তাওরাত: ইহুদীদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ

তোরাহ (হিব্রু ভাষায়: תּוֹרָה‎, ; আরবি: توراة, প্রতিবর্ণীকৃত: ) হল হিব্রু বাইবেলের প্রথম পাঁচটি পুস্তকের সংকলন, যথা: আদিপুস্তক, যাত্রাপুস্তক, লেবীয় পুস্তক, গণনা পুস্তক ও দ্বিতীয় বিবরণ। সেই অর্থে তোরাহ পঞ্চপুস্তক বা মোশির পাঁচটি বইয়ের মতো একই অর্থ বহন করে। তোরাহ শব্দের অর্থ ‘আইন’, ‘নির্দেশ’ বা ‘শিক্ষা’। ইহুদি ঐতিহ্যে এটি লিখিত তোরাহ (תורה שבכתב, Torah She’bichtav) নামেও পরিচিত। যদি স্তোত্রপাঠ্য উদ্দেশ্যে বোঝানো হয়, তবে এটি একটি পাকানো পুঁথির (সফর তোরাহ) রূপ নেয়। যদি মলাটবদ্ধ বই আকারে থাকে, তবে এটিকে হুমাশ বলা হয় এবং সাধারণত রব্বীয় ভাষ্যসহ (পেরুশিম) মুদ্রিত হয়।

তাওরাত: ব্যুৎপত্তি  এবং নামসমুহ, সূচীপত্র, তথ্যসূত্র
কোলনের গ্লকেনগাস সিনাগগে তোরাহের গোটানো পুঁথি।
তাওরাত: ব্যুৎপত্তি  এবং নামসমুহ, সূচীপত্র, তথ্যসূত্র
রূপার তৈরি তোরাহ গেলাপ, উসমানীয় সাম্রাজ্য, ইহুদি শিল্প ও ইতিহাস জাদুঘরে প্রদর্শিত।

যদিও মাঝে মাঝে তোরাহ শব্দটি সমগ্র হিব্রু বাইবেল বা তানাখের প্রতিশব্দ হিসাবেও ব্যবহৃত হতে পারে, সেই অর্থে এতে শুধু প্রথম পাঁচটি বই নয়, হিব্রু বাইবেলের ২৪টি পুস্তকই অন্তর্ভুক্ত থাকে। সবশেষে তোরাহ এমনকি ইহুদি শিক্ষা, সংস্কৃতি ও অনুশীলনের সামগ্রিকতাকে বোঝাতে পারে, হোক তা বাইবেলের পাঠ্য বা পরবর্তী রব্বীয় সাহিত্য থেকে উদ্ভূত। পরেরটি প্রায়শই মৌখিক তোরাহ নামে পরিচিত।

এই সমস্ত অর্থের পাশাপাশি তোরাহ সাধারণ ইহুদি জাতির উদ্ভব নিয়ে গঠিত: ঈশ্বর কর্তৃক তাদেরকে আহ্বান, তাদের পরীক্ষা ও ক্লেশ এবং ঈশ্বরের সঙ্গে তাদের চুক্তি, যার অন্তর্গত রয়েছে নৈতিক ও ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা ও নাগরিক আইনে (হালাখা) বিন্যস্ত মূর্ত জীবনপদ্ধতি অনুসরণ। তওরাত (আরবি: توراة) হল তোরাহের আরবি নাম। ইসলামি পরিপ্রেক্ষিতে মুসলমানরা এটিকে একটি আসমানি কিতাব হিসাবে বিশ্বাস করে যা ঈশ্বরের তরফ থেকে বনি ইসরাঈলের নবীদের দেওয়া হয়েছিল এবং প্রায়শই এটি সমগ্র হিব্রু বাইবেলকে বোঝায়।

