা] (১০৭তম)
• পানি (%)
০.৩
জনসংখ্যা
• ২০১৯ আনুমানিক
৫১,৭০৯,৯০৩ (২৮তম)
• ঘনত্ব
৫০৭/কিমি (১,৩১৩.১/বর্গমাইল) (২৩তম)
জিডিপি (পিপিপি)২০১৯ আনুমানিক
• মোট
$২.৩২০ট্রিলিয়ন (১৪ম)
• মাথাপিছু
$৪৪,৭৪০ (২৯তম)
মানব উন্নয়ন সূচক (২০২১)বৃদ্ধি ০.৯২৫
অতি উচ্চ · ১৯তম
মুদ্রাউয়ন (₩) (KRW)
সময় অঞ্চলইউটিসি+৯ (কোরীয় মান সময়)
গাড়ী চালনার দিকডান
কলিং কোড+৮২
ইন্টারনেট টিএলডি.kr, .한국
দক্ষিণ কোরিয়া
দক্ষিণ কোরিয়ার টপোগ্রাফিক মানচিত্র

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে কোরীয় উপদ্বীপের উত্তর অংশটি সোভিয়েত ইউনিয়নের সেনারা এবং দক্ষিণ অংশটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা দখলে রেখেছিল। ১৯৪৮ সালে এ থেকে উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া রাষ্ট্রদ্বয়ের আবির্ভাব হয়। ১৯৫০-১৯৫৩ সালে কোরীয় যুদ্ধের পরে ধ্বংসপ্রায় দক্ষিণ কোরিয়া ১৯৯৩ সালে এসে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতিগুলির একটিতে পরিণত হয় এবং সেই সঙ্গে এশিয়ান চার ড্রাগনে পরিণত হয়।

ইতিহাস

অবিভক্ত কোরিয়া মূলত জাপানিদের দখলে ছিল। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হেরে যাবার সময় জাপানিরা সমাজতান্ত্রিক দেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছে আত্মসমর্পণ করে। তার ফলে অবিভক্ত কোরিয়া ২ ভাগে ভাগ হয়ে যায়। তখন উত্তর কোরিয়া ১৯৫০ সালে সমাজতান্ত্রিক দেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের মতাদর্শে সমাজতান্ত্রিক ব্লকে চলে যায়, অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়া পুঁজিবাদি আমেরিকার মতাদর্শে এর পুঁজিবাদি ব্লকে যোগদান করে। তখন থেকে কোরিয়া ২টি ভিন্ন নাম যথা উত্তর ও দক্ষিণ তথা ২টি ভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থাতে চলতে শুরু করে। দক্ষিণ কোরিয়াতে আমেরিকার পুঁজিবাদ আর উত্তর কোরিয়াতে সোভিয়েত ইউনিউনের মত সমাজতন্ত্রবাদ চালু হয়। এটিই ১৯৪৮ সালে পথ দেখিয়েছে অবিভক্ত কোরিয়াকে বিভক্তিকরণ। উত্তর কোরিয়ার সরকারি নাম রাখা হয় গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া আর দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি নাম রাখা হয় প্রজাতন্ত্রী কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার রাজধানীর হয় পিয়ং ইয়াং আর দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানীর হয় সিউল।

প্রশাসনিক ব্যবস্থা

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রশাসনিক ব্যবস্থা একটি প্রধানমন্ত্রীশাসিত বহুদলীয় প্রতিনিধিত্বমূলক গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র। রাষ্ট্রপতি হলেন রাষ্ট্রের প্রধান। সরকারের হাতে নির্বাহী ক্ষমতা ন্যস্ত। আইন প্রণয়নের ক্ষমতা সরকার এবং আইনসভা উভয়ের উপর ন্যস্ত। বিচার বিভাগ নির্বাহী বিভাগ ও আইন প্রণয়ন বিভাগ হতে স্বাধীন। ১৯৪৮ সাল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবিধানে ৫টি বড় সংশোধনী আনা হয়েছে। প্রতিটি সংশোধনী একটি নতুন প্রজাতন্ত্রের সূচনা হিসেবে গণ্য করা হয়। বর্তমান প্রজাতন্ত্রটি ১৯৮৮ সালের সংবিধান সংশোধনীর পরে বহাল হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে ৫ বছর মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হন। মুন জে ইন ২০১৭ সাল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতি।

