বিদায় হজ্জের ভাষণ

বিদায় হজ্জের ভাষণ ১০ম হিজরিতে অর্থাৎ ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে হজ্জ পালনকালীন আরাফাতের ময়দানে ইসলাম ধর্মের শেষ রাসুল মুহাম্মাদ (সাঃ) কর্তৃক প্রদত্ত খুৎবা বা ভাষণ। হজ্জের দ্বিতীয় দিনে আরাফাতের মাঠে অবস্থানকালে অনুচ্চ জাবাল-এ-রাহমাত টিলার শীর্ষে দাঁড়িয়ে উপস্থিত সমবেত মুসলমানদের উদ্দেশ্যে তিনি এই ভাষণ দিয়েছিলেন। মুহাম্মাদ জীবিতকালে এটা শেষ ভাষণ ছিলো, তাই সচরাচল এটিকে বিদায় হজ্জের ভাষণ বলে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। ইসলামের প্রকৃত মূল্যবোধ অনুযায়ী মুসলমানদের করণীয় সম্পর্কে এই ভাষণে চূড়ান্ত দিকনির্দেশনা ছিলো। মুহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর জীবনে একবারই হজ্জ পালন করেন, এটি ছাড়া আর কোন হজ্জ পালনের বর্ণনা হাদিস বা সীরাতে পাওয়া যায় না।

বিদায় হজ্জের ভাষণ
ইসলামী ইতিহাস অনুসারে, এই পাহাড়টি সেই স্থান যেখানে হযরত মুহাম্মদ সাঃ দাঁড়িয়ে বিদায় খুতবা প্রদান করেছিলেন

সংরক্ষণ

ভাষণটি পূর্ণাঙ্গরূপে সংরক্ষিত হয়নি। বিভিন্ন হাদিস, তাফসির, ইতিহাস ও জীবনীগ্রন্থে আংশিক এবং খণ্ড খণ্ড আকারে তা সংকলিত হয়েছে। সকল হাদিসে বিদায় খুৎবার উদ্ধৃতি অন্তর্ভুক্ত আছে। বুখারী শরীফের ১৬২৩, ১৬২৬ এবং ৬৩৬১ নম্বর হাদিসে ভাষণের বিভিন্ন অংশ উধৃত করা হয়েছে। সহিহ মুসলিম শরীফে ৯৮ নম্বর হাদিসে বিদায় খুৎবা বর্ণিত হয়েছে। তিরমিজি শরীফের ১৬২৮, ২০৪৬ এবং ২০৮৫ সংখ্যক হাদিসে বিদায় খুৎবার বর্ণনা দেয়া হয়েছে। বিদায় খুৎবার দীর্ঘতম উদ্ধৃতি দিয়েছেন ইমাম আহমদ বিন হাম্বল। তাঁর সংকলিত হাদিসগ্রন্থ ‘মুসনাদ’-এর ১৯৭৭৮ সংখ্যক হাদিসে এই বর্ণনা পাওয়া যাবে।

তাৎপর্য

ইসলাম ধর্ম যে ধাপে ধাপে ও পর্যায়ক্রমে পূর্ণতা পেয়েছিলো, তারই চূড়ান্ত ঘোষণা ছিলো মুহাম্মাদের এই ভাষণ। এ কারণে সেদিন ভাষণ প্রদানকালে কুরআনের সূরা মায়িদার ৩ নম্বর আয়াত অবতীর্ণ হয়েছিলো :

