প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড

আয়ারল্যান্ড (আইরিশ: Éire (ⓘ)), হিসাবেও পরিচিত প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড (Poblacht na hÉireann), উত্তর-পশ্চিম ইউরোপে অবস্থিত একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। আধুনিক সার্বভৌম রাষ্ট্রটি আয়ারল্যান্ড দ্বীপের পাঁচ-ষষ্ঠাংশ নিয়ে গঠিত যা ৩ মে ১৯২১ সনে যুক্তরাজ্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রথমে আইরিশ ফ্রি স্টেট এবং পরবর্তিতে প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড গঠন করে। দেশটির রাজধানী ডাবলিন যা আয়ারল্যান্ড দ্বীপের সর্ববৃহৎ শহর।

আয়ারল্যান্ড[ক]

আয়ারল্যান্ডের জাতীয় পতাকা
পতাকা
আয়ারল্যান্ডের কুলচিহ্ন
কুলচিহ্ন
জাতীয় সঙ্গীত: "Amhrán na bhFiann"
(ইংরেজি: "The Soldiers' Song")
 আয়ারল্যান্ড-এর অবস্থান (গাঢ় সবুজ) – ইউরোপে (সবুজ & গাঢ় ধূসর) – ইউরোপীয় ইউনিয়নে (সবুজ)
 আয়ারল্যান্ড-এর অবস্থান (গাঢ় সবুজ)

– ইউরোপে (সবুজ & গাঢ় ধূসর)
– ইউরোপীয় ইউনিয়নে (সবুজ)

রাজধানী
ও বৃহত্তম নগরী বা বসতি
ডাবলিন
৫৩°২০.৬৫′ উত্তর ৬°১৬.০৫′ পশ্চিম / ৫৩.৩৪৪১৭° উত্তর ৬.২৬৭৫০° পশ্চিম / 53.34417; -6.26750
সরকারি ভাষাআইরিশ,[খ]ইংরেজি
নৃগোষ্ঠী
(২০১৬)
  • ৯২.৪% শ্বেতাঙ্গ
  • ২.১% এশীয়
  • ১.৩% কৃষ্ণাঙ্গ
  • ১.৫% অন্যন্য
  • ২.৬% অনুল্লেখিত
ধর্ম
(২০১৬)
জাতীয়তাসূচক বিশেষণআইরিশ
সরকারএককেন্দ্রিক সংসদীয় প্রজাতন্ত্র
• রাষ্ট্রপতি
মাইকেল ডি হিগিন্‌স
• প্রধানমন্ত্রী
মাইকেল মার্টিন
• উপ-প্রধানমন্ত্রী
লিও ভারাদকার
• প্রধান বিচারপতি
ডোনাল ও'ডোনেল
আইন-সভাOireachtas
• উচ্চকক্ষ
Seanad
• নিম্নকক্ষ
Dáil
স্বাধীনতা
যুক্তরাজ্য হতে
• প্রজাতন্ত্র ঘোষণা
২৪ এপ্রিল, ১৯১৬
• স্বাধীনতা ঘোষণা
২১ জানুয়ারি, ১৯১৯
৬ ডিসেম্বর, ১৯২১
• ১৯২২ সালের সংবিধান
৬ ডিসেম্বর, ১৯২২
• ১৯৩৭ সালের সংবিধান
২৯ ডিসেম্বর, ১৯৩৭
• প্রজাতন্ত্র আইন
১৮ এপ্রিল, ১৯৪৯
আয়তন
• মোট
৭০,২৭৩ কিমি (২৭,১৩৩ মা) (১১৮তম)
• পানি (%)
২.০%
জনসংখ্যা
• ২০২১ আনুমানিক
নিরপেক্ষ বৃদ্ধি ৫,০১১,৫০০ (১২২তম)
• ২০১৬ আদমশুমারি
৪,৭৬১,৮৬৫
• ঘনত্ব
৭১.৩/কিমি (১৮৪.৭/বর্গমাইল) (১১৩তম)
জিডিপি (পিপিপি)২০২১ আনুমানিক
• মোট
বৃদ্ধি $৫০০ বিলিয়ন (৪৪তম)
• মাথাপিছু
বৃদ্ধি $৯৯,২৩৯ (৩য়)
জিডিপি (মনোনীত)২০২১ আনুমানিক
• মোট
বৃদ্ধি $৪৭৭ বিলিয়ন (২৯তম)
• মাথাপিছু
বৃদ্ধি $৯৪,৫৫৬ (৩য়)
জিনি (২০১৯)ধনাত্মক হ্রাস ২৮.৩
নিম্ন · ২৩তম
মানব উন্নয়ন সূচক (২০১৯)বৃদ্ধি ০.৯৫৫
অতি উচ্চ · ২য়
মুদ্রাইউরো (€) (EUR)
সময় অঞ্চলইউটিসি (জিএমটি)
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি)
ইউটিসি+১ (আইএসটি)
গাড়ী চালনার দিকবাম
কলিং কোড+৩৫৩
ইন্টারনেট টিএলডি.ie[গ]
  1. ^ আয়ারল্যান্ডের সংবিধানের চতুর্থ ধারা অনুযায়ী, রাষ্ট্রের নাম আয়ারল্যান্ড; ১৯৪৮ সালের প্রজাতন্ত্র আইনের দ্বিতীয় ধারা অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড হলো "রাষ্ট্রের বিবরণ"।
  2. ^ এবং ২০০৩ সালের রাষ্ট্রীয় ভাষা আইন অনুযায়ী এটি "জাতীয় ভাষা"
  3. ^ .eu ডোমেইনটিও ব্যবহৃত হয়, যেহেতু এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যরাষ্ট্র।
প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড
ডাবলিনে অবস্থিত আন্তর্জাতিক আর্থিক পরিষেবা কেন্দ্র