সমাজতান্ত্রিক ও মার্ক্সবাদী নেতা কিম ইল সংয়ের নেতৃত্বাধীন কোরিয়ার ওয়ার্কার্স পার্টির নিয়ন্ত্রণে উত্তর কোরিয়ায় একদলীয় শাসন চালু হয়, মূলত যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশকে পূণর্গঠনের জন্যে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা নেয়া হয়। তারপর থেকে উত্তর কোরিয়া উন্নত হতে শুরু করে সমাজতান্ত্রিক পথে। দক্ষিণ কোরিয়া পুঁজিবাদি আমেরিকার মতাদশে এর পুঁজিবাদি ব্লকে যোগ দান করে। কিন্তু

সমাজতান্ত্রিক উত্তর কোরিয়ার উন্নয়ন আমেরিকা মেনে নিতে পারেনি। তাই তারা এই দেশের রাজনীতি নিয়ে নানা রকম প্রশ্ন তুলে ও নানা ভাবে সমাজতান্ত্রিক দেশ উত্তর কোরিয়া এর পতন এর জন্য কাজ শুরু করে। দক্ষিণ কোরিয়াতে আমেরিকার পুঁজিবাদ চালু হয়।

প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ

ভৌগোলিক অবস্থা

দক্ষিণ কোরিয়া পূর্ব এশিয়ার কোরীয় উপদ্বীপের দক্ষিণ অর্ধাংশ নিয়ে গঠিত। এর উত্তরে উত্তর কোরিয়া, পশ্চিমে পীত সাগর, পূর্বে জাপান সাগর এবং দক্ষিণে পূর্ব চীন সাগর। কোরিয়া উত্তর থেকে দক্ষিণ দিকে প্রসারিত। উত্তর হতে দক্ষিণাঞ্চলের দূরত্ব প্রায় ১ হাজার কিলোমিটার। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় ৩০% এলাকা নিম্নভূমি এবং বাকী অংশ উচ্চভূমি বা পর্বতমালা। নিম্নভূমির অধিকাংশই সমুদ্র উপকূলে, বিশেষত পশ্চিম উপকূলে প্রধান প্রধান নদীর অববাহিকাতে অবস্থিত। এদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণগুলি হল সউল শহরের চারপাশের হান নদী অববাহিকা, সউলের দক্ষিণে বিয়েওংতায়েক উপকূলীয় সমভূমি, গেউম নদীর অববাহিকা, নাকদং নদীর অববাহিকা এবং দক্ষিণ-পশ্চিমের ইয়েওংসান এবং হোনাম সমভূমিগুলি। দক্ষিণ কোরিয়ার পূর্ব উপকূল ধরে একটি সরু সমভূমি বিস্তৃত।

অর্থনীতি

দক্ষিণ কোরিয়াকে টাইগার অর্থনীতির দেশ বলা হয়।

জনসংখ্যা

সর্বশেষ আদমশুমারির তথ্য অনুযায়ী ২০২২ ডিসেম্বরের শেষে দক্ষিণ কোরিয়ার জনসংখ্যা ছিল ৫ কোটি ১৮ লাখ ২৯ হাজার ২৩ জন। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২০ হাজার ৮৩৮ জন কম।

শিক্ষা

সাক্ষরতার হারঃ মোট - ৯৮.৩% পুরুষ - ৯৯.৫% নারী - ৯৭.৩%

জনস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা

সংস্কৃতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্কৃতি উদ্ভূত হয়েছে প্রাচীন সংস্কৃতি থেকে। ১৯৪৮ সালে কোরিয়ার বিভক্ত হওয়ার ফলে উত্তর কোরিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্কৃতির তারতম্য দেখা দিয়েছে।

বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্কৃতি হচ্ছে অত্যাধুনিক। অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের কারণে পোশাক-পরিচ্ছেদ, রন্ধন, বাসস্থান ইত্যাদিতে জীবনযাত্রার মানের পরিবর্তন হয়েছে, আর এভাবেই সৃষ্টি হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার আধুনিক সংস্কৃতি। কোরিয়া সংস্কৃতি এশিয়া ও বিশ্বে জনপ্রিয় হয়েছে বলে একে বলা হয় কোরীয় ঢেউ।

উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান রাজনৈতিক বিভক্তিকরণই অপসারণ করেছে আধুনিক কোরীয় সংস্কৃতি। তথাপি উভয় রাষ্ট্রের পাঁচ হাজারাধিক বছরের ইতিহাস এবং বিশ্বের প্রাচীন ইতিহাসের মধ্যে অন্যতম। সুদূর প্রাচীনকালে কোরীয় উপদ্বীপ এর লগ্ন থেকেই সেখানে মানবজাতি বসবাস করতে আরম্ভ করে। দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্কৃতি উদ্ভূত হয়েছে প্রাচীন সংস্কৃতি থেকে। ১৯৪৮ সালে কোরিয়ার বিভক্ত হওয়ার ফলে উত্তর কোরিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্কৃতির তারতম্য দেখা দিয়েছে। বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়া মিউজিকের দিক থেকে বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। তারা গত ২ দশকে অসংখ্য সংগীত ব্যান্ড গঠন করেছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত হয়েছে। (বয়জ গ্রুপ) BTS,Exo,Shinee,Big bang,Seventeen,TXT,Stray Kids,Ateez,NCT,The boyz,Astro,MonsterX,Way V,Ikon,&Team ইত্যাদি বয় ব্যান্ড।