রব্বীয় সাহিত্যে তোরাহ শব্দটি পঞ্চপুস্তক (תורה שבכתב, “তোরাহ যা লিখিত”) ও মৌখিক তোরাহ (תורה שבעל פה, “তোরাহ যা কথিত”) উভয়কেই বোঝায়। মৌখিক তোরাহ ব্যাখ্যা ও পরিবর্ধন সহযোগে গঠিত, যা রব্বীয় ঐতিহ্য অনুসারে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং এখন তালমুদ ও মিদ্রাশে মূর্ত হয়েছে। রব্বীয় ঐতিহ্য মোতাবেক তোরাহে প্রাপ্ত সমস্ত শিক্ষা (লিখিত ও মৌখিক) ঈশ্বর নবী মোশি বা মুসার মাধ্যমে ইস্রায়েলীয়দের প্রদান করেছিলেন—কিছু সিনাই পর্বতে আর বাকিগুলো সমাগম তাঁবুতে—এবং সমস্ত শিক্ষা মোশি লিপিবদ্ধ করেছিলেন, যার ফলস্বরূপ আজকের তোরাহ বিদ্যমান। মিদ্রাশ অনুসারে তোরাহ মহাবিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে তৈরি করা হয়েছিল এবং সৃষ্টির নীলনকশা হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। বাইবেলের সংখ্যাগরিষ্ঠ পণ্ডিতরা বিশ্বাস করেন যে, লিখিত বইগুলো ছিল বাবিলীয় নির্বাসনের (আনু. খ্রীষ্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দী) একটি উৎপাদিত কাজ যার ভিত্তি ছিল পূর্বকার লিখিত উৎস ও মৌখিক ঐতিহ্য, এবং এটি নির্বাসন-পরবর্তীকালে (আনু. খ্রীষ্টপূর্ব ৫ম শতাব্দী) চূড়ান্ত সংশোধনের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছিল।

ঐতিহ্যগতভাবে তোরাহের শব্দাবলি হিব্রু ভাষায় একজন লিপিকার (সোফের) কর্তৃক একটি গোটানো কাগজে লেখা হয়। তোরাহের একাংশ একটি জমায়েতের উপস্থিতিতে প্রতি তিন দিনে অন্তত একবার জনসমক্ষে পাঠ করা হয়। তোরাহ প্রকাশ্যে পাঠ করা ইহুদিদের সম্প্রদায়জীবনের অন্যতম ভিত্তি।

তাওরাত: ব্যুৎপত্তি  এবং নামসমুহ, সূচীপত্র, তথ্যসূত্র
তোরাহ হাতে প্রার্থনারত ইহুদী ধর্মের লোকজন

তাওরাত হচ্ছে ইহুদীদের ঐশী ধর্মগ্রন্থ। এটি হিব্রু ভাষায় লিখিত। হিব্রুতে এর নাম তথা তোরাহ্‌। তোরাহ্‌ শব্দের অর্থ "আইন", "নিয়ম", বা "শিক্ষণীয় উপদেশ"। এটি ৫ টি পুস্তকের সমন্বয়ে গঠিত। তাই তাওরাতকে অনেকে মুসা নবীর "পঞ্চ পুস্তক" বলা হয়ে থাকে। ইসলাম অনুযায়ী “তাওরাত” আল্লাহর রাসুল মুহাম্মদের পূর্ববর্তী নবী মুসার উপর অবতীর্ণ একটি আসমানি কিতাব যা ৬ রমজান তারিখে অবতীর্ণ হয়েছিল। ইহুদীদের মধ্যে প্রচলিত তাওরাত হযরত ঈসা এর ৪৫৪ বছর পূর্বে লিখিত হয়েছে এবং মুসা (আ.) এর ১১২৫ বছর পরে রচিত হয়েছে বলে বিভিন্ন বর্ণনায় এসেছে।

তাওরাত ইহুদীদের ধর্মীয় রীতি-বিধির ভিত্তি ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দলিল। তাওরাত মূলত তাদের ধর্মগ্রন্থ তানাখের প্রথম অংশকে বোঝালেও সার্বিকভাবে “তোরাহ” বলতে ইহুদিদের লিখিত ও মৌখিক শিক্ষা, যেমন মিশনাহ, তালমুদ, মিদ্রাশ, ইত্যাদি ধর্মীয় অনুশাসনমূলক গ্রন্থকে একসাথে ইঙ্গিত করে। সিনাগগে গিয়ে প্রার্থনার সময় তাওরাত থেকে পাঠ করা হয়ে থাকে।

