সিরাজগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জেলা সিরাজগঞ্জ রাজশাহী বিভাগের তৃতীয় এবং সমগ্র উত্তরবঙ্গ'র চতুর্থ সর্বোচ্চ উন্নত জেলা শহর এবং একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উপজেলার সংখ্যানুসারে সিরাজগঞ্জ বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।সিরাজগঞ্জ জেলার দারিদ্র্যের হার ৬%। তাঁতশিল্প এ জেলাকে বিশ্বের দরবারে পরিচিত করেছে। বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু এবং সিরাজগঞ্জ শহররক্ষা বাঁধের অপূর্ব সৌন্দর্য এ জেলাকে পর্যটনসমৃদ্ধ জেলার খ্যাতি এনে দিয়েছে। তা ছাড়া শাহজাদপুর উপজেলার রবীন্দ্র কাঁচারিবাড়ি, এনায়েতপুর খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, বাঘাবাড়ি মিল্কভিটা, বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম প্রান্তের ইকোপার্ক, শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক, বাঘাবাড়ি বার্জ মাউনন্টেড বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, বাঘাবাড়ি নদী বন্দর,বাঘাবাড়ি প্যারামাউন্ট বাংলা ট্রাক এনার্জি কনসোর্টিয়াম বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ইত্যাদি বিখ্যাত স্থাপত্য ও শৈল্পকর্মের নিদর্শন এ জেলাকে সমৃদ্ধতর করেছে।
সিরাজগঞ্জ জেলা | |
---|---|
জেলা | |
বাংলাদেশে সিরাজগঞ্জ জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°১৯′৪৮″ উত্তর ৮৯°৩৭′১২″ পূর্ব / ২৪.৩৩০০০° উত্তর ৮৯.৬২০০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
প্রতিষ্ঠা | ১৯৮৪ |
সরকার | |
• জেলা প্রশাসক | মীর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান |
আয়তন | |
• মোট | ২,৪৯৭.৯২ বর্গকিমি (৯৬৪.৪৫ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০২১) | |
• মোট | ৩৫,৪৪,০৮০ |
• জনঘনত্ব | ১,৪০০/বর্গকিমি (৩,৭০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬৮% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৬৭০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ৮৮ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
রাজধানী ঢাকা থেকে সড়ক পথে এর দূরত্ব ১৪২ কিমি। এর ভৌগোলিক অবস্থান ২৪°২২' ও ২৪°৩৭' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯°৩৬' ও ৮৯°৪৭' পূর্ব দ্রাঘিমা এর মধ্যে সিরাজগঞ্জের অবস্থান। এ জেলার উত্তরে বগুড়া জেলা, দক্ষিণে পাবনা জেলা ও মানিকগঞ্জ জেলা, পূর্বে টাঙ্গাইল জেলা ও জামালপুর জেলা, পশ্চিমে পাবনা জেলা, নাটোর জেলা ও বগুড়া জেলা। এ জেলার আয়তন ২৪৯৭.৯২ ব: কি.মি.।
পাকিস্তান আমলের মহুকুমা সিরাজগঞ্জকে জেলায় উন্নীত করা হয় ১ এপ্রিল ১৯৮৪ সালে। সিরাজগঞ্জের জেলা ৯টি উপজেলায় বিভক্ত। উপজেলাগুলি হল:
এছাড়াও সিরাজগঞ্জ জেলায় সলঙ্গা, যমুনা সেতু পশ্চিম ও এনায়েতপুর নামে তিনটি থানা আছে।
সিরাজগঞ্জে সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠীর বসবাস।মোট ৯৫.৪৭ শতাংশ মুসলিম জনসংখ্যা। ৪.৫ শতাংশ হিন্দু জনসংখ্যা বাকী ০.৩% শতাংশ অন্যন্য ধর্মালম্বী। এ অঞ্চলে বাঙালী জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি কিছু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে, যারা হিন্দু ধর্মের অনুসারী।
সিরাজগঞ্জ শহর বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর। এটি যমুনা নদীর পশ্চিম তীরে এবং ঢাকা শহর হতে প্রায় ১১০ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত। শহরটি সিরাজগঞ্জ জেলার প্রধান শহর। এখানে ১৫টি ওয়ার্ড এবং ৫২টি মহল্লা রয়েছে। ২০২১ সালের আদম শুমারি অনুযায়ী এর জনসংখ্যা ৪,৫০০০০ এর ও বেশি। সিরাজগঞ্জ শহরকে একসময় কলকাতা ও নারায়ণগঞ্জের সমতুল্য পাট ব্যবসা কেন্দ্র হিসেবে গণ্য করা হতো। বর্তমানে এটি পাট ব্যবসার একটি প্রধান কেন্দ্র। এখানকার পাটকলগুলো তদানীন্তন বাংলা প্রদেশের প্রথম দিককার পাটকলের মধ্যে পড়ে।
সিরাজগঞ্জ জেলার চিত্তাকর্ষক স্থানসমূহ হচ্ছে —
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article সিরাজগঞ্জ জেলা, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.