চীন–সোভিয়েত বিভক্তি (১৯৬১–১৯৮৯) হয় যখন গণচীন ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক দুর্বল হয়ে পড়ে। গণচীনের নেতা, মাও ৎসে-তুং, সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে জোট ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত নেন, যা স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালে সৃষ্টি হয়।
চীন–সোভিয়েত বিভক্তি | |||
---|---|---|---|
স্নায়ুযুদ্ধ ও চীন–সোভিয়েত সম্পর্ক-এর অংশ | |||
তারিখ | ১৯৬১–১৯৮৯ | ||
অবস্থান | |||
কারণ | অবস্ট্যালিনিকরণ, সংশোধনবাদ এবং মাওবাদ | ||
প্রক্রিয়াসমূহ | পরোক্ষ যুদ্ধ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা এবং চীন–সোভিয়েত সীমানা বিতর্ক | ||
ফলাফল | ত্রিমেরু স্নায়ুযুদ্ধ এবং পূর্ব ব্লকের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক প্রতিযোগিতা | ||
নাগরিক সংঘাতের দলসমূহ | |||
নেতৃত্ব দানকারীগণ | |||
সোভিয়েত নেতা জোসেফ স্ট্যালিন চীনে সমাজতন্ত্র ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন। তাই দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধে তিনি চীনকে অস্ত্র সরবরাহ করে সাহায্য করেন। যুদ্ধে চীন জিতে যায়। হঠাৎ করে, ১৯৭৩ সালে স্ট্যালিন মারা যান। নতুন সোভিয়েত নেতা, নিকিতা খ্রুশ্চেভ, স্ট্যালিনের মতো আদর্শের ছিলেন না। তিনি স্ট্যালিনের মতো ধনতন্ত্রের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক নীতি অবলম্বন করছিলেন না। মাও ৎসে-তুং এরকম কূটনীতির বিরুদ্ধে ছিলেন। তিনি নিকিতা খ্রুশ্চেভকে সাম্রাজ্যবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য চেয়েছিলেন। খ্রুশ্চেভ এর বিরুদ্ধে ছিলেন, এবং তারপর মাও সিদ্ধান্ত নেন যেহেতু খ্রুশ্চেভ সহযোগিতা করতে যাচ্ছেন না, তারা একে অপরের সাথে কাজ করবেন না। যদিও পরে, সোভিয়েত ইউনিয়ন ও চীনের মধ্যে শান্তি ছিল, কিন্তু তারা আর সহযোগী ছিল না।
This article uses material from the Wikipedia বাংলা article চীন–সোভিয়েত বিভক্তি, which is released under the Creative Commons Attribution-ShareAlike 3.0 license ("CC BY-SA 3.0"); additional terms may apply (view authors). বিষয়বস্তু সিসি বাই-এসএ ৪.০-এর আওতায় প্রকাশিত যদি না অন্য কিছু নির্ধারিত থাকে। Images, videos and audio are available under their respective licenses.
®Wikipedia is a registered trademark of the Wiki Foundation, Inc. Wiki বাংলা (DUHOCTRUNGQUOC.VN) is an independent company and has no affiliation with Wiki Foundation.