ইহুদি, খ্রিস্টান ও মুসলিমরা এই তিন ধর্মাবলম্বীরা মনে করে “তাওরাত” হলো মুসা নবীর নিকটে প্রেরিত ঈশ্বরের সরাসরি ঐশী বাণী বা আসমানী কিতাব। খ্রিস্টান পণ্ডিতরা তোরাহকে হিব্রু বাইবেলের প্রথম পাঁচ গ্রন্থ পুরাতন বাইবেল হিসেবে উল্লেখ করে থাকেন। ইসলামী পণ্ডিতরা বিশ্বাস করেন মূল তাওরাত ও বর্তমানে লভ্য তাওরাত অভিন্ন নয়। বরং বর্তমান লভ্য তাওরাত বিকৃত।

ব্যুৎপত্তি এবং নামসমুহ

হিব্রু শব্দ "তোরাহ" মূল শব্দটি ירה (ইউরহা) থেকে এসেছে, যার অর্থ দাড়ায় "নির্দেশনা তথা শিক্ষার জন্য"। এছাড়াও বিভিন্ন অনুবাদে “তোরাহ্‌” শব্দের অর্থ হচ্ছে শিক্ষা, উপদেশমালা, নির্দেশাবলী, সর্বজন গ্রাহ্য নিয়মনীতি, ব্যাবস্থাপনা ইত্যাদি।

রাব্বাইয়ানিক ইহুদীবাদের লিখিত নিয়মনীতি ও মৌখিক নিয়মনীতি বোঝানোর জন্য "তোরাহ্‌" শব্দটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ইহুদী ধর্ম পালন এবং ধর্মীয় শিক্ষার প্রচার ও প্রসার করার "তোরাহ" মূলগ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। খ্রিস্টান পণ্ডিতরা তোরাহকে হিব্রু বাইবেলের প্রথম পাঁচ গ্রন্থ পুরাতন বাইবেল হিসেবে উল্লেখ করেন।

সূচীপত্র

মহান সৃষ্টিকর্তা প্রভুর দ্বারা এই মহাবিশ্বের সৃষ্টির বিবরণ দিয়ে তোরাহ শুরু হয়, তারপর আদম থেকে নূহ নবী পর্যন্ত বংশ-তালিকা ও মহা প্লাবনের ঘটনাক্রম বর্ণনা করা হয়, এর সাথে রয়েছে ইব্রাহিম নবীর বংশের বিবরণ এবং ইসরাইল জাতির সুচনালগ্ন ও প্রাচীন মিশর দেশে পুনর্বাসনের কাহিনী, এবং সিনাই উপত্যকায় তোরাহ্‌ নাযিলের কাহিনী। মিশর দেশ থেকে মুক্ত হয়ে কানান দেশে ইসরাইল জাতির ফিরে আসা এবং মুসা নবীর মৃত্যুর ঘটনার বিবরণ দিয়ে তোরাহ গ্রন্থটির উপসংহার টানা হয়।

তাওরাত: ব্যুৎপত্তি  এবং নামসমুহ, সূচীপত্র, তথ্যসূত্র 
রূপার তৈরি তোরাহ বাক্স

হিব্রু ভাষায় তোরাহ র পাঁচটি বইয়ের নিজস্ব নাম দিয়ে শুরু হয়েছে; ইংরেজি ভাষায় ব্যবহৃত প্রত্যেকটি নাম প্রাচীন গ্রিসের ভাষা থেকে এসেছে বলে মনে করা হয়। তাওরাত-এর মধ্যে হিব্রু বাইবেল-এর প্রথম পাঁচটি বই পড়ে। এই পঞ্চ পুস্তকের নাম নিম্নরূপ।

  • বেরেসিট (בְּרֵאשִׁית,অর্থ "সব কিছুর শুরুতে")- আদি পুস্তক
  • শিমট (שִׁמוֹת,অর্থ "নামসমূহ")- যাত্রাপুস্তক
  • ভাইকরা (ויקרא,অর্থ "তিনি ডেকেছেন")- লেবীয় পুস্তক
  • বেমিদবার (במדבר, অর্থ "মরুভুমির মাঝে")- গণনাপুস্তক
  • ডেভারিম (דברים, অর্থ "বাণী বা আদেশনামা)- দ্বিতীয় বিবরণ