(গার্লস গ্রুপ) Blackpink,Girls Generation,Itzy,Twice,New Jeans,Aespa,Red Velvet ,Nmixx, Ive ইত্যাদি আরো অনেক গার্লস ব্যান্ড সারা বিশ্ব কাঁপাচ্ছে। একই সাথে তারা অর্জন করে নিয়েছে বিশ্বের শীর্ষ সব অ্যাওয়ার্ড। গানের মাধ্যমে তারা তাদের দেশীয় সংস্কৃতি তুলে ধরে। এবং এই গানের মাধ্যমে তারা নিউ জেনারেশনকে আরো আগ্রহী,আত্মবিশ্বাসী ও উদগ্রীব করে তোলে।

এবং ২০১৮ সালে BTS জাতিসঙ্গের স্থায়ী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। এবং এ পর্যন্ত তারা কয়েকবার জাতিসংঘে অথিতি হিসেবে বক্তব্যও রেখেছে। এবং ২০২২ সালে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমন্ত্রণে তারা হোয়াইট হাউসে যান এবং প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট সহ উর্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করে।

আরও‌ দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Tags:

দক্ষিণ কোরিয়া ইতিহাসদক্ষিণ কোরিয়া প্রশাসনিক ব্যবস্থাদক্ষিণ কোরিয়া প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহদক্ষিণ কোরিয়া ভৌগোলিক অবস্থাদক্ষিণ কোরিয়া অর্থনীতিদক্ষিণ কোরিয়া জনসংখ্যাদক্ষিণ কোরিয়া শিক্ষাদক্ষিণ কোরিয়া জনস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তাদক্ষিণ কোরিয়া সংস্কৃতিদক্ষিণ কোরিয়া আরও‌ দেখুনদক্ষিণ কোরিয়া তথ্যসূত্রদক্ষিণ কোরিয়া বহিঃসংযোগদক্ষিণ কোরিয়াউত্তর কোরিয়াকোরিয়া প্রণালীকোরীয় উপদ্বীপকোরীয় ভাষাজাপানজাপান সাগরপীত সাগরপূর্ব এশিয়ারাষ্ট্রসিউল

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

ব্যাংকহৃৎপিণ্ডআনু মুহাম্মদদিনাজপুর জেলাইসরায়েলের ইতিহাসরয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরনরেন্দ্র মোদীআলহামদুলিল্লাহবেল (ফল)মুহাম্মাদের স্ত্রীগণসৌরসেনী মৈত্রনেপালশরীয়তপুর জেলা৬৯ (যৌনাসন)নারীপারমাণবিক ভরের ভিত্তিতে মৌলসমূহের তালিকামালদ্বীপ২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপসূরা ফাতিহাযিনাকনডমরাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)সতীদাহদারাজআবুল কাশেম ফজলুল হকশিক্ষাঅকাল বীর্যপাতআমপ্রমথ চৌধুরীলগইনশ্রীলঙ্কাপশ্চিমবঙ্গ বিধানসভামেঘনাদবধ কাব্যলিওনেল মেসিগাজীপুর জেলাপান্তা ভাতরূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রঅর্থনৈতিক ব্যবস্থাপৃথিবীর বায়ুমণ্ডলসমাসসালোকসংশ্লেষণটেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রামুজিবনগরময়মনসিংহজোয়ার-ভাটালালনপরমাণুদৈনিক যুগান্তরদর্শনবাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডকারকগ্রিনহাউজ গ্যাসহাজ্জাজ বিন ইউসুফযোনিসমকামিতাকর্কটক্রান্তিপাগলা মসজিদসূরা ফালাকবাংলাদেশ আওয়ামী লীগকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাযোনি পিচ্ছিলকারকশ্রীকৃষ্ণকীর্তনবাংলা লিপিগ্লান লিঙ্গকম্পিউটারগোপালগঞ্জ জেলাপূর্ণিমা (অভিনেত্রী)শিবলী সাদিকআহল-ই-হাদীসবুর্জ খলিফাবাংলাদেশের ব্যাংকসমূহের তালিকারাজনাথ সিংওয়েবসাইটউসমান ইবন আফফানতারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়সুনীল নারাইনদৈনিক ইত্তেফাক🡆 More