পক্ষীবিজ্ঞান বা পক্ষীবিদ্যা জীববিজ্ঞানের একটি শাখা যেটি শুধুমাত্র পাখি এবং পাখি সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে গবেষণা ও অধ্যয়নের কাজে ব্যবহৃত হয়। বহু বছর ধরে মানুষ পাখি নিয়ে গবেষণা করছে। পরিবেশবিজ্ঞান, শারীরতত্ত্ব, শারীরবৃত্ত, জীবাশ্মবিজ্ঞান, বিবর্তনীয় জীববিজ্ঞান, অণুজীববিজ্ঞান ইত্যাদির সাথে পক্ষীবিজ্ঞান ওতপ্রোতভাবে জড়িত এবং বিজ্ঞানের এসব শাখার উন্নয়নের সাথে সাথে পক্ষীবিজ্ঞানেরও প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়েছে।
পক্ষীবিজ্ঞানের প্রাথমিক দিকে পাখিদের ছবি আঁকা হত আর সেসব ছবির সংগ্রহ থেকে খুব কম পরিমানের বই-পুস্তক প্রকাশিত হত। আধুনিককালে প্রকাশনা ও আলোকচিত্রের ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রযুক্তিগত উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। ফলে পাখি বিষয়ে অসংখ্য তথ্যসম্বৃদ্ধ ও আলোকচিত্রবহুল গ্রন্থ প্রকাশ করা সম্ভব হয়েছে। পক্ষীবিজ্ঞানের গ্রন্থগত উন্নয়ন হওয়ায় বিশ্বব্যাপী পাখি নিয়ে নাড়াচাড়া একটি সহজলভ্য শখে পরিণত হয়েছে।
প্রাচীন যুগ থেকেই মানুষের সাথে পাখপাখালির নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। ইসরায়েলের প্রস্তর যুগের এক কুঁড়েঘরে ৮০টিরও বেশি প্রজাতির পাখির হাড় খুঁজে পাওয়া গেছে। প্রাচীন গুহাচিত্রগুলোতে পাখির চিত্র পাখির প্রতি তখনকার মানুষের আগ্রহের ব্যাপারটি টের পাওয়া যায়। প্রাচীন যুগে মানুষের সাথে পাখির সম্পর্ক ছিল আসলে খাদ্য-খাদকের সম্পর্ক।
অ্যারিস্টটল পাখিদের প্রথম বৈজ্ঞানিক তালিকা করেন। তাঁর তালিকায় ১৭০টি প্রজাতি স্থান পেয়েছিল। পরবর্তীকালে প্লিনি তাঁর ইস্তোরিয়া নাতুরালেস গ্রন্থে অন্যসব প্রাণীর সাথে পাখিরও বিবরণ প্রদান করেন।
পাখি বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article পক্ষিবিজ্ঞানের ইতিহাস, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.