ইতিহাস

আদি অবস্থা - গ্রেট বৃটেন এবং আয়ারল্যান্ড

ইংল্যান্ড বিভিন্ন বংশের রাজা ও রানীদ্বারা শাসিত হয়ে আসছে। তবে পদবীর মৌলিক পরিবর্তন হয়েছে দুইবার। স্কটল্যান্ড কয়েকবার স্বাধীনতা হারালেও ১৭০৭ সন পর্যন্ত কম বেশি স্কটিশ রাজাদের দ্বারা শাসিত হয়ে এসেছে। অপর দিকে ওয়েল্‌স্‌ ১২৮২ সন পর্যন্ত বিভিন্ন চড়াই-উৎরাই পার হয়ে নিজস্ব শাসকদ্বারা শাসিত হয়ে এসেছে। তবে ইংল্যান্ড বা স্কটল্যান্ড এর মত এতটা ঐক্যবদ্ধ তারা কখনই ছিল না।

অপর দিকে আয়ারল্যান্ড দ্বীপ জুড়ে ছিল একটি রাজ্য আয়ারল্যান্ড। ১১৯৮ সন পর্যন্ত এই রাজ্যটি একক রাজার শাসনে ছিল যাদের বলা হতো হাই কিং অব আয়ারল্যান্ড। কিন্তু পরবর্তিতে ছোট ছোট রাজার অধীনে ১৫৪১ সন পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন ভাবে দ্বীপটি শাসিত হয়েছে।

ইংল্যান্ড কর্তৃক স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলস আক্রমণ

বরাবরই গ্রেট বৃটেন দ্বীপের সবচেয়ে শক্তিশালী রাষ্ট্রীয় ছিল ইংল্যান্ড। রাজা প্রথম এডওয়ার্ড-এর সময় ইংল্যান্ড এতটাই ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে যে পুরো গ্রেট বৃটেনকেই নিজেদের দখলে আনার চেষ্টায় লিপ্ত হয়। এ সময় ইংল্যান্ড ওয়েলস দখল করে এবং স্কটল্যান্ডকে প্রায় দখল করে ফেলার মত অবস্থায় চলে যায় যদিও পরে প্রথম এডওয়ার্ড-এর মৃত্যুর পর আর সেটা সম্ভব হয়নি। ১২৮২ সনে ওয়েলসের সর্বশেষ শাসক লিওয়েলিন দ্যা লাস্টকে পরাজিত ও হত্যা করে এডওয়ার্ডের ইংরেজ বাহিনী ওয়েলস দখল করে। ওয়েলস বিজয়ের পর এডওয়ার্ড তার ছেলের সম্মানে প্রিন্স অব ওয়েলস উপাধিটি প্রদান করে। সেই থেকে আজও যুক্তরাজ্যের রাজা বা রাণীর বড় ছেলেকে প্রিন্স অব ওয়েলস বলা হয়।