এই ভাষণে ইসলাম ধর্মের মর্মবাণী সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছিলো। মুসলিম জাতির সাফল্যের ধারা বজায় রাখতে মুসলমানদের করণীয় সম্পর্কে মুহাম্মাদ চূড়ান্ত দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন। এই ঐতিহাসিক ভাষণ কেবল উপাসনামূলক অনুশাসন ছিলো না, বরং মানবসমাজের জন্য করণীয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ভাষায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপদেশও এতে ছিলো। আল্লাহর প্রতি আনুগত্য, তার সার্বভৌমত্বের সাহ্ম্য, মানবজাতির ঐক্য, আধ্যাত্মিক ভ্রাতৃত্ব, সামাজিক স্বাধীনতা এবং গণতান্ত্রিক সাম্য ইত্যাদি সমাজ বিনির্মাণের অন্যতম সব বিষয়ই এই ভাষণের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। এই ভাষণে তাকওয়া বা দায়িত্বনিষ্ঠতার কথা গুরুত্ব দেয়া হয়েছিলো এবং পাপাচারের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছিলো। আল্লাহর প্রতি দায়িত্ব বা হক্কুল্লাহ ও মানবসম্প্রদায়ের প্রতি দায়িত্ব বা হক্কুল ইবাদের মধ্যে সীমারেখা টেনে দেয়া হয়েছিলো। মুহাম্মদ এই ভাষণে সমাজ ও রাষ্ট্রে অরাজকতা, বিদ্রোহ এবং শয়তানের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে বলেছেন। এই ভাষণে বিভিন্ন ধরনের রিবার প্রচলন রহিত করে শোষণমুক্ত সমাজ গঠনের দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়েছিলো। নারীর পূর্ণ নিরাপত্তা, সম্মান ও অধিকারকে নিশ্চিত করার জন্য মুসলমানদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিলো এই ভাষণে। মানুষে মানুষে আত্মীয়তার বন্ধন, বিশেষ করে রক্তের সম্পর্কের ওপর সবিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছিলো। সামাজিক কুসংস্কার থেকে মানুষের মুক্তি লাভের ওপর জোর দেয়া হয়েছিলো। মুহাম্মদের এই ঐতিহাসিক ভাষণে স্বর্গ-মর্ত্যের সকল কিছুর ওপর আল্লাহর কর্তৃত্ব সুনিশ্চিত করা হয়েছিলো এবং মানুষকে এসবকিছুর আমানতদার হিসাবে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিলো। আল্লাহর মালিকানায় সবার অধিকার স্বীকৃত বলে উত্তরাধিকার আইনের ওপর অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করা হয়েছিলো। আমানতের খেয়ানতকারীর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছিলো। মানুষের জীবন, সম্পদ ও সম্ভ্রমের নিরাপত্তা বিধানের জন্য কাজ করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছিলো। সাম্য, স্বাধীনতা, ন্যায়পরায়ণতা, ভ্রাতৃত্ব এবং বদান্যতা ও মানবতার পরম ধর্ম হিসেবে ইসলামকে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছিলো।

হাদিসগ্রন্থে ভাষণের বর্ণনা

সহিহ মুসলিম, তিরমিজি, সুনান আবু দাউদ, মুসনাদে আহমাদ, সুনান ইবনে মাজাহ গ্রন্থে উল্লিখিত যাবির ইবনে আবদুল্লাহ বর্ণিত বিদায় হজ্বের ভাষণের বর্ণনা পাওয়া যায়।

সহিহ মুসলিমের বর্ণনা

[...] হিজরতের নয় বছর তিনি হজ্ব করেননি। এরপর দশম বছর এলে তিনি ঘোষণা দিলেন তিনি হজ্ব করবেন। [...] তিনি (মুহাম্মাদ) উপত্যকার নিচে আসলেন, এবং উপস্থিত জনগণের উদ্দেশে বললেন,

তোমাদের রক্ত, তোমাদের সম্পদ ঠিক ততটাই পবিত্র এবং ক্ষতির অতীত ঠিক যতটাই পবিত্র তোমাদের আজকের এই মাসের এই দিন এবং তোমাদের এই শহর। অজ্ঞতার দিনসমূহের সকল নিয়ম ও প্রচলন আমার পায়ের নিচে বিনষ্ট হল। নিষিদ্ধ করা হল রক্তের বিনিময়ে রক্তের চলমান প্রতিশোধ। প্রথম হিসেবে আমি রাবিয়া বিন হারেস বিন আবদুল মোত্তালিবের রক্তের দাবী প্রত্যাহার করে নিচ্ছি, সে বনি লাইস গোত্রে দুধ পান করেছে, হুযাইল তাকে হত্যা করেছে। সেইসাথে রিবা-কেও নিষিদ্ধ করা হল। প্রথম হিসেবে আব্বাস ইবনে আবদুল মোত্তালিবের যাবতীয় রিবার দাবী প্রত্যাহার করে নিচ্ছি। নারীদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয়ই তোমরা তাদেরকে আল্লাহর নিরাপত্তায় গ্রহণ করেছ, এবং আল্লাহর বাণী দ্বারা তাদের সাথে সঙ্গমের ব্যাপারে তোমাদেরকে অনুমতি দেয়া হয়েছে। তাদের উপর তোমাদেরও অধিকার বর্তায়, এবং তারা তোমাদের বিছানায় এমন কাউকে শুতে দিতে পারে না যাকে তোমরা অপছন্দ কর। যদি তারা তা করে তবে তোমরা তাদের প্রহার করতে পার, তবে গুরুতরভাবে না। তোমাদের উপর তাদের অধিকার এই যে তোমরা তাদের খাদ্য ও বস্ত্রের যথোপযুক্ত ব্যবস্থা করবে। তোমাদের মাঝে আমি আল্লাহর গ্রন্থকে রেখে যাচ্ছি; এটিকে আঁকড়ে ধরে থাক, তাহলে তোমরা বিপথগামী হবে না। (পুনরুত্থানের দিনে) তোমাদেরকে আমার ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে। তখন তোমরা কি বলবে?

