আক্রা: ঘানার রাজধানী

আক্রা (Twi: Nkran; দাগবানি: Ankara; Ga: Ga বা Gaga) পশ্চিম আফ্রিকার রাষ্ট্র ঘানার রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। নগরীটি ঘানার দক্ষিণ-পূর্বভাগে আটলান্টিক মহাসাগরের একটি বাহু গিনি উপসাগরের উপকূলে অবস্থিত। নগরীটি আংশিকভাবে সমুদ্রের কিনারে ৮ থেকে ১২ মিটার উচ্চতার একটি খাড়া পর্বতগাত্রের উপরে অবস্থিত, এবং সেখান থেকে এটি উত্তর দিকে ঢেউখেলানো আক্রা সমভূমিতে প্রসারিত হয়েছে। অঞ্চলটি একটি ভূ-চ্যুতির উপর অবস্থিত বলে এখানে কদাচিৎ ভূমিকম্প হয়। লাফা স্রোত ও মাল্লাম জাংশনটি আক্রা নগরীর পশ্চিম সীমানা, ঘানা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রেট হল এর উত্তর সীমানা, নটিকাল কলেজ পূর্ব সীমানা এবং গিনি উপসাগর এর দক্ষিণ সীমানা গঠন করেছে। আক্রার আয়তন প্রায় ২২৫ বর্গকিলোমিটার এবং বৃহত্তর আক্রা মহানগর এলাকাটিতে ২০২০ সালের তথ্য অনুযায়ী প্রায় ৫০ লক্ষ অধিবাসীর বাস। এটি ঘানার সর্বাধিক ঘনবসতিপূর্ণ নগরী এবং সমগ্র আফ্রিকা মহাদেশের ১৩শ বৃহত্তম মহানগর এলাকা।

আক্রা
রাজধানী নগরী
আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ
আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ
আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ
আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ
আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ
আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ
আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ
আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ
আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ
আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ
আক্রার বিভিন্ন স্থানের আলোকচিত্র
আক্রা ঘানা-এ অবস্থিত
আক্রা
আক্রা
আক্রা আফ্রিকা-এ অবস্থিত
আক্রা
আক্রা
স্থানাঙ্ক: ৫°৩৩′ উত্তর ০°১২′ পশ্চিম / ৫.৫৫০° উত্তর ০.২০০° পশ্চিম / 5.550; -0.200
দেশআক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ ঘানা
প্রশাসনিক অঞ্চলবৃহত্তর আক্রা অঞ্চল
জেলাসমূহ
১০টি জেলা
  • Accra Metropolitan District, La Dade Kotopon Municipal District, Ledzokuku Municipal District, Krowor Municipal District, Okaikwei Municipal District, Ablekuma North Municipal District, Ablekuma West Municipal District, Ayawaso East Municipal District, Ayawaso North Municipal District, Ayawaso West Municipal District
বসতিস্থাপন১৫শ শতক
আয়তন
 • Accra Metropolitan১৭৩ বর্গকিমি (৬৭ বর্গমাইল)
উচ্চতা৬১ মিটার (২০০ ফুট)
জনসংখ্যা (২০১০)
 • Accra Metropolitan৫০,৫৫,৯০০
বিশেষণআক্রান
সময় অঞ্চলGMT (ইউটিসি+0)
Postcode districtsGA, GL, GZ
এলাকা কোড030

আক্রা ঘানার প্রশাসন, অর্থনীতি, শিল্পোৎপাদন কেন্দ্র। নগরীর "মিনিস্ট্রিজ" এলাকায় ঘানার প্রধান সরকারি কার্যালয়গুলি অবস্থিত। নগরীর কেন্দ্রীয় বাণিজ্যিক এলাকাটিতে দেশটির সব বড় ব্যাংক ও বড় বড় ব্যবসা, বাণিজ্য (মূলত বিদেশী মালিকানাধীন) ও বীমা প্রতিষ্ঠানগুলির প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। এখানে ঘানার বিদ্যুৎ সংস্থা ও প্রধান ডাকঘরও অবস্থিত। শহরটিতে অনেক বৃহদাকার উন্মুক্ত বাজার আছে, যেখানে ঘানার খাদ্য সরবরাহ এসে পৌঁছে। এখানে মাছ, প্রক্রিয়াজাত খাদ্যদ্রব্য, কাঠ, কাঠ ও ধাতুনির্মিত দ্রব্য, প্লাস্টিক দ্রব্য, ঔষধ, ও বস্ত্র শিল্পোৎপাদন করা হয়, খনিজ তেল পরিশোধন করা হয় এবং মোটরযান ও যন্ত্রপাতি সংযোজন করা হয়। আফ্রিকান চারুকলা ও কারুকলা, ঐতিহাসিক স্থান, ইত্যাদির প্রতি আকর্ষণের কারণে আক্রার পর্যটন খাত প্রবৃদ্ধি লাভ করছে।