আদি পুস্তক

মৌলিক সৃষ্টির ইতিহাস বর্ণনা করার মধ্য দিয়ে আদিগ্রন্থের শুরু হয়, প্রথম মানব আদম থেকে শুরু করে নুহ নবী পর্যন্ত বংশতালিকা ও ঘটনার বিবরণ এখানে উল্লেখ করা হয় (অধ্যায় ১-১১)। এছাড়াও এক-ঈশ্বরবাদের তিন পিতৃপ্রজন্ম যথাক্রমে ইব্রাহিম, ইসহাক এবং ইয়াকুব (ইসরাইল), এবং চার মাতৃপ্রজন্ম যথাক্রমে সারাহ, রেবেকা এবং লেহ ও রাখেল এর সময়কার ঘটনাবলি সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়। এখানে সৃষ্টিকর্তা প্রভু এই প্রজন্মকে কানান দেশের অধিকারী করার জন্য প্রতিজ্ঞা করেন, কিন্তু জেনেসিসের শেষের দিকে ইয়াকুব পুত্র ইউসুফ মিশর দেশে বসবাস করতে থাকেন এবং মিশরীয় জাতিকে মহা দুর্ভিক্ষ থেকে রক্ষা করেন, তারপর তিনি সেখানকার রাজ সভায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন (অধ্যায় ১২-৫০)।

যাত্রাপুস্তক

মুসা নবী কর্তৃক ইসরাইলের জাতিকে মিশর দেশের দাসত্ব থেকে মুক্ত করে সিনাই উপত্যকা পর্যন্ত নিয়ে আসার ঘটনা দিয়ে যাত্রাগ্রন্থের শুরু হয় (অধ্যায় ১-১৮)। তারপর কীভাবে ইসরাইলের লোকেরা ঈশ্বরের আদেশ মেনে নেয়, নিজেদেরকে শত্রু থেকে রক্ষা করে, মুসা নবী সরাসরি প্রভুর কাছ থেকে তোরাহ্‌ লাভ করেন এবং নিজ জাতিকে এর নিয়মনীতি শিক্ষা দেন এ বিষয়ে বিশদ বর্ণনা করা হয় (অধ্যায় ১৯-২৪)। এছাড়াও ইসরাইলের জাতি স্বর্ণ দিয়ে গোবাছুর তৈরি করে সর্বপ্রথম তোরাহ-র নিয়ম ভঙ্গ করে এ বিষয়ে এখানে উল্লেখ আছে (অধ্যায় ৩২-৩৪)। ইহুদী ধর্মের জন্য কীভাবে পবিত্র উপাসনার স্থান নির্মাণ করতে হবে এ বিষয়ে ভালোভাবে বর্ণনা করার মধ্য দিয়ে এক্সোডাস/যাত্রাগ্রন্থ শেষ হয় (অধ্যায় ২৫-৩১;৩৫-৪০)

লেবীয় পুস্তক

ইসরাইলের জাতি কীভাবে পবিত্র উপাসনার স্থান ব্যবহার করবে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়ার মধ্য দিয়ে লেবীয়-গ্রন্থ শুরু হয় (অধ্যায় ১-১০)। পবিত্র-অপবিত্র বস্তু সম্পর্কে ধারণা প্রদান (অধ্যায় ১১-১৫), যার মধ্যে আছে কীভাবে পশু উতসর্গ করতে হবে, প্রায়শ্চিত্ত করার নিয়মাবলি (অধ্যায় ১৬), এবং বিভিন্ন মানবিক নৈতিকতা ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান পরিচালনা করার নিয়মনীতি বর্ণনা করা হয় (অধ্যায় ১৭-২৬)।

গণনাপুস্তক

ইসরাইলের জাতি সিনাই উপত্যকায় নিজেদেরকে জাতি হিসেবে দৃঢ় ও সংঘবধ্য করার কাহিনী (অধ্যায় ১-৯), সিনাই উপত্যকা থেকে কেনান দেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করার কাহিনী গণনাগ্রন্থে উল্লেখ করা হয় (অধ্যায় ১০-১৩)। মিশর দেশ থেকে মুক্ত হয়ে প্রায় ৪০ বছর মরু প্রান্তরে ঘুরে বেড়ানোর জন্য ইসরাইল জাতির নিজেদের মধ্যে নানারকম অবিশ্বাস জন্ম নেয়, কারণ তারা তখন পর্যন্ত কেনান দেশে প্রবেশ করতে পারেনি। মুসা নবীর জীবদ্দশায় তারা কানান দেশ লাভ করতে পারেনা, পরবর্তীকালে তারা কেনান দেশে প্রবেশ করার সুযোগ লাভ করে (অধ্যায় ১৪-৩৫)।

