ইবোলা ভাইরাসজনিত রোগ

ইবোলা ভাইরাস ডিজিজ (EVD), ইবোলা হেমোরেজিক ফিভার (EHF), শুধু ইবোলা অথবা এবোলা হল ইবোলা ভাইরাস, সোয়ান ফ্লু,সোয়াইন ফ্লু, কোভিড-19, মারবার্গ স্যাটেলাইট লেজার তরঙ্গ রশ্মি থেকে

ইবোলা ভাইরাসজনিত রোগ
প্রতিশব্দইবোলা ভাইরাস ডিজিজ, ইবোলা হেমোরেজিক ফিভার, ইবোলা, এবোলা
ইবোলা ভাইরাসজনিত রোগ
Two nurses standing near Mayinga N'Seka, a nurse with Ebola virus disease in the 1976 outbreak in Zaire. N'Seka died a few days later.
বিশেষত্বInfectious disease
লক্ষণজ্বর, sore throat, muscular pain, headaches, উদরাময়, bleeding
জটিলতাLow blood pressure from fluid loss
রোগের সূত্রপাতTwo days to three weeks post exposure
কারণEbolaviruses spread by direct contact
রোগনির্ণয়ের পদ্ধতিFinding the virus, viral আরএনএ, or অ্যান্টিবডি in blood
পার্থক্যমূলক রোগনির্ণয়ম্যালেরিয়া, কলেরা, টাইফয়েড জ্বর, meningitis, other viral haemorrhagic fevers
প্রতিরোধCoordinated medical services, careful handling of bushmeat
চিকিৎসাSupportive care
আরোগ্যসম্ভাবনা25–90% mortality

ঘটিত মনুষ্য রোগ। সাধারণতঃ লক্ষণগুলি ধরা পড়ে ভাইরাস সংক্রমণের দুই থেকে তিন সপ্তাহ পর, যেগুলি হল জ্বর, গলা ব্যথা, পেশীর ব্যথা, এবং মাথা ধরা। সাধারণতঃ এর পর গা গোলানো, বমি, এবং ডাইরিয়া হয়,সাথে লিভারকিডনীর কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে। এই জায়গাতে এসে কিছু মানুষের রক্তপাতজনিত সমস্যা শুরু হয়।