আক্রা নগরীটি ঘানার রেলব্যবস্থার অন্যতম কেন্দ্র; এটি রেলপথের মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরভাগের কুমাসি নগরীর সাথে এবং পূর্বের তেমে বন্দরনগরীর সাথে সংযুক্ত। আক্রা অতীতে একটি বন্দর নগরী ছিল। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দ থেকে আক্রা থেকে ২৭ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত তেমা শহরটি আক্রার গভীর পানির বন্দর হিসেবে কাজ করে। নগরীর কোতোকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘানার প্রধান বিমানবন্দর; এটি ঘানার জাতীয় বিমান সংস্থা ঘানা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের ঘাঁটি। আক্রা ঘানার যোগাযোগ ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু। এখানে ঘানা ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনের (ঘানা সংবাদ সম্প্রচার প্রতিষ্ঠান) ধারণকক্ষ বা স্টুডিও, বেতার ও টেলিভিশন সেবা এবং ঘানার প্রধান সংবাদপত্রগুলির প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। আক্রার রাস্তাগুলি পাকা এবং এখানে একটি ভাল পৌর বাস সেবা রয়েছে।

বর্তমানে আক্রা একটি ব্যাপক অঞ্চল জুড়ে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে পড়া একটি নগরী, যাতে আধুনিক (গগনচুম্বী অট্টালিকা ও অ্যাপার্টমেন্ট ভবন), ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক (১৯শ শতকের) ও ঐতিহ্যবাহী পশ্চিম আফ্রিকান রীতিনীতি ও স্থাপত্যের সংমিশ্রণ ঘটেছে। এখানে দেশের সর্বোচ্চ আদালত, সংসদ ভবন, আক্রা কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, ঘানার জাতীয় দলিলাদির সংরক্ষণাগার, জাতীয় জাদুঘর (১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত), বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের কার্যালয় এবং ঘানার শিল্পকলা ও বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি অবস্থিত। নগরীর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনার মধ্যে একাধিক ঐতিহাসিক দুর্গ (যেমন ১৭শ শতকে নির্মিত ক্রিস্টিয়ানবোরি দুর্গ বা স্থানীয় এলাকার নামে ওসু দুর্গ, যা বর্তমানে ঘানার রাষ্ট্রপ্রধানের বাসভবন), কোরলে বু সাধারণ হাসপাতাল (যার সাথে ঘানা চিকিৎসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি সংযুক্ত) এবং তিনটি মহাগির্জা (ক্যাথেড্রাল), যথা রোমান ক্যাথলিক মণ্ডলীর পবিত্র আত্মা মহাগির্জা, ইঙ্গ মণ্ডলীর পবিত্র ত্রিত্ব মহাগির্জা এবং ওয়েসলি মেথডিস্ট মহাগির্জা উল্লেখযোগ্য। আক্রা ঘানার শিক্ষাব্যবস্থার কেন্দ্র। নগরীর উত্তরে অবস্থিত লেগোন নামক শহরে ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ঘানা বিশ্ববিদ্যালয়টি অবস্থিত। এছাড়া এখানে বেশ কিছু গবেষণা ও কারিগরি ইন্সটিটিউট আছে। এছাড়া নগরীতে একটি ফুটবল স্টেডিয়াম ও একটি ঘোড়দৌড়ের ময়দান আছে। ব্ল্যাক স্টার চত্বরে অবস্থিত স্বাধীনতা খিলান (ইন্ডিপেন্ডেস আর্চ) আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজের জন্য ব্যবহৃত হয়।