দ্বিতীয় বিবরণ

দ্বিতীয় বিবরণ গ্রন্থ হচ্ছে মুসা নবী কর্তৃক বর্ণীত নির্দেশনাসমূহ। এখানে বলা হযয়েছে ইসরাইলের জাতি যেন কখনো মূর্তি পূজা না করে, কানান দেশের রাস্তা যেন অনুসরণ না করে এবং ঈশ্বরের নাম যেন উৎখাত না করে। এখানে মুসা নবী ইসরাইলের জাতিকে সৎ পথে পরিচালনা করার জন্য বিভিন্ন আদেশ ও নিয়মনীতি প্রণয়ন করে (অধায় ১-২৮)। ড্যুটারনমি/নির্দেশনা-গ্রন্থ এর শেষভাগে মুসা নবী পর্বত থেকে প্রতিশ্রুত ভুমি দেখতে পান ও মারা যান। জীবনের শেষ ভাগে এসে মুসা নবী জশুয়া কে ইসরাইলের নেতৃত্ব প্রদান করেন যাতে তারা কানান দেশের অধিকারী হতে পারে (অধ্য়ায় ২৯-৩৪)।

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

Tags:

তাওরাত ব্যুৎপত্তি এবং নামসমুহতাওরাত সূচীপত্রতাওরাত তথ্যসূত্রতাওরাত আরও দেখুনতাওরাত বহিঃসংযোগতাওরাতআদিপুস্তকআরবি ভাষাযাত্রাপুস্তকরব্বিসাহায্য:আধ্ববহিব্রু বাইবেলহিব্রু ভাষা

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

ইউক্রেনে রুশ আক্রমণ (২০২২-বর্তমান)মারমাপারমাণবিক ভরের ভিত্তিতে মৌলসমূহের তালিকাদোয়া কুনুতজর্ডানবৈসাবি উৎসবশনি (দেবতা)আখড়াই গানসাধু ভাষামুহাম্মাদ ফাতিহঈসাবিন্দুইরাক–ইরান যুদ্ধহিজড়া (ভারতীয় উপমহাদেশ)বাংলা বাগধারার তালিকানোরা ফাতেহিসাকিব আল হাসানবাংলাদেশের জেলাপেশানরেন্দ্র মোদীদৈনিক ইত্তেফাকশ্রীকৃষ্ণকীর্তনদিল্লি ক্যাপিটালসঢাকা মেট্রোরেলের স্টেশনের তালিকাখালিদ হাসান মিলুআমাশয়অন্নপূর্ণা (দেবী)সমাসরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়ের তালিকাবৈদিক যুগমহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্রগ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেডনদীকালো জাদুশাবনূরবীর শ্রেষ্ঠমানব শিশ্নের আকারহিমেল আশরাফসার্বজনীন পেনশনওমানআহসান মঞ্জিলষাট গম্বুজ মসজিদআইজাক নিউটন২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপঐশ্বর্যা রাইসীতাআবদুল হামিদ খান ভাসানীবাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিধর্মরাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)যতিচিহ্নপিলখানাবাংলাদেশ বিমান বাহিনীরাসায়নিক সূত্রস্বাধীনতা দিবস (ভারত)বঙ্গাব্দমহাভারতের চরিত্র তালিকাপশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদলক্ষ্মীপুর জেলাবাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিদের তালিকাশ্বেতকণিকাপ্রস্তর যুগপরমাণুইউরোপীয় ইউনিয়নরক্তবেদইসলামসাইপ্রাসবাঙালি জাতিহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরশিয়া ইসলামবাংলাদেশ সেনাবাহিনীরামমোহন রায়দুর্গালক্ষ্মীফারহান আহমেদ জোভানআল-আকসা মসজিদনরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামক্রিয়েটিনিন🡆 More