অপরদিকে ১২৯৬ সনে ইংল্যান্ড প্রথম স্কটল্যান্ড আক্রমণ করে। যদিও প্রথমদিকে স্কটিশ বীর উইলিয়াম ওয়ালেস-এর প্রতিরোধে ইংল্যান্ড থমকে যাচ্ছিল তবে পরবর্তিতে ওয়ালেসকে নিষ্ঠুর ভাবে হত্যা করে তারা স্কটল্যান্ড দখলের কাছাকাছি চলে যায়। মেলগিবসন অভিনীত জনপ্রিয় চলচ্চিত্র ব্রেভহার্ট ওয়ালেসরই জীবনের উপর নির্মিত। কিন্তু ওয়ালেসের মৃত্যুর পর রাজা রবার্ট ব্রুস-এর স্কটিশ বাহিনী আবারও সংঘটিত হয় এবং রাজা এডওয়ার্ডের মৃত্যুর পর তার ছেলের ব্যর্থতাকে কাজে লাগিয়ে স্কটিশরা ইংরেজদের পরাজিত করে স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ন রাখে। ব্রুসের মৃত্যুর পর ১৩৩২ সন থেকে ১৩৫৭ সন পর্যন্ত আবার ইংরেজরা স্কটল্যান্ড দখলের চেষ্টা চালায় যদিও সেবারও তারা পরাজিত হয়।

১৫৪১ - কিংডম অব আয়ারল্যান্ড গঠন

আয়রল্যান্ডকে কখনও ব্যাপকভাবে সামরিক শক্তি দিয়ে আক্রমণ না করলেও ইংল্যান্ড রাজত্বের একটি চাপ সব সময়ই আয়ারল্যান্ডের উপর ছিল। এ কারণেই ১৫৪১ সনে আইরিশ পার্লামেন্ট (রাজত্ব থাকলেও দেশগুলোতে পার্লামেন্ট সক্রিয় ছিল) ক্রাউন অব আয়ারল্যান্ড এ্যাক্ট ১৫৪২ পাশের মধ্য দিয়ে কিংডম অব আয়ারল্যান্ড প্রতিষ্ঠা করে এবং নির্ধারিত হয় যে ইংল্যান্ডের রাজা বা রানীই হবেন আয়ারল্যান্ডের রাজা বা রানী। শাসন ব্যবস্থার এই ধরনটাকে পার্সোনাল ইউনিয়নও বলা হয়। এ ক্ষেত্রে শাসক এক হলেও রাজ্য দুটো আলাদা ভাবে স্বাধীন এবং স্বতন্ত্র ছিল। রাজা অষ্টম হেনরী ছিল প্রথম কিং অব আয়ারল্যান্ড। একারণেই হেনরী সহ পরবর্তি রাজাদের দুটো করে পদবী ছিল - কিং অব ইংল্যান্ড এবং কিং অব আয়ারল্যান্ড। (উদাহরণ - রাজা চতুর্থ এডওয়ার্ড, প্রথম মেরী, রাণী প্রথম এলিজাবেথ ইত্যাদি।)

১৫৪২ - ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস গঠন

১৫৩৫ সন থেকে ১৫৪২ সন পর্যন্ত ইংলিশ পার্লামেন্ট ল'স ইন ওয়েলস এ্যাক্টস ১৫৩৫-১৫৪২ পাশের মধ্যদিয়ে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসকে একিভূত করে ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস গঠন করে। এই ব্যবস্থায় ওয়েলসের আর কোন আইন ব্যবস্থা থাকলো না এবং তারা ইংলিশ আইনের আওতাভুক্ত হয়। সেই থেকে অনেক কিছুতেই ওয়েলস ইংল্যান্ডের অংশ হিসেবে অংশ নেয় এবং ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড-ও এরই একটা উদাহরণ।