তখন উপস্থিত জনগণ বলল, 'আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আপনি (বার্তা) পৌঁছে দিয়েছেন, (নবুয়ত) পূর্ণ করেছেন, এবং আন্তরিক উপদেশ প্রদান করেছেন।' এরপর তিনি আকাশের দিকে তর্জনী তুললেন এবং তারপর উপস্থিত জনগণের দিকে তর্জনী নির্দেশ করে বললেন, 'হে আল্লাহ, সাক্ষী থাক! হে আল্লাহ, সাক্ষী থাক!'

সুনান ইবনে মাজাহর বর্ণনা

এখানে ভাষণের বর্ণনাটি সহিহ মুসলিমের বর্ণনার প্রায় হুবহু অনুরূপ। কেবল 'যদি তারা তা করে তবে তোমরা তাদের প্রহার করতে পার, তবে গুরুতরভাবে না' অংশটি এভাবে আছে:

যদি তারা তা করে তবে তোমরা তাদের প্রহার করতে পার, তবে এমনভাবে নয় যাতে তারা আহত হয় কিংবা প্রহারের চিহ্ন রয়ে যায়।

সুনান আবু দাউদের বর্ণনা

এখানে ভাষণের বর্ণনাটি সহিহ মুসলিমের বর্ণনার প্রায় হুবহু অনুরূপ। উল্লেখিত বর্ণনার সাথে মিলিয়ে এখানকার বর্ণনায় নিম্নোক্ত পরিবর্তনগুলো পরিলক্ষিত হয়:

তোমরা একে অপরের জানমালকে সেইরূপ পবিত্র মনে করবে যেইরূপ পবিত্র মনে মনে কর আজকের এই মাসের...

প্রথম হিসেবে যে রক্তপাতের (প্রতিশোধের বদলে) ক্ষতিপূরণের দাবী সৃষ্টি করছি, তা হল...

ইবনে রাবিয়া...

সিরাতগ্রন্থে ভাষণের বর্ণনা

ইবনে ইসহাক ও আল জাহিজ [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] প্রায় হুবহু বর্ণনা প্রদান করেছেন।

ইবনে ইসহাকের বর্ণনা

অতঃপর তিনি বললেন,

পুরুষসকল! আমার কথা শোনো। হয়তো আমি আর কখনো এখানে তোমাদের সঙ্গে একত্রিত হতে পারব না।

আজকের এই দিন ও এই মাস যেমন পবিত্র; তোমাদের জান-মাল কিয়ামত পর্যন্ত তেমনই পবিত্র। তোমরা অবশ্যই তোমাদের প্রভুর সাথে মিলিত হবে এবং তিনি তোমাদের কাছে তোমাদের কর্মের হিসাব চাইবেন; আমি পূর্বেই বলেছিলাম।