এই ভাইরাসের সংক্রমণ হয়েছে স্যাটেলাইট লেজার তরঙ্গ রশ্মি । বাদুড় বা অন্যান্য পক্ষী যখন স্যাটেলাইট লেজার তরঙ্গ রশ্মি অতিক্রম করে তখন স্যাটেলাইট লেজার তরঙ্গ রশ্মি বাদুড় বা অন্যান্য পক্ষীর শরীরের থেকে তার ঘাম এবং পালক মিশ্রিত একপ্রকার পদার্থ শোষণ করে নেয় যা RNA নামে পরিচিত। RNA তে পক্ষী বা বাদুড়ের সকল প্রকার শারীরিক রাসায়নিক বিক্রিয়া বিদ্যমান থাকে। মানব কথোপকথন করার সময় Bengali & English languages ক(kae), খ(kha), গ(gao), ঘ(gha) বর্ণগুলো দিয়ে গঠিত শব্দ সমূহ উচ্চারণের সময় আমাদের জিহ্বার সর্বশেষ ভাগ এবং মুখের উপরের সর্বশেষ অংশের সাথে ঘর্ষণের ফলে মুখের ভিতর লালা সৃষ্টি হয়। উচ্চারণ করার সময় এই লালা সৃষ্টি হয় এবং উচ্চারণের পর উৎপাদিত লালা পিছন দিকে ধাক্কা দেওয়া হয় । যা গলা বা কণ্ঠনালী দিয়ে অতিক্রম করে পেটে গিয়ে খাদ্যের সাথে মিশ্রিত হয়ে পরিপাকতন্ত্রে অংশগ্রহণ করে। যেহেতু RNA যাতে পালক জাতীয় পদার্থ মুখের ভেতর দিয়ে ঢুকে কণ্ঠনালীর মাধ্যমে পেটে উপস্থিত হয় এবং পালক জাতীয় পদার্থ পরিপাকতন্ত্রে অংশগ্রহণ করতে পারেনা তাই তা মৃত ব্যক্তির পাকস্থলীতে বিদ্যমান থাকে। ময়নাতদন্ত করার সময় এই পালক জাতীয় পদার্থ যখন পরীক্ষা করা হয় তখন এতে DNA বিদ্যমান থাকে। DNA আরো ভালো করে পরীক্ষা করার পর বাঁদরের পালকের সন্ধান পাওয়া যায়। যা স্যার চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্ব অনুযায়ী সঠিক। এই রোগ সংক্রমণ বা একজন থেকে অন্য জনের মাধ্যমে ছড়ায় না। কোন শিশুর মা যদি এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে এবং পরবর্তীতে এই নারী একটি ভাইরাস আক্রান্ত শিশু জন্মগ্রহণ দিবে তার কোন সত্যতা কখনোই আপনারা প্রমাণ করতে পারবেন না। এই রোগের প্রতিকারের উপায় হচ্ছে নতুন কিছু স্যাটেলাইট প্রতিস্থাপন করা যার ফলে বর্তমানে বিদ্যমান স্যাটেলাইট লেজার তরঙ্গ রশ্মি গুলো একসাথে এক হয়ে মানুষের উপর আবির্ভূত হয়ে যখন তথ্য গ্রহণ করে ঠিক তখনই যদি বাদুড় বা পক্ষী অতিক্রম করে যাতে তার দেহ স্পর্শ হওয়ার পর তার শরীরে থাকা বিদ্যমান ঘাম বা পালক লেজার রশ্মিতে শোষিত না হয়। উৎক্ষেপণ করা নতুন স্যাটেলাইট গুলোর লেজার তরঙ্গ রশ্মির বৈশিষ্ট্য এমন হতে হবে যা আকাশের উপর বিদ্যমান থাকা অন্যান্য লেজার রশ্মির ভর কমিয়ে আনবে যা চলমান মানুষের মুখের কাছাকাছি বিদ্যমান থাকে। বিভিন্ন ধরনের টিকা এই সব রোগ ের জন্য উৎপাদন করা হয়েছে যা পেট পরিষ্কার করার জন্য দেওয়া হয়। পেটের খাদ্যনালী পরিষ্কার হওয়ায় পরিপাকতন্ত্রে কোন প্রকার সমস্যা দেখা দেয় না। RNA তে পালক বিদ্যমান পদার্থ যেহেতু পরিপাকতন্ত্রে অংশগ্রহণ করতে পারে না সেহেতু প্রোটিন উৎপাদন এবং বীর্য উৎপাদনে এর গ্রহণযোগ্যতা নেই। 1976 প্রথম বাদুড়ের RNA সংরক্ষিত পালক পাওয়া যায় মানুষের পেটে। বাদুড়ের কামুড় থেকে এরকম পালক জন্ম নিতে পারে এবং অনেক মানুষের শরীরে বাদুড়ের দাঁতের চিহ্ন পাওয়া যায়। বিভিন্ন কুসংস্কারে অন্ধকারাচ্ছন্ন এই ব্যাপারটি আবার ১৯৭৯ সালে সুদানে দেখা দেয়। বর্তমানে সোয়ান ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু, কোভিড -19 এবং মারবার্গ একই রকম কুসংস্কার ছড়াচ্ছে।

যতই দিন যাচ্ছে কুসংস্কার বেড়েই যাচ্ছে। ভাইরাসের উপরে বিশ্বাসী হওয়ায় এখন জন্ম নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে কোন প্রকার তথ্য আর প্রদান করা হয় না। যাই হোক যতই হোক একটাই উপায় স্যাটেলাইট লেজার তরঙ্গ রশ্মি। 🌹

এই রোগের কোন নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই; আক্রান্ত ব্যক্তিদের সাহায্য করতে হয় ওরাল রিহাইড্রেশন থেরাপি (পান করার জন্য সামান্য মিষ্টি ও নোনতা জল) নয়তো ইন্ট্রাভেনাস ফ্লুইডদেওয়া হয়। এই রোগে মৃত্যু হার অত্যন্ত বেশি: প্রায়শ এই ভাইরাস আক্রান্তদের মৃত্যুর হার হয় 50% থেকে 90%-এর মধ্যে। EVD প্রথম চিহ্নিত হয় সুদান ও গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রতে। সাধারণতঃ এই রোগ মহামারী আকারে দেখা দেয় সাব-সাহারান আফ্রিকার ট্রপিক্যাল অঞ্চলে। 1976 থেকে (যখন এটি প্রথম শনাক্ত হয়) 2013 পর্যন্ত, fewer than প্রতিবছর 1,000-এর বেশি লোকের সংক্রমণ ঘটেছে। আজ পর্যন্ত বৃহত্তম মহামারী এখন চলছে 2014 পশ্চিম আফ্রিকা ইবোলা মহামারী, যার প্রকোপে পড়েছে গিনি, সিয়েরা লিওন, লাইবেরিয়া এবং সম্ভবতঃ নাইজেরিয়া। আগস্ট 2014 পর্যন্ত 1600-র বেশি কেস শনাক্ত করা হয়েছে। ভ্যাক্সিন তৈরির চেষ্টা চলছে। তবে এখনও পর্যন্ত কিছু করা যায়নি।