১৭০৭ - কিংডম অব গ্রেট বৃটেন গঠন

রানী প্রথম এলিজাবেথ-এর মৃত্ত্বুর পর ইংল্যান্ডের রাজবংশের কোন উত্তরাধিকারী ছিল না কেননা রানী এলিজাবেথ কুমারী ছিলেন। ফলে ইংল্যান্ড এবং আয়ারল্যান্ড রাজ্য আক্ষরিক অর্থেই এক সংকটে পতিত হয়। মজার ব্যাপার হচ্ছে ১৫০৩ সনে স্কটল্যান্ডের রাজা চতুর্থ জেমস ইংল্যান্ডের রাজা সপ্তম হেনরীর কন্যা মারগারেটকে বিয়ে করেছিলেন। কাকতালীয় ভাবে ঠিক একশ বছর পর এই সম্পর্কের সূত্র ধরে ১৬০৩ সনে স্কটল্যান্ডের রাজা ষষ্ঠ জেমস ইংল্যান্ড এবং আয়ারল্যান্ডের রাজত্বভার গ্রহণ করেন এবং সমগ্র গ্রেট ব্রিটেনের রাজা হন। ঐতিহাসিক ভাবে এ ঘটনাকে ইউনিয়ন অব ক্রাউন বলা হয়। যদিও তখন পর্যন্ত ইংল্যান্ড এবং স্কটল্যান্ড দুটো আলাদা রাজ্য হিসেবে পরিচালিত হচ্ছিল। তাৎপর্যপূর্ন বিষয় হলো কিংডম আব ইংল্যান্ড, কিংডম অব স্কটল্যান্ড এবং কিংডম অব আয়ারল্যান্ড স্বাধীন তিনটি রাজ্য হওয়া সত্বেও তাদের শাসক ছিলেন একই ব্যক্তি।

১৭০৭ সনে আলাদা ভাবে ইংল্যান্ডের এবং স্কটল্যান্ডের পার্লামেন্টে এ্যাক্ট অব ইউনিয়ন ১৭০৭ পাশ করা হয় যার মাধ্যমে কিংডম অব ইংল্যান্ড এবং কিংডম অব স্কটল্যান্ডকে বিলুপ্ত করে কিংডম অব গ্রেট বৃটেন গঠন করা হয়। ১ মে ১৭০৭ রানী এ্যান প্রথম কুইন অব গ্রেট বৃটেনের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং সেদিন থেকেই ইতিহাসে কিংডম অব গ্রেট ব্রিটেন শব্দটির ব্যবহার শুরু হয়। একই সাথে সেদিন থেকেই কিং অব ইংল্যান্ড এবং কিং অব স্কটল্যান্ড শব্দদুটিও ইতিহাসের পাতা থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়।

১৭০৭ - কিংডম অব গ্রেট বৃটেন গঠন

তখন পর্যন্ত আয়ারল্যান্ড স্বাধীন রাজ্য হিসেবে পরিচালিত হলেও শাসিত হতো গ্রেট বৃটেনের রাজার দ্বারাই। ফলে ধীরেধীরে আরেকটি ইউনিয়নের সম্ভাবনা বেশ জোরালো হয়ে ওঠে। ১৮০০ সনে রাজা তৃতীয় জর্জ-এর সময় গ্রেট ব্রিটেন এবং আয়ার‌ল্যান্ডের পার্লামেন্টে এ্যাক্ট অব ইউনিয়ন ১৮০০ পাশ করা হয় এবং পরের বছরই অর্থাৎ ১৮০১ সনে দুটো রাজ্যকে এক করে একটি অভিন্ন রাজ্য গঠন করা হয় যার নাম ইউনাইটেড কিংডম অব গ্রেট বৃটেন এন্ড আয়ারল্যান্ড। ১ জানুয়ারী ১৮০১-এ ইতিহাসে প্রথমবারের মত ইউনাইটেড কিংডম শব্দটি ওঠে এবং রাজা তৃতীয় জর্জ এই রাজ্যের প্রথম রাজা হন।

পরবর্তিতে আরো ১২২ বছর এই রাজ্য পৃথিবীর বিভিন্ন এলাকা শাসন করে ১৯২২ সনে নিজের ঘরে ভাঙ্গনের মুখে পতিত হয় এবং জন্ম হয় রিপাবলিক অব আয়রল্যান্ড নামের একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের।