কারো কাছে যদি কোনো আমানত রক্ষিত থাকে, তাহলে সে যেন তা আমানতকারীর কাছে পৌঁছে দেয়। সকল ধরনের রিবা (interest) রহিত করা হলো, তোমাদের কেবল মূলধনের ওপর অধিকার রইল। তোমরা যদি অন্যের ওপর অত্যাচার না কর, তাহলে নিজেরাও অত্যাচারিত হবে না। আল্লাহ ঘোষণা দিয়েছেন কোন রকম রিবা থাকবে না, এবং আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিবের রিবা রহিত করা হল, সম্পূর্ণটুকু। অজ্ঞতার যুগে যত হত্যা হয়েছে তার কোনটারই আর প্রতিশোধ নেয়া হবে না। এর প্রথম হিসেবে আমি বাতিল করছি ইবনে রাবিয়া ইবনে আল-হারিস ইবনে আব্দুল মুত্তালিবের হত্যার প্রতিশোধ (যে বনি লাইস গোত্রে পালিত হয়েছে, যাকে হুযাইল হত্যা করেছে)। অজ্ঞতার যুগে ঘটে যাওয়া হত্যাসমূহের মধ্যে প্রথম তার হত্যা নিয়ে আমি সিদ্ধান্ত দিলাম।

তোমাদের ভূমিতে শয়তান আর কখনও উপাসিত হবে কি না সে ব্যাপারে হতাশ, তবে তোমরা তুচ্ছ মনে কর এমন বিষয়েও শয়তান উপাসিত ও সন্তুষ্ট হতে পারে, কাজেই দ্বীনের ব্যাপারে তার ব্যাপারে সতর্ক হও। পবিত্রমাসের পবিত্রতা অন্য সময়ে আরোপ করা বেদ্বীনের শামিল, এর মাধ্যমে আরবের কাফিরেরা পথভ্রস্ট হয়; তারা একবছর এ বিষয়ে মানলে পরের বছর মানে না। আল্লাহ কর্তৃক সৃষ্ট পবিত্র মাসের সংখ্যাকে তারা নিজেদের মত করে বানায়, এভাবে এবিষয়ে আল্লাহ যা হালাল করেছেন তাকে হারাম ঘোষণা করে, এবং আল্লাহ যা হারাম করেছেন তাকে হালাল ঘোষণা করে। সময়কাল পূর্ণ হয়েছে, এবং সময় সেরকম আছে যেরকমটি সেদিন ছিল যেদিন আল্লাহ সপ্ত আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহর তৈরী মাসের সংখ্যা বার। এর মাঝে চারটি পবিত্র; তাদের মাঝে তিনটি ক্রমান্বয়ে, এবং চতুর্থটি মুদর গোত্রের রজব, যেটি জুমাদা এবং শাবান মাসের মধ্যে অবস্থিত।

তোমাদের স্ত্রীদের উপর তোমাদের অধিকার রয়েছে, এবং তোমাদের উপর তোমাদের স্ত্রীদের অধিকার রয়েছে। তোমাদের অধিকার এই যে তারা তোমার বিছানায় অন্য পুরুষের সাথে সম্ভোগে লিপ্ত হবে না এবং প্রকাশ্য ব্যভিচারে জড়াবে না। যদি তারা এসব করে, আল্লাহ তোমাদের অনুমতি দিয়েছেন যে তোমরা একটি পৃথক কক্ষে আটকে প্রহার করবে, তবে তা যেন বিষম পর্যায়ের না হয়। যদি তারা উল্লেখিত আচরণ থেকে বিরত থাকে, তবে তোমাদের উপর তাদের অধিকার এই যে তোমরা সদয়ভাবে তাদের আহার ও বস্ত্রের ব্যবস্থা করে দেবে। তাদেরকে সদয়ভাবে আদেশ দেবে, কেননা তারা তোমাদের আজ্ঞাধীন বন্দীর ন্যায়। তোমরা তাদেরকে আল্লাহর আমানত হিসেবে গ্রহণ করেছ, এবং আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী তোমরা তাদেরকে সম্ভোগ কর, সুতরাং আমার কথাগুলো অনুধাবন কর। হে পুরুষসকল! আমি পূর্বেই বলেছিলাম।

আমি তোমাদের জন্য এমন কিছু রেখে যাচ্ছি যদি তোমরা তা আঁকড়ে ধরে থাক তাহলে কখনোই পথভ্রস্ট হবে না - একটি সরল ইঙ্গিত, আল্লাহর কিতাব, এবং তাঁর রাসূলের জীবনাচরণ। সুতরাং আমি যা বলি মন দিয়ে শোন। জেনে রেখ প্রত্যেক মুসলিম অপর মুসলিমের ভাই। এক ভাইকে অন্য ভাই স্বেচ্ছায় যা কিছু দেয়, শুধু সেটুকুই গ্রহণ করা শরীয়তসম্মত, কাজেই নিজেরা অন্যায় কর না। হায় আল্লাহ! আমি কি তোমাদের এ ব্যাপারে বলি নি?