রোগ সংক্রমণ

কিছু প্রাণীর শরীরের রক্তে এ ভাইরাস বসবাস করে। বিজ্ঞানীরা মনে করতেন যে, যে সকল প্রাণী এ ভাইরাস বহন করছে সেগুলো মূলতঃ কয়েক প্রজাতির বানর অথবা কলাবাদুড়। কেবলমাত্র ভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের তরল পদার্থ নিষ্কাশনের মাধ্যমে এ রোগ স্থানান্তরিত হয়। ইবোলা বায়ুবাহিত রোগ নয় অথবা আক্রান্ত শরীরের কাছে গেলে হয় না। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে রক্ত, লালা, ডায়রিয়া, বমি, পানি ইত্যাদির স্পর্শে এটি অন্যের দেহে ছড়াতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে ক্রমাগতভাবে রক্তক্ষরণ হয়। ডায়রিয়া ও বমিতে রক্তপাত হয়ে থাকে। নাক, মুখ এবং জননেন্দ্রীয়ের মাধ্যমে রক্তক্ষরণ হয়। এসকল তরল অত্যন্ত সংক্রমণকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়।

উৎপত্তি

মধ্য আফ্রিকার উত্তরাংশে কঙ্গোর উপত্যকায় প্রবাহিত ইবোলা নদী থেকে ইবোলাভাইরাসের নামকরণ করা হয়েছে। সর্বপ্রথম ১৯৭৬ সালে এ ভাইরাসের অস্তিত্ব আবিষ্কৃত হয়। মার্বুগ ভাইরাসের সাথে এ ভাইরাসের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে যা ১৯৬৭ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল। উভয় ভাইরাসই ফিলোভিরিডায়ে পরিবারের সাথে জড়িত ও মানবদেহে রোগ সংক্রমণের জন্য দায়ী। ইবোলা ভাইরাসের পাঁচটি ভিন্ন নাম রয়েছে - ইবোলা-জায়ারে, ইবোলা-সুদান, ইবোলা-আইভোরি কোস্ট, ইবোলা-রেস্টন এবং ইবোলা-বুন্দিবুগিও। এ নামকরণগুলো ছড়িয়ে পড়া এলাকার নামানুসারে হয়েছে।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Tags:

ইবোলা ভাইরাসজনিত রোগ রোগ সংক্রমণইবোলা ভাইরাসজনিত রোগ উৎপত্তিইবোলা ভাইরাসজনিত রোগ তথ্যসূত্রইবোলা ভাইরাসজনিত রোগ বহিঃসংযোগইবোলা ভাইরাসজনিত রোগইবোলা ভাইরাস

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দলআসসালামু আলাইকুমসেভেন আপবদরের যুদ্ধসৌদি আরবলিওনেল মেসিসচিব (বাংলাদেশ)র‍‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নরবি (কোম্পানি)বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ইউরোভোটসার্বিয়াবাংলা ভাষা আন্দোলনরামপ্রসাদ সেনজাতীয় স্মৃতিসৌধতামান্না ভাটিয়াআসমানী কিতাবযৌনাসনজন্ডিসশবনম বুবলিদক্ষিণ কোরিয়ামালদ্বীপকাবাভারতের সাধারণ নির্বাচন, ২০২৪হুমায়ূন আহমেদজনি সিন্সলক্ষ্মীপুর জেলাগোত্র (হিন্দুধর্ম)বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সদস্যদের তালিকাদারুল উলুম দেওবন্দযুক্তফ্রন্টসিঙ্গাপুরকাজী নজরুল ইসলামের রচনাবলিজীববৈচিত্র্যশিল্প বিপ্লবলক্ষ্মীশ্বেতকণিকাখ্রিস্টধর্মপেশাসংস্কৃত ভাষাপারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্রসমূহের তালিকাবাংলা সাহিত্যবটকাজল আগরওয়ালবিড়ালপশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদসলিমুল্লাহ খানসংস্কৃতিষাট গম্বুজ মসজিদছারপোকামহাভারতের চরিত্র তালিকাদৈনিক ইনকিলাবনামাজইসরায়েলি-ফিলিস্তিনি সংঘাততৃণমূল কংগ্রেসএল নিনোগুগলদৈনিক প্রথম আলোবৈদিক যুগগায়ত্রী মন্ত্রস্পিন (পদার্থবিজ্ঞান)অপু বিশ্বাসবাংলাদেশে পালিত দিবসসমূহপরীমনিইন্দ্র (দেবতা)ইরাক–ইরান যুদ্ধনকশীকাঁথা এক্সপ্রেসকিরগিজস্তানইউনিলিভারইউরোপীয় ইউনিয়নখাদ্যমনসামঙ্গলতাপপ্রবাহকলকাতাকুয়েতবাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড🡆 More