চীন–সোভিয়েত বিভক্তি: ইতিহাসের বিভিন্ন দিক

চীন–সোভিয়েত বিভক্তি (১৯৬১–১৯৮৯) হয় যখন গণচীন ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক দুর্বল হয়ে পড়ে। গণচীনের নেতা, মাও ৎসে-তুং, সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে জোট ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত নেন, যা স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালে সৃষ্টি হয়।

চীন–সোভিয়েত বিভক্তি
স্নায়ুযুদ্ধ ও চীন–সোভিয়েত সম্পর্ক-এর অংশ
চীন–সোভিয়েত বিভক্তি: ইতিহাসের বিভিন্ন দিক
বেইজিংয়ে মাও ৎসে-তুং (বামদিকে) ও নিকিতা খ্রুশ্চেভ (ডানদিকে), ১৯৫৮
তারিখ১৯৬১–১৯৮৯
অবস্থান
কারণঅবস্ট্যালিনিকরণ, সংশোধনবাদ এবং মাওবাদ
প্রক্রিয়াসমূহপরোক্ষ যুদ্ধ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা এবং চীন–সোভিয়েত সীমানা বিতর্ক
ফলাফলত্রিমেরু স্নায়ুযুদ্ধ এবং পূর্ব ব্লকের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক প্রতিযোগিতা
নাগরিক সংঘাতের দলসমূহ
চীন–সোভিয়েত বিভক্তি: ইতিহাসের বিভিন্ন দিক গণচীন
সমর্থনকারী:
চীন–সোভিয়েত বিভক্তি: ইতিহাসের বিভিন্ন দিক গণপ্রজাতন্ত্রী আলবেনিয়া (১৯৭৮ পর্যন্ত)
নেতৃত্ব দানকারীগণ
চীন–সোভিয়েত বিভক্তি: ইতিহাসের বিভিন্ন দিক
  যেসব দেশ উভয় দেশের সীমান্তে: মঙ্গোলিয়া ছিল সোভিয়েতপন্থী কিন্তু আফগানিস্তান এবং উত্তর কোরিয়া ছিল জোটনিরপেক্ষ। ১৯৭০-এর দশকের শেষে আফগানিস্তান সোভিয়েতপন্থী হয়ে গিয়েছিল।

সোভিয়েত নেতা জোসেফ স্ট্যালিন চীনে সমাজতন্ত্র ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন। তাই দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধে তিনি চীনকে অস্ত্র সরবরাহ করে সাহায্য করেন। যুদ্ধে চীন জিতে যায়। হঠাৎ করে, ১৯৭৩ সালে স্ট্যালিন মারা যান। নতুন সোভিয়েত নেতা, নিকিতা খ্রুশ্চেভ, স্ট্যালিনের মতো আদর্শের ছিলেন না। তিনি স্ট্যালিনের মতো ধনতন্ত্রের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক নীতি অবলম্বন করছিলেন না। মাও ৎসে-তুং এরকম কূটনীতির বিরুদ্ধে ছিলেন। তিনি নিকিতা খ্রুশ্চেভকে সাম্রাজ্যবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য চেয়েছিলেন। খ্রুশ্চেভ এর বিরুদ্ধে ছিলেন, এবং তারপর মাও সিদ্ধান্ত নেন যেহেতু খ্রুশ্চেভ সহযোগিতা করতে যাচ্ছেন না, তারা একে অপরের সাথে কাজ করবেন না। যদিও পরে, সোভিয়েত ইউনিয়ন ও চীনের মধ্যে শান্তি ছিল, কিন্তু তারা আর সহযোগী ছিল না।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

Tags:

গণচীনমাও ৎসে-তুংসোভিয়েত ইউনিয়নস্নায়ুযুদ্ধ

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

ব্যাংকবিশেষ শাখা (বাংলাদেশ পুলিশ)ওয়ালটন গ্রুপকাজলরেখাসিন্ধু সভ্যতাভূগোলহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরশাকিব খান অভিনীত চলচ্চিত্রের তালিকাযমুনা নদী (বাংলাদেশ)কুরআনের সূরাসমূহের তালিকা২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপপুলিশউইকিপিডিয়াবাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলসংস্কৃতিডেঙ্গু জ্বরএপ্রিলবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশনভারতীয় সংসদপ্রকৃতি-প্রত্যয়মানবাধিকারউজবেকিস্তানবাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিদের তালিকাই-মেইলসালমান শাহসিরাজগঞ্জ জেলাপ্রীতি জিনতাবাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রমজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়যিনাসংস্কৃত ভাষাজাপানপ্রেমালুশবনম বুবলিবর্তমান (দৈনিক পত্রিকা)ধর্মীয় জনসংখ্যার তালিকান্যাটোবাংলা উইকিপিডিয়াযোনি পিচ্ছিলকারকআন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসমিজানুর রহমান আজহারীনুসরাত ইমরোজ তিশাশক্তিঈদুল ফিতরবাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ২০২৩আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতশাহ জাহানবাংলাদেশী জাতীয় পরিচয় পত্রআল্লাহর ৯৯টি নামঅপারেশন সার্চলাইটশরীয়তপুর জেলামেঘনাদবধ কাব্যরামশেখ মুজিবুর রহমানপুরুষে পুরুষে যৌনতাবাংলাদেশ পুলিশভরিকেরলমুজিবনগর সরকারঢাকা মেট্রোরেলের স্টেশনের তালিকাকোষ বিভাজনকরোনাভাইরাসকলাতামান্না ভাটিয়াইরানমাশাআল্লাহদুধসৌদি আরবের ইতিহাসচিরস্থায়ী বন্দোবস্তসুনীল নারাইনমূল (উদ্ভিদবিদ্যা)উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলাকালীইহুদিরামমোহন রায়উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগআইসোটোপ🡆 More