উপস্থিত লোকেরা তখন বলল, 'হায় আল্লাহ! আপনি বলেছেন।' তখন মুহাম্মাদ বললেন, 'হে আল্লাহ! সাক্ষী থাক।' [...] আমি তাঁকে (মুহাম্মদ) বলতে শুনলাম:

আল্লাহ সবার পাওনা প্রস্তুত রেখেছেন। ওসিয়ত দ্বারা উত্তরাধিকারীকে বঞ্চিত করা যাবে না। ভূমিষ্ঠ সন্তানকে হতে হবে 'বিছানার সন্তান' (বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে জন্মানো), এবং ব্যাভিচারীকে পাথর নিক্ষেপ করা হবে। যে ব্যক্তি প্রকৃত জন্মদাতা ব্যাতীত অন্য ব্যক্তির পুত্র বলে পরিচয় দেয়, যে ব্যক্তি নিজের মালিক সম্পর্কে মিথ্যা পরিচয় দেয় তার উপর আল্লাহ, ফেরেশতাগণ, ও সমগ্র মানবজাতির অভিশাপ থাকে। কোন প্রায়শ্চিত্ত দ্বারা এই পাপ থেকে মুক্ত হওয়া যাবে না।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Tags:

বিদায় হজ্জের ভাষণ সংরক্ষণবিদায় হজ্জের ভাষণ তাৎপর্যবিদায় হজ্জের ভাষণ হাদিসগ্রন্থে ভাষণের বর্ণনাবিদায় হজ্জের ভাষণ সিরাতগ্রন্থে ভাষণের বর্ণনাবিদায় হজ্জের ভাষণ তথ্যসূত্রবিদায় হজ্জের ভাষণ বহিঃসংযোগবিদায় হজ্জের ভাষণখুৎবাবিদায় হজ্জমুহাম্মাদমুহাম্মাদ (সাঃ)রাসুলহজ্জহিজরি

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসপাগলা মসজিদমুজিবনগর সরকারআলালের ঘরের দুলালএরিস্টটলআতিফ আসলামডেঙ্গু জ্বরপাল সাম্রাজ্যইহুদিকালিদাসইহুদি ধর্মপ্রার্থনা ফারদিন দীঘিসানি লিওনআনু মুহাম্মদসুন্দরবনবৃষ্টিম্যালেরিয়াইসলামে বিবাহবিদ্যালয়রাশিয়াগজলওয়েব ধারাবাহিকবাংলাদেশ রেলওয়েপ্রান্তিক উপযোগজান্নাতখাদ্যপলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোমকোষ বিভাজনচড়ক পূজাবাংলাদেশে পেশাদার যৌনকর্মশাহ সিমেন্টচণ্ডীমঙ্গলদুরুদবাইসনবাংলাদেশের পোস্ট কোডের তালিকাআর্কিমিডিসের নীতিসমকামিতাআয়তন অনুযায়ী ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলসমূহের তালিকাহিট স্ট্রোকজীবনানন্দ দাশতামান্না ভাটিয়াধর্মীয় জনসংখ্যার তালিকাবাংলাদেশের জাতীয় পতাকাকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিসিএস পরীক্ষাপায়ুসঙ্গমব্যাংকজাতীয় সংসদের স্পিকারদের তালিকাপূর্ণিমা (অভিনেত্রী)তামিম বিন হামাদ আলে সানিমুহাম্মদ ইকবাললোকনাথ ব্রহ্মচারীচৈতন্যভাগবতপ্রাকৃতিক পরিবেশতৃণমূল কংগ্রেসআইয়ামুল বিজআইজাক নিউটনভারতের জনপরিসংখ্যানবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলজাতীয় স্মৃতিসৌধঅর্থ (টাকা)অরিজিৎ সিংবর্ডার গার্ড বাংলাদেশঅসহযোগ আন্দোলন (ব্রিটিশ ভারত)শিয়া ইসলামের ইতিহাসসিলেটবাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকাবীর্যভারতীয় জনতা পার্টিসিঙ্গাপুরকমনওয়েলথ অব নেশনসরামায়ণবাঙালি হিন্দুদের পদবিসমূহএল নিনো২৩ এপ্রিলহস্তমৈথুনমহাদেশ🡆 More