১৫শ শতকের শেষভাগে, ১৪৮২ সালে, প্রথম ইউরোপীয় জাতি হিসেবে পর্তুগিজরা যখন ঘানার উপকূলে বসতি স্থাপন করে, তখন আক্রা নগরীর বর্তমান অবস্থানে বেশ কিছু গ্রাম ছিল, যেগুলিতে পশ্চিম আফ্রিকার গা জাতির লোকেরা বাস করত। এই গ্রামগুলি ২৪ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত একটি স্থায়ী লোকালয় আইয়াসো বা আইয়াওয়াসো থেকে শাসন করা হত। ১৭শ শতকে ওলন্দাজরা এখান থেকে পর্তুগিজদের হটিয়ে দেয়। ১৬৫০ থেকে ১৬৮০ সালের মধ্যে এখানে ডেনীয়, ওলন্দাজ ও ব্রিটিশেরা তিনটি প্রতিদ্বন্দ্বী দুর্গবেষ্টিত বাণিজ্যকুঠি স্থাপন করে। এই বাণিজ্যকুঠিগুলি নির্মাণের সময় একটি গোত্রীয় যুদ্ধে আইয়াসো লোকালয়টি ধ্বংস হয়ে যায় এবং সেখানকার জনগণ এবং আক্রা সমভূমির অন্যান্য গা জাতি অধ্যুষিত শহরগুলি থেকে মানুষ উপকূলীয় ইংরেজ দুর্গ ফোর্ট জেমস, ওলন্দাজ দুর্গ ক্রেভকর এবং ডেনীয় দুর্গ ক্রিস্টিয়ানবরির দিকে ব্যবসায়িক মুনাফার কারণে আকৃষ্ট হয়, ফলে এই দুর্গগুলিকে ঘিরে যথাক্রমে জেমস টাউন, উশারটাউন ও ক্রিস্টিয়ানসবোরি নামের তিনটি লোকালয় গড়ে ওঠে। ১৯শ শতকে ব্রিটিশরা ওলন্দাজ ও ডেনীয়দের কাছ ভূমিক স্বত্ব কিনে নেয়, এবং এর ফলশ্রুতিতে ১৮৫০ ও ১৮৭২ সালে যথাক্রমে ডেনীয় ও ওলন্দাজরা অঞ্চলটি ছেড়ে চলে যায়। ব্রিটিশরা পুরো ঘানা অঞ্চলটি দখলে নিয়ে নেয় এবং একটি উপনিবেশে পরিণত করে। এর নাম দেওয়া হয় গোল্ড কোস্ট অর্থাৎ "স্বর্ণ উপকূল"। ১৮৭৬ সালে ক্রিস্টিয়ানবোরিকে গোল্ড কোস্টের রাজধানী বানানো হয়। ক্রিস্টিয়ানবোরি, উশারটাউন ও জেমস টাউন লোকালয়গুলি ধীরে ধীরে সম্মিলিত হয়ে আক্রা নগরী গঠন করে এবং ১৮৭৭ সালে আক্রা গোল্ড কোস্ট উপনিবেশের রাজধানীতে পরিণত হয়। আকান ভাষার শব্দ এনক্রান থেকে শহরটির নামকরণ করা হয়েছে। এনক্রান শব্দটি দিয়ে নগরীর আশেপাশে কালো পিঁপড়ার যে প্রজাতিটি বেশি দেখতে পাওয়া যায়, সেটিকে নির্দেশ করা হয়। পরবর্তীতে আক্রা সমভূমির এই অংশটির অধিবাসীদের নির্দেশ করতেও নামটি ব্যবহৃত হতে শুরু করে। ১৮৯৮ সালে নগরীর উন্নয়নের জন্য একটি পৌর পরিষদ গঠন করে হয়। আধুনিক আক্রা নগরীটিকে ১৯২০ থেকে ১৯৩০ সালের মধ্যে যত্ন সহকারে পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা হয়। এরপর এখানকার জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ১৯৫৭ সালে গোল্ড কোস্ট স্বাধীনতা অর্জন করলে আক্রা দেশটির রাজধানী হিসেবে অব্যাহত থাকে। ১৯৫৭ সালে প্রায় ৮০ বছর ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের পরে ঘানার স্বাধীনতা লাভের পরে শহরটি দেশের প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক ও শিক্ষাকেন্দ্রে পরিণত হয়। বর্তমানে এটি একটি আধুনিক মহানগরী। ২০২০ সালে "গ্লোবালাইজেশন অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড সিটিস রিসার্চ নেটওয়ার্ক]] নামক একটি চিন্তাকেন্দ্র আক্রা নগরীকে একটি "গামা" স্তরের বৈশ্বিক নগরীর মর্যাদা দান করে, যা নগরীটির ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক প্রভাব ও সংযুক্তি নির্দেশ করে।

ইতিহাস

আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ 
বৃহত্তর আক্রা মহানগর এলাকার একটি মানচিত্র

আক্রা শব্দটি আকান ভাষা থেকে এসেছে বলে মনে করা হয়। আকান ভাষা নক্রান, শব্দটি থেকে এর উত্পত্তি বলে ধরা হয়, নক্রান অর্থ পিঁপড়া।

আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ 
ডেনীয় ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্যের ক্রিস্টিয়ানবোরি দুর্গের সমসাময়িক রেখাচিত্র, বর্তমানে ওশু প্রাসাদ নামে পরিচিত। ডানদিকের দুর্গটির নাম Fort Prøvestenen
আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ 
১৮৮৫-১৯০৮ সালে কেন্দ্রীয় আক্রা-র একটি প্রধান সড়ক