রাজনীতি

প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ

আয়ারল্যান্ড একটি ছোট্ট দেশ আয়তন মাত্র ৭০ হাজার বর্গকিলোমিটার। চার পাশে পানি উথাল-পাথাল করে। রয়েছে অসংখ্য পাহাড়-পর্বত, বেশ কয়েকটি নদী এবং অনেক হ্রদ। এ দেশের লোক সারা বছরে একনাগাড়ে সাত দিন সূর্য দেখার সুযোগ পায় না।

অর্থনীতি

জনসংখ্যা

আয়ারল্যান্ডের মোট জনসংখ্যা মাত্র ৪০ লাখের কাছাকাছি। ১৮৪১ সালে সর্বোচ্চ জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৮২ লাখ। দুর্ভিক্ষে মৃত্যু ও দেশান্তরের কারণে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত এ দেশের জনসংখ্যা কেবলই কমছিল। এ সময়ে জনসংখ্যা নেমে আসে ২৮ লাখে। এর পর থেকে আবার বাড়তে বাড়তে এখন ৪০ লাখে পৌঁছেছে।

ধর্ম ও সংস্কৃতি

আইরিশরা প্রধানত ক্যাথলিক ক্রিশ্চিয়ান। রাষ্ট্রীয়ভাবে ক্যাথলিক ধর্মকে পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়। ধর্মীয় কারণে এখানে জন্মনিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি নিষিদ্ধ। এখানে প্রকাশ্যে বৈধভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণসামগ্রী বিক্রি হয় না। আইরিশরা পরিবারকে প্রাধান্য দেয়। প্রতিটি পরিবারে শিশুদের উপস্থিতি লক্ষণীয়।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Tags:

প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড ইতিহাসপ্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড রাজনীতিপ্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহপ্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড অর্থনীতিপ্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড জনসংখ্যাপ্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড ধর্ম ও সংস্কৃতিপ্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড আরও দেখুনপ্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড তথ্যসূত্রপ্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড বহিঃসংযোগপ্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডআইরিশ ভাষাআয়ারল্যান্ড (দ্বীপ)ইউরোপচিত্র:Eire pronunciation.oggডাবলিনদ্বীপযুক্তরাজ্যরাষ্ট্র

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

সিলেট বিভাগঝড়নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রবিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়বাংলাদেশের জেলাসমূহের তালিকাজনসংখ্যা অনুযায়ী সার্বভৌম রাষ্ট্র ও নির্ভরশীল অঞ্চলসমূহের তালিকাপ্রথম উসমানটাইটানিকনিমরাজ্যসভাপূবালী ব্যাংক পিএলসিসুলতান সুলাইমানজালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমিকলাবেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশআশারায়ে মুবাশশারামারমাহাতিশুঁড়নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন, ২০১৯ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগসুন্দরবন গ্যাস কোম্পানী লিমিটেডপদ (ব্যাকরণ)কালোজিরাচট্টগ্রাম জেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও দর্শনীয় স্থানমহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্রহেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবাংলাদেশের ইউনিয়নভিটামিনযুক্তরাজ্যম্যানচেস্টার সিটি ফুটবল ক্লাবভারতপর্নোগ্রাফিআফগানিস্তানবাংলা সংখ্যা পদ্ধতিরশিদ চৌধুরীব্রহ্মপুত্র নদখালিদ হাসান মিলুভারতীয় জনতা পার্টিহোমিওপ্যাথিইসরায়েলের ভূগোল২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপরক্তশূন্যতামাওবাদনামপশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন, ২০২১লক্ষ্মীপুর জেলাশিল্প বিপ্লবজামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদানিয়ামাইটোসিসইমাম বুখারীবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীদ্বাদশ জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকাঅমর্ত্য সেনআবুল খায়ের গ্রুপতানজিন তিশারক্তের গ্রুপকুমিল্লাসূরা ফালাকতানযীমুল মাদারিসিদ দ্বীনিয়া বাংলাদেশবুর্জ খলিফালালসালু (উপন্যাস)একতা এক্সপ্রেসইসরায়েলি-ফিলিস্তিনি সংঘাতমোহনবাগান সুপার জায়ান্টউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগগুগলআরবি বর্ণমালামূত্রনালীর সংক্রমণদৈনিক প্রথম আলোউসমানীয় সাম্রাজ্যভূমি পরিমাপরাবণমানব দেহজনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)সৌদি রিয়ালজর্ডান🡆 More