২য় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী যুগে

এসময় কেন্দ্রীয় ব্যবসা এলাকা (সিবিডি) গঠিত হয়।

১৯৪৪ সালে নগর পরিকল্পনাবিদ ম্যাক্সওয়েল ফ্রাই আক্রার জন্য একটি উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রনয়ণ করেন যা ১৯৫৮ সালে বিডিডব্লিউস ট্রিয়াভেলিয়ন এবং অ্যালান ফ্লাড পুন:প্রনয়ন করেন। যদিও ফ্রাই/ট্রিয়াভেলিয়ন পরিকল্পনা পুরোপুরি অনুসরণ করা হয়নি কিন্তু এটি আক্রার উন্নয়নে ব্রিটিশদের ভাবনার প্রতিফলন ঘটায়।

ফ্রাই/ট্রিয়াভেলিয়ন পরিকল্পনা

আক্রা: ইতিহাস, তথ্যসূত্র, বহিঃসংযোগ 
উশারটাউনের জেমস্‌টাউন বাতিঘর

নক্রুমা পরিকল্পনা

স্বাধীনতা লাভের পর কোয়ামে নক্রুমা ঘানার প্রথম প্রধানমন্ত্রী হয়ে আক্রাকে আধুনিকায়নের উপর জোড় দেন এবং নিজেস্ব পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। তিনি স্বাধীনতা চত্বর, আফ্রিকার সংহতি ভবন প্রভৃতি নির্মাণ করেন জাতীয়তাবোধ এবং আফ্রিকার জনগণের প্রতি সহমর্মিতা স্বরূপ।

বর্তমান দিনে

বর্তমান আক্রা নগরটি ব্রিটিশ, ডেনিশ এবং ওলন্দাজদের তৈরি দুর্গকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে; ব্রিটিশ জেমস্‌ ফোর্ট-এর নিকটবর্তী জেমস্‌টাউন, ডেনিশ ফোর্ট ক্রিশ্টিয়ানবার্গ (বর্তমান: ওশু প্রাসাদ)-এর নিকটবর্তী ওশু এবং ডাচদের উশার ফোর্ট-এর নিকটবর্তী উশার টাউন।

তথ্যসূত্র

Tags:

আক্রা ইতিহাসআক্রা তথ্যসূত্রআক্রা বহিঃসংযোগআক্রাআটলান্টিক মহাসাগরগিনি উপসাগর

🔥 Trending searches on Wiki বাংলা:

স্পেনবুড়িমারী এক্সপ্রেসঅর্শরোগইসলামের পঞ্চস্তম্ভব্যাপনআহসান মঞ্জিলহনুমান চালিশাগজলআংকর বাটরোহিত শর্মাসিরাজউদ্দৌলাফরাসি বিপ্লবের কারণদ্বৈত শাসন ব্যবস্থাবাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসমাইটোসিসফিনল্যান্ডভিটামিনচীন২০২৩সালাতুত তাসবীহলোটে শেরিংবাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকাজাতীয় গণহত্যা স্মরণ দিবসযতিচিহ্নমীর জাফর আলী খানমুজিবনগর সরকারযোনিঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরমুকেশ আম্বানিঈমানআগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সশক্তিকক্সবাজারনারায়ণগঞ্জ জেলাসুভাষচন্দ্র বসুসায়মা ওয়াজেদ পুতুলবাংলাদেশের মন্ত্রিসভাইসলামের নবি ও রাসুলশিবরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবন (১৮৬১–১৯০১)যুক্তরাজ্যবিভিন্ন ধর্ম ও বিশ্বাসের তালিকামুহাম্মাদপূরণবাচক সংখ্যা (ভাষাতত্ত্ব)হাদিসবাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীইসলামি বর্ষপঞ্জিভারতের ইতিহাসসংস্কৃতিত্বরণমোহিত শর্মামেঘনাদবধ কাব্যইন্দোনেশিয়ামহাদেশঅতি উত্তমসহীহ বুখারীইরানফাতিমাফিলিস্তিন জাতীয় ফুটবল দল২০২৩ নেদারল্যান্ডসে অস্ট্রিয়া পুরুষ ক্রিকেট দল বনাম জার্মানিএম. এ. চিদম্বরম স্টেডিয়ামসাহাবিদের তালিকানাটকফজরের নামাজকেন্দ্রীয় শহীদ মিনারআল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়াপ্রথম উসমানবাংলাদেশ ছাত্রলীগসাইবার অপরাধতৃণমূল কংগ্রেসইস্তেখারার নামাজ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপতামিম ইকবালওয়ালাইকুমুস-সালামইসলামি সহযোগিতা সংস্থাপশ্চিমবঙ্গের জেলাবর্ধমান পূর্ব লোকসভা কেন্দ্রপশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন, ২০২১🡆 More